ঘন ঘন প্রস্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায় - প্রস্রাব আটকে রাখলে কি হয়
- ভূমিকা
- ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কি খাওয়া উচিত
- ঘন ঘন প্রস্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায়
- ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে
- আরো কিছু ঘরোয়া উপায়
- ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া কিসের লক্ষণ
- ঘন ঘন প্রস্রাব কেন হয়
- প্রস্রাব হলুদ হওয়ার কারণ কি
- জন্ডিসের মাধ্যমে প্রসব হলুদ হতে পারে
- ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে
- পানির অভাবে প্রস্রাব হলুদ হয়ে যেতে পারে
- হেপাটাইটিস ওসব হলুদের একমাত্র কারণ হতে পারে
- প্রস্রাব আটকে রাখলে কি হয়
- শেষ কথা
অনেকেই আছে যাদের ঘনঘন প্রসব চাপে এবং তারা প্রসব করতে বিরক্ত করে এটা বেশি হয় শীতের সময় রাতে ঘুমানোর সময় দুই থেকে তিনবার ওঠা লাগে প্রসব করতে এবং অন্যান্য সময়েও প্রসব লেগে থাকে তাই আমরা জানবো ঘনঘন প্রস্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এবং আরো জানবো ঘনঘন প্রস্রাব হলে কি খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
রাতে ঘন ঘন প্রসব হওয়া অত্যন্ত বিরক্তিকর একটি কাজ তার মধ্যে আবার প্রশ্ন আটকে রেখে ঘুমানো এটা আমাদের শরীরের পক্ষেও ক্ষতি এবং কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতি করে একটি দিক তাই এর থেকে প্রতিকার পেতে আমাদেরকে যা করা লাগবে তা নিচে দেওয়া হল।
ভূমিকা
চিকিৎসকের ভাষায় বলা যায় ঘন ঘন প্রস্রাবকে নক্টারিয়া এক কথায় চিকিৎসকরা ঘন ঘন প্রস্রাবের নাম রেখেছে নক্টোরিয়া বা রাতের বেলায় বারবার সচালায় গিয়ে প্রসব করা কেউ কেউ আছে রাতে প্রসবের জন্য একবারে ওঠা লাগে না কিন্তু আবার কেউ কেউ আছে যাদের দুই থেকে তিনবার ওঠা লাগে
প্রসবের জন্য তাদের জানতে হবে নাক্টেরিয়ার রোগ হয়েছে এর থেকে প্রতিকার পেতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিন এতে অনেক উপকারে আসবে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কি খাওয়া উচিত
অনেকেই আছে যারা কর্মস্থলে গিয়ে দেখে তাদের ঘনঘন প্রস্রাব হয়ে থাকে এবং আরো যারা আছে রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় ঘন ঘন প্রসব হয়ে থাকে এইভাবে তারা বিরক্তিকর বোধ করে থাকে কারো কারো এক থেকে দুইবার পর সব হয় দিনে এটি স্বাভাবিক ধরে নেওয়া যায় বা দুই থেকে তিনবার এটা স্বাভাবিকের ভেতরে থাকে কিন্তু তার চাইতে
আরো পড়ুন: সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে
বেশি যদি হয়ে যায় তবে এটি একটি মারাত্মক রোগ হয়ে দাঁড়াতে পারে তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত আবার কারো কারো রাতে ঘুম হয় না ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে ব্লাডার যদি প্রয়োজনীয়তার ঊর্ধ্বে চলে যায় তাহলেই ঘনঘন প্রস্রাব হতে পারে বিভিন্ন কারণে ঘনঘন প্রসব আসতে পারে যেমন বিভিন্ন রকমের অ্যালকোহল
এর মাধ্যমে ঘনঘন প্রসব হয়ে থাকে আবার যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের বেশি বেশি প্রসব চাপে এবং ট্রাক ইনফেকশন পেলভিক রিজিয়ানা এ সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই সর্বপ্রথম চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং ঘনঘন প্রসাদ থেকে প্রতিকার পেতে যা খাওয়া লাগবে তার নিচে দেওয়া হল।
পালং শাকের উপকারিতা: পালং শাকের উপকারিতা সম্পর্কে না বললেই নয় কারণ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে পালং শাক বেশি বেশি পালং শাক খাওয়ার মাধ্যমে উপরে উল্লেখিত রোগ গুলো ভালো করতে সাহায্য করে তাই বেশি বেশি বা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখার চেষ্টা করুন অনেক উপকারে আসবে।
মেথি এবং চেরি: এই দুইটি ফলে প্রচুর পরিমাণে থেকে থাকে ফাইবার যা ঘনঘন প্রসব থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে এবং যেকোনো ইউরিনারি ডিসার্ডার সরিয়ে দিতে অনেক কার্যকরী একটি ফল হিসেবে গণ্য করা যায় এবং ব্লাডারের অস্বাভাবিকতা কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরের কষ্টিকাঠিন্য রোগ থেকে বাঁচতে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
তিল এবং কুমড়ার বীজ: তিলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ফাইবার মিনারেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন রয়েছে যা ঘনঘন প্রস্রাবের হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য করে এবং কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর ফ্যাটি অ্যাসিড যা প্রোস্টেট এবং ব্লাডার কে ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে তাই এই সকল সমস্যার সমাধানে এই দুইটি উপাদান খাওয়া অনেক উপকার।
ডালিম এর উপকারিতা: ডালিম একটি অত্যন্ত উপকারী উপাদান ডালিমের কুয়াগুলি বা দানাগলো একত্রে নিয়ে একটি ফ্যাট তৈরি করে তা খাওয়ার মাধ্যমে যেকোনো ধরনের ইউরিনারি সমস্যার সমাধানের একমাত্র উপায় হল ডালিমের দানা কারণে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জা ব্লাডার এর প্রদাহ বৃদ্ধি
আরো পড়ুন: পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে
করতে সাহায্য করে এটি খাওয়ার মাধ্যমে যে ঘনঘন প্রস্রাব হয়ে থাকে তা ভালো করতে একমাত্র ভালো একটি মাধ্যম হলো ডালিমের দানা দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে তা খাওয়া এবং যে ইউরিন চাপার অসুবিধাটি থাকে তা একেবারে গোড়া থেকে নির্মূল করে তোলে ডালিম দানার ফল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে তা খাওয়ার মাধ্যমে।
ছোলা বা শস্য দানা: এতে প্রচুর পরিমাণের রয়েছে পলিফোনঅলস আয়রন এবং ক্যালসিয়াম যা ব্লাডারের যেকোনো কাজ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে এবং যে কোন সমস্যার সমাধান করতে একমাত্র উপাদান হলো ছোলা বা শস্যদানা তাই এই সকল খাদ্যগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন এতে অনেক উপকারে আসবে।
ঘন ঘন প্রস্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায়
ঘন ঘন প্রস্রাব অনেকের জন্য একটি বিরক্তকর হয়ে ওঠে কারণ প্রসব আটকে রাখলে পেটের ভেতর জ্বালাপোড়া করে এবং বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ঘন ঘন প্রসব হলে একটি চিন্তার কারণ হয়েও দাঁড়িয়ে যায় এর থেকে প্রতিকার পেতে আমাদেরকে খেতে হবে ভিটামিন সি জাতীয় খাদ্য বা ঔষধ ভিটামিন সি যুক্ত খাদ্যগুলো হলো
বেশি বেশি লেবু কমলা লেবু টমেটো বাঁধাকপি ফুলকপি ব্রকলি এ সকল খাদ্য বেশি বেশি খাবার মাধ্যমে আমাদের শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং ভিটামিন সি এর অভাবে যে সকল রোগ হয়ে থাকে তা সমাধানের একটিমাত্র মাধ্যম হলো এ ভিটামিন সি যুক্ত খাদ্যগুলা এবং মূত্রথালিকে ট্রেনিং দেওয়ার মাধ্যমে ঘনঘন
আরো পড়ুন: গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে
প্রস্রাব থেকে বাঁচতে পারেন যেমন অনেকক্ষণ প্রসবকে আটকে রেখে রেখে তারপরে প্রসব করা এভাবে আস্তে আস্তে ট্রেনিং দেওয়াতে ঘন ঘন প্রস্রাব হলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়াবে এবং আপনার মূত্রথলে আপনার ঘন ঘন প্রস্রাবকে আটকে রাখতে শিখে যাবে এতে কোন সমস্যা আর ক্রিয়েট করতে হবে না আপনাকে
ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে
ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে একটু সতর্ক অবলম্বন করতে হবে কারণ তাদেরকে সর্বপ্রথম ডায়বেটিকস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে তারপরেই এ সকল সমস্যার সমাধান করতে সফল হতে পারবে এবং যে সকল খাদ্যগুলো আমাদের মূত্রথালিকে পরিষ্কার রাখে এবং যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার সাথে যুদ্ধ করে আমাদেরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে সে সকল
খাদ্যগুলো হলো দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খাওয়া এবং ফ্রুট জুস খাওয়ার মাধ্যমে বা ডাবের পানি খাওয়ার মাধ্যমে এবং আরো অন্যান্য তরল জাতীয় খাদ্য খাবার মাধ্যমে জীবনের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে এবং পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এ সকল তরল খাদ্যগুলা বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে প্রচুর পানি পান করা প্রসবের সময় জ্বালাপোড়া কমাতে
সাহায্য করে না আরো অনেক সাহায্য করে থাকে যেমন ইউরি নারী ইনফেকশন এ সকল সমস্যার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খাওয়ার মাধ্যমে এবং তরল জাতীয় খাদ্যগুলো খাওয়ার মাধ্যমে তাই এই খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন।
আরো কিছু ঘরোয়া উপায়
যেমন ভিটামিন সি যুক্ত খাবার যা খাওয়ার মাধ্যমে ঘনঘন প্রস্রাবের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে এবং বেকিং সোডা যা বাড়িতেই থাকে এটি অন্যান্য উপাদানে ব্যবহার করা হয় কিন্তু এটি এক থেকে দুই চামচ নিয়ে পানিতে মিশিয়ে খাওয়ার মাধ্যমে এর থেকে উপকার পাওয়া যায় এবং আদা রসুন এগুলো বেশিরভাগ রান্না
ঘরেই থেকে থাকে কারণ এগুলো মসলা জাতীয় একটি উপাদান চিকিৎসকরা এ দুটি মসলা জাতীয় খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে বলেন কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল থাকে বলে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকে এবং আনারস পানি এগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন তাহলেই ঘন ঘন প্রসব নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া কিসের লক্ষণ
ঘনঘন প্রস্রাব শুধু ডায়াবেটিসের লক্ষণই হতে পারে না আরো অন্যান্য লক্ষণ হয়ে থাকে এটা মানা যায় যে ডায়াবেটিস রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব হয়ে থাকে তবে যাদের ডায়াবেটিকস নয় তাদেরও ঘনঘন প্রসব হয়ে থাকে তাদের কেন হয়ে থাকে এবং এগুলো কিসের লক্ষণ তার অনেকের ধারণার নাই তাই আমরা জানতে চলেছে এখনো প্রস্রাব হওয়া কিসের লক্ষণ সেই সম্পর্কে।
আরো পড়ুন: পুষ্টিকর ফলের তালিকা সম্পর্কে জানতে
মূত্রাশয় এর সমস্যা: ঘনঘন প্রসব হলে দেখা দিতে পারে পেটে ব্যথা এবং পেটে প্রচুর চাপ সৃষ্টি করে এবং প্রচুর প্রসব চাপে ঘন ঘন এবং যতবার প্রসব চাপে ততবারই ব্যথার সৃষ্টি হয় এটাকে মূলত বলা হয় মুত্রসয়ের সমস্যা এ সমস্যাটি হলো ঘন ঘন প্রসব হওয়ার কারণে বা ঘনঘন প্রস্রাব হলে মুত্রাশয় এর সমস্যা বা লক্ষণ সম্পর্কে বোঝা যায়।
প্রোস্টেট সংক্রমণ: অনেকেই মনে করেন ডায়াবেটিকসের কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়ে থাকে কিন্তু যাদের ডাইবেটিকস নাই তাদের ঘন ঘন প্রসব হলে দেখা দিতে পারে প্রোস্টেট সংক্রমণ এর মাধ্যমটি বেশিরভাগ পুরুষদের মাধ্যমেই দেখা যায় যা মুত্রাশয়ের নিচে থাকে এবং বীর্য উৎপাদন করে এটি একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
মূত্রাশয়ের ক্যান্সার: ঘনঘন প্রস্রাবের মাধ্যমে দেখা দিতে পারে মুত্রাশয়ের ক্যান্সার এই লক্ষণ বা সমস্যাটি দেখা দিলে দেখা দিতে পারে পশুদের প্রচুর চাপ এবং প্রচন্ড জ্বালাপোড়াও দেখা দিতে পারে মুদ্রাশয় যখন ওভার একটিভ হয়ে পড়ে তখন ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে এর ফলে দেখা যায় প্রসবের চাপ থেকেই যায় প্রসব করার পরেও।
মুত্র নালের সংক্রমণ: মূত্রনালী বলতে বোঝানো হয় কিডনির মুদ্রা সয়মূত্রনালী এই সকল অংশগুলো মুত্র যন্ত্রের একটি অংশ হয়ে দাঁড়ায় এই সকল অংশগুলোর ভেতরে যে কোন একটিতে যদি সমস্যা দেখা দেয় তাকে বলা হয় মূত্রনালের সমস্যা আরো বলা যায় ঘনঘন প্রস্রাব এবং ব্যথা করা বা প্রসবের সময় জ্বালাপোড়া করাকে।
মানসিক চাপ: প্রচুর পরিমাণের মানসিক চাপ থাকলে বাড়তে পারে ঘনঘন প্রসব এটি এই কারণে হয় যে পেটের পাশে টান টান হয়ে পড়ে এবং বেশিগুলো চাপের মাধ্যমে শক্ত হয়ে যায় এবং বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ঘনঘন প্রসব হয়ে থাকে তাই ঘনঘন পশুভ হলে ডায়াবেটিস ভেবে হেলায় ফেলাবেন না এর জন্য ভালো একটি ডক্টরের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসা করুন।
ঘন ঘন প্রস্রাব কেন হয়
ঘনঘন প্রস্রাব এর মূল কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বেশি বেশি অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খেলে শুধু পশুবেই সমস্যা দেখা দিতে পারে না এটি দেখা দেয় শরীরের আরো নানার রোগের এবং দেখা দিতে পারে ক্যাফিন জাতীয় খাদ্য খাবার মাধ্যমে ঘনঘন প্রস্রবের আরো দেখা দিতে পারে শীতের সময় বেশি কারণ
গরমের তুলনায় সেটা বেশি ঘন ঘন প্রসব হয় কারণ শীতে শরীর থেকে ঘাম বের হতে পারে না সেই কারণে প্রস্রাবের চাপ বেড়ে যায় এবং দেখা দিতে পারে যে সকল ওষুধ খাচ্ছেন তার মাধ্যমে প্রসব বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি ২ গ্রহণ করার মাধ্যমে ঘন ঘন প্রসব হতে পারে আবার দেখা দিতে পারে শরীরে অন্য কোন রোগ হলে ঘন ঘন
প্রস্রাবের দেখা দিতে পারে এই সকল কারণগুলো হয়ে দাঁড়ায় ঘনঘন প্রসব তাই এত কিছু মেন্টেন করে চলতে পারলেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে ঘনঘন প্রস্রাবের তাই আমরা জানতে চলেছি কি করার মাধ্যমে বা ঘন ঘন প্রস্রাব আসার মাধ্যমগুলো কি কি সেই সম্পর্কে এবং ঘনঘন প্রস্রাব কেন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
- রক্তে ক্যালসিয়াম বা পটাশিয়ামের ঘাটতি হলে
- কিডনি রোগের কারণে মস্তিষ্কে টিউমার অস্ত্রোপচার আঘাত মূত্র নিয়ন্ত্রক এবং হরমোনের অভাবে দেখা দিতে পারে
- শরীরে হরমোন বা করতেসোল অহর মনের ঘাটতি দেখা দিলে
- মূত্রথলির ক্যান্সার স্নায়ু রোগ স্নায়ু বিকলতা দেখা দিলে
- মন্ত্রনালী এবং মূত্রথলির সংক্রমণ দেখা দিলে
- গর্ব অবস্থায় প্রথমবার শেষ দিকে
- এবং মানুষের বয়স হয়ে গেলে প্রোস্টেট গ্রন্থির সমস্যায় দেখা দিতে পারে
- অনেক সময় এমন হয়ে দাঁড়ায় যে ঘন ঘন পর সব কোন রোগ না থাকলেও হয়ে থাকে তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে এবং চেকআপ করে নিতে হবে যে আমার ঘনঘন প্রসব কিসের জন্য হচ্ছে সে সম্পর্কে নয়তো আবুল ফাউল ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে দেখা দিতে পারে আরো বেশি সমস্যা তাই ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে
- এবং কিছু পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি মাস্ট বি খেতে হবে কারণ পানির অপর নাম হল জীবন তেমনি জীবনের কার্যকারিতা ও করে তোলে পানিতে অনেক এবং বেশি বেশি শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে তাহলে এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে
প্রস্রাব হলুদ হওয়ার কারণ কি
প্রস্রাব দেশের ভাগ হলুদ দেখা দিলে দেখা দেয় শরীরের বিভিন্ন রকম রোগ বাষা বেঁধে থাকে তাই প্রসব যত পরিষ্কার থাকবে আমাদের শরীর ও তত রোগ মুক্ত থাকবে কারণ প্রসবের মাধ্যমে বোঝা যায় শরীরের রোগ আছে কি নাই এবং প্রসবের রং অনুযায়ী বোঝা যায় শরীরে রোগ আছে কিনা প্রসব যদি বেশি হলুদ হয়ে যায় তাহলে সর্বপ্রথম যেটি করণীয়
আরো পড়ুন: ঔষধে গাছ-গাছড়া সম্পর্কে জানতে
হবে তা হল বেশি বেশি পানি খাওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খাওয়ার মাধ্যমে প্রসব আগের অবস্থায় ফিরে যেতে সক্ষমতা লাভ করবে এবং সর্বপ্রথম যেটি করা লাগবে তা হল ভাল একটি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া কারণ তারা বেশি বোঝে কি করলে এর সমাধান পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে কোন কোন ক্ষেত্রে যেমন অনেক পাওয়ারের ওষুধ খাওয়ার
মাধ্যমেও হতে পারে প্রসব হলুদ তাই এটি টেনশন করার কোন মানে নাই সর্বপ্রথম ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রসব হলুদ হলে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন রকমের রোগ আবার কখনো কখনো এমনিতেও পেশাব হলুদ হতে পারে তাই এটি টেনশনের কোন কারণ নেই এসব হলুদ হওয়ার কারণগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো বিস্তারিত নিচে দেখুন।
জন্ডিসের মাধ্যমে প্রসব হলুদ হতে পারে
অনেকে জন্ডিস হলে বুঝতে পারেনা সবচাইতে বোঝার একটি ভালো মাধ্যম হলো প্রসব হলুদ হওয়া অতিরিক্ত প্রসব হলো ধলে বোঝা যায় তার জন্ডিস হয়েছে শরীর খারাপ হতে পারে জন্ডিসের মাধ্যমে আবার দেখা দিতে পারে গায়ের রং হলুদ হয়ে যায় এর থেকে বোঝা যায় তার জন্ডিস হয়েছে ওসব হলুদ হলেই দেখা যায় বেশিরভাগ
জন্ডিসের লক্ষণ এবং গা হলুদ হয়ে যাওয়ার মাধ্যমেই বোঝা যায় জন্ডিসের লক্ষণ এবং পায়খানা গারো হলুদ হতে পারে এ সকল সমস্যা দেখা দিলেই বুঝতে পারবেন আপনার জন্ডিস হয়েছে তাই এ সকল সমস্যা দেখা দিলেই আমাদের ডক্টরের পরামর্শ এবং চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে
হলুদ পর্ষদের মাধ্যমে হতে পারে কিডনির সমস্যা বা হলুদ প্রসব কিডনির স্টোনেরও সংকেত দেখা দেয় এইসব অনুভূতি দেখালে বা এসব সমস্যা দেখালে প্রসব বেশিরভাগও হলুদ হয়ে থাকে তাই এ সকল সমস্যা দেখা দিলেই ডক্টরের শরণাপন্ন হন নয়তো এর থেকে বড় কিছু হয়ে যেতে পারে তাই সর্বপ্রথম ডক্টরের চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
পানির অভাবে প্রস্রাব হলুদ হয়ে যেতে পারে
শরীরের পানির ঘাটতি দেখা দিলে দেখা দিতে পারে হলুদ প্রসব এবং পানি শূন্যতার কারণ গুলো হতে পারে বেশি বেশি বমি হওয়া খুব চিন্তা বা ক্লান্তি হয়ে পড়া এবং খুব ঘাম হলে পানি শূন্যতা হয়ে পড়ে শরীরের তাই এই সকল সমস্যা দেখা দিলে বেশি বেশি পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন তবে পানি শূন্যতা বা পানের ঘাটতি পূরণ হবে শরীরের আর পানির ঘাটতি
হলেই দেখা দেবে হলুদ প্রসব তাই প্রতিনিয়ত পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে পানি এবং হলুদপ্রসাদ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে থাকে পানি তাই প্রতিনিয়ত কাজকর্মের ফাঁকে পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন পর্যাপ্ত পরিমাণের তাহলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং হলুদ প্রসব থেকে রেহাই পাবেন।
হেপাটাইটিস ওসব হলুদের একমাত্র কারণ হতে পারে
হেপাটাইটিস এর মাধ্যমেও হতে পারে প্রসব হলুদ এ লক্ষণটি দেখা দিতে পারে লিভার ফুলে যাওয়ার মাধ্যমে হেপাটাইটিস বেশিরভাগ হয়ে থাকে এবং প্রসব হলুদ হয়ে পড়ে এবং অ্যালকোহল জাতীয় খাদ্য সেবনের মাধ্যমে বা মদ্যপান করার মাধ্যমে হেপাটাইটিস রোগ হতে পারে তাই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলার মাধ্যমে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
প্রস্রাব আটকে রাখলে কি হয়
অনেকেরই ঘনঘন প্রসব হওয়ার মাধ্যমে তারা বিরক্তি বোধ করে থাকে অনেক সময় পশু বা আটকে রেখে দেয় এবং প্রসব আটকে রাখার মাধ্যমে দেখা দেয় জ্বালাপোড়ার সমস্যা দেখা দেয় ব্যথা হয়ে যায় তবুও অনেক জন অনেকক্ষণ পশু আটকে রাখে এটি শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতি করার একটি দিক
এটি জানার পরেও অনেকেই প্রসব আটকে রাখে যদি প্রতিনিয়ত এমন করতে থাকেন তাহলে দেখা দিতে পারে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে এবং বিভিন্ন রকমের স্বাস্থ্য ঝুঁকিও হয়ে যেতে পারে আপনার জন্য কারণ দীর্ঘক্ষণ বা অনেকক্ষন প্রসব আটকে রাখার কারণে ব্যাকটেরিয়া গুলো
শরীর থেকে বের হতে পারে না এবং শরীরের ক্ষতি করে বসে তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক আটকে রাখলে কি কি হয় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কিডনিতে পাথর: আমরা সকলেই জানি যে পানি কিডনিকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে তবে সেটি যদি হয় জীবাণুযুক্ত পানি বা অনেকক্ষণ জমে থাকা পানি তাহলে তা ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াতে পারে যেমন অনেকক্ষণ পশুপ আটকে রাখার কারণে দেখা দিতে পারে কিডনিতে পাথর এবং কিডনিতে মারাত্মক আঘাত আনতে পারে যার মাধ্যমে কিডনিতে পাথর হয়ে থাকে।
তলপেটে ব্যথা বা প্রসবের সময় ব্যথা: অনেকক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখার মাধ্যমে দেখা দিতে পারে তলপেটে ব্যথা বা প্রসবের সময় প্রচুর পরিমাণে ব্যথা তাই বেশিক্ষণ ওসব আটকে রাখা উচিত নয় নয়তো এই ব্যাথার কারণে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন অনেকক্ষণ পশু বা আটকে রাখার কারণে জ্বর হতে পারে।
মূত্র স্বয়ের সমস্যায় এবং ক্যান্সার: অতিরিক্ত পানি খাওয়ার ফলে মুত্রসহ আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে আর এটি যদি প্রসবের পরিণত হয়ে অনেকক্ষণ থেকে যায় তবে মূত্রসয় ফুলে যেতে পারে এবং এর থেকে দেখা যেতে পারে ক্যান্সার হয়ে যেতে পারে তাই এদিকে খেয়াল রেখে আমাদেরকে সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আরো যে সকল সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়: অনেক ক্ষণ প্রসব আটকে রাখার কারণে মুত্রাশয় দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং মুত্রনালীর সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে অনেকক্ষণ প্রসব আটকে রাখার কারণে ব্যাকটেরিয়া গুলো বাইরে যেতে পারেনা তাই মুত্রসহ ফুলে যায় এবং তা ফেটেও যেতে পারে তাই ডক্টরের পরামর্শ নেই এবং চিকিৎসা নিন খুব দ্রুত এর থেকে বাঁচার জন্য।
শেষ কথা
মানুষের জীবন যাপনের জন্য সর্বপ্রথম যেটি দরকার সেটি হলো সুস্থতা সুস্থ থাকলে সব ভালো লাগে আর সুস্থ না থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা তার পৃথিবীটাই যেন একটি জাহান্নাম হয়ে দাঁড়ায় তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে নিজের দেহের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে বেশি বেশি তবে এই রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাব আমরা আমরা প্রসব সম্পর্কে
এ টু জেড তথ্য জানতে পারলাম আপনি যদি না জেনে থাকেন প্রথম থেকে আর্টিকেলটি পড়ে আসুন নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন এবং কোন ভুল ত্রুটি পেলে আমাদেরকে ক্ষমার চোখে দেখবেন এবং আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url