অনলাইনে চাকরির আবেদন - অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে

 অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম এখন বর্তমানে অনেক প্রচলন চলে আসছে কারণ অনলাইনের মাধ্যমে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় তাই আজ আমরা জানবো অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে এবং অনলাইন চাকরির আবেদন সম্পর্কে।অনলাইনে চাকরির আবেদনযারা এখন পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে না জানেন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানতে চলেছি অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে যেমন কি কি যোগ্যতা এবং কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে সেই সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য নিয়ে মূলত আর্টিকেলটি তৈরি করা হলো আরও জানতে পারবেন অনলাইনে চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে


এ টু জেড তথ্য তাই আমি সাজেস্ট করব আপনি যদি সরকারি এবং বেসরকারি অনলাইনে চাকরির আবেদন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার চেষ্টা করুন আরো বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।

বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে

বেসরকারি এ চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে সর্বপ্রথম যে কাগজটি লাগে তা হল একটি সিভি তারপরে শিক্ষাগত যোগ্যতার একটি সনদ আপনার এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি


এন আই ডি কার্ড না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি চেয়ারম্যান বা পৌরসভার সার্টিফিকেট এর পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে যেমন ব্যাংক চেক পিতা এবং মাতার এন আইডি কার্ড অভিজ্ঞতার সনদপত্র এবং বিদ্যুৎ বিল এই কয়টি কাগজের মাধ্যমেই বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগ দিতে পারবেন।

অনলাইনে চাকরির আবেদন

অনলাইনে চাকরির আবেদন সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব অনলাইনে চাকরির আবেদন করার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে চাকরির আবেদন প্রক্রিয়াগুলো কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব অনলাইনে যে কোন ধরনের চাকরির আবেদন করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানাতে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।
  •  যে চাকরির জন্য আবেদন করবেন সেই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।
  • এর আগে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অথবা পরীক্ষার অফিসিয়াল নোটিশ বোর্ড বা নোটিশের লিংকে ভিজিট করে নিতে হবে।
  • সবচাইতে ভালো হবে নোটিশটি ডাউনলোড করে নিয়ে তা মনোযোগ সহকারে পড়া এবং সেই উক্ত নোটিশ বোর্ড থেকে এপ্লিকেশন করার সঠিক লিংকটি খুঁজে বের করে নেওয়া।
  • এবং অ্যাপ্লিকেশন লিংক ভিজিট করার আগে একটি অপশন থাকবে এপ্লাই অনলাইন অপশন সেখানে ক্লিক করতে হবে।
  • সেখানে একটি লিস্ট অনুযায়ী আপনার কাছে ইনফরমেশন চাইবে সেই ইনফরমেশন গুলো দিয়ে সঠিকভাবে ফ্রম ফিলাপ করতে হবে।
  • এবং সর্বশেষ সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে রিভিউ দিয়ে সেটা সাবমিট করে দিতে হবে এ কয়টি ধাপ অনুযায়ী কাজ করলেই আপনি ঘরে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।

অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে

অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে এরকম যাদের ধারণা নাইকো তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব এই পোস্টটি অনেক মূল্যবান তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার চেষ্টা করুন। অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কয়েকটি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়ে থাকে সেই ডকুমেন্টগুলো যেকোনো

কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে দিলেই অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে পারবেন তো চলুন জেনে নেয়া যাক সেই ডকুমেন্টগুলো কি এবং কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
  • সর্বপ্রথম ভোটার আইডি কার্ড যদি আপনার না থাকে তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধনের কার্ড
  • এরপরে প্রয়োজন হবে মোবাইল নাম্বার
  • তারপরে লাগবে প্রয়োজনীয় ছবি
  • এর পরে আপনার একটি স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে
  • এবং মার্কশিট অথবা সার্টিফিকেট
এখানে কয়েকটি ডকুমেন্টের কথা বলা হলো এ সকল ডকুমেন্টগুলো একত্রে করে যে কোন কম্পিউটারের দোকানের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন অথবা ঘরে বসেও আবেদন করতে পারবেন এই কাগজগুলো কালেক্ট করার মাধ্যমে।

মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম

বিভিন্ন রকমের চাকরির জন্য যেমন এসএসসি পাস করে এইচএসসি পাশ করে ডিগ্রী এবং অনার্স পাশ করে বিভিন্ন রকমের চাকরির ক্ষেত্রে আবেদন করা লেগে থাকে সে সকল আবেদন করতে পারবেন চাকরির জন্য মোবাইলের মাধ্যমে তার জন্য প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে হবে এবং আমাদের সাথে থাকতে হবে যেমন


বাইরে কোন কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হলে টাকা লেগে যায় ১০০ থেকে ২০০ টাকা এই টাকা বাঁচানোর জন্য আপনি নিজেই ব্যবহৃত করতে পারবেন আবেদন করার জন্য মোবাইল তাই এই সকল ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন মোবাইল

মোবাইল তো সবার কাছেই থাকে কিন্তু আবেদন করার নিয়ম অনেকেই জানেন না তাই শুধুমাত্র তাদের জন্যই এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন এতে আপনার টাকাও বাঁচবে এবং এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি স্মার্ট

ফোন দ্বারা আবেদন করতে পারবেন চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে চাকরির কি কি প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে

চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করবো চাকরি আবেদন করতে কি কি লাগে যেমন প্রথমত নিচে উল্লেখ করা হলো এই সকল তথ্যগুলো লাগবে এবং এর সাথে আরো কিছু তথ্য লাগবে যেমন স্বাক্ষর ছবি এবং আরো কিছু তথ্য যা বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ:অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট:বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা:যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।

নাগরিকত্ব সনদপত্র:সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র:জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি:পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।

চারিত্রিক সনদ:চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

কোটার সনদ:আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।

সর্বশেষ অনুমতি পত্র:যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।

মোবাইলে চাকরির আবেদন করার জন্য যে সকল তথ্য প্রয়োজন হয়

আপনি যদি জানতে চান মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম এবং আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হয় তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে চাকরির আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে তো মূলত সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে একটি স্মার্টফোন তারপরে প্রয়োজন হবে নেট কানেকশন


এরপরে গুগল ক্রমে প্রবেশ করতে হবে এরপরে প্রয়োজন হবে একটি ছবির বেশিরভাগ সরকারি চাকরির ছবির সাইজ হয়ে থাকে 300 গুণ ৩০০ ডিক্সেল এবং ছবির সাইজ ১০০ কেবির মধ্যে থাকতে হবে এরপরে প্রয়োজন হবে একটি সিগনেচার এর সাইজ হতে হবে ৩০০ গুণিত ৮০ পিক্সেল সর্বোচ্চ ৬০ কেবি হতে হবে মূলত মোবাইলে চাকরির

আবেদন করতে এগুলোই প্রয়োজন হয় এর বাইরে অন্য কিছু লাগলে আবেদনের সময় যাযা প্রয়োজন হবে তা তা দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে আবেদন ফরম সম্পন্ন করার মাধ্যমেই জানতে পারবেন কি কি প্রয়োজন হবে সে সকল এ টু জেড তথ্য।

সরকারি চাকরির আবেদনের বয়সসীমা কত

সরকারি চাকরির আবেদনের বয়সসীমা সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব সরকারি চাকরির আবেদনের সময়সীমা সম্পর্কে যেমন যাদের বয়স ত্রিশ বছর পর্যন্ত তাদের সরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন ১৮ থেকে ৩০ এটাই মূলত সরকারি চাকরির


আবেদনের বয়সসীমা হিসেবে বিবেচিত করা হয়ে থাকে তবে এটা নিয়ে অনেক তোলপাড় চলতাছে কারণ প্রতিটা স্টুডেন্টের পড়তে পড়তে কারো কারো ৩০ প্লাস চলে যায় সেজন্য বয়সের কারণে অনেকেই চাকরি করতে পারে না সরকারি তাই এটা অনেকেই আবেদন করেছে যেন ৩৫ করে দেয়া হয় তবে সরকারি চাকরির আবেদনের বয়স সীমা

এখনো ৩৫ করে নাই এটা মূলত ৩০ পর্যন্তই আছে যাদের বয়সসীমা 30 বছরের নিচে তারাই শুধুমাত্র সরকারি চাকরির আবেদন করতে পারবে এর বাইরে একদিনও বেশি বড় হলে তার জন্য এই চাকরির আবেদন প্রযোজ্য নয় বলে বিবেচিত করা হবে।

সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম

সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কারণ সরকারি চাকরি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হলো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যেমন সরকারি চাকরিতে যোগদানের সময় কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে সেই কাগজপত্র কি কি যদি আপনার জানা না থাকে

তাহলে অনেক সমস্যা ফেস করতে হয় তাই এই সকল তথ্যগুলো জেনে থাকা সকলের জন্যই উপকার সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম সম্পর্কে যোগদানের জন্য যেমন কাগজপত্র প্রয়োজন তেমন একটি যোগদান পত্র লিখতে হয় সে যোগদান পত্র লেখার নিয়ম এবং সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সরকারি চাকরির যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার উপায়

সরকারি চাকরির যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার উপায় যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক যেমন সর্বপ্রথম আপনার যেটি মাথায় রাখতে হবে সেটা হল চর্চা যেকোনো চর্চা করে রাখলে শুধু পড়া না যেকোনো কাজের ক্ষেত্রেও চর্চা থাকলে সেটা অনেক দিন মনে থাকে

তেমনভাবেই পড়া বেশি বেশি পড়ার মাধ্যমে এবং চর্চার মাধ্যমে ব্রেনে গেঁথে যাবে কখনো ভুলবেন না এমন ভাবে চর্চা করতে হবে যে কোন কঠিন বিষয়গুলো বেশি বেশি চর্চা করতে হবে তাহলে মাথায় থাকবে এবং আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে আপনি এটা পারবেন আত্মবিশ্বাস না থাকলে কখনোই মানুষ সফল হতে পারেনা এবং

চাকরির আগের প্রশ্নের গুলো কি এসেছিল সে প্রশ্নের অ্যানসার গুলো জেনে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ পড়াটা এমন ভাবে নিতে হবে যেমন কেউ যদি আঘাত দেয় অনেক দিন মনে থাকে এ আঘাতের মতো করে নিতে হবে যেন পরীক্ষার শেষ সময় পর্যন্ত সেই পড়াগুলো মনে থাকে। এভাবে কন্টিনিউ করে যান নিশ্চয়ই সফল হবেন।

সরকারি এবং বেসরকারি চাকরির ভাইভাতে কি কি কাগজ লাগে

আপনি যদি জানতে চান ভাইয়ের হাতে কি কি কাগজপত্র লাগে তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব ভাইভাতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে যেমন অধিকাংশ চাকরির ক্ষেত্রেই অনলাইনে আবেদন করা লেগে থাকে তাই আমরা জানব মৌখিক বা ভাইভা পরীক্ষাতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা বিস্তারিত নিচে দেখুন।


সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ:অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট:বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা:যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।

নাগরিকত্ব সনদপত্র:সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র:জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি:পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।

চারিত্রিক সনদ:চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

কোটার সনদ:আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।

সর্বশেষ অনুমতি পত্র:যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আরো জানিয়েছে অনলাইনে চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কেও জেনেছি সরকারি চাকরির যেকোন ফলাফল ভালো করার উপায় সম্পর্কে এবং সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম সম্পর্কেও জেনেছি আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে তাই

আমি সাজেস্ট করব আপনি যদি চাকরির সংক্রান্ত তথ্য জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে চাকরির সংক্রান্ত এ টু জেড তথ্য এবং আবেদন করার এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url