ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলবো - ব্লগিং কিভাবে শিখব

এখন বর্তমানে ব্লগার এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখান অনলাইন থেকে মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে থাকে তাই আপনি যদি ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলবো সে সম্পর্কে জানতে চান বা ব্লগিং কিভাবে শিখব সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছে আমি কারন আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব।

একজন প্রফেশনাল ব্লগার হওয়ার এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হবে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পরার জন্য তাহলে ব্লগার সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এবং ব্লগিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

আজকে আমরা জানবো ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলব এবং ব্লগিং কিভাবে শিখব কিভাবে ব্লগিং শুরু করব ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় কোন প্লাটফর্ম থেকে ব্লগ তৈরি করা যায় মোবাইলে ব্লক তৈরী এক কথায় বলা যায় ব্লগিং সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হবে এ আর্টিকেলের মাধ্যমে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত

আমাদের সাথে থাকার জন্য এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে আপনিও একজন প্রফেশনাল ব্লগার হতে পারবেন এবং ব্লগিং করে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন খুব সহজে তাই আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক ব্লগিং সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

এখন বর্তমানে ব্লগিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে তরুণ তরুণীরা তাই আপনি যদি জানতে চান কিভাবে ব্লগিং শুরু করব সেই সম্পর্কে তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব ব্লগিং করার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক যেমন ব্লগিং শুরু করার আগে

জেনে নিন ব্লগিংয়ে কিন্তু সময় দিতে হবে আর যদি আপনি সময় না দিতে পারেন তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য নয় অনেক কিছু শিখতে হয় যদি ধৈর্য সহকারে শিখেন তাহলে সাকসেস হতে পারবেন নয়তো অনেকে থাকে যারা শিখতে শিখতে বাদ দিয়ে দেয় তাদের তালিকায় পড়তে পারে ইন্টারনেটে

আয় করার জন্য সব চাইতে ভালো একটি প্ল্যাটফর্ম হল ব্লগিং ওয়েবসাইট এবং অনলাইনে সবচাইতে ভালো মানের প্ল্যাটফর্ম হল ব্লগিং ওয়েবসাইট তাই ব্লগিং ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত আরো নিচে দেখুন।

ব্লগার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান হবে কারণ ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলব থেকে শুরু করে ব্লক থেকে ইনকাম করা পর্যন্ত সম্পূর্ণ এ টু জেড তথ্য উল্লেখ করা হলো ব্লগার একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট যা থেকে এখন লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে থাকে তো ব্লগার

একাউন্ট যারা খোলা জানি না কিভাবে খুলবো সেই সম্পর্কে জানতে চাই তাদের জন্য সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলব সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

এগুলো সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনাকে কিছু স্টেপ অবলম্বন করতে হবে যেমন কিওয়ার্ড সেট করতে হবে পোস্টের শিরোনাম সার্চ ইঞ্জিনের এসইউ করা এক কথায় ব্লকটি অপটিমাইজ করা শিখতে হবে এবং এমন এমন পোস্ট লিখতে হবে যেন পাঠকরা আকৃষ্ট হয় এবং আপনার পোস্টটি পড়ে থাকেন বাংলা আর্টিকেল ইংরেজি আর্টিকেল

ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আপনি google অথবা ব্লগার থেকে ইনকাম করতে পারবেন আরো বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক দেন হোয়াটসঅ্যাপে অথবা ফেসবুকে তাহলে এ টু জেড সম্পর্কে জানিয়ে দেবো আর বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় এই সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক লগইন করে কত টাকা আয় করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন যেমন এক থেকে দুই বছর সময় লেগে যেতে পারে আপনার ভালোভাবে ইনকাম আসতে তাও কম করে হলেও এক থেকে দুই বছর

৩০০ থেকে ৪০০ ডলার আয় করতে পারবেন এবং ইংরেজি ব্লক থেকে আড়াই থেকে তিন হাজার ডলার আয় করা সম্ভব এবং এক থেকে দুই বছর পর এর উর্ধ্বে চলে যাবে কারণ ব্লগে আপনার কনটেন্ট বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আপনার ভিজিটর বাড়বে এবং সেখান থেকেই আপনার ইনকামটা আসবে এবং আপনি যতটা সময় দিতে পারবেন আপনার ইনকাম ততটা বেশি

হওয়ার আশা থাকবে কারণ যত পোস্ট লিখতে পারবেন তত আপনার আই ইনকাম বেশি হবে যা উপরে উল্লেখ করা আছে এবং নিচে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন ব্লগিং থেকে ইনকাম করা থেকে শুরু করে ব্লগিং আইডি খোলা পর্যন্ত এ টু জেড তথ্য নিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেল তৈরি করা হয়েছে তাই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আটিকেলটি পড়ুন এবং সাথে থাকুন।

ব্লগিং কিভাবে শিখব সেই রকম প্রতিষ্ঠান কোথায় পাবো এইরকম যাদের ধারণা তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য সো এখন আমরা জানবো ব্লগিং কিভাবে শিখব সেই সম্পর্কে যেমন ব্লগিং শিখার জন্য সর্বপ্রথম একটি বিষয় নির্ধারণ করতে হবে ডোমেন নেম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ওয়ার্ডপ্রেস

অথবা ব্লগার সেটআপ করতে হবে ওয়েবসাইট কাস্টমাইজ করতে হবে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য অপটিমাইজ এবং লেখা শুরু করতে হবে এবং প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ব্লগিং কিভাবে শিখবেন সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন যেমন ব্লগের জন্য টপিক নির্ধারণ করতে হবে ব্লগের একটি নিজস্ব নাম তৈরি করতে হবে ডোমেইন নেম তৈরি

করতে হবে ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে ব্লক সাইট তৈরি এবং কাস্টমাইজ শিখতে হবে ব্লগের এসইও সেটআপ দিতে হবে এবং ব্লগে পোস্ট লিখে তা পাবলিশ করতে হবে এরপরে গুগল এডসেন্স অথবা এফিলিটি মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন ব্লগিং কি ভাবে শিখবেন নিশ্চয়ই জানতে পারলেন আপনি যদি ব্লগিং সম্পর্কে আরো জানতে চান তাহলে নিচে বিস্তারিত দেখুন।

ব্লগিং কাকে বলে? ব্লগিং কাকে বলে সেই সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই হয়তো বা ধারণা নেই তাই আমরা আজকে জানবো ব্লগিং কাকে বলে সে সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যায় ব্লগিং হলো একটা ইন্টারনেট জগতের ওয়েবসাইট হিসেবে গণ্য করা যায় বিভিন্ন রকম ব্লগের মাধ্যমে মত পোষণ করা যায় অভিজ্ঞতা

এবং যোগ্যতা প্রকাশ করা যায় ব্লগিংয়ের মাধ্যমে এক কথায় বলা যায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করাকেই বলা হয় ব্লগিং এর মানে দাঁড়ালো ব্লগিং হলো লেখালেখির একটি মাধ্যম মৎপোষণের একটি মাধ্যম এবং দক্ষতা এবং যোগ্যতা দেখানোর মত একটি প্ল্যাটফর্ম যার নাম হলো ব্লগিং।

কোন প্লাটফর্ম থেকে ব্লক তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে ব্লক তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে তো মূলত ব্লক তৈরির জন্য দুইটি প্লাটফর্ম নির্ধারিত করা হয়েছে যেমন একটি প্ল্যাটফর্ম হলো ব্লগার ডট কম এবং দ্বিতীয়টি হল ওয়ার্ডপ্রেস এই দুইটি মাধ্যমে

মূলত ব্লগার তৈরি করা হয় blogger.com থেকে ফ্রিতে তৈরি করা হতো কিন্তু এখন ডুমেন্ট কিনতে হয় হোস্টিং করে কিনতে হয় তাই কিছু টাকা ব্যয় করতে হয় এবং ওয়ার্ডপ্রেস থেকে কিছু টাকা ব্যয় করলেই আপনি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন এবং এই দুইটি মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন মোটামুটি এখন আমরা জানবো ব্লক তৈরির নিয়ম বিস্তারিত নিচে দেখুন।

ব্লক তৈরীর কিছু নিয়ম আছে সেই নিয়মগুলো অবলম্বন করে চললে আপনি নিজেই ব্লক তৈরি করতে পারবেন তো চলুন জেনে নেয়া যাক ব্লগ তৈরির সেই নিয়ম গুলো কি কি সে সম্পর্কে ব্লগ সম্পর্কে তো এ টু জেড নিয়ে মূলত আর্টিকেলটি তৈরি হয়েছে তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার চেষ্টা করুন ব্লগ তৈরির নিয়ম বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সর্বপ্রথম একটি জিমেইল আইডি খুলতে হবে যদি না থাকে খোলা তারপরে যেকোনো সার্চ অপশনে গিয়ে ব্লগার ডট কম লিখে সার্চ করতে হবে তারপরে দেখতে পারবেন ক্রিয়েট নিউ ব্লগ সেখানে ক্লিক করতে হবে তারপর একটি অপশন আসবে সেখানে আপনার জিমেইল আইডি চাইবে সেটা পেশ করে লগইন করতে হবে তারপরে

একটি অপশন আসবে সেখানে আপনার নাম দিতে হবে তারপরে আরেকটি অপশন আসবে সেখানে ব্লগ এড্রেস দিতে হবে তারপরে আরেকটি অপশন থাকবে সেখানে লেখা থাকবে সেভ করুন সেখানে ক্লিক করে সেভ করে নিতে হবে এর পরেই আপনার ব্লগ অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে এটাই মূলত ব্লক তৈরীর নিয়ম।

এরকম প্রশ্ন মাথায় আসতেই পারে যে ব্লগিং মোবাইলে হবে কিনা এরকম দুশ্চিন্তা ছেড়ে দেন কারণ মোবাইল এবং ডেক্সটপ এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই শুধু ডেক্সটপে একটু সুবিধা এবং মোবাইলে একটু অসুবিধা এটাই তফাৎ তা ছাড়া কোন তফাৎ নেই উপরে উল্লেখ করা হয়েছে ব্লক তৈরির নিয়ম গুলো দেখে আসতে পারেন মোবাইলের মাধ্যমেও

একই রকম ব্লক তৈরি করার নিয়ম তবে মোবাইলটা হতে হবে ভালো ‍ র‍্যাম রুমের তাহলে কাজ করে শান্তি পাবেন নয়তো মোবাইল হ্যাং মারতে পারে মোবাইল দিয়ে করবেন নাকি ডেক্সটপ দিয়ে করবেন এটা আপনার উপর নির্ভর করে তবে মোবাইলেও ব্লক তৈরী করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই ঘরে বসে।

ফটো ব্লগিং এটা আবার কি এরকম যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক মূল্যবান চলুন জানিনা যাক অটো ব্লগিং করে আয় করা সম্পর্কে বিস্তারিত দেখে নিন যেমন একটি কৌশল হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে যেমন যেখান থেকে সফটওয়্যার হবে বিভিন্ন উৎসের মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের সামগ্রী একত্রিত করে থাকে এবং সেই একত্রিত সামগ্রী দিয়ে

পোস্ট তৈরি করে থাকে যেহেতু এটা দ্রুত সামগ্রী একত্রিত করে পোস্ট তৈরি করার একটি সহজ উপায় তবে অটো ব্লগিং সাধারণত এটি টেকসই কার্যকরী উপায় হিসেবে বিবেচিত করা যায় না কারণ এটা অন্যের পোস্ট চুরি করে লেখার মত হয়ে গেল তাই কপিরাইট কখনোই করা যাবে না কপিরাইট থেকে বিরত থাকতে হবে তবেই আজীবন ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করতে কেমন সময় দিতে হয় এই সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য এই চ্যাপ্টারটি অনেক মূল্যবান চলুন জেনে নেয়া যাক লগইন করতে কেমন সময় প্রয়োজন হয়ে থাকে এটা আপনার উপর নির্ধারণ করে আপনি কেমন সময় দিতে পারবেন কারণ প্রতিটি পোস্ট লিখতে নিম্ন পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা সময় লাগতে পারে এটা আপনি যত ভালো মানের

তৈরি করতে চাইবেন তত ভালো সময় লাগতে পারে তবে আপনি যতটা সময় বেশি দিতে পারবেন ততটা এক্সক্লুসিভ আর্টিকেল তৈরি হবে এবং সেটা থেকে আপনি আজীবন ইনকাম পেতে পারেন তাই ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে কেমন সময় লাগবে এটা আপনার উপর নির্ধারণ করে আপনি সময় কেমন দিতে পারবেন সেটাই ফ্যাট।

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ব্লগার একাউন্ট কিভাবে খুলবো এবং আরো যেন সব ব্লগিং কিভাবে শিখব ব্লগিং করতে কেমন সময় লাগে অটো ব্লগিং করে আয় ব্লগিং কাকে বলে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় কিভাবে ব্লগিং শুরু করব এক কথায় বলা যায় ব্লগিং সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে আর্টিকেলটি তাই আমি সাজেস্ট করব

প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য তাহলে ব্লগার সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এবং নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদেরকে উৎসাহিত করুন তাহলে আমরা আপনাদের জন্য নতুন নতুন আর্টিকেল লিখতে পারব এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।