বিসিএস পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা - বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হয়ে থাকে বিসিএস পরীক্ষার জন্য কিছু বয়স সীমা ও নির্ধারিত করা হয়ে থাকে বিসিএস ক্যাডার হতে পারলেই যে কোন সরকারি চাকরি বা বিসিএস ক্যাডার মনেই চাকরি বলে গণ্য করা যায় বিসিএস পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা কতদূর পড়া লাগবে সে সম্পর্কে জানাবো এবং আরো জানতে পারবেন।

বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা সম্পর্কে আজকে বিসিএস সম্পর্কিত কিছু তথ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরব তাই বিসিএস সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার চেষ্টা করবেন কেননা বিসিএস পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা নিচে উল্লেখ করা হলো।

আজকে আমরা জানতে চলেছি বিসিএস পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং আরো জানবো বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা সম্পর্কে বিসিএস পরীক্ষার শারীরিক যোগ্যতা বিশেষ পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় সে সম্পর্কেও আরো জানবো আরো জানবো বিশেষ পরীক্ষা কতদিন হয় বিসিএস পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে এবং বিশেষ ক্যাডার হতে হলে

কি করতে হবে এক কথায় বলা যায় বিসিএস সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য নিয়ে আর্টিকেলটি তৈরি করলাম তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়ার জন্য তাহলে বিসিএস এবং বিসিএস ক্যাডার সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বিশেষ পরীক্ষার শারীরিক যোগ্যতা সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব বিশেষ পরীক্ষার শারীরিক যোগ্যতা সম্পর্কে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক যেমন যেকোনো চাকরি বা অন্যান্য পরীক্ষা দেয় তাদের লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা থেকে থাকে

তেমনভাবেই লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষার পরেই বিসিএস পরীক্ষার জন্য শারীরিক যোগ্যতা যাচাই করা হয় যেমন মেডিকেল টেস্ট এই টেস্টে যদি পাস না করেন তাহলে বিসিএস ক্যাডার হতে পারবেন না সেজন্য এই পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হতে হবে মেডিকেল টেস্টগুলো হয় বুক পরিমাপ করা উচ্চতা ওজন এবং দৃষ্টি শক্তি ঠিক আছে কিনা এবং

সর্বশেষ হলো মূত্র পরীক্ষা এগুলোই মূলত মেডিকেল টেস্ট এই সবগুলোতে যদি আপনি উত্তীর্ণ হতে পারেন তাহলে বিশেষ ক্যাডার হওয়া থেকে আপনাকে কেউ বাধা দিতে পারবে না এবং বেশি অ্যাস পরীক্ষার জন্য শারীরিক যোগ্যতা গুলো মাস্ট বি প্রয়োজন বলে দাবি করা হয়েছে।

আপনি নিশ্চয়ই বিসিএস পরীক্ষার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে চান সেজন্যই আপনি আর্টিকেলটি পড়তে এসেছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই কারণে আর্টিকেলের মধ্যে বিশেষ পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে এ টু জেড তথ্য পর্যন্ত তুলে ধরা হবে তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক যেমন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা মূলত এসএসসি পাস করার পরে আপনি যদি বিসিএস পরীক্ষার চান্স নিতে চান তাহলে আপনাকে অনার্স পাস হতে হবে যা চার বছরের কোর্স হয়ে থাকে তবে এখানে একটি নিষেধাজ্ঞা আছে যেমন চার বছরের কোর্স করলে অনার্সের পরেই বিসিএস ক্যাডারে

যোগদান করতে পারবেন আর যদি তিন বছর অথবা এর কম করছ হয়ে থাকে তাহলে মাস্টার্স পাস হতে হবে এ চার বছরের অনার্স কোর্স করা থাকলে বিসিএস পরীক্ষাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন নয়তো অযোগ্য বলে বিবেচিত করা হবে।

বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান বিসিএস পরীক্ষা মূলত অনার্স চার বছর মেয়াদী কোর্স শেষে বিসিএস পরীক্ষা দিতে পারবেন আপনার বয়স ৩০ বছর হওয়া পর্যন্ত আপনি এই বিসিএস পরীক্ষা দিতে পারবেন আপনি যতবার সুযোগ পাবেন ততবারই এই বি সি এস পরীক্ষা

দিতে পারবেন এবং বিসিএস পরীক্ষার পরে আপনি সরকারী যে কোন চাকরিতে জয়েন করতে পারবেন এবং সর্বনিম্ন হলো 21 বছর হতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৩০ ২১ এর নিচে হলে হবে না এবং 30 এর উর্ধ্বে হলে হবে না এবং যদি কোন কোটা থেকে থাকে তবে ৩২ ৩৩ যেতে পারে তার আগ পর্যন্ত ৩০ বছর শেষ এটাই মূলত বিশেষ পরীক্ষা দেওয়ার শেষ বয়সসীমা।

বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আমি সাজেস্ট করব বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় এই চ্যাপ্টারটি পরে আসতে পারেন কারণ এই চাপটার এই উল্লেখ করা হয়েছে বিশেষ পরীক্ষার বয়সসীমা যেমন সর্বনিম্ন ২১ বছর হতে হবে এবং সর্বোচ্চ 30 বছর কোন কোটা থাকলে সেই ক্ষেত্রে 30 এর উর্ধ্বে যেতে পারে

এবং অনার্স কোর্স চার বছর মেয়াদে শেষ করতে হবে তবেই বিশেষ পরীক্ষায় চান্স পাবে বাংলাদেশে এমন অনেক আছে যারা প্রতিবন্ধী অথবা কোটা আছে তারা বয়স সীমা উত্তীর্ণ হলেও চাকরি পেয়ে থাকে অথবা সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানে চান্স পেয়ে থাকে তবে বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা নির্ধারিত রয়েছে ২১ থেকে ৩০ এর উপরেও না নিচেও না।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয় এই সম্পর্কে যারা জানতে চান তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি কারণে আর্টিফিলের মাধ্যমে বিশেষ পরীক্ষা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তুলে ধরা হবে তো বিশেষ লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয় বিশেষ পরীক্ষা মূলত ৬ দিন হয়ে থাকে দুই দিন দুই দিন করে এক একটা পরীক্ষা হয়ে থাকে যেমন বাংলা দুইদিন

ইংলিশ দুই দিন এবং আরেকটি সাবজেক্ট দুই দিন এরকম ভাবে ছয় দিনে পরীক্ষা কমপ্লিট হয়ে থাকে এবং বিসিএস লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে ২১ ঘণ্টা পর্যন্ত তাই প্রথম থেকেই লেখার প্র্যাকটিস বেশি বেশি করা উচিত তবে এই একুশ ঘন্টা আপনার জন্য অনেক মূল্যবান হয়ে দাঁড়াবে নিশ্চয়ই জানতে পারলেন বি সি এস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয় আরো বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বিসিএস পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব বিশেষ পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে সেই সম্পর্কে যেমন প্রথম শ্রেণী থেকে থ্রি পয়েন্ট হলেই হয় এবং দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে 2. হলেই হবে এবং তৃতীয় শ্রেণি থেকে দেড় পয়েন্ট এসএসসি

এবং ইন্টার মিডিয়েট এর ক্ষেত্রে অনার্সের ক্ষেত্রে একই রকম ৩. থেকে প্রথম শ্রেণি দ্বিতীয় শ্রেণি থ্রি পয়েন্ট এর কম এবং তৃতীয় শ্রেণি টু পয়েন্ট ফাইভ জিরো পয়েন্টের এর কম হলেও হবে বিসিএস পরীক্ষার জন্য মূলত এই পয়েন্টগুলো যথেষ্ট তাই এর পয়েন্ট গুলো থাকলেই আপনি প্রথম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে বিশেষ পরীক্ষা দিতে সক্ষমতা লাভ করবে।

বিসিএস ক্যাডার হতে কত বছর লাগে এ সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য এয়ারটেল অনেক মূল্যবান যেমন বিসিএস ক্যাডার হতে প্রায় কয়েক বছর লেগে যেতে পারে কারণ বিশেষ পরীক্ষা কয়েকটি হয়ে থাকে যেমন মৌখিক লিখিত এবং এমসিকিউ এই সকল পরীক্ষা দেওয়ার পর এর রেজাল্ট বের হওয়া পর্যন্ত প্রায় দুই থেকে পাঁচ বছর

সময় লেগে যেতে পারে এবং এই সকল পরীক্ষা থেকে যদি আপনি পাস করতে পারেন তাহলেই আপনি বিসিএস ক্যাডার হতে পারবেন নয়তো এতগুলি বছর আপনার জন্য বৃথা চলে যাবে সম্পূর্ণ বিসিএস ক্যাডার হতে হলে একটু তো সময় লাগবেই যেমন দের থেকে পাঁচ বছর সময় লেগে যেতে পারে।

বিসিএস ক্যাডার হতে হলে কি করতে হবে এ সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে নিশ্চয়ই আপনি আর্টিকেলটি পড়ছেন আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে আপনি বিসিএস ক্যাডার হতে হলে কি করতে হবে সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন যেমন বিসিএস ক্যাডার হতে কত বছর লাগে বিসিএস পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে

বিসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা এরকমভাবে বিশেষ ক্যাডার হতে হলে কি করতে হবে এ টু জেড তথ্য ধাপে ধাপে উল্লেখ করা হয়েছে যা খুব সহজেই পড়ে নিতে পারেন এই নিয়মগুলো মানার প্রয়োজন যেমন আছে তেমনি আপনার ইচ্ছে শক্তি আরও বেশি হতে হবে তবেই আপনি বিসিএস ক্যাডার হতে পারবেনকারণ যে কোন কাজে ইচ্ছা-প্রশন না করলে

এবং আগ্রহর সাথে সে কাজ না করলে সে কাজ কখনোই সফল হওয়া যায় না তাই বিশেষ ক্যাডার হতে হলে কিছু নিয়মকানুন মেনে চলা লাগবেই সঠিক পরিকল্পনা নিতে হবে এবং প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে এবং প্রচেষ্টা জাগ্রত রাখতে হবে আরো জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বিসিএস এর আবেদন যোগ্যতা বর্তমানে আপনাকে এইচ এস সি পাশ করে অনার্স চার বছরের কোর্স শেষ করতে হবে তারপরে আবেদন করতে পারবেন এবং যদি ডিগ্রী পাস করেন ৩ বছর মেয়াদে কোর্স তাহলে আপনাকে আবার মাস্টার্স পাশ করা লাগবে তাই বিসিএস এর জন্য অনার্স করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে হয় বিসিএস এর কয়েকটি যোগ্যতা যেমন।

এখানে যে চারটি যোগ্যতা উল্লেখ করা হলো এ যোগ্যতাগুলো মাস্টার প্রয়োজন বিসিএস এর আবেদন যোগ্যতা বলে গণ্য করা যায় তাই এই যোগ্যতা গুলো থাকাই লাগবে যদি বিসিএসের আবেদন করতে চান তাহলে এই কাগজগুলো প্রয়োজন হবে এবং যোগ্যতাগুলো প্রয়োজন হবে।

বিসিএস পরীক্ষার বিষয় সমূহ সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা বিশেষ পরীক্ষার বিষয় সমূহ এ টু জেড তথ্য আপনাকে সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন বিসিএস পরীক্ষার বিষয় সমূহ যেমন।

এখানে কয়েকটি বিশেষ পরীক্ষার বিষয় সমূহ উল্লেখ করা হলো এগুলো মূলত টেকনিক্যাল ক্যাডার এবং সাধারণ ক্যাডারদের জন্য প্রযোজ্য এ সাবজেক্টগুলো পড়া প্রয়োজন হবে বিসিএস পরীক্ষার জন্য তাই এই সিলেবাস কমপ্লিট করলেই একজন দক্ষ বিশেষ ক্যাডার হতে পারবেণ ইনশাআল্লাহ।

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি বিশেষ পরীক্ষার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বিশেষ সম্পর্কে আরো জেনেছি বিসিএস পরীক্ষার বিষয়সমূহ বিশেষ ক্যাডার হতে হলে কি করতে হবে বিশেষ পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে বিশেষ পরীক্ষার বয়সসীমা বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় এক কথায় বলা যায় বিশেষ সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য

আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে বিসিএস ক্যাডার এবং বিসিএস পরীক্ষা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।