বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় - জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

যেকোনো ধরনের জ্বর কমানোর উপায় সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব জ্বর কমানোর উপায় যেমন বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে আমরা জানবো যেমন জ্বর হলে গোসল করা যাবে কিনা।
বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়
গোসল করা যাবে তবে গরম কুসুম পানিতে গোসল করাটা উত্তম ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে জ্বর আরো বৃদ্ধি পেতে পারে একেক জন শিশুর শারীরিক অবস্থা একেক রকম হয়ে থাকে এবং পর্যাপ্ত তরল খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে শিশুকে।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানবো বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং যরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে আরো জানবো জ্বরের ডোজ দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বারবার জ্বর আসার কারণ বারবার জ্বর হলে কি করবেন সে সম্পর্কেও জানবো আরো জানবো জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত এক কথায় বলা যায় জর সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানবো আমরা


এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি জোর সম্পর্কিত তথ্য জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে জর সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন বিস্তারিত নিচে দেখুন।

জ্বরের ডোজ দেওয়ার নিয়ম

জ্বরের ডোজ দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই জানানোর চেষ্টা করব সঠিক উপায় জ্বরের বিভিন্ন রকম ডোজ দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে যেমন প্যারাসিটামল সিরাপ সাপোজিটরি ও ইনজেকশন হিসেবে ফার্মেসিতে বিভিন্ন রকমের ডোজ দেওয়া হয়ে থাকে প্রতিটা শিশুকে তার নির্দিষ্ট বয়স অনুযায়ী


এই ডোজগুলো গ্রহণ করতে হবে প্রাপ্তবয়স্কদের চাইতে শিশুদের কমডোজের ঔষধ ব্যবহার করা উচিত প্রতিটা শিশুকে কোন কোন ডজে প্যারাসিটামল খাওয়ানো উচিত সেই উপায় সম্পর্কে ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত সাধারণত ৫ থেকে ৬ বছরের শিশুদের সিরাপের ডোজ দিতে পারেন কারণ তাদেরকে অতিরিক্ত মাত্রায়

প্যারাসিটামলের ডোজ দিলে তারা হয়তো বা সেই ট্যাবলেট অথবা ক্যাপসুল খেতে পারবে না তাই সিরাপের ডোজ দেওয়া উচিত এবং বড়দের জন্য ব্যবহার করতে পারেন প্যারাসিটামলের সাথে বিভিন্ন শক্তি মাত্রা ট্যাবলেট অথবা ইনজেকশন এ সকল ডোজ ব্যবহার করতে পারেন অথবা ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডোজ ব্যবহার করবেন।

বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়

বাচ্চাদের জ্বর কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা উচিত কারণ টুকটাক জ্বর হলে ঘরোয়া উপায়ই তা দূর করতে পারা যায় তাই টুকটাক জ্বর ভালো করতে কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণের খাওয়াতে হবে তরল জাতীয় খাবার কারণ শরীর থেকে দ্রুত তরল কমতে থাকে জ্বর হলে তাই বেশি বেশি খাওয়াতে হবে


পানি ফলের জুস শরবত ডাবের পানি ইত্যাদি ইত্যাদি তরল খাবার এবং গোসলের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পানিটা ঠান্ডা না হয় ঠান্ডা পানি হলে সমস্যা আরো বৃদ্ধ হতে পারে তাই পানিটা হতে হবে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে এবং অতিরিক্ত জ্বর হলে গোসল না করে হালকা গরম পানি দিয়ে গা মোচ করে নিতে হবে এবং শিশু বেশি অসুস্থ হলে

ফ্যানের নিচে রাখার চেষ্টা করুন হালকা বাতাসে এবং মশারির ভেতরে রাখার চেষ্টা করবেন এবং বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে হবে সে যেন বেশি বিশ্রাম নিতে পারে পূর্ণ বিশ্রামের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে কারণ বেশি বেশি বিশ্রাম নিলে তা সুস্থ করতে সহায়তা করে এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি জ্বর ভালো না হয়

এবং জ্বর না কমে তাহলে দ্রুত ডক্টরের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সিরাপ অথবা ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন এবং দ্রুত ভালো করার জন্য কিছু ভালো ভালো ফল এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এমন খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।

বার বার জ্বর আসার কারণ

যাদের বারবার জ্বর আসে বারবার জ্বর আসার কারণ গুলো কি কি তারা অনেকেই জানেনা তাই বারবার জ্বর আসার কারণ সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলেন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক যেমন আমাদের দেহে কোন ভাইরাস এটাক করলে এই জ্বরের আবির্ভাব হয় আমাদের দেহে যখন কোন রোগ বাসা বাঁধে তখনো এই জ্বর বারবার আসে


সেই রোগকে বা ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার জন্য জ্বর নিজের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং আমরা সেটাকেই বলে থাকি জ্বর বারবার জ্বর আসা মানে আপনার দেহে কোন রোগ বাসা বেধেছে অথবা বাসা বাধার চেষ্টা করছে কিংবা ভাইরাস দ্বারা দেহে বারবার অ্যাটাক করছে তাই যত দ্রুত ডক্টরের পরামর্শ নেয়া যায় ততই উত্তম জোর থেকে বাঁচার এটাই একমাত্র উপায়।

জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

আজকে আমরা জানবো জ্বরের লক্ষণ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে জ্বর হলে শরীরকে অনেক দুর্বল বানিয়ে দেয় তাই এই জ্বরের দুর্বলতা থেকে বাঁচার উপায় এবং জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক যেমন যার বিভিন্ন

রকমের হয়ে থাকে যেমন ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত প্রস্রাব সংক্রমণ টাইফয়েড ইত্যাদি ইত্যাদি জ্বর হয়ে থাকে আরো কিছু জ্বরের লক্ষণ দেখা দেয় যেমন ভাইরাসজনিত জ্বরের লক্ষণ একই ধরনের হয়ে থাকে ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত জ্বরের মধ্যে ২-১ দিন পার্থক্য করা মুশকিল হয়ে পড়ে তাই জ্বর জ্বর ভাব হলে

সর্বপ্রথম ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া দরকার সে অনুযায়ী জ্বরের চিকিৎসা করা উচিত জ্বরের লক্ষণ অনেকগুলোই জানলেন এখন জানবো এর চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

জ্বরের কিছু চিকিৎসা

জ্বরের লক্ষণ সম্পর্কে উপরে জানলাম এখন জানবো জ্বরের চিকিৎসা সম্পর্কে তো কথা না বাড়িও চলেন শুরু করা যাক যেমন জ্বর হলে রোগীকে হালকা ঠান্ডা লাগে তবে ফ্যানের বাতাসে রাখতে হবে এবং রোগীর তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করতে হবে তাপমাত্রা অতিরিক্ত হয়ে গেলে তা কমানোর চেষ্টা করতে হবে তাপমাত্রা কমানোর জন্য জলপট্টির ব্যবহার করতে পারেন


গামছা অথবা যেকোনো নরম কাপড় দিয়ে তা ভিজিয়ে গা মোচ করতে পারেন এবং জ্বর কমানোর জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ সেবন করতে পারেন এবং রোগীকে যে কক্ষে রাখবেন সে কক্ষটা যেন হয় ঠান্ডা বাতাস পূর্ণ এবং আলো প্রবেশ করে এইরকম ঘরে এবং রোগীকে বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার গুলো খাওয়াতে পারেন যেমন

মৌসুমী ফল নরম খিচুড়ি সুপ ইত্যাদি এবং আম পেয়ারা আনারস কমলা এ জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়াতে পারেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণের বিশ্রাম নিতে হবে এবং অ্যালকোহল জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ এগুলো পানি শূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে তাই এগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে

যেন ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল না করে গরম কুসুম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে এগুলোই মূলত ছিল জ্বরের কিছু চিকিৎসা সম্পর্কে ধারনা যা পালন করার মাধ্যমে দ্রুত জ্বর ভালো হয়ে যাবে আর যদি তিন দিনের মাথায় না ভালো হয় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং জ্বরের চিকিৎসা করুন।

বার বার জ্বর হলে করণীয়

বারবার জ্বর হলে কি করবেন বা করণীয় কি সে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব জ্বর হলে কি করবেন বা করনীয় কি এটা মূলত উপরে উল্লেখ করা আছে যেমন জরের কিছু চিকিৎসা সম্পর্কে এবং বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এই চ্যাপ্টারগুলো পড়লেই


আপনি বারবার জ্বর হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন জ্বর ভালো হওয়ার এ টু জেড তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন তাই সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে যার সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন বিস্তারিত আরো নিচে দেখুন।

জ্বর না ভালো হলে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন

ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি জ্বর ভালো না হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ কখন নেবেন সে সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক যেমন ঘরোয়া পদ্ধতিতে তিন দিনের মাথায় যদি জ্বর ভালো না হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং তিনদিনের মাথা যদি জ্বর বৃদ্ধি হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের

পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং জ্বরের সাথে সাথে মাথাব্যথা ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া ত্বকে চোখ দাগ বমি বমি ভাবইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এই সকল সমস্যা যদি দেখা দেয় তাহলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়তো বড় কিছু হয়ে যেতে পারে তাই যত তাড়াতাড়ি পারেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত

জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত চলুন জেনে নেওয়া যাক জ্বর হলে মুখের রুচি কমে যায় যার কারণে না খেয়ে না খেয়ে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে তাই শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি যোগাতে সাহায্য করে থাকে কিছু ফলমূল তাই এই সময় কিছু পুষ্টিকর খাবার অত্যন্ত প্রয়োজন যা শরীরে উচ্চ ক্যালরির পাশাপাশি রুচি ফিরিয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং জ্বরের সময়

দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আনা এবং হজম ক্ষমতাকে সহজ করার জন্য কিছু তরল খাবারের প্রয়োজন হয়ে থাকে যেমন ফলের রস ফলের রস রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন সি যেমন কমলা আনারস আপেলের জুস ইত্যাদি ইত্যাদি ফল খাওয়ার মাধ্যমে দ্রুত জ্বরের সংক্রমণ কমে এবং কিছু মসলাচা আদা চা ড়বাল চা খেতে পারেন

সাথে চিকেন সুপ যাতে রয়েছে প্রোটিন ও ক্যালরি সরবরাহ ক্রীত চিকেন সুপের কোন বিকল্প নেই পাতলা সুজি দুধ দিয়ে রান্না করে খেতে পারেন হজমে সহায়তা করে খেজুর বাদাম কিসমিস এগুলো খেতে পারে এবং ডাবের পানি যা দেহের পানি শূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে পাতলা খিচুড়ি যাও ভাত

ডিম এ সকল জাতীয় খাদ্যগুলো খাওয়ার মাধ্যমে মুখে রুচি ফিরে আসে এবং দ্রুত যার ভালো করতে সহায়তা করে থাকে তাই এই খাদ্যগুলো জ্বর হলে খাদ্য তালিকায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন।

বাচ্চাদের জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত

বাচ্চাদের জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই জানানোর চেষ্টা করব সঠিক উপায় বাচ্চাদের কি খাওয়া উচিত জ্বর হলে যেমন উপরে উল্লেখ করা হলো জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত এখানে যেগুলো উল্লেখ করা হয়েছে এগুলো সবই খেতে পারবে বাচ্চারা

তাই উপরে উল্লেখিত খাদ্যগুলো ব্যবহার করতে পারেন যেকোনো বাচ্চার জ্বর হলে এটা বাচ্চা থেকে বুড়া পর্যন্ত সকলের জন্যই প্রযোজ্য এবং আরো ভালো কিছু আশা করতে হলে বিশেষজ্ঞ ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং এর খাবার গুলো খাওয়ানো উচিত বলে গণ্য করা যায়।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি বাচ্চাদের জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জড় হলে কি খাওয়া উচিত যার ভালো না হলে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন বারবার জ্বর হওয়ার কারণ কি বাচ্চাদের জ্বর হলে কি খাওয়াবেন জ্বরের ডোজ দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে এক কথায় বলা যায় যে কোন ধরনের জ্বর সম্পর্কিত

এ টু জেড তথ্য নিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে এই আর্টিকেলটি তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে জ্বর সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url