ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় - ডায়াবেটিস এর সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত

ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় এবং ডায়াবেটিসের সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত সে সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়
ডায়াবেটিসের বিভিন্ন রকম লক্ষণ দেখলেই বুঝে নিবেন আপনার ডায়াবেটিকস হয়েছে যেমন নিজেকে দুর্বল মনে করা ঘনঘন প্রস্রাব মিষ্টি জিনিসের প্রতি আকর্ষণ ওজন কমে যাওয়া এবং কোন কাটা ছেঁড়া সহজে না শুকানো এগুলোই মূলত লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা যায়।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানতে চলেছি ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় সে সম্পর্কে আরো জানবো ডায়াবেটিসের সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত এবং ডায়াবেটিকস কত হলে বিপদজনক সে সম্পর্কেও আমরা জানবো আরো জানবো ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এবং ডায়াবেটিসের স্বাভাবিক মাত্রা এবং সর্বোচ্চ মাত্রা সম্পর্কে আমরা জানবো


এক কথায় বলা যায় ডায়াবেটিস সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য আমরা জানবো এই আর্টিফিলের মাধ্যমে তাই আপনি যদি ডায়াবেটিকস সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার চেষ্টা করুন তাহলে ডায়াবেটিক সংক্রান্ত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন বিস্তারিত আরও জানতে নিচে দেখুন।

ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়

ডাইবেটিক্স কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়গুলো যেমন খাবারের সময় নির্ধারিত করতে হবে প্রতিদিনের খাবার প্রতিদিন সময় মতো খেতে হবে এবং খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে ভারি খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে


দুপুরে শুধুমাত্র ভারী খাবার খেতে পারবেন তাছাড়াও অল্প অল্প খেতে হবে এবং রুটি খাওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের ভাতের বদলে সকাল এবং রাতে দুপুরে একটু ভাত খেতে পারবে রুটি খেতে হবে পরিমাণ মতো বেশি খাওয়া যাবে না প্রতিদিন কিছু শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং লবণ এবং চর্ব জাতীয় খাদ্য থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন

এবং প্রচুর পরিমাণে যারা ভাজাপোড়া খেয়ে থাকেন এগুলো ত্যাগ করতে হবে এবং বাইরের খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে বাড়ির খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং বেশি বেশি হাঁটাচলা করতে হবে এবং ব্যায়াম করতে পারেন এতে শরীর ফিট থাকবে এবং চাঙ্গা থাকবে এবং ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং অনেকে আছে যারা একটানা বসে থেকে

অনেকক্ষণ কাজ করে যেমন মোবাইল টিপাটিপি অথবা কম্পিউটার চালানো এরকম করা যাবে না একটু পর দাঁড়াবেন এবং একটু হাটাহাটি করবেন দেয়া বা কাজ করবেন এবং যারা ডায়াবেটিস রোগী আছেন অনেকে আছেন ধুমপান করেন এ সকল বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে মদ্যপান ধূমপান এবং

যত নেশা জাতীয় খাদ্য আছে তা ত্যাগ করতে হবে এবং মাঝেমধ্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে তবেই ডাইবেটিস কমাতে পারবেন বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়

ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় চলুন তা জেনে নেয়া যাক এমন কিছু লক্ষণ আছে যা আপনি অনুধাবন করতে পারেন এবং এই লক্ষণগুলো বুঝতে পারলেই আপনি মনে করবেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে তবুও চেক করে নিতে পারেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এর লক্ষণ গুলো কি কি বিস্তারিত নিচে দেখুন।
  • শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে
  • রক্তের শর্করা কমে যেতে পারে
  • যেকোনো মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আকৃষ্ট হতে পারেন
  • যেকোনো ধরনের কাটা ছেঁড়া শুকাতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে
  • প্রচুর পিপাসা লেগে থাকে
  • এবং ঘনঘন প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়
  • আস্তে আস্তে ওজন কমে যাওয়া
  • চোখে ঝাপসা দেখা
  • এবং ফোড়া অথবা চর্ম রোগের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে
  • এবং সর্বশেষ ঘন ঘন খুদা লাগা
এখানে যে কয়টি লক্ষণ উল্লেখ করা হলো এই কয়টি লক্ষণ আপনার মাঝে দেখা দিলে নিশ্চিত আপনার ডায়াবেটিকস হয়েছে তাই নিকটস্থ কোন ডক্টরের পরামর্শ নিন এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা নিন তবেই এর থেকে প্রতিকার পাবেন।

কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে

কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে এই সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি এখন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অঞ্চলে বা প্রায় জায়গাতেই প্রতিটা মানুষেরই ডায়াবেটিকস রোগ রয়েছে বয়স্ক অথবা আধা বয়স্ক সকলেরই ডায়াবেটিস রয়েছে তাই কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই সম্পর্কে


সকলের জানা থাকা দরকার তাই কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত যেমন আমাদের খাদ্য অভ্যাসে অনেক রকম খাদ্য আমরা রেখে থাকি তার ভেতরে সব চাইতে উপকারী যে খাদ্যগুলো আমাদের রাখা উচিত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য তা বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকার শুধু ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করেনা সবুজ শাকসবজি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এর পাশাপাশি নানা রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে সহায়তা করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে যে শাক সবজি মাশরুম শসা বেগুন টমেটো আরো সবুজ সবজি এগুলা।

পুষ্টিকর কিছু ফল: যেমন বাদাম ভুট্টা ভাঙ্গে তরমুজ এবং মিষ্টি আলো এই সকল ফলগুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ যা অনেকটাই শরীরের শর্করার অভাব পূরণ করে এবং ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেমন মিষ্টি আলোতে রয়েছে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার মত শক্তি এবং এ খাবারগুলো কেটে অনেকক্ষণ থাকে।

চর্বি জাতীয় খাদ্য: অনেকে হয়তো বা বলবে চর্বি জাতীয় খাদ্য খাওয়া ঠিক না কিন্তু এতে কোন সমস্যা নেই চর্বি জাতীয় খাদ্য খেতে পারবেন তবে অতিমাত্রায় খাওয়া যাবেনা একেবারে অল্প যা খেলে আপনার উপকার আছে তবে বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে।

চা খাওয়ার উপকারিতা: ডায়াবেটিস রোগীরা চিনি বাদে চা খেতে পারেন কারণ চাই রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক কার্যকরী এবং শরীরকে রাখে চাঙ্গা তাই নিয়মিত চিনি বাদে চা খেতে পারেন।

প্রোটিন জাতীয় খাদ্য: প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেতেও মানা নেই এটি খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকার তবে অতিমাত্রায় খাওয়া যাবেনা এবং আপনি কোন জাতীয় প্রোটিন খাচ্ছেন সেটি খেয়াল রাখতে হবে যেমন গরুর মাংস খাওয়া যাবে না অথচ মুরগির মাংস এবং পাখি অথবা কবুতরের মাংস খেতে পারেন এটা আপনার উপকার আছে।

জুস অথবা শরবত: জুস অথবা শরবত খেতে পারেন যেমন বাঙ্গির শরবত অথবা লেবু শরবত তবে চিনি মেশানো যাবেনা কারণ চিনিতে ডায়াবেটিস আরো বেড়ে যায় তাই নিয়ন্ত্রণে রাখতে যিনি বাদেই শরবত খেতে হবে বেশিরভাগ ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার ত্যাগ করতে হয় তবে এই সকল খাবারগুলো খেলে তাদের অনেকটাই খিদা থাকে না এবং খাবারের চাহিদা পূরণ হয়।

ডায়াবেটিস এর সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত

ডায়াবেটিসের সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত সে সম্পর্কে জানতে হলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব যেমন ৭.৫ মিলিমলের কম থাকলে এটাকে বলা হয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট এটা ডায়াবেটিসের লক্ষণ এবং ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে গণ্য করা যায় অতিমাত্রায় কমানো যাবে না এবং বেড়ে


গেলেও সমস্যা তাই ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে নয়তো বড় ধরনের কোন সমস্যায় ভুগতে পারেন তাই এর থেকে বাঁচার উপায় জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আরো জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

ডাইবেটিকস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা রয়েছে সেই সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক ডায়াবেটিস রোগের কয়েকটি নিষিদ্ধ খাবার আছে যা ত্যাগ করে চললে ডায়াবেটিক্স নিয়ন্ত্রণের থাকবে যেমন।
  • যেকোনো চাইনিজ খাবার
  • যেকোনো ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার
  • ব্লেন্ডেড কফি
  • সাদা চাল যেমন ভাত অথবা খিচুড়ি
  • গ্লুকোজ জাতীয় ফল
  • ফ্রূট স্মুথি
  • পেস্ট্রি
  • রিফাইন সিরিয়াল
  • ট্রিইল মিক্স
  • এনার্জি বার
  • এবং ফলের রস
  • ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
  • পাস্তা আলফ্রেড ও
  • এবং চর্বি জাতীয় মাংস
এখানে কয়েকটি ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার উল্লেখ করা হলো এই খাবারগুলো পরিত্যাগ করে চলতে হবে নয়তো ডায়াবেটিস আরো গুরুতর হয়ে উঠতে পারে তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে খাদ্যগুলো না খাওয়ার দিকে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ভালো খাবার খেতে হবে যা উপরে উল্লেখ করা আছে দেখে নিতে পারেন।

ডায়াবেটিক্স কম এবং বেশি হলে করণীয় কি

ডাইবেটিকস যদি কম হয়ে থাকে তবে এগুলো কিছু ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে আনা যায় তবে এর চাইতে অতিমাত্রায় চলে গেলে ঔষধ আর কাজ করে না সে ক্ষেত্রে ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনতে ইনসুলিন নিতে হয়ে থাকে এবং কম এবং বেশি এ সম্পর্কে আরও জানতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন এবং পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে

ডাইবেটিক চিরতরে নিরাময় করতে হলে কিছু খাবার পরিত্যাগ করতে হবে যেমন অনেকে আছে অনিয়মতো খাওয়া-দাওয়া করে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া করতে হবে ফাস্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে এবং যেকোনো নেশা জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে ডায়াবেটিস হলে জীবনযাত্রা এবং খাদ্য অভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে


এর জন্য কিছু খাবারও রয়েছে যেমন করলা দারচিনি এলোভেরা মেথি চর্বিযুক্ত মাছ ডুমুর শরীর চর্চা বেশি বেশি করতে হবে এবং খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে তবে বেশি বেশি বলতে অতিরিক্ত না সঠিক মাত্রায় খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি বেশি খাওয়া ঠিক নয় আরো খেতে পারেন পানির ফুল

এবং পেঁয়াজ এগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এবং লেবুর শরবত এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিক্স চিরতরে নিরময় হতেও পারে একেবারে ঠিক করার মত এখনো কোনো উপায় বের হয় নাই তাই এর মাধ্যম গুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত

ডায়াবেটিসের স্বাভাবিক মাত্রা মূলত ৫.৮ মিলিমল এই মাত্রা থাকলে ধরে নেওয়া হয় সে সুস্থ মানে স্বাভাবিক মাত্রা থাকে এবং এর বেশি হয়ে গেলে যেমন 7. 5 এর বেশি হলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থেকে যায় তাই কয়েক দিন পর পর ডাইবেটিক্স মেপে নেওয়া অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম বলে গণ্য করা যায়

এবং এর থেকে প্রতিকার পাওয়ার এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন আমাদের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে তাই উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সম্পূর্ণ করুন এবং ডাইবেটিস সম্পর্কিত তথ্যগুলো খুব সহজেই জেনে নিন আরো জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার

ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার সম্পর্কে যেমন ডায়াবেটিস রোগীদের সবচাইতে খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে বেশি অনেকে সকালের খাবার খায় না অথবা বিস্কুট চা খেয়ে থেকে যায় এবং

অনেকে দেরি করে খেয়ে থাকেন সকালের নাস্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটা স্বাভাবিক ওজনধারী পুরুষের ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ১৮০০ থেকে ২০০০ পর্যন্ত কিলোক্যালারি খাবার দরকার হয়ে থাকে সেই অনুযায়ী তাকে সকালেই খেতে হবে ৫০০ কিলো ক্যালরি যেমন সকালের নাস্তায় রাখতে হবে লাল গমের আটার রুটি এবং একটি করে সেদ্ধ ডিম

এবং এক থেকে দুই কাপ রান্না করা সবজি এবং প্রতিটা রুটির ওজন হতে হবে ৩০ গ্রাম একটি ডিমের ক্যালোরি হতে হবে ৭০ এবং সবজির ক্যালোরি হতে হবে ৪০ এবং সবজিতে তেল কম খরচ করতে হবে এক চা চামচ এবং অন্যান্য দুধ ডিম চা এগুলো যদি সেবন করে থাকেন তাহলে লিমিটের ভিতরে তবে

সবচাইতে পারফেক্ট হবে গমের আটার রুটি খাওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিরিক্ত খেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীর দুপুরের খাবার

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের খাবার সম্পর্কে এবং রাত্রের খাবার সম্পর্কে এবার জানবো ডায়াবেটিস রোগীর দুপুরের খাবার সম্পর্কে রাতের খাবার এবং সকালের খাবার দুপুরেও খাওয়া যাবে তবে এর পাশাপাশি যদি আপনি ভাত খেতে চান তাহলেও খেতে পারেন শুধু দুপুরে তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না

অতিরিক্ত খেয়ে নিলে এর অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই দুপুরের দিকে মিল্কের টক দই খেতে পারেন মাছ মাংস এবং ডিম খেতে পারেন এবং বিভিন্ন রকমের শাকসবজি রাখবেন যেমন বাঁধাকপি ব্রক লে এক কথায় ভিটামিন এবং মিনারেল যুক্ত শাকসবজি এর পাশাপাশি প্রোটিন জাতীয়

কিছু ডাল রাখার চেষ্টা করবেন এবং দুপুরের খাবারের ব্রাউন রাইস এবং রুটি রাখতে পারেন এ সকল খাদ্য গুলোর মাধ্যমে শরীর স্বাস্থ্য যেমন সুস্থ থাকবে তেমনভাবেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার

ইতিমধ্যে ডায়াবেটিস রোগের সকালের খাবার সম্পর্কে জেনেছি এবার জানবো ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার সম্পর্কে যেমন রোগীদের খাবার একটু বাছাই করে খাওয়া লাগে এরমধ্যে ডায়াবেটিস রোগীদের রাতের খাবার রাখতে পারেন মোটা সেদ্ধ লাল চাল জবের আটা লাল গমের আটা এর রুটি দুই পিস করে খেতে হবে বেশি খাওয়া যাবে না

নয়তো এর উপকারের চাইতে অপকার হবে বেশি এরপরে খেতে পারেন অটোস চিবিয়ে খেতে হয় এমন কিছু উপকারী ফল এর সঙ্গে রাখতে পারেন সব ধরনের শাকসবজি যেমন সবুজ শাকসবজি অনেক কার্যকরী এর মধ্যে রয়েছে গাজর লাল পেঁপে চাল কুমড়া এবং রাতের খাবারে আরও খেতে

পারেন দুধ টক দই এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে তবে উপকার বলে অতিরিক্ত খেয়ে নেওয়া যাবে না সবকিছু পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে যেমন রুটিন দুই পিসের বেশি খাওয়া যাবে না ৬০ গ্রাম মাছ মাংস রাখতে পারেন এক কাপ শাকসবজি

এক কাপ পাতলা ডাল এবং মোটা চালের ভাত রাখতে পারেন এক কাপ এই মাপের খেয়ে যেতে হবে তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি ডায়াবেটিস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় সে সম্পর্কে আরও জেনেছি ডায়াবেটিসের সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত এবং সর্বোচ্চ পয়েন্ট কত এবং সঠিক মাত্রায় থাকলে কত সে সম্পর্কেও আরো জেনেছি ডায়াবেটিস রোগীর সকালের দুপুর এবং রাতের খাবার সম্পর্কে দেভেটিক্স

চিরতরে নিরাময় করার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে জেনেছি এবং খাবার তালিকা সম্পর্কে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য এবং কোন ভুল ত্রুটি পেলে ক্ষমার চোখে দেখার জন্য এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url