সরকারি চাকরির আবেদন ফরম - চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আজকে আমরা জানবো সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম এবং সরকারি চাকরির আবেদন করতে কি কি কাগজ লাগে চাকরির আবেদন করতে কি কি প্রবলেম ফেস করতে হয় সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানবো।
সরকারি চাকরির আবেদন ফরম
এবং আরো জানবো চাকরির আবেদন ফরম কত প্রকার ও কি কি হয়ে থাকে সে সম্পর্কে সরকারি চাকরি কে না চায় তবে সেটা পাওয়ার আশায় অনেকেই অনেক কিছু করে থাকে কিন্তু সেই সম্পর্কে তাদের ধারণাই থাকে না তাই সরকারি চাকরি সম্পর্কে ধারণা নিতে আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান তার জন্য।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানতে চলেছি সরকারি চাকরির আবেদন ফরম সম্পর্কে এবং চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে আরো জানবো বেসরকারি চাকরির আবেদন করার নিয়ম এক কথায় বলা যায় সরকারি চাকরি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা জানবো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তাই আপনি যদি সরকারি চাকরি সম্পর্কে জানতে চান


তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকার জন্য এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য যদি আপনি সরকারি চাকরির সম্পর্কে জানতে চান তাহলে নিশ্চয়ই আমাদের সাথে থাকবেন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়বেন বিস্তারিত নিচে দেখুন।

অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব অনলাইনে যে কোন ধরনের চাকরির আবেদন করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানাতে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।
  •  যে চাকরির জন্য আবেদন করবেন সেই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।
  • এর আগে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অথবা পরীক্ষার অফিসিয়াল নোটিশ বোর্ড বা নোটিশের লিংকে ভিজিট করে নিতে হবে।
  • সবচাইতে ভালো হবে নোটিশটি ডাউনলোড করে নিয়ে তা মনোযোগ সহকারে পড়া এবং সেই উক্ত নোটিশ বোর্ড থেকে এপ্লিকেশন করার সঠিক লিংকটি খুঁজে বের করে নেওয়া।
  • এবং অ্যাপ্লিকেশন লিংক ভিজিট করার আগে একটি অপশন থাকবে এপ্লাই অনলাইন অপশন সেখানে ক্লিক করতে হবে।
  • সেখানে একটি লিস্ট অনুযায়ী আপনার কাছে ইনফরমেশন চাইবে সেই ইনফরমেশন গুলো দিয়ে সঠিকভাবে ফ্রম ফিলাপ করতে হবে।
  • এবং সর্বশেষ সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে রিভিউ দিয়ে সেটা সাবমিট করে দিতে হবে এ কয়টি ধাপ অনুযায়ী কাজ করলেই আপনি ঘরে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণের কিছু নিয়ম কানুন জেনে থাকা সকলের জন্য উত্তম বলে গণ্য করা যায় কারণ সরকারি চাকরি এখন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে চাকরি পাওয়াটা অসাধ্য বলে মনে করা হয় তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে খুব সহজেই হয়ে যায় সরকারি চাকরি আবেদন ফরম পূরণ করতে কিছু কিছু তথ্য প্রয়োজন হবে যেমন স্বাক্ষর


শিক্ষাগত যোগ্যতা ছবি এক কথায় বলা যায় আবেদন ফরমে যত রকম তথ্য থাকবে সব তথ্য দিয়ে ফর্ম ফিলাপ করতে হবে এবং তারপরে সাবমিট করতে হবে সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ করার আরো কিছু ধাপ রয়েছে সেগুলো যদি আপনি জানতে চান তাহলে বিস্তারিত নিচে দেখুন সরকারি চাকরি আবেদন ফরম সম্পর্কে এটুজেট তথ্য জানতে পারবেন।

সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে

যেকোনো সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়ে দাঁড়িয়েছে আবেদন এর মাধ্যমে এর মাধ্যমে কোন প্রকার কাগজ পাতি জমা দেওয়া না লাগলেও কিছু কাগজপত্র নিজের কাছে রাখা প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ায় যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা মার্কসিট জন্ম নিবন্ধন বা এনআইডি কার্ড এবং রঙিন ছবি পাসপোর্ট সাইজের এগুলো প্রয়োজন হবে


ফরম পূরণ করার জন্য এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আপনার একটির সঙ্গে আরেকটি কাগজের যদি মিল না থাকে তাহলে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন আপনার আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে এবং ভুল থাকার কারণে আপনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে সেই জন্য জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় পত্র সব রকম শিক্ষা সনদ এবং ছবি

একত্রে নিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে এবং বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী উল্লেখিত শর্তগুলো মেনে তারপরেই সরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন তো মূলত এগুলোই প্রয়োজন হয়ে থাকে সরকারি চাকরিতে আবেদন করার জন্য এবং এই কাগজগুলো সাথে নিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে।

বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে

বেসরকারি এ চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে সর্বপ্রথম যে কাগজটি লাগে তা হল একটি সিভি তারপরে শিক্ষাগত যোগ্যতার একটি সনদ আপনার এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি


এন আই ডি কার্ড না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি চেয়ারম্যান বা পৌরসভার সার্টিফিকেট এর পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে যেমন ব্যাংক চেক পিতা এবং মাতার এন আইডি কার্ড অভিজ্ঞতার সনদপত্র এবং বিদ্যুৎ বিল এই কয়টি কাগজের মাধ্যমেই বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগ দিতে পারবেন।

চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে

চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করবো চাকরি আবেদন করতে কি কি লাগে যেমন প্রথমত নিচে উল্লেখ করা হলো এই সকল তথ্যগুলো লাগবে এবং এর সাথে আরো কিছু তথ্য লাগবে যেমন স্বাক্ষর ছবি এবং আরো কিছু তথ্য যা বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ:অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট:বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা:যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।

নাগরিকত্ব সনদপত্র:সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র:জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি:পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।

চারিত্রিক সনদ:চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

কোটার সনদ:আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।

সর্বশেষ অনুমতি পত্র:যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

  • তারিখ:
  • বরাবর,
  • যে সম্পর্কে লিখবেন সে সম্পর্কে লিখতে হবে
  • এরপরে আপনি কোন প্রতিষ্ঠানকে পাঠাইলে বা কোন অফিসে পাঠাইলে তা উল্লেখ করতে হবে
  • এর পরে ঠিকানা
  • এরপরে জেলা
  • এরপরে বিষয়
  • তারপরে জনাব দিয়ে শুরু করতে হবে
  • এখানে আপনি যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে সম্পূর্ণ লেখা হয়ে গেলে এবার নিচে লিখতে হবে
  • প্রার্থীর নাম
  • পিতার নাম
  • মাতার নাম
  • বর্তমান ঠিকানা-গ্রাম-ডাকঘর-উপজেলা-জেলা-স্থায়ী ঠিকানা-গ্রাম এগুলা লেখার পর লিখতে হবে
  • জন্ম তারিখ
  • আপনার ধর্
  • আপনার বৈবাহিক অবস্থা
  • রক্তের গ্রুপ
  • জাতীয় পরিচয় পত্র নং
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • এবং মোবাইল নাম্বার
  • এরপরে অতএব লিখে কিছু মনের ভাব প্রকাশ করতে হবে দিয়ে সর্বশেষে লিখতে হবে
  • নিবেদক
  • এখানে আপনার নাম লিখে দিতে হবে

মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম

বিভিন্ন রকমের চাকরির জন্য যেমন এসএসসি পাস করে এইচএসসি পাশ করে ডিগ্রী এবং অনার্স পাশ করে বিভিন্ন রকমের চাকরির ক্ষেত্রে আবেদন করা লেগে থাকে সে সকল আবেদন করতে পারবেন চাকরির জন্য মোবাইলের মাধ্যমে তার জন্য প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে হবে এবং আমাদের সাথে থাকতে হবে যেমন


বাইরে কোন কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হলে টাকা লেগে যায় ১০০ থেকে ২০০ টাকা এই টাকা বাঁচানোর জন্য আপনি নিজেই ব্যবহৃত করতে পারবেন আবেদন করার জন্য মোবাইল তাই এই সকল ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন মোবাইল

মোবাইল তো সবার কাছেই থাকে কিন্তু আবেদন করার নিয়ম অনেকেই জানেন না তাই শুধুমাত্র তাদের জন্যই এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন এতে আপনার টাকাও বাঁচবে এবং এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি স্মার্ট

ফোন দ্বারা আবেদন করতে পারবেন চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে চাকরির কি কি প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

মোবাইলে চাকরির আবেদন করার জন্য যে সকল তথ্য প্রয়োজন হয়

আপনি যদি জানতে চান মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম এবং আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হয় তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে চাকরির আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে তো মূলত সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে একটি স্মার্টফোন তারপরে প্রয়োজন হবে নেট কানেকশন


এরপরে গুগল ক্রমে প্রবেশ করতে হবে এরপরে প্রয়োজন হবে একটি ছবির বেশিরভাগ সরকারি চাকরির ছবির সাইজ হয়ে থাকে 300 গুণ ৩০০ ডিক্সেল এবং ছবির সাইজ ১০০ কেবির মধ্যে থাকতে হবে এরপরে প্রয়োজন হবে একটি সিগনেচার এর সাইজ হতে হবে ৩০০ গুণিত ৮০ পিক্সেল সর্বোচ্চ ৬০ কেবি হতে হবে মূলত মোবাইলে চাকরির

আবেদন করতে এগুলোই প্রয়োজন হয় এর বাইরে অন্য কিছু লাগলে আবেদনের সময় যাযা প্রয়োজন হবে তা তা দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে আবেদন ফরম সম্পন্ন করার মাধ্যমেই জানতে পারবেন কি কি প্রয়োজন হবে সে সকল এ টু জেড তথ্য।

সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া

আমরা সাধারণত জানি যে সরকারি চাকরির সাধারণত কিছু কমন নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে থাকে যেমন সাধারণভাবে কিছু কিছু নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে যেমন বিজ্ঞপ্তি গুলোতে দেয়া থাকে চাকরির এ টু জেড পদের বিবরণী গুলো যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা আবেদনের সময়সূচী পদ সংখ্যা এবং আবেদনের অন্যান্য আরো শর্ত উল্লেখ করা হয়ে থাকে


চাকরির আবেদন পত্র জমা দেওয়া বা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে উক্ত চাকরিতে আবেদন করতে হয় এবং এগুলো নিয়ম মেনে সময় মত পেশ করতে হয় নয়তো বাতিল হয়ে যেতে পারে আবেদন এবং সবকিছু হয়ে গেলে সিলেক্ট হয়ে গেলে তার থেকে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়ে থাকে এবং নির্ধারিত সময়ে তাকে উপস্থিত হতে হয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে এটা মূলত বাংলা ইংলিশ এবং গণিতের উপর এমসিকিউ পরীক্ষার নেয়া হয়ে থাকে এই পরীক্ষাগুলোতে উত্তীর্ণ হতে পারলে পরের দিন তাদেরকে এই নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডেকে আনা হয় মৌখিক ভাইভাতে উত্তীর্ণ হতে পারলে পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হয়

ভেরিফিকেশন হয়ে গেলে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয় কিছু কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া এভাবেই মূলত সব রকম চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়ে থাকে।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি সরকারি চাকরির আবেদন ফরম সম্পর্কে এবং আরো জেনেছি চাকরির আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কেও সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে জেনেছি আরো জেনেছি চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাজে লাগে সেই সম্পর্কে জানিয়েছে অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে

জেনেছি এক কথায় বলা যায় সরকারি এবং বেসরকারি চাকরি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে সরকারি এবং বেসরকারি চাকরি সম্পর্কে এটুজেট তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url