চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় - চুলকানি দূর করার খাবার
চুলকানি এবং এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান তবে সঠিক জায়গায় এসেছে কারণ আমরাই সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব চুলকানি হল একটি মারাত্মক রোগ যা না দেয় শান্তিতে ঘুমোতে এবং শান্তিতে চলাফেরা করতে তাই চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানাটা অত্যন্ত প্রয়োজন এবং চুলকানি দূর করার খাবার সম্পর্কে জানতে।
যেমন সবচাইতে মূল্যবান মাধ্যম হলো নারকেল তেলের মাধ্যমটি কারন যেকোনো শুষ্ক ত্বকে সাহায্য করে থাকে নারকেল তেল কিছু গবেষণায় দেখা গেছে তাই এর মাধ্যমটি অবলম্বন করে দেখতে পারেন এবং চুলকানির দূর করার আরো উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
ভূমিকা
আজকে আমরা জানবো চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এবং চুলকানি দূর করার খাবার সম্পর্কে আরো জানবো সারা শরীরে চুলকানি হলে কি করনীয় এবং চুলকানি দূর করার ঔষধ এবং চুলকানি হলে কি কি খাওয়া যাবেনা শরীরের চুলকানি কেন হয় এবং শরীরে গোটা হয় কেন এক কথায় বলা যায় চুলকানি সম্পর্কিত
এ টু জেড তথ্য জানবো আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এতে চুলকানি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন সো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক চুলকানি সম্পর্কিত তথ্য বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।
শরীরে চুলকানি কেন হয়
শরীরে চুলকানি কেন হয় চলুন জেনে নেওয়া যাক যেমন সারা দিনে আপনি প্রায় 97 বার কিছু জায়গা আছে যা চুলকে থাকেন সেজন্য চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে না পশু অথবা গাছের সংস্পর্শে চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে চুলকানির নিজস্ব স্নায়ু নেটওয়ার্ক যার মাধ্যমে চুলকানি এবং ব্যথা সিগন্যাল মস্তিষ্কে পৌঁছাতে পারে চুলকানি সংক্রমিত হয়
এবং নিউক্লিয়াস নামে মস্তিষ্কের ক্ষুদ্র একটি অংশ চুলকানি সংক্রমনের মূল একটি প্রসেস হিসেবে গণ্য করা যায় কীটপতঙ্গ এবং বিষাক্ত লতা গুলো স্পর্শ চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে মস্তিষ্কে সে রোটো নিন নিঃসৃত হয় ফলে চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে চুলকানি সবচাইতে গোড়ালিতে বেশি হয়ে থাকে গবেষণায় দেখা গেছে গোড়ালিতে
চুলকানির ঝোঁক সবচাইতে বেশি থাকে এবং চুলকে তৃপ্তি পাওয়া যায় অনেক এবং খেয়াল রাখবেন যত চুলকাবেন তত কিন্তু চুলকানি বৃদ্ধি পাবে তাই সাবধানতার সঙ্গে চুলকানির সঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে নয়তো চামড়ায় ক্ষত তৈরি হবে এবং জীবাণু সংক্রমণ আরো বেড়ে যাবে।
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চাইলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিকভাবে জানানোর চেষ্টা করব চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক যেমন অনেকে অনেক রকমের মলম ব্যবহার করে থাকেন এবং বিভিন্ন রকমের ঔষধ
আরও পড়ুন: আজীবন সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে
সেবন করে থাকেন কিন্তু ঘরোয়া উপায়ে চুলকানি দূর করার নিয়ম যারা জানেন না তাদের জন্য এ পোস্টটি অনেক মূল্যবান যেমন এখানে কয়েকটি মাধ্যম উল্লেখ করা হলো যেগুলোর মাধ্যমে একেবারে চিরতরে ঘরোয়া উপায়ে চুলকানি দূর করতে পারবেন যেমন বিস্তারিত নিচে দেখুন।
লেবুর মাধ্যমে: লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এটি যে কোন স্থান চুলকালে বা চুলকানি সৃষ্টি হলে চুলকানো ক্ষতস্থানে লেবুর রস লাগিয়ে শুকিয়ে নিন দেখবেন কিছুক্ষণের ভেতরে আপনার ওই জায়গাটা চুলকানো বন্ধ করে দেবে।
ব্রেকিং সোডা: চুলকানি প্রতিরোধে ব্রেকিং সোডা অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম ব্যবহারের নিয়ম হলো একাংশ পানির মধ্যে তিন অংশ বেকিং সোডা মিশিয়ে চুলকানো ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে এক থেকে দুই কাপ বেগিং সোডা মেশানো পানি ২০ থেকে ৩০ মিনিট শরীরে ভিজিয়ে রাখতে হবে এতে খুব দ্রুত চুলকানি কমে যায়।
নারিকেল তেল: নারকেল তেল যে কোন ত্বকে ব্যবহার করার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি তেল পোকামাকর কারণে অথবা অন্য কোন কারণে যদি চুলকায় সেই স্থানে যদি নারকেলের তেল লাগিয়ে দেন তাহলে তৎক্ষণিকভাবে চুলকানো বন্ধ করে দেয়।
এলোভেরা: এলোভেরা যেমন সুন্দর্য বাড়াতে সহায়তা করে তেমনি যে কোন চুলকানো ক্ষতস্থান দ্রুত চুলকানো কমিয়ে দিতে সহায়তা করে এলোভেরা পাতা থেকে রস বের করে চুলকানো ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিলে।
পেট্রোলিয়াম জেল: চুলকানি কমাতে পেট্রোলিয়াম জেল অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম যে স্থানটি চুলকাবে সেই জায়গাতে পেট্রোলিয়াম জেল লাগিয়ে দেন দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি সে চুলকানো জায়গা তাড়াতাড়ি চুলকানি কমিয়ে দেবে।
আপেল সাইডার ভিনেগার: পানিতে কয়েক ফোটা আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে তুলোর সাহায্যে চুলকানি সৃষ্টি করে সেই জায়গাগুলোতে দিলে খুব দ্রুত এর কার্যকারিতা ক্ষমতা দেখাতে শুরু করে এবং চুলকানির দ্রুত কমিয়ে দিতে সহায়তা করে।
ওটমিল: চুলকানি দূর করতে ওঠ মিল অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম যেমন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে দূর করতে সহায়তা করে এবং চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে কয়েক ফোটা উট মিল মিশিয়ে রাখা পানি দিয়ে মিনিট পরে গোসল করে নিন এতে দ্রুত চুলকানি কমে যাবে।
চুলকানি হলে কি করবো
চুলকানি হলে কি করব এরকম যাদের প্রশ্ন তাদের প্রশ্নের উত্তরে হলো চুলকানি ঘরোয়া উপায় ভালো করতে পারবে উপরে তা উল্লেখ করা হয়েছে যদি সেই মাধ্যমটি অবলম্বন করেও না হয় তাহলে যত দ্রুত পারেন তাহলে দ্রুত চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না এর পাশাপাশি চুলকানি
রোগে যায় আক্রান্ত হবে তাদেরকে কিছু করনীয় আছে যেমন সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করতে হবে নিয়মিত বিছানার কভারগুলো চেঞ্জ করে নিতে হবে এবং গরম পানি ফুটিয়ে সেই কাপড়চোপড় গুলো ধুয়ে নিবেন চুলকানি যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় নিশ্চয়ই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
নিতেই হবে তার আগে কোন রকমের হাতুরা ডাক্তারের কথা শুনবেন না নয়তো হিতে বিপরীত হতে পারে যেমন চুলকানি ভালো হওয়া বাদ দিয়ে আরো বেশি হয়ে যেতে পারে তাই অযথা টাইম নষ্ট না করে দ্রুত নিকটস্থ কোনো ডক্টরের পরামর্শ নিন এবং ঔষধ সেবন করেন।
চুলকানি দূর করার খাবার
চুলকানির দূর করার খাবার সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক যেমন পুষ্টিকর খাদ্য ভিটামিনযুক্ত খাদ্য এন্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে এর মধ্যে কিছু ফলফলের রয়েছে যেমন আপেল আঙ্গুর ফুলকপি বাঁধাকপি লেবু কমলা
লেবু দই টক দই ওমেগা ফ্যাট সমৃদ্ধ মাছ বাদাম জাতীয় খাবার এ সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রোটিন ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলকানি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা যায় এর পাশাপাশি কিছু ফল রয়েছে যেমন কমলা লেবু স্ট্রবেরি আপেল তরমুজ
ভিটামিন সি ভরপুর যা চুলকানি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম তাই যাদের চুলকানি আছে তারা এ সকল খাদ্যগুলো খেতে পারেন চুলকানি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে এই খাবারগুলোকে।
চুলকানি হলে কি কি খাওয়া যাবে না
চুলকানি হলে কি খাওয়া যাবেনা চুলকানি হলে কিছু কিছু খাবারের প্রচুর পরিমাণে এলার্জি সৃষ্টি করে এবং এলার্জি থেকে চুলকানি সৃষ্টি করে তো চলুন জেনে না যে হ্যাঁ চুলকানি হলে কি কি খাবার গুলো আমাদেরকে বাদ দিতে হবে কয়েকটি খাদ্য তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো।
- দুগ্ধ জাতীয় খাবার
- গমের আটা
- সোয়া জাতীয় খাবার
- ডিম
- কিছু ফল এবং সবজি যেমন গাজর টমেটো পিচকলা এবং বেগুন
- ট্রিনাটস খাবার
- চিনা বাদাম
- মাছ
- সেলফিস
এখানে কয়েকটি এলার্জি ক্রিয়েট করার মত খাদ্য উল্লেখ করা হলো এই খাদ্যগুলো খাওয়ার মাধ্যমে বেশিরভাগ শিশুদের এলার্জি সৃষ্টি হয় এবং এলার্জি থেকেই চুলকানি সৃষ্টি হয় তাই চুলকানি হলে অথবা এলার্জি থাকলে এই খাদ্যগুলো বাদ দিতে হবে খাদ্য তালিকা থেকে।
সারা শরীরে চুলকানি হলে কি করনীয়
সারা শরীরে চুলকানি হলে কি করবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক শরীরে যদি চুলকানি হয়ে যায় সেই অবস্থায় নিশ্চয়ই ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে তার আগে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে জামা কাপড় সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং যে বিছানায় শুবেন সেই বিছানার চাদর এবং বালিশের
আরও পড়ুন: শরীর দুর্বল হলে কি করবেন সে সম্পর্কে জানতে
কভার ফুটানো গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এবং জীবনধারা পরিবর্তন করতে হবে যেমন চুলকানো জায়গায় ঔষধযুক্ত মলম ব্যবহার করতে হবে মানসিক চাপ কমাতে হবে এবং সংক্রমণ জায়গাগুলো চুলকানো থেকে বিরত থাকতে হবে চুলকানির কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই সকল পদার্থগুলো এড়িয়ে চলতে
হবে এবং এলার্জি সৃষ্টি করে এই সকল খাদ্য থেকে বিরত থাকতে হবে এবং সারা শরীরে চুলকানি হলে সরাসরি নিকটস্থ কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং ওষুধ সেবন করুন দেখবেন এই নিয়মগুলো মেনে চলার কারণে তাড়াতাড়ি চুলকানি থেকে রেহাই মিলবে।
চুলকানির লক্ষণসমূহ
চুলকানির কয়েকটি লক্ষণ বুঝতে পারবেন যেমন কিছু সংক্রমণের মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার চুলকানি হয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই লক্ষণ গুলো কি কি কয়েকটি লক্ষণ দেখা দিলেই চুলকানি হতে পারে যেমন।
- শুষ্ক ত্বক
- জ্বালাপোড়া করা
- শরীরে যে কোন জায়গা লালচে হয়ে যাওয়া
- খসখসে হয়ে যাওয়া
- প্রদাহ
- শরীরে ফোসকা পড়া
- এবং ত্বক আসের মত হয়ে যাওয়া
এখানে কয়েকটি লক্ষণ উল্লেখ করা হলো এই লক্ষণ গুলো দেখা দিলেই আপনার শরীরে মনে করবেন চুলকানি হয়েছে এবং সারাক্ষণ চুলকাতে থাকবে সেই জায়গা গুলো এবং এর থেকে প্রতিকার পেতে উপরে উল্লেখিত চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো দেখে নিতে পারেন এবং নিকটস্থ ডক্টরের পরামর্শ নিতে পারেন।
শরীরে গোটা হয় কেন
শরীরে বিভিন্ন রকমের গোটা হয় কেন চলুন জেনে নেওয়া যায় এটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন পুষ্টির অভাবে ত্বকের সমস্যায় অপুষ্টিকর খাবারের কারণে এবং অন্যান্য কারণে হতে পারে তবে এর আগে আমাদেরকে পুষ্টি প্রদান যোগাযোগ বা সাহায্য পেতে মানসিক স্বাস্থ্য অথবা বিশেষজ্ঞ ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসা নিতে হবে
চিকিৎসা নেওয়ার পরেই এবং কি সমস্যা সে সমস্যাগুলো জানার পরে আমাদেরকে পদক্ষেপ নিতে হবে কিসের জন্য গোটা হয় যদি পুষ্টিকর খাবারের অভাবে হয় তবে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং অন্যান্য কারণে যদি হয়ে থাকে তবে ঔষধের মাধ্যমে ভালো হতে পারে তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে আগে চিকিৎসা নিতে হবে তারপরেই এর প্রতিকার মিলবে।
গরমে চুলকানি অথবা র্যস থেকে বাঁচবেন কিভাবে
কয়েকটি নিয়ম অবলম্বন করে চললে গরমে চুলকানি অথবা রেস্ত থেকে বাঁচতে পারবেন যেমন গরমে শরীর অনেক ঘেমে থাকে এবং সেই ঘাম যদি দ্রুত নাম হচ্ছেন তাহলে সেই থেকে কিছু গোটা গোটা সৃষ্টি হতে পারে এবং চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে তাই যত দ্রুত পারেন সেই ঘামগুলো মুছে নিতে হবে নিয়মিত জীবাণুমুক্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক ব্যবহার করতে হবে
এবং ঢিলেঢালা পোশাকগুলো ব্যবহার করতে হবে তাকে চুলকানি থেকে রেহাই পেতে পায়ের এবং হাতের নখ গুলো ছোট ছোট করে ফেলবেন এবং যেকোনো সংক্রমণে ক্রিম অথবা লোশন ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন এবং অতিরিক্ত হয়ে গেলে সমস্যা হতে পারে তাই এই সকল সমস্যা দেখা দিলেই নিকটস্থ কোনো ডক্টরের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসা নিন।
সর্বশেষ কথা
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং চুলকানি দূর করার খাবার সম্পর্কে আরো জেনেছি শরীরে গোটা হয় কেন চুলকানির লক্ষণসমূহ গুলো চুলকানি হলে কি কি খাওয়া যাবেনা এবং কি খেলে চুলকানি দূর হয়ে যায় এক কথায় বলা যায় চুলকানি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পেরেছি আমরা এই আর্টিকালের মাধ্যমে
তা আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য এবং আমাদের পোস্টটি পড়ে যদি উপকৃত হন তাহলে ভিজিট করবেন এবং আমাদের সঙ্গে কন্টাক্ট করতে পারেন এবং ভুল ত্রুটি পেলে ক্ষমার চোখে দেখবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url