ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় - ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে

ডায়াবেটিকস কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে কিভাবে সে সম্পর্কেও জানাবো আরো বিস্তারিত জানতেন নিচে দেখুন।
ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়
শরীর ফিট রাখতে হবে তার জন্য হাঁটাচলা করতে পারেন বেশি বেশি যে কোন কাজ অনেকক্ষণ বসে থেকে করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যারা ধূমপান করে থাকেন তাদেরকে ধূমপান ত্যাগ করতে হবে এবং রক্তের গ্লুকোজ এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানতে চলেছি ডায়াবেটিক্স কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং ডাইবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে কিভাবে সেই সম্পর্কে আরো জানব কি খেলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস হলে করণীয় কি ডায়াবেটিস রোগের রাতের খাবার এবং ডায়াবেটিস রোগের সকালের খাবার এবং কি কি খাবার খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যায় সে সম্পর্কে জানব


এক কথায় বলা যায় ডায়াবেটিস সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য আমরা জানবো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তাই আপনি যদি ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানতে চান আমি সাজেস্ট করবো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য তাহলে ডাইবেটিস সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন বিস্তারিত নিচে দেখুন।

কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে

কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে এই সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি এখন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অঞ্চলে বা প্রায় জায়গাতেই প্রতিটা মানুষেরই ডায়াবেটিকস রোগ রয়েছে বয়স্ক অথবা আধা বয়স্ক সকলেরই ডায়াবেটিস রয়েছে তাই কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই সম্পর্কে


সকলের জানা থাকা দরকার তাই কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত যেমন আমাদের খাদ্য অভ্যাসে অনেক রকম খাদ্য আমরা রেখে থাকি তার ভেতরে সব চাইতে উপকারী যে খাদ্যগুলো আমাদের রাখা উচিত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য তা বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকার শুধু ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করেনা সবুজ শাকসবজি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এর পাশাপাশি নানা রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে সহায়তা করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে যে শাক সবজি মাশরুম শসা বেগুন টমেটো আরো সবুজ সবজি এগুলা।

পুষ্টিকর কিছু ফল: যেমন বাদাম ভুট্টা ভাঙ্গে তরমুজ এবং মিষ্টি আলো এই সকল ফলগুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ যা অনেকটাই শরীরের শর্করার অভাব পূরণ করে এবং ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেমন মিষ্টি আলোতে রয়েছে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার মত শক্তি এবং এ খাবারগুলো কেটে অনেকক্ষণ থাকে।

চর্বি জাতীয় খাদ্য: অনেকে হয়তো বা বলবে চর্বি জাতীয় খাদ্য খাওয়া ঠিক না কিন্তু এতে কোন সমস্যা নেই চর্বি জাতীয় খাদ্য খেতে পারবেন তবে অতিমাত্রায় খাওয়া যাবেনা একেবারে অল্প যা খেলে আপনার উপকার আছে তবে বেশি খেলে ক্ষতি হতে পারে।

চা খাওয়ার উপকারিতা: ডায়াবেটিস রোগীরা চিনি বাদে চা খেতে পারেন কারণ চাই রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক কার্যকরী এবং শরীরকে রাখে চাঙ্গা তাই নিয়মিত চিনি বাদে চা খেতে পারেন।

প্রোটিন জাতীয় খাদ্য: প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেতেও মানা নেই এটি খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকার তবে অতিমাত্রায় খাওয়া যাবেনা এবং আপনি কোন জাতীয় প্রোটিন খাচ্ছেন সেটি খেয়াল রাখতে হবে যেমন গরুর মাংস খাওয়া যাবে না অথচ মুরগির মাংস এবং পাখি অথবা কবুতরের মাংস খেতে পারেন এটা আপনার উপকার আছে।

জুস অথবা শরবত: জুস অথবা শরবত খেতে পারেন যেমন বাঙ্গির শরবত অথবা লেবু শরবত তবে চিনি মেশানো যাবেনা কারণ চিনিতে ডায়াবেটিস আরো বেড়ে যায় তাই নিয়ন্ত্রণে রাখতে যিনি বাদেই শরবত খেতে হবে বেশিরভাগ ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার ত্যাগ করতে হয় তবে এই সকল খাবারগুলো খেলে তাদের অনেকটাই খিদা থাকে না এবং খাবারের চাহিদা পূরণ হয়।

ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়

ডাইবেটিক্স কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়গুলো যেমন খাবারের সময় নির্ধারিত করতে হবে প্রতিদিনের খাবার প্রতিদিন সময় মতো খেতে হবে এবং খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে ভারি খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে


দুপুরে শুধুমাত্র ভারী খাবার খেতে পারবেন তাছাড়াও অল্প অল্প খেতে হবে এবং রুটি খাওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের ভাতের বদলে সকাল এবং রাতে দুপুরে একটু ভাত খেতে পারবে রুটি খেতে হবে পরিমাণ মতো বেশি খাওয়া যাবে না প্রতিদিন কিছু শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং লবণ এবং চর্ব জাতীয় খাদ্য থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন

এবং প্রচুর পরিমাণে যারা ভাজাপোড়া খেয়ে থাকেন এগুলো ত্যাগ করতে হবে এবং বাইরের খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে বাড়ির খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং বেশি বেশি হাঁটাচলা করতে হবে এবং ব্যায়াম করতে পারেন এতে শরীর ফিট থাকবে এবং চাঙ্গা থাকবে এবং ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং অনেকে আছে যারা একটানা বসে থেকে

অনেকক্ষণ কাজ করে যেমন মোবাইল টিপাটিপি অথবা কম্পিউটার চালানো এরকম করা যাবে না একটু পর দাঁড়াবেন এবং একটু হাটাহাটি করবেন দেয়া বা কাজ করবেন এবং যারা ডায়াবেটিস রোগী আছেন অনেকে আছেন ধুমপান করেন এ সকল বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে মদ্যপান ধূমপান এবং

যত নেশা জাতীয় খাদ্য আছে তা ত্যাগ করতে হবে এবং মাঝেমধ্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে তবেই ডাইবেটিস কমাতে পারবেন বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

ডাইবেটিকস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা রয়েছে সেই সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক ডায়াবেটিস রোগের কয়েকটি নিষিদ্ধ খাবার আছে যা ত্যাগ করে চললে ডায়াবেটিক্স নিয়ন্ত্রণের থাকবে যেমন।
  • যেকোনো চাইনিজ খাবার
  • ব্লেন্ডেড কফি
  • সাদা চাল যেমন ভাত অথবা খিচুড়ি
  • গ্লুকোজ জাতীয় ফল
  • ফ্রূট স্মুথি
  • পেস্ট্রি
  • রিফাইন সিরিয়াল
  • ট্রিইল মিক্স
  • এনার্জি বার
  • এবং ফলের রস
  • ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
  • পাস্তা আলফ্রেড ও
  • এবং চর্বি জাতীয় মাংস
এখানে কয়েকটি ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার উল্লেখ করা হলো এই খাবারগুলো পরিত্যাগ করে চলতে হবে নয়তো ডায়াবেটিস আরো গুরুতর হয়ে উঠতে পারে তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে খাদ্যগুলো না খাওয়ার দিকে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ভালো খাবার খেতে হবে যা উপরে উল্লেখ করা আছে দেখে নিতে পারেন।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে

ডাইবেটিক চিরতরে নিরাময় করতে হলে কিছু খাবার পরিত্যাগ করতে হবে যেমন অনেকে আছে অনিয়মতো খাওয়া-দাওয়া করে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া করতে হবে ফাস্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে এবং যেকোনো নেশা জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে ডায়াবেটিস হলে জীবনযাত্রা এবং খাদ্য অভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে


এর জন্য কিছু খাবারও রয়েছে যেমন করলা দারচিনি এলোভেরা মেথি চর্বিযুক্ত মাছ ডুমুর শরীর চর্চা বেশি বেশি করতে হবে এবং খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে তবে বেশি বেশি বলতে অতিরিক্ত না সঠিক মাত্রায় খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি বেশি খাওয়া ঠিক নয় আরো খেতে পারেন পানির ফুল

এবং পেঁয়াজ এগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এবং লেবুর শরবত এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিক্স চিরতরে নিরময় হতেও পারে একেবারে ঠিক করার মত এখনো কোনো উপায় বের হয় নাই তাই এর মাধ্যম গুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ডাইবেটিসের লক্ষণ

ডায়াবেটিসের কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো হলেই বুঝতে পারবেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে এবং তৎক্ষণিক আপনার ডায়াবেটিস চেক করা উচিত তো সেই লক্ষণ গুলো কি কি চলন জেনে নেয়া যাক ডায়াবেটিসের সাধারণ কিছু লক্ষণ হল চোখে ঝাপসা দেখা শরীরে ওজন কমে যাওয়া ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব অনেক বেশি খুদা এবং তৃষ্ণা পাওয়া ঘন ঘন প্রস্রব হওয়া


এবং যেকোনো কাটায় স্থান বা ক্ষত শুকাতে সময় লেগে যাওয়া এরকম সমস্যাগুলো যদি দেখা দেয় তাহলে মনে করবেন আপনার ডায়াবেটিসের শিকার হয়েছেন তাই তৎক্ষণিকভাবে আপনার কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা উচিত এগুলো মূলত ডায়াবেটিসের লক্ষণ।

ডায়াবেটিস হলে করণীয় কি

ডায়াবেটিস হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবং ডায়াবেটিস হলে কি করবেন সে সম্পর্কে চলুন জেনে নেয়া যাক যেমন টাইম টু টাইম খেতে হবে টাইমের খাবার টাইমে না খেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে ব্লাড প্রেসার এবং রক্তচাপ চেকআপ করে নিতে হবে চোখ পরীক্ষা করে নিতে হবে

রক্তের সুগার সঠিক মাত্রায় আছে কিনা তা চেক করতে হবে কিডনির খেয়াল রাখতে হবে মানসিক সহায়তা গ্রহণ করতে হবে এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে। এবং বিভিন্ন ধরনের নেশা করে থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে ডায়াবেটিস হলে প্রতিটা

ডায়াবেটিস রোগীদের এগুলা হল করণীয় সর্বপ্রথম চেক করে নিতে হবে ডাইবেটিক্স কারণ ডায়াবেটিস কমেছে কিনা বেড়েছে সেটা জানতে হলে ডায়াবেটিস চেক করাটা অত্যন্ত জরুরী যদি বেড়ে যায় তাহলে তার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে নিয়ন্ত্রণে আনার একটি চ্যাপ্টার তৈরি করা হয়েছে উপরে দেখে নিতে পারেন

এবং কমে গেলেও তা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন।

ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার

ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব ডায়াবেটিস রোগীর সকালের খাবার সম্পর্কে যেমন ডায়াবেটিস রোগীদের সবচাইতে খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে বেশি অনেকে সকালের খাবার খায় না অথবা বিস্কুট চা খেয়ে থেকে যায় এবং

অনেকে দেরি করে খেয়ে থাকেন সকালের নাস্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটা স্বাভাবিক ওজনধারী পুরুষের ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ১৮০০ থেকে ২০০০ পর্যন্ত কিলোক্যালারি খাবার দরকার হয়ে থাকে সেই অনুযায়ী তাকে সকালেই খেতে হবে ৫০০ কিলো ক্যালরি যেমন সকালের নাস্তায় রাখতে হবে লাল গমের আটার রুটি এবং একটি করে সেদ্ধ ডিম

এবং এক থেকে দুই কাপ রান্না করা সবজি এবং প্রতিটা রুটির ওজন হতে হবে ৩০ গ্রাম একটি ডিমের ক্যালোরি হতে হবে ৭০ এবং সবজির ক্যালোরি হতে হবে ৪০ এবং সবজিতে তেল কম খরচ করতে হবে এক চা চামচ এবং অন্যান্য দুধ ডিম চা এগুলো যদি সেবন করে থাকেন তাহলে লিমিটের ভিতরে তবে

সবচাইতে পারফেক্ট হবে গমের আটার রুটি খাওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিরিক্ত খেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার

ইতিমধ্যে ডায়াবেটিস রোগের সকালের খাবার সম্পর্কে জেনেছি এবার জানবো ডায়াবেটিস রোগীর রাতের খাবার সম্পর্কে যেমন রোগীদের খাবার একটু বাছাই করে খাওয়া লাগে এরমধ্যে ডায়াবেটিস রোগীদের রাতের খাবার রাখতে পারেন মোটা সেদ্ধ লাল চাল জবের আটা লাল গমের আটা এর রুটি দুই পিস করে খেতে হবে বেশি খাওয়া যাবে না

নয়তো এর উপকারের চাইতে অপকার হবে বেশি এরপরে খেতে পারেন অটোস চিবিয়ে খেতে হয় এমন কিছু উপকারী ফল এর সঙ্গে রাখতে পারেন সব ধরনের শাকসবজি যেমন সবুজ শাকসবজি অনেক কার্যকরী এর মধ্যে রয়েছে গাজর লাল পেঁপে চাল কুমড়া এবং রাতের খাবারে আরও খেতে

পারেন দুধ টক দই এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে তবে উপকার বলে অতিরিক্ত খেয়ে নেওয়া যাবে না সবকিছু পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে যেমন রুটিন দুই পিসের বেশি খাওয়া যাবে না ৬০ গ্রাম মাছ মাংস রাখতে পারেন এক কাপ শাকসবজি

এক কাপ পাতলা ডাল এবং মোটা চালের ভাত রাখতে পারেন এক কাপ এই মাপের খেয়ে যেতে হবে তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ডায়াবেটিস রোগীর দুপুরের খাবার

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের খাবার সম্পর্কে এবং রাত্রের খাবার সম্পর্কে এবার জানবো ডায়াবেটিস রোগীর দুপুরের খাবার সম্পর্কে রাতের খাবার এবং সকালের খাবার দুপুরেও খাওয়া যাবে তবে এর পাশাপাশি যদি আপনি ভাত খেতে চান তাহলেও খেতে পারেন শুধু দুপুরে তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না

অতিরিক্ত খেয়ে নিলে এর অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই দুপুরের দিকে মিল্কের টক দই খেতে পারেন মাছ মাংস এবং ডিম খেতে পারেন এবং বিভিন্ন রকমের শাকসবজি রাখবেন যেমন বাঁধাকপি ব্রক লে এক কথায় ভিটামিন এবং মিনারেল যুক্ত শাকসবজি এর পাশাপাশি প্রোটিন জাতীয়

কিছু ডাল রাখার চেষ্টা করবেন এবং দুপুরের খাবারের ব্রাউন রাইস এবং রুটি রাখতে পারেন এ সকল খাদ্য গুলোর মাধ্যমে শরীর স্বাস্থ্য যেমন সুস্থ থাকবে তেমনভাবেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আরো জেনেছি ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে কিভাবে সে সম্পর্কেও ডায়াবেটিস রোগীদের দুপুরের খাবার সকালের খাবার এবং রাতের খাবার সম্পর্কে জেনেছি ডায়াবেটিসের লক্ষণ ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা এবং কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে

এক কথায় বলা যায় ডায়াবেটিস সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য আমরা জেনেছি এয়ার আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য তাহলে ডায়াবেটিক সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url