জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা - শরীর চর্চার উপকারিতা
আমরা এখন জানবো জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং শরীর চর্চার উপকারিতা সম্পর্কে শরীরচর্চা এবং জিম প্রতিটা মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কারণ জিম করা এবং শরীর চর্চা করলে শরীর স্বাস্থ্য যেমন সুস্থ থাকে তেমনি দেহে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে থাকে এবং পারে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা।
তাই শরীরচর্চা আমাদের নিয়মিত করা উচিত এবং যারা জিম করে তাদের জিম করা উচিত জিম করতে করতে ছেড়ে দিলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই জিম এবং শরীরচর্চা নিয়মিত করা প্রতিটা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকার।
ভূমিকা
আজকে আমরা জানবো জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আরো জানবো শরীরচর্চা উপকারিতা শরীর চর্চা কাকে বলে চর্চা করার নিয়ম ব্যায়াম করার সঠিক সময় এবং ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত ব্যায়াম করার সঠিক বয়স এবং ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম সম্পর্কে এক কথায় বলা যায় শরীর চর্চা ব্যায়াম এবং জিম করার এ টু জেড তথ্য নিয়ে
আরো পড়ুন: ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে জানতে
আর্টিকেল তৈরি তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য তাহলে শরীরচর্চা এবং ব্যায়াম সম্পর্কিত এ টু জে তথ্য জানতে পারবেন তো কথা নাবা দিয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন
শরীর চর্চা করার নিয়ম
নিয়মিত শরীর চর্চা করলে শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকে যেমন নিয়ম মেনে শরীর চর্চা করলে হৃদপিণ্ড ফুসফুস পরিপাকতন্ত্র রক্তনালী বেশি হার সবকিছুই সুস্থ রাখতে সহায়তা করে শরীরচর্চার মাধ্যমে আপনি যদি শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থই না থাকেন তাহলে যতই সাজিবত করেন আপনাকে দেখতে ততটা ভালো লাগবে না
আরো পড়ুন: আজীবন সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে
আর যদি শরীর মানসিকভাবে সুস্থ থাকে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে শরীর চর্চা করার মাধ্যমে তবে আপনি যেমনই থাকেন সাদামাটা আপনাকে দেখতে এমনিতেই ফিটফাট মনে হবে শরীরচর্চা প্রতিটা মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারী বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সকলেরই শারীরিক অসুস্থতা বেড়ে যায় তাই শরীরচর্চা হলো এই সকল ব্যাধি থেকে নিরাময় দেয়
এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য শরীর চর্চার পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং সঠিক শরীর চর্চার মাধ্যমে রক্তশূন্যতার ঝুঁকি কমে যায় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে তা দূর হয়ে যায় এবং ব্যথা নাশক কোনো সমস্যা থাকলে তা দূর করতে সহায়তা করে এবং সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে শরীরচর্চার মাধ্যমে।
জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা
জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক তাই জানানোর চেষ্টা করব জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক শরীর সুস্থ রাখতে এবং সবল রাখতে প্রতিদিন নিহত
আরও পড়ুন: প্রোটিন জাতীয় খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে
আমাদেরকে জিম করা উচিত জিম করা যেমন উপকার হয়েছে তেমনি কিছু অপকারও রয়েছে সেই অপকার গুলো পরিহার করতে হবে এবং উপকার গুলো পরিধান করতে হবে কিভাবে তা সম্ভব চলুন জেনে নেয়া যাক জিম করলে মানবদেহের অত্যন্ত উপকার রয়েছে তবে অতিমাত্রায় এবং খাবারের
কমতির কারণে জিম করা মানুষের ক্ষতিকর দিক হয়েও দাঁড়াতে পারে উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
জিম করার উপকারিতা
জিম করার অনেক উপকারিতা রয়েছে মানবদেহের জন্য তবে শুধু জিম করলেই হবে না জিম করার পরে এবং আগে কিছু পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে নয়তো জিম করার ক্ষতিকর দিক হয়ে দাঁড়াতে পারে যেমন জিম করার উপকারিতা গুলো হল এর হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দিতে সহায়তা করে উচ্চ রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের সমস্যা থেকে
মুক্তি পেতে পারেন নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকলে তাকেও নিয়ে যেতে সহায়তা করে ফুসফুস কে শক্তিশালী করে তুলতে সহায়তা করে ওজন কম এবং বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে মস্তিষ্ক এবং স্মৃতিশক্তির উন্নতি করতে সহায়তা করে থাকে শরীর এবং মনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে এবং সর্বশেষ হলো পেটের যেকোনো সমস্যা
এবং হজমের উন্নতি করতে সহায়তা করে তাই প্রতিটা মানব দেহের জন্য জিম করা অত্যন্ত উপকার জিম করার উপকারিতা সম্পর্কে জানলেন এবার অপকারিতা সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।
জিম করার অপকারিতা
নিয়মিত জিম করতে করতে জিম ছেড়ে দিলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন জিম করলে উপকার রয়েছে করতে করতে ছেড়ে দিলে তার অপকারিতা রয়েছে তার বিপরীতে এবং অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না সেটা হোক খাবার দিক দিয়ে অথবা কোন ব্যায়ামের দিক দিয়ে অনেকেই আছে যারা প্রথম থেকেই অতিরিক্ত জিম করতে থাকে
তাদের অনেক রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ অতিরিক্ত চাপ পড়লে শরীরে ক্ষতি হতে পারে এবং সপ্তাহের তিন থেকে চার দিন জিম করা উচিত এর বাইরের দিনগুলো বিশ্রাম নিতে হবে কারণ জিম করে অনেক স্ট্রেস হয়ে যায় এবং যদি আপনি বিশ্রাম না নেন তাহলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতে হবে
ঘুমের অভাবে জিম করলে অনেক ক্ষতি হতে পারে এবং সবচাইতে খেয়াল রাখতে হবে খাবারের দিকটা সঠিকভাবে যদি খাবার গ্রহণ না করে থাকেন তাহলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন দুর্বল হয়ে যেতে পারেন ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব হতে পারে এর বাইরে ও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই কোন কিছুই অতিরিক্ত করা যাবে না।
শরীর চর্চার উপকারিতা
শরীর চর্চার উপকারিতা প্রতিটা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম এবং সুন্দরভাবে জীবন যাপন করার জন্য শরীরচর্চার উপকারিতা অনেক অবদান রাখে শরীর সুস্থ ও মনকে সুস্থ রাখতে শরীরচর্চা প্রতিটা মানুষদের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম আধুনিক যুগে শরীরের পরিশ্রম অনেকটাই কমে গেছে তাই শরীরচর্চা
প্রত্যেকটা মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারের একটা মাধ্যম বেশিরভাগ মানুষ শারীরিকভাবে অসুস্থ কারণেই মারা যায় মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে তাই শরীরচর্চা এগুলোর মহা ঔষধ হিসেবে গণ্য করা যায় শরীর চর্চার কিছু উপকারিতা রয়েছে সে উপকারিতা গুলো কি চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।
- ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
- এর হৃদরোগের সমস্যা থাকলে তা দূর করে
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়
এগুলোর বাইরেও কিছু উপকারিতা রয়েছে শরীর চর্চার মাধ্যমে তা পাওয়া যায় শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা জনিত কারণে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায় বেশিরভাগ উপরে উল্লেখিত এই কারণগুলোর মাধ্যমে তাই নিয়মিত শরীর চর্চা করার মাধ্যমে এতগুলি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তাই নিয়মিত শরীর চর্চা করার চেষ্টা করবেন সুস্থ থাকতে চাইলে।
ব্যায়াম করার সঠিক বয়স
অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন ব্যায়াম করার সঠিক বয়স কোনটা আসলে ব্যায়াম করার সঠিক বয়স বলতে আপনি যখন থেকে ব্যায়াম করবেন সেটাকেই বোঝানো হয় তবে সবচাইতে উপকার হয় 1617 দিক থেকে ব্যায়াম করা তবে সকল বয়সেই ব্যায়াম করা যাবে এবং ব্যায়াম করা অভ্যাস শুরু করা উচিত এতে নানা ধরনের উপকার পাওয়া যায় এবং বৃদ্ধ বয়সেও
আপনি বাসায় ব্যায়াম করতে পারেন বা জিম করতে পারেন শরীর চর্চা করতে হবে জিমে গিয়ে শুধু ব্যায়াম করা যায় এমনটা নয় ঘরে বসে থেকেও ব্যায়াম করা যায় বা শরীর চর্চা করা যায় তাই আর দেরি না করে আজ থেকে শুরু করে দেন ব্যায়াম করা অথবা শরীরচর্চা করা এতে কি কি উপকার আছে তা উপরে উল্লেখ করা আছে দেখে নিতে পারেন।
ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত
ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়ে থাকি তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে না জান ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে প্রেম করার এক ঘন্টার ভিতরে কিছু খাওয়ার চেষ্টা করুন যদি অতিরিক্ত ভারী
ব্যায়াম করে থাকেন আর যদি হালকা ব্যায়াম করে থাকেন তাহলে এক ঘন্টার পরে খেলেও হবে কারণ শরীর অনেকটা চাপ সহ্য করে এবং এনার্জি খনন হয়ে থাকে তাই ব্যায়াম করার পর সঠিক মাত্রায় পুষ্টিকর খাবার গুলো খেতে হবে যেমন যথেষ্ট পরিমাণের পানি পান করতে হবে এখানে পানি বলতে পানি জাতীয় খাদ্য যত উপকারী রয়েছে সেগুলো
খেতে পারে এবং প্রতিটা মানব দেহের জন্য যে উপকারী পুষ্টিকর খাবারগুলো আছে সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন এবং প্রোটিন ছাড়াও কিছু ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে পারেন যেমন সবুজ শাকসবজি মিষ্টি আলু আমন্ড বাটার এবং যে কোন খাবার উপকার
রয়েছে বলে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা এবং যত কেন রে শক্তি খনন হয়েছে তত ক্যালরি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন খাবারের দিকটা সবচাইতে বেশি নজরে রাখবেন ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে অথবা যে কোন ক্ষেত্রেই।
ব্যায়াম করার সঠিক সময়
ব্যাপার আর সঠিক সময় আমাদের অনেকেরই জানা নেই কিন্তু এটা আমাদের প্রতিটা মানুষদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হল একটি ব্যায়াম ব্যায়াম করার সঠিক উপায় জেনে আমাদেরকে ব্যায়াম করা উচিত এবং সঠিক সময় জানার পরে সঠিক সময় গুলো হল সারা রাত্রি ঘুমিয়ে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করা অনেক উপকার সারাদিন ফুরফুরা থাকবে
এবং মন মানসিকতা সুস্থ থাকবে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে এবং বিকেল বেলা ব্যায়াম করার সঠিক সময় কারণ নরম আবহাওয়া থাকে সেই সময় নরম আবহাওয়াতেও ব্যায়াম করার সবচাইতে ভালো এবং দুপুরবেলা বা বেশি গরমে যদি ব্যায়াম করতে চান তাহলে দ্রুত দুর্বল হয়ে বলবেন ক্লান্ত হয়ে পড়বে এবং যারা অনেক ব্যস্ততার মাঝে থাকেন তারা রাতের বেলায়
ব্যায়াম করতে পারেন এতে কোন সমস্যা নেই এবং ব্যম করতে গিয়ে ভার পেটে খেয়ে ব্যায়াম করা যাবে না ব্যায়াম করার পর হালকা খাবার খেতে হবে যেমন কলা বিস্কুট এগুলো খেলে উপকার পাওয়া যাবে এবং খাবারের দিক সবচাইতে খেয়াল রাখতে হবে কারণ ব্যায়াম করতে গিয়ে আপনি বেশি খেয়ে
নিলে এর উপকারের চাইতে অপকার হবে বেশি তাই ব্যায়াম করে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে হলে খাবারের দিকেও নজর রাখতে হবে।
শরীর চর্চা কি
শরীরচর্চা কি সেই সম্পর্কে আমাদের অনেকের ধারণা নেই তো যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য মূলত আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান তো চলুন জেনে নেওয়া যাক শরীরটা কি সেই সম্পর্কে সম্পর্ক শারীরিকভাবে এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য বিজ্ঞানসম্মতভাবে শরীর চালানো এবং বিভিন্ন ধরনের পরিশ্রম বা ব্যায়াম করা কি বলা হয়
শরীর চর্চা এই ব্যায়াম অথবা শরীর চর্চা করার মাধ্যমে শরীরে যেকোনো রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সহায়তা করে থাকে শরীর চর্চা করার মাধ্যমে নিশ্চয় ক্লিয়ার ভাবে জানতে পারলেন শরীরচর্চা কাকে বলে শরীর চালানো কি বলা হয়ে থাকে শরীর চর্চা অথবা ব্যায়াম যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
শরীর চর্চা কাকে বলে
শরীরচর্চা কাকে বলে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে শরীর চর্চা কাকে বলে সে সম্পর্কে জানাবো যেমন শরীরচর্চা হলো যে কোন শারীরিক এবং মানসিক কার্যক্রম শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে এবং সুস্থতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে তাকেই বলা হয়েছে শরীরচর্চা এবং
শারীরিক অথবা মানসিকভাবে সুস্থতার কারনে ব্যায়াম করা হয়ে থাকে যেমন শারীরিক ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জন্য মাংস পেসি সংবহনতন্ত্র সবল করা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে শরীরচর্চা এবং ব্যায়াম এর হৃদরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং ডাইবেটিক শেয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় শরীর চর্চা অথবা ব্যায়াম করার মাধ্যম।
ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম
ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম অথবা যে কোন কাজের ফাঁকে ব্যায়াম করার নিয়ম সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক যেমন ঘরের যে কোন কাজ করার ক্ষেত্রে যে কোন মেশিন অথবা সহজ দ্রব্য ব্যবহার না করে
সেগুলো হাত দিয়ে শরীর খাটিয়ে করলেও এটা একটি ঘরে থেকে ব্যায়াম করা বলা হয়ে থাকে এবং অনেকে আছে যারা লেফট ব্যবহার করে সিঁড়ির বদলে তারা লিফট না ব্যবহার করে সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারেন এটাও একটা ঘরোয়া ব্যায়াম হিসেবে গণ্য করা যায় অনেকক্ষণ এক জায়গাতে বসে না থেকে একটু পায়চারি করুন এটাও এক ধরনের ব্যায়াম
এবং যতই ব্যস্ততার মাঝে থাকেন ঘুমের আগের সময় এবং ঘুম থেকে উঠে পরের সময় এটা নিশ্চয়ই ফ্রি থাকেন এই সময় ব্যায়াম করা অত্যন্ত উপকারী এবং যেকোনো নরম জায়গা পেলে অনেকক্ষণ বসে থেকে যান এমনটা না করে একটু হাঁটাচলা করাটা আপনার ঘরোয়া ব্যামের ভিতরে পারে এইরকম ভাবে
যত আরামদায়ক অভ্যাস আছে সেগুলো ছাড়তে হবে এবং একটু কষ্ট হলেও সবকিছু একটু শরীর খাটিয়ে করাটা হলো এক ধরনের ব্যায়াম ঘরোয়া ব্যায়াম এগুলাই মূলত ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম বলে উল্লেখ করা হয়ে থাকে।
সর্বশেষ কথা
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে শরীরচর্চার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং শরীরচর্চা কাকে বলে শরীর চর্চা কি ব্যায়াম করার সঠিক সময় ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত এক কথায় বলা যায় শরীর চর্চা ব্যায়াম করা জিম এই সকল তথ্যগুলো এ টু জেড তথ্য আমরা তুলে ধরেছি
সম্পূর্ণ আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে জিম ব্যায়াম এবং শরীরচর্চা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url