গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া - খুচরা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক জানানোর চেষ্টা করব গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া এবং খুচরা ব্যবসায় এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে গ্রামে বিভিন্ন রকমের ব্যবসা করতে পারেন পাইকারি এবং খুচরা যেমন বিভিন্ন রকমের ফসল আবাদ করতে পারেন পুকুরে মাছ চাষ করতে পারেন।
এর পাশাপাশি গ্রাম সাইডে কিছু কিনে সেই পণ্যগুলো বিক্রয় করার মাধ্যমেও ব্যবসা করতে পারেন গ্রামের কিছু ব্যবসা আইডিয়া হল একটি মুদিখানার দোকান দুগ্ধ জাতীয় গরুর খামার এবং বিভিন্ন রকমের ফল এবং সবজির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ভূমিকা
আজকে আমরা জানতে চলেছি গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া এবং খুচরা ব্যবসার বৈশিষ্ট্য এবং শহরের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আমরা জানবো আরো জানবো ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা সম্পর্কে নতুন ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি সম্পর্কে বিক্রয় কত প্রকার ও কি কি এবং পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য এক কথায় বলা যায় পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসা সম্পর্কিত
এ টু জেড তথ্য নিয়েই মূলত এই আর্টিকেলটি তাই আপনি ব্যবসা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করুন তাহলে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবে বিস্তারিত আরও জানতে নীচে দেখুন ব্যবসার এ টু জেড আইডিয়া বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।
শহরে ব্যবসার আইডিয়া
শহরের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব শহরে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে যেমন শহরের ব্যবসার আইডিয়া অনেকগুলো রয়েছে কিন্তু এর মধ্যেও কিছু প্রয়োজনীয় এবং সুবিধা ও প্রয়োজন আছে যে ব্যবসা গুলো সবচাইতে লাভজনক এবং শহরের
আরও পড়ুন: গরুর জাত চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে
ব্যবসা আইডিয়া হিসেবে গণ্য করা যায় সে সকল ব্যবসা গুলো কি কি চলুন জেনে নেয়া যাক গ্রামের তুলনায় শহরের ব্যবসায় একটু কম্পিটিশন হয়ে থাকে তবুও ক্রেতারা গ্রামের চাইতে শহরে বেশি জিনিসপতি কিনে থাকে সেজন্যই যে কোন ব্যবসাতে শহরের ব্যবসিকরা ব্যাপক লাভ করে থাকে শহরের কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া নিচে উল্লেখ করা হলো।
- ফটোকপির দোকান
- কসমেটিক্স এর দোকান
- হার্ডওয়ারসের দোকান
- যেকোনো ধরনের ঔষধের ফার্মেসী
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
- রড সিমেন্টের দোকান
- কাঁচামালের দোকান
- মিষ্টির দোকান
- ছিট কাপড়ের দোকান
এরকম অনেকগুলো ব্যবসা শুরু করতে পারেন শহরের ভেতরে এই ব্যবসা গুলো অনেক লাভজনক হয়ে থাকে এবং সবচাইতে ভালো মানের শহরের ব্যবসার আইডিয়া বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে এখানে যে সকল ব্যবসায়ের আইডিয়াগুলো দেওয়া হলো এই ব্যবসা গুলোকে শহরের ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ধরা যায়।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি শহরের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে এখন আমরা জানবো গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে অনেকের ধারণা থাকতে পারে যে শুধু শহরেই হয়তো বা ব্যবসা হয়ে থাকে গ্রামে হতে পারে না কিন্তু বর্তমানে গ্রামেও ব্যবসার আইডিয়া অনেকগুলো রয়েছে যে সকল ব্যবসা করে অনেকেই লাভবান হচ্ছে আপনিও হতে পারেন তাই ব্যবসা সম্পর্কে
আরও পড়ুন: বয়লার মুরগির চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে
যদি জানতে চান তাহলে গ্রামের ব্যবসার আইডিয়াগুলো আপনি জেনে নিতে পারেন এতে পরবর্তীতে আপনি কোনদিন অথবা যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে অনেক লাভবান হবেন এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে কিছু ধারণা নেওয়া যাক গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া বিস্তারিত নিচে দেখুন।
- কাঁচামালের ব্যবসা
- মুদিখানার দোকানের ব্যবসা
- কসমেটিকসের দোকান
- মুরগি পালন করতে পারেন
- পুকুরে মাছ চাষ করতে পারেন
- রড সিমেন্টের দোকান
- মোবাইল রিচার্জ এর দোকান এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার দোকান
- ছোটখাটো ফার্মেসি
- ফাস্টফুডের দোকান
- মিষ্টির দোকান
- ছিট কাপড়ের দোকান
- ফটোকপির দোকান
এখানে কয়েকটি গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া উল্লেখ করা হলো এ ব্যবসা গুলো গ্রাম সাইডে অনেক লাভজনক হয়ে থাকে তাই আপনি যদি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আইডিয়াগুলো কাজে লাগাতে পারেন গ্রাম সাইডে লাভজনক ব্যবসা বলতে এই ব্যবসা গুলোকেই ধরা হয়ে থাকে।
ব্যবসা করতে কি কি প্রয়োজন
ব্যবসা করতে কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে এটা মূলত এখন সকলেরই জানা আছে তবুও কিছু কিছু উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা হলো যারা না জানেন তাদের জন্য শুধুমাত্র যারা জানে তারা ওই এক নজর দেখে নিতে পারেন যেমন সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে যে কোন ব্যবসার ক্ষেত্রে এবং যেকোনো পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয়ের সময় সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে হবে
আরো পড়ুন: অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে
এবং ব্যবসা করার জায়গা নির্ধারণ করতে হবে এবং সরকারি অনুমতি অথবা ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে এবং বড়সড় ব্যবসায়ী প্রয়োজনীয় কর্মী নিয়োগ করে থাকতে পারেন বাজারে কি দাম যাচ্ছে তাদের সঙ্গে দাম মিলিয়ে বিক্রয় করতে পারেন এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে যে কোন দ্রব্য গুণগত মান বজায় রাখার চেষ্টা করতে হবে এবং কাস্টমারদের সঙ্গে
এমন ব্যবহার করতে হবে যেন তারা আগ্রহের সঙ্গে আপনার কাছে যে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে এবং নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠিত করতে হবে দোকান অথবা অফিস ভাড়া অথবা তৈরি করতে পারেন ব্যবসা করতে মূলত এখানে যেগুলো উল্লেখ করা হলো এগুলো হলেই যেকোনো ধরনের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
খুচরা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য
খুচরা ব্যবসায়ীর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব খুচরা ব্যবসায়ীর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে যেমন খুচরা ব্যবসায়িকরা মূলত যারা পাইকারি ব্যবসা করে থাকে তাদের কাছে ক্রয় করে থাকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে উৎপাদক ব্যবসায়ীদের নিকট থেকেও দ্রব্য ক্রয় করে থাকে
আরো পড়ুন: ভেড়া মোটাতাজাকরণ সম্পর্কে জানতে
পাইকারি ব্যবসিক রা অনেক মাল সেল দিয়ে থাকে কিন্তু খুচরা ব্যবসিকরা অল্প অল্প দ্রব্য বিক্রয় করে থাকে এবং খুচরা ব্যবসায় অল্প পুঁজিতে ব্যবসা করা যায় যা পাইকারি ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে কখনোই সম্ভব না খুচরা ব্যবসায়ীদের পণ্যের দাম কম বেশি হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম এবং খুচরা ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন রকমের পণ্য বিক্রি করতে পারে
এবং খুচরা ব্যবসার ক্ষেত্রে যেকোনো পণ্যর প্রচারের কোন ব্যবস্থা না করলেও চলে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসিকদের মধ্যে ভালো একটি সম্পর্ক হয়ে দাঁড়ায় খুচরা ব্যবসা করার মাধ্যমে এখানে খুচরা ব্যবসায়ের কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো যায় এক নজর দেখে নিতে পারেন আপনি যদি বেশি হন অনেক কাজে দেবে এই পোস্টটি।
নতুন ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি
নতুন ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব নতুন ব্যবসা শুরু প্রস্তুতি সম্পর্কে যেমন নিজের ব্যবসার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ক্রেতা বিক্রেতার কাছে পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন এখন বর্তমানে
ইন্টারনেট যুগে বেশিরভাগ ব্যবসা হয়ে থাকে অনলাইনের মাধ্যমে এবং মার্কেটিং করতে পারেন প্রতিটা ব্যবসাকে লাভজনক করে তুলে মার্কেটিং এর মাধ্যমে এর পাশাপাশি একটু গবেষণা জ্ঞান মেধা এবং কৌশল দিয়ে যেকোনো নতুন ব্যবসা শুরু করতে হবে গবেষণা এবং উন্নয়ন এবং ধারণা ব্যবসায় লাভজনক করে তুলতে পারে এবং
আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে আপনি যদি যেকোনো ধরনের ব্যবসা করতে চান তাহলে এই সকল ধারনা গুলো থাকা আপনার জন্য অনেক মূল্যবান যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে এ প্রস্তুতিগুলো নিয়ে তবেই যেকোন নতুন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা
ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা যে কোন ব্যবসাতেই পরিকল্পনা ছাড়া ব্যবসা কখনোই সম্ভব না এবং এ সকল ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা করার সময় কিছু টেকনিক অবলম্বন করতে হবে যেমন যেকোনো ছোট ব্যবসায় যদি মনে করে থাকেন যে ব্যবসার তো আমার ছোট তাহলে আপনি সবচাইতে বড় ভুল করবেন কারণ
ছোট থেকেই বড় হওয়া যায় তাই যে কোন জিনিসকে ছোট ভাবে না দেখে একটু বড় ভাবে দেখার চেষ্টা করুন তাহলে দেখবেন দ্রুত সফল হতে পারবেন এবং সফলভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসাকে বড় আকার ধারণ করাতে পারবেন ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছু তথ্য বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলো।
- প্রধান কার্যকলাপ
- বাজারজাতকরণ
- অর্থ সংস্থান
- লক্ষ্য
- পণ্য এবং সেবা
- জায়গা নির্ধারণ
যে কোন ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা সম্পর্কে কয়েকটি ধারণা উপর উল্লেখ করা হলো যেকোনো ধরনের ছোট ব্যবসা শুরু করার আগে এগুলো মাথায় রাখতে হবে কারণ এ পরিকল্পনার ক্ষেত্রেই তৈরি হয় যেকোনো ধরনের ব্যবসা সে ছোট হোক অথবা বড় যে কোন ব্যবসার ক্ষেত্রেই এই তথ্যগুলো প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি
ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিকভাবে জানানোর চেষ্টা করব ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি সেই সম্পর্ক যেমন ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ব্যবসা হল তিন প্রকার যেমন সেবা বাণিজ্য এবং শিল্প এবং ব্যবসায়িক আয়তনের ভিত্তিতে ব্যবসা হল পাঁচ প্রকার যেমন এক মালিকানা ব্যবসা
অংশীদারি ব্যবসা যৌথ মূলধনী ব্যবসা সরকারি ব্যবসা এবং সমিতি ব্যবসা আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে এগুলো জেনে থাকা আপনার জন্য অত্যন্ত মূল্যবান যে কোন ব্যবসার ক্ষেত্রে এগুলো কাজে দিয়ে থাকে এবং এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র ব্যবসিকদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে।
পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য
পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক পাইকারি ব্যবসায়ীর বৈশিষ্ট্য গুলো যেমন পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাজ হল খুচরা ব্যবসায়ীকদের কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়া এটা একটি পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যর মধ্যে পড়ে আরো কিছু বৈশিষ্ট্যর নিচে উল্লেখ করা হলো।
- পণ্য সংগ্রহ করা
- পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করা
- পণ্যের সংখ্যা নির্ধারণ করা
- ভোক্তার নিকট পণ্য বিক্রয় করা
- পাইকারি ব্যবসায়ের অবস্থার নির্ধারণ করা
- একক প্রতি মুনাফা নির্ধারণ করা
- অধিক মূলধন নির্ধারণ করা
- এবং অত্যাধিক ঝুঁকি গ্রহণ করা
এখানে কয়েকটি পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো সর্বশেষে ঝুঁকি গ্রহণ করা এই জন্য উল্লেখ করা হয়েছে পাইকারি ব্যবসাতে ঝুঁকি রয়েছে কিন্তু খুচরা ব্যবসার সাথে কোন ঝুঁকি নয় এগুলো মূলত পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ের পার্থক্য
পাইকারি ব্যবসার তুলনায় খুচরা ব্যবসাতে কোন রিস্ক নেই তাই পাইকারি তুলনায় খুচরা ব্যবসায় অনেক লাভজনক হয়ে থাকে যেমন বাজারে পাইকারি রেট কম বেশি হয়ে থাকে কিন্তু খুচরা রেট কম বেশি হওয়ার ঝুঁকি থাকে না যেমন পাইকাররা উৎপাদনকারীর কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করে থাকে এবং খুচরা ব্যবসায়িকরা পাইকারদের কাছ থেকে পণ্য
ক্রয় করে থাকে পাইকারি ব্যবসাতে অনেক মূলধন লাগে কিন্তু খুচরা ব্যবসায়ীদের স্বল্প মূলধনে হয়ে যায় পাইকারি ব্যবসায়িকরা প্রচুর মাল ক্রয় করে গুদামজাত করে থাকে এতে ঝুঁকির আশঙ্কা থেকে যায় কিন্তু খুচরা ব্যবসায়িকরা কোন ধরনের গুদামজাত করা লাগেনা তাই ঝুঁকির হাত থেকে বেঁচে যায় প্রতিটা
পাইকার তাদের পূর্ণ ভালো রাখার জন্য গুদামজাত করে থাকে এবং খুচরা পাইকাররা তাদের দোকানেই রেখে দেয় এগুলো মূলত পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ের পার্থক্য এর পাশাপাশি আরো কিছু পার্থক্য রয়েছে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ের মধ্যে।
সর্বশেষ কথা
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আরো জেনেছি খুচরা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে শহরের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ের পার্থক্য সম্পর্কে ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি যেকোনো ধরনের ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা সম্পর্কে জেনেছি এক কথায় বলা যায় ব্যবসায় সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হয়েছে
এই পোস্টের মাধ্যমে তাই আপনি যদি ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চান আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য তাহলে ব্যবসা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url