সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন - স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা
আমরা জানবো সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখার কিছু খাবার সম্পর্কে যা আমাদের প্রতিদিনের জন্য একটি করণীয় রুলস এবং রুটিন হিসেবে গণ্য করা যায়।
তাই আপনিও যদি সুস্থ থাকতে চান এবং সুস্থ থাকার জন্য করনীয় কি সেই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান হতে চলেছে বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।
ভূমিকা
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখার কিছু খাবার সম্পর্কে আরো জানব সুস্থ থাকার জন্য করনীয় কি এবং অস্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা এবং উপকারিতা সম্পর্কে এক কথায় বলা যায় একটি মানব দেহ সঠিক এবং সুস্থ গাইডলাইন হিসেবে
যে কর্মক্ষেত্র গুলো করা উচিত এবং যে খাবারগুলো খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এই পোস্টের মাধ্যমে তা আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়বেন এবং সাথে থাকবেন তো দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।
অস্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা
এখন আমরা জানবো অস্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা অস্বাস্থ্যকর খাবার কোনগুলো তা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা সবচাইতে অস্বাস্থ্যকর খাবার বাক গুলো হলো পিজ্জা এবং ভাজাপোড়ার ভেতরে যেসব খাদ্যগুলো থাকে পেস্ট্রির জাতীয় খাবার চিনে জাতীয় বেশি খাবার সাদা রুটি এবং ফলের রস এবং আরো রয়েছে বার্গার এক কথায় বলা যায়
সবচাইতে ভাজাপোড়া জাতীয় এবং তেল যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি ক্ষতি করে থাকে শরীরের জন্য তাই যে কোন খাদ্য গ্রহণের আগে ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত তাহলে বুঝতে পারবেন কোনগুলো অস্বাস্থ্যকর এবং কোনগুলো স্বাস্থ্যকর ইতিমধ্যে আমরা অস্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা জেনেছে এবার স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো।
সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন
সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিনের মধ্যে পড়ে স্বাস্থ্যকর খাবার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে সুস্থ থাকার অনেকটাই সম্ভাবনা রয়েছে এবং দৈনন্দিন রুটিন হিসেবে স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো বেছে নিতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম প্রতিদিন শরীর চর্চা করলে সুস্থ থাকা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে কারণ নিয়মিত ব্যায়াম
করলে শরীরকে চাঙ্গা রাখতে সহায়তা করে অ্যালকোহল জাতীয় খাদ্য থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ অ্যালকোহল জাতীয় খাদ্য শরীরকে একেবারে অকাজে করে দেয় এবং ধূমপান ত্যাগ করতে হবে যেকোনো তামাক জাতীয় খাদ্য থেকে বিরত থাকতে হবে এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে সব সময়
হাসিখুশি ভাবে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে এবং কথোপকথন করতে হবে এবং কোন সমস্যা দেখা দিলেই তথ্যানিক ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত সুস্থ থাকার দৈনন্দিন এর মধ্যে এই কয়টি রুলস এবং রেগুলেশন মেনে চললেই আপনি দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ থাকতে পারবেন ১০০% তাই এই
নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন এবং কোন সমস্যা দেখা দিলে তৎক্ষণিক ডাক্তার পরামর্শ নিবেন এবং ওষুধ সেবন করবেন।
সুস্থ থাকার জন্য সূর্যের আলোর উপকারিতা
আমরা জানবো সূর্যের আলোর উপকারিতা সূর্যের আলোর অনেক উপকারিতা রয়েছে যা প্রতিটা মানব দেয়ার জন্যই প্রয়োজন সবচাইতে বেশি থাকে ভিটামিন ডি কারো ভিটামিনের অভাব থাকলে সূর্যের আলোতে কিছুক্ষণ দাঁড়ালে তার ভিটামিন ডি জনিত অভাব পূরণ হয়ে যায় আরো কিছু উপকারিতা রয়েছে যেমন সূর্যের আলো আমাদের জন্য
ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় পুরো পৃথিবী উজ্জ্বল করে এবং মন ভালো রাখতে সহায়তা করে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে বিষন্নতা দূর করে এবং মস্তিষ্কের জন্য অনেক উপকারী একটি মাধ্যম এতগুলো উপকারে মাধ্যম পেতে হলে সূর্যের আলো গায়ে মাখা জরুরী।
স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা
স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা বলতে সব চাইতে শাকসবজিতে বেশি উপকার রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য এবং এই সবজিগুলো হতে পারে মিষ্টি আলু পালং শাক এবং এসব জাতীয় শাকসবজি গুলো আরও রয়েছে স্বাস্থ্যকরশিম জাতীয় খাদ্য যেমন ডাল ভুট্টা লাল চাল বাদাম এবং জব জাতীয় খাদ্যগুলো এ সকল খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে যা শরীরকে সুস্থ রাখতে
অনেক প্রোটিন দিয়ে থাকে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকার অন্তর্ভুক্ত এই সকল খাদ্য বাদেও আরো অনেক খাদ্য রয়েছে যেমন মাছ মাংস এগুলো স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে আরো অনেক রয়েছে যা ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াটাই উচিত বলে গণ্য করা যায়।
গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার উপায়
গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান এই পোস্ট আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কারণ সুস্থ থাকার এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন যেমন প্রতিনিয়ত গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত ব্রেকফাস্ট করতে হবে এবং ডায়েটে ফাইবারযুক্ত খাবারগুলো বেশি বেশি রাখার চেষ্টা করবেন যেমন
শাক সবজি এবং ফলমূল বেশি বেশি খারাপ চেষ্টা করবেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে এর কারণ পানি হল শরীর সুস্থ রাখার একটি মহা ঔষধ বলে গণ্য করা যায় এবং মধ্যপ্রাণ ও ধূমপান এটা যদি কারো নেশা হয়ে থাকে তবে এটা পরিত্যাগ করতে হবে নয়তো সমস্যা ক্রিয়েট হতে পারে এবং
অলসতা ত্যাগ করতে হবে প্রতিদিন একটু একটু ব্যায়াম করতে হবে নয়তো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং কোন সমস্যা হলে দ্রুত ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে এগুলো করার মাধ্যমে সুস্থ থাকতে পারবেন প্রতিনিয়ত।
গরমে সুস্থ থাকার উপায়
গরমে সুস্থ থাকার জন্য কিছু টেকনিক অবলম্বন করে চলতে হবে যেমন রৌদ্রে বের হওয়া যাবে না যদি বের হয় তাহলে রোদকে প্রটেকশন দেওয়ার মতো কিছু নিয়ে বের হতে হবে যেমন ছাতা বা ক্যাপ এবং সর্বপ্রথম খেয়াল রাখতে হবে যেন পানি শূন্যতা না থাকে শরীরে কারণ পানি শূন্যতা হলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং
চলাফেরার সময় যে জায়গায় ছাওয়া বেশি সে জায়গা দিয়ে চলাফেরা করার চেষ্টা করতে হবে ভারি ও কালো রঙ্গের কাপড় বাদ দিয়ে হালকা রঙের এবং হালকা কাপড় পরার চেষ্টা করবেন এবং যাদের অনেক সমস্যা আছে তারা এই রোদে না বেরোনই ভালো হয় একটানা রোদের ভিতর কোন কাজই করা যাবে না এটা খেয়াল রাখতে হবে
নয়তো শরীরের পানি সম্পূর্ণ চুষে নিবে এবং লবণ মিশ্রিত বা স্যালাইন পানিস পান করতে হবে এবং ফুটপাতের যেকোনো ধরনের খাবার না খাওয়াটাই উত্তম এবং পানি জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে কলা শশা তরমুজ ডাব স্ট্রবেরি আরো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এই সকল নিয়ম কানুন
গুলো মেনে চললে এই গরমে সুস্থ থাকা সম্ভব বেশি ঠান্ডা জাতীয় কিছুই খাওয়া যাবে না নয়তো অসুখে একশন নিতে পারে তাই সব কিছু মাথায় রেখে গরমের সাথে মোকাবেলা করতে হবে।
শীতে সুস্থ থাকার উপায়
আমরা এতক্ষণ জানলাম গরমে সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে এবার জানব শীতে সুস্থ রাখতে কি কি করা প্রয়োজন সর্বপ্রথম আসতে হবে পরিমাণমতো পানি পান করা এটা গরমেও যেমন উপকার তেমন শীতে ও উপকার যেমন পাঁচ থেকে ছয় লিটার পানি পান করতে হবে নিয়মিত এবং খেতে পারেন লেবু চা ভেষজ চা এগুলো স্নায়ুকে শান্ত করে এবং
শরীরকে শিথিল করে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ভিটামিন জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে এবং শীতকালীন খাবার বেশি বেশি খেতে হবে যেমন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার লেবু জাতীয় ফল এবং জিস্ক জাতীয় খাবার ডায়েটে প্রচুর ফলাফল হারিয়ে এবং শাকসবজি রাখুন এবং ফাইবার যুক্ত খাবার বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন
তাহলেই গরমে যেমন সুস্থ থাকার জন্য বিভিন্ন রকমের খাবার প্রয়োজন তেমনি শীতের জন্য প্রযোজ্য তাই এগুলো মাস্ট বি রাখার চেষ্টা করবেন প্রতিদিনের খাবার তালিকায় তাহলেই শীতের সুস্থ থাকতে পারবেন এবং আজীবন সুস্থ থাকার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা
জীবনে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে প্রোটিন যুক্তি খাবার বেশি বেশি খেতে হবে কারণ প্রোটিনযুক্ত খাদ্য খেলে শরীরের যে সকল উপকারিতা পাওয়া যায় তা হল বেশি গঠন এবং মেরামত হয় হজম শক্তি উন্নত করা হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে শরীরে প্রতি কেজি ওজনের জন্য নিম্নতম আটগ্রাম প্রোটিন
আরো পড়ুন; সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে
প্রয়োজন হয় এবং যারা অত্যন্ত পরিশ্রম করেন তাদের জন্য পুষ্টিকর এবং প্রোটিনযুক্ত খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে দেহে শক্তি বাড়ে এবং কাজের প্রতি আগ্রহ হওয়া যায় চলুন আমরা জানতে চলেছি প্রোটিন যুক্ত খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
- ডিম
- দুধ
- চিকেন
- গরুর মাংস
- মসুর ডাল
- মটরশুটি মসুর ডাল
- এবং মাছ
ডিম : যা অতি সাধারণ কিন্তু এর প্রোটিন অত্যন্ত বেশি দেখতে সাইজা কম হলেও একটি ৫০ গ্রাম ডিমের 6.3 গ্রাম প্রোটিন থাকে ডিম অতি সাধারণ সকলেই চিনে থাকেন তবে এর পুষ্টিকর দিকগুলো অনেক বেশি ডিমের যে সকল প্রোটিন পাওয়া যায় তার দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী ডিমের ভেতর রয়েছে অনেক ভিটামিন খনিজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট
এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন বিওয়ান টু ভিটামিন এ এবং ডিমের ভেতরের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।
দুধ: দুধে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি এবং শিশুদের বিকাশ করতে অত্যন্ত ভূমিকা রেখে থাকে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে দুধ। দুধ দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন যা শিশুদের বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত অবদান রেখে থাকে।
চিকেন: চিকেনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং প্রোটিন রয়েছে চিকেন বলতে বোঝানো হয় মুরগির মাংস মুরগির মাংস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বি এবং শেলসিয়াম যা দেহের যেকোনো ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।
গরুর মাংস: প্রোটিনের অন্যতম অংশ হলো গরুর মাংস যার মধ্যে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক এবং ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ৬ থেকে থাকে গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা বেশি খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধিসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে।
মসুর ডাল: মসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল এবং প্রোটিন ডাল জাতীয় খাদ্য তে বেশিরভাগ এ সকল ভিটামিন এবং প্রোটিন থেকে থাকে ছোলা ভাসিমের বিচির ভেতরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থেকে থাকে মসুর ডালকে বলা হয় প্রোটিনের রাজা কারণ মসুর ডালকে ধরা হয় মাংসের সাথে বা মাংসের সাথে তুলনা করা হয়
আরো পড়ুন: চোখ ভালো রাখার উপায় সমূহ
এবং মসুর ডালে রয়েছে ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন কপার মেকানিজ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে গবেষণায় দেখা গেছে যারা মসুর ডাল এবং ডাল জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে তাদের লিভার রোগ এবং হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।
মটরশুটি: মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি ফাইভ এবং আরো রয়েছে এসিড আইরন অন্যান্য ভিটামিন রয়েছে কচি মটরশুঁটিতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল এবং শুকনো মটরশুঁটিতে আরও বেশি প্রোটিন থেকে থাকে তাই মটরশুঁটি বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন
এবং মাছ: মাছকে মূলত ধরা হয় আমিষ জাতীয় খাদ্য মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খনিজ ও আয়রন জাতীয় সেলসিয়া এবং ভিটামিন বি১২ এই সকল উপাদানে মাছ। যারা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় মাছ রাখে তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমে যায় যেমন হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না এবং নদীর মাঝে রয়েছে ওমেগা ফ্যাট অ্যাসিড জাতীয় উপকর
প্রোটিন যুক্ত খাবারের উপকারিতা
আমরা অনেকেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে সেভাবে চিন্তা ভাবনা এবং দেখভাল করতে পারিনা তাই আমাদেরকে প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিনযুক্ত কিছু খাদ্য তালিকা রাখলে শরীরের যত্ন না নিলেও খাদ্যগুলোর মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব হবে যেমন পুষ্টিকর এবং প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়ার ফলে যেকোনো কাটা হাছারা জায়গা সহজেই ভালো হয়ে যায় এবং শরীরের
অন্য কোন পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে তার ঘাটতি পূরণ হয়ে যায় তো নিশ্চয় ই বুঝতে পেরেছেন কঠিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে এবং কোনগুলো প্রোটিন জাতীয় খাবার তা জানবো এখনই আমরা তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রোটিন জাতীয় খাবার কোনগুলো এবং খেলে কি কি উপকার হয় এ টু জেড তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
দুধের উপকারিতা: দুধে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি এবং শিশুদের বিকাশ করতে অত্যন্ত ভূমিকা রেখে থাকে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে দুধ। দুধ দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন যা শিশুদের বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত অবদান রেখে থাকে।
আরো পড়ুন: হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায়
ডিমের উপকারিতা: যা অতি সাধারণ কিন্তু এর প্রোটিন অত্যন্ত বেশি দেখতে সাইজা কম হলেও একটি ৫০ গ্রাম ডিমের 6.3 গ্রাম প্রোটিন থাকে ডিম অতি সাধারণ সকলেই চিনে থাকেন তবে এর পুষ্টিকর দিকগুলো অনেক বেশি ডিমের যে সকল প্রোটিন পাওয়া যায় তার দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী ডিমের ভেতর রয়েছে অনেক ভিটামিন খনিজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট
এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন বিওয়ান টু ভিটামিন এ এবং ডিমের ভেতরের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।
চিকেনের উপকারিতা: চিকেনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং প্রোটিন রয়েছে চিকেন বলতে বোঝানো হয় মুরগির মাংস মুরগির মাংস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বি এবং শেলসিয়াম যা দেহের যেকোনো ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।
গরুর মাংসের উপকারিতা: প্রোটিনের অন্যতম অংশ হলো গরুর মাংস যার মধ্যে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক এবং ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ৬ থেকে থাকে গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা বেশি খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধিসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে।
মসুর ডাল এর উপকারিতা: মসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল এবং প্রোটিন ডাল জাতীয় খাদ্য তে বেশিরভাগ এ সকল ভিটামিন এবং প্রোটিন থেকে থাকে ছোলা ভাসিমের বিচির ভেতরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থেকে থাকে মসুর ডালকে বলা হয় প্রোটিনের রাজা কারণ মসুর ডালকে ধরা হয় মাংসের সাথে বা মাংসের সাথে তুলনা করা হয়
আরো পড়ুন: পুষ্টিকর ফলের তালিকা সম্পর্কে
এবং মসুর ডালে রয়েছে ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন কপার মেকানিজ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে গবেষণায় দেখা গেছে যারা মসুর ডাল এবং ডাল জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে তাদের লিভার রোগ এবং হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।
সর্বশেষ কথা
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি সুস্থ থাকার দৈনন্দিন রুটিন এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা আরো যেন সে পুষ্টিকর ফলের তালিকা পুষ্টিকর খাবারের তালিকা প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা এবং অপকারিতা সম্পর্কে আরো জেনেছি গরমে সুস্থ থাকার উপায় এবং শীতের সুস্থ থাকার উপায় এক কথায় বলা যায়
একটি মানুষের পক্ষে বারো মাস সুস্থ থাকার কি কি উপায় রয়েছে এবং করনীয় কি কি সেই সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য এই পোষ্টের মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে তাই আপনি যদি না জেনে থাকেন বা সুস্থ থাকতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান বলে গণ্য করা যায় তাই আমি সাজেস্ট করব
প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন কারণ আমরা সঠিক তথ্য দিয়ে পাঠকদের পাশে থাকার চেষ্টা করে থাকি কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন এবং ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে যেকোনো পদক্ষেপ নেবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url