সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল - সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল যেটা শ্রেণীতে বিভক্ত ছিল সেটা এখন গ্রেড এর বিভক্ত হয়েছে তাই আমরা জানবো সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল এবং সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা এবং অন্যান্য ভাতা সম্পর্কে সরকারি চাকরি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

প্রতিটা শিক্ষিত ছেলেদের একটি স্বপ্ন সেটা হল সরকারি চাকরি সরকারি চাকরি এটা যেন এখন সোনার হরিণ তাই সরকারি চাকরির পিছে অনেকেই ছুটে থাকেন তবে যারা সরকারি চাকরি পেয়ে গেছে অথবা পাবে তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক মূল্যবান।

আজকে আমরা জানবো সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল এবং সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা সম্পর্কে সরকারি চাকরির বয়স সীমা কত সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব সরকারি কর্মচারীদের বিভিন্ন ভাতা এক কথায় বলা যায় সরকারি চাকরিজীবী অথবা সরকারের অনুদান সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হলো তাই আমি সাজেস্ট করব

প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য তাহলে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন সরকারি চাকরি সম্পর্কে এবং পোস্টগুলো পড়ে যদি উপকৃত হন তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানিয়েন আমরা নতুন নতুন আপনাদের জন্য আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করব যেগুলো আপনাদের কাজে দেবে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সরকারি চাকরিজীবীদের পার্সোনাল লোন সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব সরকারি চাকরিজীবীদের পার্সোনাল লোন সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিটা লোনের ক্ষেত্রে লোন্দাতাদের মূল লক্ষ্য থাকে আপনার কর্ম কি

আপনি লন পরিশোধ করতে পারবেন কিনা সেগুলো তারা যাচাই-বাছাই করে তারপরে লোন দিয়ে থাকে আর যদি সরকারি চাকরি হয়ে থাকে তাহলে তো কোন কথাই নাই সরকারি চাকরিজীবীদের যে কোন এনজিও ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে এবং সব দিক দিয়েই তাদের জন্য ছাড় রয়েছে এবং লোনের মেয়াদও দিয়ে থাকে অনেক যেমন

চাকরি চলাকালীন অথবা ৮ বছর মেয়াদ পর্যন্ত যেকোনো সরকারি চাকরিজীবী এ সকল সুযোগ সুবিধা পাবে প্রতিটা এনজিওর মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীরা পার্সোনাল লোন নিতে পারবে ৫ লক্ষ ১০ লক্ষ সর্বশেষ ২০ লক্ষ্য পর্যন্ত ২০ সরকারি চাকরিজীবীদের লোন নেওয়ার পারমিট দেওয়া থাকে।

আপনি যদি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান কারণ এই পোষ্টের মধ্যে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল থেকে চাকরিজীবীদের এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হলো বিস্তারিত দেখে নিন যেমন সর্বপ্রথম সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হতো কিন্তু এখন

গ্রেড হিসেবে বিবেচনা করা হয় যেমন 20 টি গ্রেড কে চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে যথা ১নং শ্রেণী গ্রেড হল ১ থেকে ৯ ২ নং শ্রেণি গ্রেড হল ১০ 3 নং শ্রেণি গ্রেড হল ১১ থেকে ১৬ এবং সর্বশেষ ৪ নং শ্রেণি গ্রেড হল ১৭ থেকে ২০ এভাবেই মূলত এখন বেতন স্কেল তৈরি করা হয় এবং এই শ্রেণী এবং গ্রেড অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের কে

বেতন দেয়া হয়ে থাকে যার যত যোগ্যতা এবং দক্ষতা তাকে সেই মানের গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল দেওয়া হয়ে থাকে এভাবে বেতন দেওয়া সরকারি চাকরিজীবীদের যেমন আরামদায়ক তেমনি বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন যারা দেয় তাদেরও কোন ঝামেলা থাকে না কত গ্রেটে কত টাকা জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল বলতে বোঝানো হয়েছে কোন গ্রেডের কেমন বেতন সেই সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল কত গ্রেডে কত বেতন দেয়া হয়ে থাকে সরকারি ভাবে বিস্তারিত নিচে দেখুন। 

এখানে কিছু গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল উল্লেখ করা হলো এই নিয়ম অনুযায়ী এবং গ্রেড অনুযায়ী প্রতিটা সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল দেয়া হয়ে থাকে এই নিয়ম অনুযায়ী এবং গ্রেড অনুযায়ী যে যে গ্রেডে পড়ে এবং যার যেমন যোগ্যতা তাকে সেই গ্রেড অনুযায়ী বেতন দেয়া হয়ে থাকে।

সকল সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা দেয়া হয়ে থাকে এবং প্রত্যেকটা চাকরিজীবীদের জন্য 1500 টাকা করে বরাদ্দ করা হয়ে থাকে চিকিৎসার জন্য মাসিক ভাবে এবং কিছু কিছু সরকারি চাকরিজীবী আছে যাদের বয়স ৬৫ এর উপরে তাদের জন্য আড়াই হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়ে থাকে চিকিৎসা ভাতা হিসেবে তবে ৬৫ নিচে হলে

তাদের জন্য 1500 টাকা বরাদ্দ করা হয়ে থাকে এবং সবচাইতে সরকারি চাকরিতে ভালো দিক হলো সরকারি চাকরিজীবীর ফ্যামিলির লোক যদি অসুস্থ হয়ে থাকে তাহলে আপনার খরচ বাবদ একটি ভাউচার যদি দেখাতে পারেন বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে তাহলে চিকিৎসা সহায়তা হিসেবে তারা 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত আর্থিকভাবে

চিকিৎসা সহায়তা দিয়ে থাকেন এর বাইরে ও আপনি ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসা সহায়তার জন্য আবেদন করতে পারেন এর বাবদ ১৫০০ হাজার টাকা দেওয়া হয়ে থাকে বাধ্যতামূলকভাবে মাসিক কল্যাণ হিসেবে প্রতিটা সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য পনেরশো টাকা ভাতা কর্তন হয়ে থাকে।

ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল সম্পর্কে এবং সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা সম্পর্কে শুধু চিকিৎসা ভাতা নয় সরকারি কর্মচারীদের অনেকগুলো ভাতা দেয়া হয়ে থাকে চিকিৎসা বাদেও অনেক রকমের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে এবং টাকা পয়সা দিয়ে থাকে সরকার থেকে সেগুলো কি কি ভাতা বিস্তারিত নিচে দেখুন।

প্রতিটা সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই সকল ভাতা গুলো দেওয়া হয়ে থাকে সেজন্যই প্রতিটা ব্যাক্তেরে সরকারি চাকরির জন্য এত আগ্রহ জাগে এরকম ভাবেই যতগুলা সরকারি কর্মচারী রয়েছে এবং যতগুলা সরকারি চাকরিজীবী রয়েছে সকলের জন্য এগুলো প্রযোজ্য বলে গণ্য করা যায়।

প্রতিটা সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য একটি বয়সীমা নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে তবে কিছু কিছু সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কিছু কিছু বয়স সীমা প্রযোজ্য হয়ে থাকে আবার কিছু কিছু নাও হতে পারে যেমন সরকারি চাকরিজীবীদের শেষ বয়স সীমা ৫৯ বছর এবং অনেকেই এটা নিয়ে তোলমল শুরু করেছিল বয়সী মা আরো বাড়তি করার জন্য

যেমন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৫৯ থেকে ৬২ করার দাবী জানিয়েছিল তবে এখন পর্যন্ত অবসরের বয়সসীমা নির্ধারিত করা হয় নাই স্পষ্টভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়নি এখনো যে সরকারি চাকরির বয়সসীমা কত শেষ আবার কয়েকটি সংসদ কমিটি ৫৯ থেকে ৬২ করতে বলেছে তবে এটা যত সম্ভব করবে না 59 থেকে 60 এটাই প্রযোজ্য হতে পারে।

সরকারি চাকরির আবেদনের বয়সসীমা সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব সরকারি চাকরির আবেদনের সময়সীমা সম্পর্কে যেমন যাদের বয়স ত্রিশ বছর পর্যন্ত তাদের সরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন ১৮ থেকে ৩০ এটাই মূলত সরকারি চাকরির

আবেদনের বয়সসীমা হিসেবে বিবেচিত করা হয়ে থাকে তবে এটা নিয়ে অনেক তোলপাড় চলতাছে কারণ প্রতিটা স্টুডেন্টের পড়তে পড়তে কারো কারো ৩০ প্লাস চলে যায় সেজন্য বয়সের কারণে অনেকেই চাকরি করতে পারে না সরকারি তাই এটা অনেকেই আবেদন করেছে যেন ৩৫ করে দেয়া হয় তবে সরকারি চাকরির আবেদনের বয়স সীমা

এখনো ৩৫ করে নাই এটা মূলত ৩০ পর্যন্তই আছে যাদের বয়সসীমা 30 বছরের নিচে তারাই শুধুমাত্র সরকারি চাকরির আবেদন করতে পারবে এর বাইরে একদিনও বেশি বড় হলে তার জন্য এই চাকরির আবেদন প্রযোজ্য নয় বলে বিবেচিত করা হবে।

সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব করার নিয়ম সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব করার নিয়ম সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব করার নিয়ম বিস্তারিত নিচে দেখুন।

যদি আপনার 30000 টাকা করে সেলারি হয়ে থাকে সেই বেসিক স্যালারির সাথে আপনাকে ১৮ গুন করতে হবে ১৮র বেশি করা যাবে না কারণ 18 মাসের বেশি পেনশন ধরা হয় না তো এখানে ৩০০০০*১৮=৫৪০০০০ টাকা পেনশন দাঁড়ালো এভাবেই মূলত আপনার বেসিকের সঙ্গে ১৮ মাস গুন করলেই বেরিয়ে যাবে মূল পেনশন।

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য চারটি শ্রেণি রয়েছে সে চারটি শ্রেণীকে বিশটি গ্রেট দিয়ে পরিচালনা করা হয়ে থাকে তাই আমরা জানবো বেতন গ্রেড তালিকা সম্পর্কে আপনি যদি বেতন গ্রেড তালিকা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।

এটা হল বেতন গ্রেড তালিকা সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থেকে থাকে এই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন এবং কত গ্রেডে কত বেতন এটা আগে উল্লেখ করা হয়েছে যেটা গ্রেট অনুযায়ী বেতন স্কেল এই চ্যাপ্টারটি পড়ে নিতে পারেন খুব সহজেই জানতে পারবেন বেতন গ্রেড তালিকায় এবং বেতন গ্রেডিং করা সম্পর্কে।

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল এবং সরকারি চাকরিজীবীদের চিকিৎসা ভাতা এবং সরকারি চাকরিজীবীদের বিভিন্ন রকমের ভাতা সম্পর্কে আরো জেনেছি সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব সম্পর্কে সরকারি চাকরিজীবীদের আবেদনের বয়সসীমা এবং শেষ বয়সে মা পর্যন্ত এবং সরকারি চাকরিজীবীদের

পার্সোনাল লোন সম্পর্কেও আমরা জেনেছি এক কথায় বলা যায় সরকারি চাকরিজীবীদের এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়ার জন্য তাহলে আপনিও জানতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীদের এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।