সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম - ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হয়
সরকারি চাকরিতে যদি যোগদানের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় কারণ আমরাই সঠিক উপায়ে সঠিক তথ্য দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি তৈরি করব তাই সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম এবং ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেওয়া হয় সে সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
সরকারি চাকরিতে যোগদানের জন্য অনেকগুলো তথ্য কালেক্ট করতে হয় যা সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে এই নিয়ে একটি আর্টিকেল লেখা আছে দেখে নিতে পারেন তো চলুন সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
ভূমিকা
আজকে আমরা জানবো সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম এবং ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেওয়া হয় সে সম্পর্কেও আরো জানবো সরকারি চাকরির পাঁচ মার্ক কত সরকারি চাকরির জন্য পড়ার রুটিন সরকারি চাকরির জন্য কোন বই ভালো লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার উপায় সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি সরকারি চাকরির মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি
এক কথায় বলা যায় সরকারি চাকরি সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য আমরা জানব তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে সরকারি চাকরি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন সরকারি চাকরির বর্তমানে প্রতিটা যুবক এবং যুবতীর জন্য সোনার হরিণ তাই সরকারি চাকরি সম্পর্কিত তথ্য জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে চিন্তায় পড়ে গেছেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কারণ সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষা প্রস্তুতি সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হবে যেমন যেকোনো পরীক্ষাতে আমরা যেভাবে প্রস্তুতি নিয়ে থাকি ঠিক সেই ভাবেই সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া উচিত যথা
সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার আগে তার এক বছর আগের চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো দেখে নেওয়া সেই প্রশ্নতে যে সকল প্রশ্ন করা হয়েছে সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো এবং আশপাশের উত্তর গুলো দেখে নেওয়া সবচাইতে বুদ্ধিমানের কাজ হবে এবং মাথায় রাখবেন শুধু একটা বিষয়ে পড়ে গেলে হবে না সবগুলো পড়ার চেষ্টা করবেন
তাহলেই কিছুটা হলেও কমন পড়ার সম্ভাবনা থাকবে যেকোনো পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় সেই পরীক্ষিত বই গুলো বেশি বেশি পড়া উচিত কারণ বই পড়লেই কমন আসবেন না পড়লে আসবেনা তাই লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সময় নিশ্চয়ই বেশি বেশি বই পড়ে যাবেন এগুলোই মূলত সরকারি চাকরি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম
সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কারণ সরকারি চাকরি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হলো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যেমন সরকারি চাকরিতে যোগদানের সময় কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে সেই কাগজপত্র কি কি যদি আপনার জানা না থাকে
তাহলে অনেক সমস্যা ফেস করতে হয় তাই এই সকল তথ্যগুলো জেনে থাকা সকলের জন্যই উপকার সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম সম্পর্কে যোগদানের জন্য যেমন কাগজপত্র প্রয়োজন তেমন একটি যোগদান পত্র লিখতে হয় সে যোগদান পত্র লেখার নিয়ম এবং সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে
সরকারি চাকরি এ যেন এখন সোনার হরিণ তাই সরকারি চাকরির আশা থেকে না থাকে তাই আজকে আমরা জানবো সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজে লাগে সে সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই সরকারী চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক সরকারি চাকরিতে যে সকল কাগজগুলো প্রয়োজন হয়ে থাকে তা বিস্তারিত নিচে দেখে নিন।
সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ
অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট
বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা
যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।
নাগরিকত্ব সনদপত্র
সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
জাতীয় পরিচয় পত্র
জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
আরো পড়ুন: মোবাইলে রেজাল্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে
পাসপোর্ট সাইজের ছবি
পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।
চারিত্রিক সনদ
চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
কোটার সনদ
আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।
সর্বশেষ অনুমতি পত্র
যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।
ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হয়
ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হয় ভাইভা পরীক্ষামূলক সামনাসামনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে সে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে এটাকেই বলা হয় ভাইভা পরীক্ষা বা মৌখিক পরীক্ষা অনেকেই ভাইভা পরীক্ষা দিতে ভয় করে থাকেন কিন্তু এটা কোন ভয়ের কারণ নেই আপনাকে তো ওরা খেয়ে নেবে না সেজন্য স্থির ভাবে তাদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন
তবে অতিমাত্রায় মিথ্যা বলা যাবে না এবং সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে ভাইভা পরীক্ষার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে বেশি বেশি বইপুস্তক পড়তে হবে এবং পরীক্ষার আগের দিন ভালোভাবে কাগজপত্র এবং ফাইল গুছিয়ে নিতে হবে এর জন্য সময় নিয়ে গোছাবেন তাড়াতাড়ি গুছাতে গেলে দেখা যাচ্ছে কিছু ভুলে যেতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি হবেন
প্রব্লেমের শিকার তাই কখনোই তাড়াহুড়া করবেন না সব সময় স্থির ভাবে কাজ করার চেষ্টা করবেন এবং আপনার কাগজপত্র দেওয়ার পর ভাইভা পরীক্ষা শেষে কখনোই কাগজপত্র নিতে ভুলবেন না এবং সঠিক কাপড়-চোপড় পড়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ ভাইবা পরীক্ষাতে পোশাকের দিকে বেশি নজরে রাখে তারা তাই আপনি যত ভালো
সাজগোজ দেখাবেন তত ভালো মনে করে অতিরিক্ত সেজে যাওয়া যাবেনা যেটা লোকের কাছে ভালো মনে হবে সেই রকম কাপড় চোপড় পড়ার চেষ্টা করবেন এবং তারা যখন প্রশ্ন করবে তখন স্থির ভাবে মনোযোগ দিয়ে শুনবেন এবং উত্তর করবেন এভাবেই মূলত ভাইভা পরীক্ষার নেয়া হয়ে থাকে।
ভাইভাতে কি কি কাগজ লাগে
আপনি যদি জানতে চান ভাইয়ের হাতে কি কি কাগজপত্র লাগে তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব ভাইভাতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে যেমন অধিকাংশ চাকরির ক্ষেত্রেই অনলাইনে আবেদন করা লেগে থাকে তাই আমরা জানব মৌখিক বা ভাইভা পরীক্ষাতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা বিস্তারিত নিচে দেখুন।
সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ:অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট:বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা:যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।
নাগরিকত্ব সনদপত্র:সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
জাতীয় পরিচয় পত্র:জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
পাসপোর্ট সাইজের ছবি:পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।
চারিত্রিক সনদ:চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
কোটার সনদ:আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।
সর্বশেষ অনুমতি পত্র:যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।
সরকারি চাকরির জন্য কোন বই ভালো
সরকারি চাকরির জন্য কোন বই ভালো হবে আসলে বই কোনগুলোই খারাপ না তাই সরকারি চাকরির বই যেগুলো সেই সকল বইগুলোই আপনি কালেক্ট করে পড়তে পারেন বই কখনোই খারাপ কাজে ব্যবহৃত হয় না ভালো কাজে ব্যবহৃত হয় সেজন্য বই কোনটাই খারাপ নয় তবে এর ভেতরে কিছু কিছু ভালো বই আছে যেগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি
সরকারি চাকরির জন্য ভালো একটি প্রস্তুতি নিতে পারেন যেমন কিছু কিছু বই আছে বাংলাদেশ ইতিহাস সাংস্কৃতিক ইতিহাস ভূগোলের ইতিহাস প্রশাসন আইনেতে সরকারি নিবন্ধন প্রবিধান নীতি এরকম কিছু বইগুলো আপনি বেশি বেশি পড়তে পারেন সরকারি চাকরির জন্য এ বইগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত কিছুটা হলেও কমন পাবেন।
সরকারি চাকরির যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার উপায়
সরকারি চাকরির যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার উপায় যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক যেমন সর্বপ্রথম আপনার যেটি মাথায় রাখতে হবে সেটা হল চর্চা যেকোনো চর্চা করে রাখলে শুধু পড়া না যেকোনো কাজের ক্ষেত্রেও চর্চা থাকলে সেটা অনেক দিন মনে থাকে
তেমনভাবেই পড়া বেশি বেশি পড়ার মাধ্যমে এবং চর্চার মাধ্যমে ব্রেনে গেঁথে যাবে কখনো ভুলবেন না এমন ভাবে চর্চা করতে হবে যে কোন কঠিন বিষয়গুলো বেশি বেশি চর্চা করতে হবে তাহলে মাথায় থাকবে এবং আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে আপনি এটা পারবেন আত্মবিশ্বাস না থাকলে কখনোই মানুষ সফল হতে পারেনা এবং
চাকরির আগের প্রশ্নের গুলো কি এসেছিল সে প্রশ্নের অ্যানসার গুলো জেনে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ পড়াটা এমন ভাবে নিতে হবে যেমন কেউ যদি আঘাত দেয় অনেক দিন মনে থাকে এ আঘাতের মতো করে নিতে হবে যেন পরীক্ষার শেষ সময় পর্যন্ত সেই পড়াগুলো মনে থাকে। এভাবে কন্টিনিউ করে যান নিশ্চয়ই সফল হবেন।
সর্বশেষ কথা
আজকে আমরা জানলাম সরকারি চাকরিতে যোগদানের নিয়ম ভাইভা পরীক্ষা কিভাবে নেওয়া হয় সরকারি চাকরির যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার উপায় ভাই ভাতে কি কি কাগজ লাগে এবং সরকারি চাকরি তে কি কি কাগজ লাগে সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি এক কথা বলা যায় সরকারি চাকরি সম্পর্কিত তথ্য আমরা জানতে পেরেছি
এ আর্টিকেলের মাধ্যমে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে সরকারি চাকরির সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদেরকে একটু উৎসাহিত করুন নতুন নতুন ভিজিটর আনুন এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url