চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম - চাকরির আবেদন কিভাবে লিখবো

চাকরির আবেদনপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা এই সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম থেকেচাকরির আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে এ টু জেড তথ্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয়ে থাকে এটি নিয়ে আমার আরেকটি আর্টিকেল তৈরি করা হয়েছে।
চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
যেটা এ টু জেড কাউসার সরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয় এটা লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানবো সরকারি এবং বেসরকারি চাকরিতে আবেদন করতে হয় কিভাবে সে সম্পর্কে।

ভূমিকা

আজকে আমরা চাকরির সংক্রান্ত এ টু জেড তথ্য জানতে চলেছে যেমন চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম চাকরির আবেদন কিভাবে লিখব সে সম্পর্কে সরকারি চাকরির আবেদন ফরম জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় চাকরির আবেদন পত্র বাংলায় এবং চাকরির আবেদন পত্র ইংরেজিতে অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম এক কথায় বলা যায়।


সরকারি থেকে বেসরকারি যেকোনো চাকরির আবেদন করার দরখাস্ত লেখার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা জানব আপনি যদি এই সকল তথ্য জানতে চান তাহলে আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকার জন্য এবং প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য লেটস গো চলুন শুরু করা যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে

বেসরকারি এ চাকরিতে কি কি কাগজ লাগে সে সম্পর্কে যদি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক বেসরকারি চাকরিতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে সর্বপ্রথম যে কাগজটি লাগে তা হল একটি সিভি তারপরে শিক্ষাগত যোগ্যতার একটি সনদ আপনার এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি


এন আই ডি কার্ড না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি চেয়ারম্যান বা পৌরসভার সার্টিফিকেট এর পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে যেমন ব্যাংক চেক পিতা এবং মাতার এন আইডি কার্ড অভিজ্ঞতার সনদপত্র এবং বিদ্যুৎ বিল এই কয়টি কাগজের মাধ্যমেই বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগ দিতে পারবেন।

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

আমাদের দেশে যে কোন চাকরির আবেদন এবং সম্পূর্ণ নিয়ম বা সিভি তৈরি করা কোন প্রতিষ্ঠান থেকে শেখায় না তাই আমরা চাকরি নিতে গিয়ে একটু থমতো খেয়ে যায় তাই আমরা আজকে জানবো সরকারি এবং বেসরকারি আবেদন পত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে আবেদন পত্র লেখার আধুনিক এবং ফরমেট নমুনা তুলে ধরা হবে তার জন্য আপনাকে

প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়া প্রয়োজন হবে কারণ সম্পূর্ণ আর্টিকেলে তুলে ধরা হবে চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম চাকরির আবেদন কিভাবে লিখব এক কথায় সরকারি বেসরকারি সব ধরনের চাকরির আবেদন করার নিয়ম এবং সিভি তৈরি করা শেখানো হবে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব অনলাইনে যে কোন ধরনের চাকরির আবেদন করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানাতে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে চাকরির আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।


১) যে চাকরির জন্য আবেদন করবেন সেই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।

২) এর আগে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অথবা পরীক্ষার অফিসিয়াল নোটিশ বোর্ড বা নোটিশের লিংকে ভিজিট করে নিতে হবে।

৩) সবচাইতে ভালো হবে নোটিশটি ডাউনলোড করে নিয়ে তা মনোযোগ সহকারে পড়া এবং সেই উক্ত নোটিশ বোর্ড থেকে এপ্লিকেশন করার সঠিক লিংকটি খুঁজে বের করে নেওয়া।

৪) এবং অ্যাপ্লিকেশন লিংক ভিজিট করার আগে একটি অপশন থাকবে এপ্লাই অনলাইন অপশন সেখানে ক্লিক করতে হবে।

৫) সেখানে একটি লিস্ট অনুযায়ী আপনার কাছে ইনফরমেশন চাইবে সেই ইনফরমেশন গুলো দিয়ে সঠিকভাবে ফ্রম ফিলাপ করতে হবে।

৬) এবং সর্বশেষ সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে রিভিউ দিয়ে সেটা সাবমিট করে দিতে হবে এ কয়টি ধাপ অনুযায়ী কাজ করলেই আপনি ঘরে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।

চাকরির আবেদন কিভাবে লিখবো

আমরা অনেকেই এমন আছি যারা চাকরির আবেদন কিভাবে লিখব তা জানিনা তাদের জন্যই মূলত আর্টিকেলটি আজকে তৈরি করলাম কারন প্রফেশনাল ভাবে যদি আপনি সিভি না তৈরি করতে পারেন তাহলে চাকরিতে আপনার একটু বাধা সৃষ্টি হতে পারে তাই যে কোন চাকরির জন্য সর্বপ্রথম ভালোভাবে চাকরির আবেদন করার নিয়ম টি জানতে হবে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে

যেকোনো সিভি তৈরি করতে প্রথমে যেটা প্রয়োজন হবে তা হল সুন্দরভাবে একটি ইস্মার্ট ফরমেট শিবির জন্য সিলেক্ট করে নিতে হবে এবং সিভিতে অতিরিক্ত কোন স্টাইলিশ ফ্রন্ট বা ফরমেট ব্যবহার করা যাবে না এবং খেয়াল রাখতে হবে সঠিক ফরমেটে সিভি লেখার জন্য

জীবন বৃত্তান্ত:সিভিতে জীবন বৃত্তান্ত কিছু তথ্য দেওয়া প্রয়োজন হয় কারণ চাকরি দাতার কাছে চাকরি প্রার্থীর প্রথম পরিচয় একটি সিভির মাধ্যমে হয়ে থাকে আর এই জীবন বৃত্তান্ত চাকরি প্রার্থীর একটি প্রতিচ্ছবি হিসেবে কাজ করে থাকে তাই জার সিভি যতো আকর্ষণীয় হবে সে ততো বেশি এগিয়ে থাকবে তাই সিভি আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য কিছু নিয়ম কানুন বিস্তারিত নিচে দেখুন।

উদ্দেশ্য বা অবজেক্টিভ:আপনি কর্মজীবনের লক্ষ্য এবং আপনার প্রতিষ্ঠানকে কি দিতে পারবেন সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষণীয় ভাবে কিছু লাইন লিখে যেতে হবে এবং সিভির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিজেকে আকর্ষণীয় ভাবে তুলে ধরা তাই সবসময় খেয়াল রাখতে হবে যতটুকু প্রয়োজন তার চাইতে যেন বেশি না লিখা হয়


কারণ যারা নিয়োগ নিয়ে থাকে তারা একটি সিভি পড়তে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ সেকেন্ড সময় নিয়ে থাকে তাই যত অল্প কথাতে একটি সিভি তৈরি করতে পারবেন ততই আপনার জন্য স্মার্টনেস বৃদ্ধি করবে।

ছবি বা ফটো:অনেকেই যেকোনো ধরনের ছবি দিয়ে থাকে এই সিভি তৈরি করতে গিয়ে তবে তাদেরকে খেয়াল করতে হবে তারা যে কোন কাজে এই ছবি ব্যবহার করছে না তারা করছে একটি চাকরির জন্য তাই প্রফেশনাল ছবি দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং স্মার্ট ফটো হতে হবে এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড যেন এক কালারের

হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ব্যবহার করতে পারেন হালকা নীল কালার বা সাদা কালারের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ছবিটি হতে হবে পাসপোর্ট সাইজের এগুলো মূলত একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে তাই এগুলো মাস্ট বি প্রয়োজন।

পেশাগত লক্ষ্য:অবশ্যই সিভি লেখার সময় আপনার পেশাগত লক্ষ্য কি তা উল্লেখ করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোন কাজ বা যেকোনো ধরনের পেশায় হোক তা উল্লেখ করবেন সংক্ষিপ্ত এবং নির্ভুলভাবে পেশাগত লক্ষ্য গুলো উপস্থাপন করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন এর মধ্যে কোন ভুল না থাকে।

আপনার ব্যক্তিগত তথ্য:আপনি চাকরির জন্য বা যেকোনো ধরনের প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে যান না কেন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সেখানে প্রদান করতে হবে ব্যক্তিগত তথ্যের মধ্যে যে সকল বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে হবে তা হলো আপনার জন্ম তারিখ পিতা ও মাতার নাম স্থায়ী ঠিকানা এবং আপনার ধর্ম এবং আপনার শখ মূলত এই সকল বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা:প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং চাকরির ক্ষেত্রে প্রথমত এটাই প্রয়োজন কারণ অন্যদের সাথে আপনার এই শিক্ষাগত যোগ্যতা মিলিয়ে দেখা হবে এই শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখেই আপনাকে নির্বাচন করা হবে তাই সুন্দরভাবে সিভির মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা দেওয়া আবশ্যক।

ভাষাগত দক্ষতা:চাকরির জন্য সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে ভাষাগত দক্ষতা যেমন বাংলাদেশের চাকরি করার জন্য প্রয়োজন হয়ে থাকে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষা তাই সর্বপ্রথম নিজের ভাষাকে আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করুন এবং এই দুটি ভাষার পাশাপাশি যে সকল ভাষা আপনার জানা থাকবে তা ভাষাগত দক্ষতার মধ্যে উল্লেখ করতে হবে।

প্রশিক্ষণ:আপনি যে সকল প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন তা কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা যে কোন স্কুলে যতরকম প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন সেই অংশগ্রহণকৃত তালিকা গুলো প্রশিক্ষণ তালিকায় তুলে ধরবেন অতিরিক্ত কিছু দেওয়া যাবে না চাকরির উপর ভিত্তি করে আপনার প্রশিক্ষণের তথ্যগুলো পেশ করতে হবে প্রশিক্ষণের নাম এবং আয়োজক এর তথ্য সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করতে হবে।

চাকরির পূর্বের অভিজ্ঞতা:যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে আপনার যদি চাকরির কোন পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে তা অবশ্যই তুলে ধরতে হবে কারণ যেকোনো ধরনের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকলে আপনার প্রমোশন হবে খুব তাড়াতাড়ি এবং আপনার অভিজ্ঞতার ওপর আকর্ষণ বেড়ে যাবে বেশি যারা নতুন নতুন চাকরির জন্য


সিভি লেখেন তাদের কোন অভিজ্ঞতা থাকে না তাই এর আগে যারা চাকরির জন্য সিভি লিখেছেন তাদের ওই অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে পারেন এই সিভির মধ্য।

কোম্পানিতে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম

উপরে যে সিভি তৈরি করা হয়েছে প্রফেশনাল সেই সিভিটির মাধ্যমে আপনি যেকোন কোম্পানিতে চাকরির দরখাস্ত হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন প্রফেশনাল সিভি দিয়ে আপনি সরকারী হোক বা বেসরকারী হোক কোম্পানি হোক বা যেকোনো ধরনের চাকরির জন্য এপ্লাই করতে পারবেন এই সিভিটির মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে আরো পরুন।

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পূরণ

অনলাইনে সম্পূর্ণভাবে আবেদন ফরম পূরণ করার পর কিছু তথ্য দেওয়া লাগে যেমন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য যেমন আপনার নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সম্বলিত যে অনলাইন ফর্মটি প্রিন্ট বের করেছেন সেটি জমা দিতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বা সার্টিফিকেট

বিশেষ করে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার যত রকম সনদপত্র রয়েছে সব সনদপত্রের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তাদের দিয়ে সত্যতা করে নিতে হবে এরপরে তা মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভাতে তা জমা দিতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র জমা

যখন কোন বিশেষ করে সরকারি চাকরি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তার আগে একটি প্রবেশপত্র দিয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের কে তাই ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার সময় সেই প্রবেশপত্রটি নিয়ে যেতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ওখানে এক্সামিনার যে থাকবে তার স্বাক্ষর নিতে ভুল করা যাবে না মনে করে তার স্বাক্ষর নিয়ে নিতে হবে।

নাগরিকত্ব সনদপত্র

সরকারি চাকরি বা যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রেই নাগরিকত্ব সনদপত্র লেগে থাকে তাই ভাইভা দেওয়ার সময় আপনি যে ইউনিয়ন বা পৌরসভার স্থায়ী একজন বাসিন্দা তা প্রমাণ দেওয়ার জন্য সেই ইউনিয়ন বা পরিষদের চেয়ারম্যানের বা পৌরসভার মেয়রের কাছ থেকে একটি নাগরিকত্বের সনদপত্র সংগ্রহ করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র

জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি কার্ড এগুলো না থাকলে জন্ম সনদের ফটোকপি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি

পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূলত যে কোন ভাইভা পরীক্ষাতেই অংশগ্রহণ করার সময় নিয়ে প্রবেশ করতে হবে ছবিটি হতে হবে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এটাও প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সাত তৈরি করে নিতে হবে এবং তা জমা দিতে হবে ভাইভা বোর্ডে কোন কোন ক্ষেত্রে স্টাম্প জাতীয় ছবিও লাগতে পারে।

চারিত্রিক সনদ

চারিত্রিক সনদপত্র বলতে আপনি যেই পৌরসভা বা ইউনিয়নের বাসিন্দা তাদের কাছ থেকে একটি চারিত্রিক সনদ সংগ্রহ করতে হবে এবং তা প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে তা ভাইবা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

কোটার সনদ

আপনার যদি কোন কোটা থেকে থাকে যেমন প্রতিবন্ধী কোটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা এরকম বিভিন্ন রকমের যদি কোটা থেকে থাকে তাহলে তার একটি ফটোকপি গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।

সর্বশেষ অনুমতি পত্র

যিনি চাকরি পেয়েছেন তিনি যদি কোন আধা সরকারি বা বেসরকারি বা সরকারি চাকরিরত থাকে এবং এখানে চান্স পেয়েছে এখানে চাকরি করতে চায় তাহলে এই নিয়োগের ভাইবার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পত্র প্রদান করতে হবে এছাড়াও অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা বিভিন্ন রকমের সার্টিফিকেট এর মত কাগজ জমা দিতে হতে পারে।

সর্বশেষ কথা

আপনি কি বিভিন্ন রকমের চাকরির ভাইভা দিতে দিতে ক্লান্ত কিংবা বিভিন্ন চাকরির জন্য দরখাস্ত করতে করতে ক্লান্ত কিংবা প্রফেশনাল ভাবে সিভি তৈরি করতে পারেন না তাহলে মূলত আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক মূল্যবান তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এতে আপনি সরকারি থেকে বেসরকারি পর্যন্ত

চাকরি সংক্রান্ত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারবেন চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম জানতে পারবেন চাকরির আবেদন কিভাবে লিখব সেই সম্পর্কেও জানতে পারবেন এক কথায় বলা যায় চাকরির সংক্রান্ত এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে জানবেন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url