বন্যা প্রতিরোধের উপায় - বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয়
আমরা জানবো বন্যা প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে এবং বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় সেই সম্পর্কে বাংলাদেশে প্রায় প্রতি বছর বন্যার মোকাবেলা করতে হয় তবে কয়েকটি বছর সবচাইতে বেশি বন্যা হয়েছিল এবং ২০২৪ এ এসে সবচাইতে ভয়াবহ বন্যার শিকার হয় কয়েকটি বিভাগ।
এবং প্রচুর ক্ষতিগ্রস্তে পড়ে যাই এই কয়টি জেলা কোন কোন জেলা বেশি বিপদগ্রস্ত নিচে উল্লেখ করা হলো দেখে নিন তো চলুন বন্যা প্রতিরোধে আমাদের করণীয় কি সেই সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
ভূমিকা
আজকে আমরা জানবো বন্যা প্রতিরোধের উপায় এবং বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় সেই সম্পর্কে আরো জানবো বন্যার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে ১৯৫৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত বন্যার মোকাবেলা করতে হয়েছে বাংলাদেশকে এখন ২০২৪ এ এসে আরো বড় ধরনের ধাক্কা দিয়েছে বন্যার মাধ্যমে এই বন্যার কারণটি মূলত ইন্ডিয়া থেকে ফারাক্কা বাঁধ ছাড়ার কারণে
এর জন্য আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলো জেলা বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে তাদের শুকনো কাপড় নেই শুকনো খাবার নেই এবং শুকনো বাড়িঘর সব ডুবে গেছে এটা মূলত ফারাক্কা বাঁধ ছাড়ার কারণে হয়েছে বন্যা প্রতিরোধে আমাদের করণীয় কি চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।
বন্যার কারন গুলো কি কি
বন্যার কারণ গুলো কি কি সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব বন্যার কারণ গুলো কি কি চলন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক যেমন বন্যার অনেকগুলো কারণ রয়েছে যে কারণ গুলোর মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হয়ে যেতে পারবেন বন্যা প্লাবিত হতে চলেছে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
আরও পড়ুন: সরকারি ভাতা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে
- নদী ভরে গেলে বন্যা সৃষ্টি হয়
- অতি বৃষ্টির কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়
- খাল এবং নালার অভাব দেখা দিলে বন্যা সৃষ্টি হয়
- অতিরিক্ত বরফ গলে গেলে বন্যা সৃষ্টি হয়
- নিচু ভূমি এলাকায় বন্যা সৃষ্টি হতে পারে
- স্রোতের বেগ কমে গেলে এবং নদীর বাঁধ থাকলে বন্যা সৃষ্টি হয়
- বিভিন্ন ঝড় এবং সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়
- বিভিন্ন রকমের রাস্তাঘাটের কারনে জলবদ্ধতা হয়ে যাওয়ার কারণে বন্যার সৃষ্টি হয়
- নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়
- এবং পরিকল্পিত বিহীন রাস্তাঘাট হলে বন্যা সৃষ্টি হয়
এখানে কয়েকটি বন্যার কারণগুলো উল্লেখ করা হলো বাংলাদেশের প্রায়শই এ কারণগুলোর মাধ্যমে বন্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে তবে এবার কয়েক বছর পর ভারত তাদের ফারাক্কা বাঁধগুলো ছেড়ে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বন্যার কারণে বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।
বন্যা প্রতিরোধের উপায়
বাংলাদেশের বন্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদেরকে যে সকল কাজগুলো করতে হবে তাবস্তারিত নিচে দেখে নিন কারণ বাংলাদেশে প্রায় বন্যার সম্মুখীন হতে হয় কিছু কিছু অঞ্চল আছে যারা সবচাইতে বেশি বাংলাদেশ বন্যা সম্মুখীন হয়ে থাকে তো এর থেকে প্রতিকার পেতে বিস্তারিত নিচে দেখুন বন্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদের করণীয় কি কি যেমন।
- পরিকল্পিতভাবে রাস্তাঘাট তৈরি করতে হবে
- নদীর গতি পরিবর্তন করতে হবে
- বাঁধ নির্মাণ করতে হবে
- খাল এবং বিল খনন করতে হবে
- খাল এবং নর্দমার সংযোগ সৃষ্টি করতে হবে
- নদীর তলদেশ গভীরতা বৃদ্ধি করতে হবে
- সেতু নির্মাণ করতে হবে
- এবং জলধারা সৃষ্টি করতে হবে
- বাংলাদেশ ও ভারত কখনোই বন্ধু হতে পারে না তাই বাংলাদেশকে নতুন বাঁধ তৈরি করতে হবে
এখানে কয়েকটি উপায় উল্লেখ করা হলো বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য এখন বাংলাদেশের সবচাইতে ভয়াবহ বন্যায় কবলিত কয়েকটি জেলা এটা অনেকেই বলছে ভারত ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশকে ডুবাতে চাইছে তাই আমাদের বাংলাদেশের উচিত একটি বাঁধ তৈরি করা যার মাধ্যমে তারা যতই পানি ছাড়ুক আমাদের যেন কোন ক্ষতি না হয়
তাই সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি একমত হলে আমাদের সাথে থাকুন এবং বাদ তৈরি করতে সরকারকে সহায়তা করুন এতে বাংলাদেশের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে এবং নিরীহ প্রাণ আর যাবে না কিছু শিশু মারা গেছে যাদেরকে দেখে মুখের ভাষা হারিয়ে গেছে কি বলবো এবং কি লিখব তাদেরকে নিয়ে বিস্তারিত আরো নিচে দেখুন।
বন্যা কবলিত এলাকায় করণীয় কি
বন্য কবলিত এলাকায় আমাদের করণীয় হলো সবাই জোট মিলিয়ে কাজ করে যেতে হবে যারা অসহায় চিকিৎসা বিহীন এবং খাদ্যবিহীন রয়েছে তাদেরকে খাদ্য দিতে হবে এবং চিকিৎসা দিতে হবে এবং আশ্রয় দিতে হবে ভালো একটি উঁচু জায়গায় পরিস্থিতি মোকাবেলায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন আমাদের সবচাইতে
দরকার হলো সুনিদৃষ্ট পদক্ষেপ কারণ একটি সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপেই পারে যারা সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত তাদের সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব সর্বপ্রথম নিতে হবে চিকিৎসা সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে এবং আশ্রয় কেন্দ্র নিশ্চিত করতে হবে এবং দীর্ঘমেয়াদে বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়া
উচিত বলে দাবি করা হয়েছে এখন বর্তমানে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে কিছু নৌকা নিয়ে যাওয়া উচিত এবং কলার গাছ দিয়ে নৌকা তৈরি করা উচিত যেন যাদের ঘরবাড়ি ভেসে গেছে তাদের আশ্রয় দেওয়া যায় এবং তাদের জিনিসপত্র উদ্ধার করা যায় এইসব কাজে অনেকেই নিয়োজিত আছে যেমন
সেনাবাহিনী বিজিবি এবং কিছু সাধারণ মানুষ যারা এ কাজের নিয়োজিত আছে তাদেরকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানাই এবং সকলের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয়
বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে যেমন যেকোনো ধরনের সম্পত্তির ক্ষতি করে দেয় যেমন বাসস্থান ফসল আবাদ এবং অন্যান্য ক্ষতিকর দিকগুলো ফুটে
আরো পড়ুন: আজীবন সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে
উঠে বন্যার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন রকমের জলবাহিত রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে প্রতিটা মানবদেহে এ বন্যার কারণে এই রোগগুলো হয়ে থাকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে এবং কৃষি ফসলকে নষ্ট করতে সক্ষম হয় বন্যার কারণে বন্যার কারণে অনেকদিন পানি জমে থাকলে যে
কোন ফসল নষ্ট হয়ে যায় তাই বন্যা হল সবচাইতে ক্ষতিকর একটি মাধ্যম তাই বন্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য উপরে উল্লেখ করা হয়েছে সেই নিয়মগুলো মেনটেন করে চললে বন্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
অনেকের বাসস্থল অনেক দিনের জন্য বন্যার পানিতে ডুবে থাকার কারণে নষ্ট হয়ে যায় এবং পরবর্তীতে তাদের অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় থাকার জন্য এবং আরো নানা ধরনের ব্যাধি দেখা যায় যেমন নিউমোনিয়া জ্বর সর্দি কাশি এবং চর্ম রোগের মত সমস্যা দেখা দেয় বন্যার কবলে পড়লে তাই এর
থেকে প্রতিকার পেতে ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে এবং উপরের পোস্টগুলো সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করুন তবে বন্যা থেকে রেহাই পাবেন।
বাংলাদেশে কোন কোন অঞ্চলে বেশি বন্যা হয়ে থাকে
বাংলাদেশের কোন কোন অঞ্চলে বেশি বন্যা হয় যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে খুব সহজেই জেনে নিন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব বাংলাদেশে কোন কোন অঞ্চলে বন্যা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন যেমন।
- সিলেট
- কুমিল্লা
- ফেনী
- মৌলভীবাজার
- ছাগলনাইয়া
- সুনামগঞ্জ
- কিশোরগঞ্জ
- রংপুর
- লালমনিহাট
- নেত্রকোনা
- গাইবান্ধা
- বগুড়া
- জামালপুর
- ব্রাক্ষণবাড়িয়া
- খাগড়াছড়ি
- চট্টগ্রাম
- রাঙ্গামাটি
- হবিগঞ্জ
- কক্সবাজার
- লক্ষ্মীপুর
- এবং নোয়াখালী
এখানে কিছু জেলা রয়েছে যেগুলোতে সবচাইতে বেশি বন্যা হয়ে থাকে বাংলাদেশে বন্যার কথা হলেই সর্বপ্রথম এই জেলাগুলোতে বেশিরভাগ বন্যা হয়ে থাকে এর প্রতিকার পেতে এবং বন্যার সম্মুখীন হওয়ার এ টু জেড তথ্য জানতে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়ুন।
বন্যা কাকে বলে
বন্যা হল এমন একটি জিনিস যা স্বাভাবিকের চাইতে অতিরিক্ত পানির প্রবাহ ঘটলে তাকে বন্যা বলা হয়ে থাকে বিশেষজ্ঞদের মতে নদী অথবা খালবিল অতিরিক্ত বৃষ্টি বর্ষণের কারণে চারিদিক ভেসে গেলে সেটাকে মূলত বলা হয় বন্যা এবং ধারণ ক্ষমতার চাইতে অতিরিক্ত পানি হয়ে চারিদিক ভেসে যাওয়াকে বলা হয় বন্যা।
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা করার কয়েকটি নিয়ম
ভারী বর্ষণে যখন চারিদিক থৈ থৈ করে এতে নদীর পানি উপচে পড়ে এবং বন্যা সৃষ্টি করে এবং সেই বন্যা দেখে উত্তেজিত না হয়ে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত যেমন সর্বপ্রথম নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে হবে যেখানে পানি না যেতে পারে এবং হঠাৎ বন্যা শুরু হলে সবাই মিলে সুরক্ষিত আশ্রয় স্থানের সন্ধান খুঁজুন
এবং কারেন্ট ছাড়া কিভাবে আলোতে থাকা যায় সেই ব্যবস্থা নিন কারণ বিদ্যুৎ থাকলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং বন্যার পানি বাড়তে দেখলে যত দ্রুত পারেন মূল্যবান জিনিসগুলো উঁচু স্থানে নেওয়ার চেষ্টা করুন এবং কিছু খাবার জুগিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় যত সামগ্রী লাগে সব গুছিয়ে
রাখার চেষ্টা করবেন তবে উঁচু স্থান বলতে কোন ব্রিজে ওঠার চেষ্টা করবেন না কারণ বন্যার ঢলে ব্রিজ ভেঙে যেতে পারে তাই অন্যান্য উঁচু স্থানে থাকার চেষ্টা করবেন এবং প্রয়োজনীয় সবকিছু সরিয়ে রাখার চেষ্টা করবে।
বাংলাদেশে বন্যার কেমন পরিস্থিতি
বাংলাদেশের বন্যার পরিস্থিতি এখন অনেকটাই ভয়াবহ অবস্থা তাই বিভিন্ন রকম ভাবে বিভিন্ন বন্যার পরিস্থিতি মোকাবেলায় অনেকেই কাজ করে যাচ্ছে যেমন সরকারি চাকরিজীবী এবং বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন থেকে কিছু টাকা বন্যায় কবলিত মানুষজনের জন্য খাবার এবং তাদেরকে সেফ
জায়গায় নিয়ে যাওয়ার কাজে নিয়োজিত আছে অনেক সাধারণ মানুষ এবং সেনাবাহিনী বিজিবি এবং সাধারণ মানুষ বাংলাদেশ বন্যার পরিস্থিতি কন্ট্রলে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এই সময় বাংলাদেশ বন্যার পরিস্থিতি মোকাবেলাতে যারা যা দিয়ে সহায়তা করতে পারেন সেটাই বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতি
মোকাবেলায় কাজে দেবে তাই আর দেরি না করে অসহায় নিরীহ বন্যায় পরিস্থিতির শিকার হয়ে যারা না খেয়ে না থাকার জায়গা পেয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আছে তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সবাইকে আন্তরিকভাবে আহবান করা হচ্ছে তাই আর দেরি না করে চলুন তাদের পাশে থেকে তাদেরকে
একটু সাহায্য করার চেষ্টা করুন যার যেটা সামর্থে আছে সেটা দিয়েই তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন।
বন্যা পরিস্থিতি ঠিক হওয়ার পর করণীয় কি
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিভিন্ন রকমের পদক্ষেপ নিতে পারেন তা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বন্যা শেষে কিছু পদক্ষেপ আপনাদের নেওয়া উচিত কখনোই বন্যা পরিস্থিতি একেবারে সঠিক না হওয়া পর্যন্ত আপনারা আশ্রয়স্থান ত্যাগ করবেন না নয়তো আবার বন্যার পরিস্থিতির শিকার হতে পারে এবং
নিজের বাড়িতে প্রবেশ করার আগে সম্পূর্ণ বাড়ি চেক করে নিবেন এবং বৈদ্যুতিক কোন কিছু চালু করবেন না বিভিন্ন রকমের পোকামাকড় থাকতে পারে আপনার বাসা বাড়িতে তাই সম্পূর্ণ চেক করে নিতে হবে এবং জীবাণুমুক্ত করতে হবে আপনার বাসা বাড়িতে নয়তো বিভিন্ন রকমের রোগ সৃষ্টি হতে
পারে বন্যাতে বিভিন্ন রকমের রোগ নিয়ে আসে বন্যার পানি তাই বন্যা পরিস্থিতিতে এই সকল নিয়মগুলো মেনে চলা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা কত সালে হয়েছিল
বাংলাদেশের সবচাইতে ভয়াবহ বন্যা কত সালে হয়েছিল এখন অনেকেই তা জানে না যে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা কত সালে হয়েছিল সবচাইতে ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল ১৯৮৮ এর বন্যা যা বাংলাদেশে বন্যাগুলোর মধ্যে সবচাইতে ভয়াবহ ছিল বন্যাটি ছিল 15 থেকে 20 দিন স্থায়ী এবং ৬০ পার্সেন্ট এলাকার ডুবিয়ে দিয়েছিল সেই বন্যাতে
এবং ২০২৪ এ এসে আর একটি ভয়াবহ বন্যা সৃষ্টি হয়েছে ভারত ফারাক্কা বাঁধ ছেড়ে দেওয়ার কারণে বন্যার কবলে পড়েছে বাংলাদেশ এবং কয়েকটি জেলা সবচাইতে বন্যার কবলে পড়েছে যেই জেলাগুলো উপরে তা উল্লেখ করা হয়েছে দেখে নিতে পারেন এক নজরে এখনো সেই ভয়াবহ বন্যা চলছে চলছে।
সর্বশেষ কথা
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি বন্যা প্রতিরোধের উপায় এবং বন্যার ফলে কি কি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য আরো জেনেছি বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা কত সালে হয়েছিল এবং বন্যা পরিস্থিতি ঠিক হওয়ার পর কি করনীয় এক কথায় বলা যায় বন্যা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য আমরা তুলে ধরেছি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তাই আমি সাজেস্ট করব
আপনি যদি না জেনে থাকেন বন্যার প্রতিরোধের উপায় গুলো তাহলে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং পরে উপকৃত হলে আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করুন নতুন নতুন কনটেন্ট পেতে এবং এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url