ড্রাইভিং লাইসেন্স রেজাল্ট চেক - ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার

আজকে আমরা জানবো ড্রাইভিং লাইসেন্সের রেজাল্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে আরো জানবো ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার সম্পর্কে আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মূলত আপনার জন্যই চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

ড্রাইভিং লাইসেন্স মূলত কয়েকটা উপায়ে রেজাল্ট দেখা যায় যেমন এসএমএস এর মাধ্যমে এবং ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে দুই উপায়েই ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন তা বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

আপনারা যদি ড্রাইভিং লাইসেন্সের রেজাল্ট চেক করা সম্পর্কে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই সঠিক উপায় জানানোর চেষ্টা করব আপনাদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করার নিয়ম অনলাইনের মাধ্যমে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স রেজাল্ট চেক করার নিয়ম এক কথায় বলা যায় ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানানোর চেষ্টা করব তাই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন আশা করি ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত এ টু জেড ধারণা পেয়ে যাবেন।

আমরা জানবো অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম সম্পর্কে সর্বপ্রথম জেনে নিতে হবে অনলাইন নেট ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে তা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লেই জানতে পারবেন তো চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার মূলত দুইটি উপায় রয়েছে একটি হলো

বিআরটিএ ডিএল চেকার অ্যাপ আরেকটি হল এসএমএস এর মাধ্যমে এই দুইটি মাধ্যমেই আপনি জানতে পারবেন খুব সহজেই অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক সম্পর্কে বিস্তারিত তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এই দুইটি মাধ্যম অবলম্বন করে কিভাবে অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করে নেওয়া যায় সে সম্পর্কে।

বিআরটিএ ড্রাইভিং লোকেশন চেক এই অ্যাপসটি প্রথমে ইন্সটল করে নিতে হবে প্লে স্টোর থেকে এরপরে আপনার কাছে যে ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর থাকবে সেটা এবং রেফারেন্স নম্বর এবং জন্ম তারিখ লিখে সার্চ করলেই আপনি চেক করে নিতে পারবেন এটি আপনার হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলেই সম্ভব হবে।

এসএমএস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি টা এখন অনেক সহজ হিসেবে গণ্য করা যায় তবে যে না জানে তার কাছে একটু ডিফিকাল্ট মনে হতেই পারে তো সহজভাবে এসএমএসের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতিটা আমি জানিয়ে দেবো সম্পূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে চলুন জেনে নেয়া যাক সর্বপ্রথম

মেসেজ অপশনে চলে যেতে হবে তারপরে ডিএল স্পেস রেফারেন্স নাম্বার লিখে 26969 এই নাম্বারে মেসেজটি পাঠিয়ে দিতে হবে এর মাধ্যমেই আপনার লাইসেন্স সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জেনে নিতে পারবে তো এই দুইটি মাধ্যমেই মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইনের মাধ্যমে চেক করে নেয়া যায়।

এখন আমরা জানবো ড্রাইভিং লাইসেন্সের রেজাল্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক ড্রাইভিং লাইসেন্স রেজাল্ট চেক করার নিয়ম মূলত দুইটি একটি হলো এসএমএসের মাধ্যমে এবং অপরটি হলো বিআরটিএ অফিসে তো এই দুইটি মাধ্যমে মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্সের রেজাল্ট চেক করা যায় খুব সহজে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য সর্বপ্রথম বিআরটিএ অফিসে যেতে হবে এরপরে যেতে হবে dctb এর ফলাফল বিভাগে এরপরে সেখানে শিক্ষানবিস নম্বর এবং জন্মতারিখ প্রেরণ করতে হবে তারপরে আপনাকে ফলাফল প্রিন্ট আউট দেওয়া হবে এটাই মূলত বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম।

সর্বপ্রথম আপনার এসএমএস প্যাড এ চলে যেতে হবে এরপরে টাইপ করতে হবে বিআরটিএ স্পেস লার্নার নাম্বার স্পেস ডি ও বি এবং ১৬১০৭ এর এই নাম্বারে এসএমএসটি পাঠিয়ে দিতে হবে কিছুক্ষণের ভেতরেই এসএমএস পাঠিয়ে দেবে আপনাকে যার মাধ্যমে আপনি পরীক্ষার ফলাফল জেনে নিতে পারবেন খুব সহজে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার সম্পর্কে যদি জানতে চান তো ইতিমধ্যে আমরা সে সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনেছি সফটওয়্যারটির নাম হল বিআরটিএ ডিএল চেকার এই বিআরটিএল চেকার সম্পর্কে আমরা উপরে বিস্তারিত জেনেছি যা উপরে আর্টিকেলটি পড়লেই জানতে পারবেন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার সম্পর্কে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে আমরা জানবো তো চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন আছে যেমন অষ্টম শ্রেণীর পাস হতে হবে এবং বয়স সীমা হতে হবে ১৮ বছর থেকে ২১ বছরের ভেতরে যেমন পেশাদার এর জন্য ১৮ বছর এবং পেশাদারদের জন্য ২১ বছর এবং শারীরিক

এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে এবং অনলাইনের মাধ্যমেও ঘরে বসে আবেদনটি করতে পারবেন যেমন কয়েকটি বিলের ফটোকপি বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা এই সকল প্রমাণ সহ বিআরটিএর সার্কেল অফিসের আবেদন করতে পারবেন চলুন এবার জানব ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে সেই সম্পর্কে।

সর্বপ্রথম নির্ধারিত একটি ফরমে আবেদন করতে হবে যেমন রেজিস্টার মেডিকেল সার্টিফিকেট ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি সত্যতা ফটোকপি শিক্ষাগত যোগ্যতার একটি সনদপত্র এবং ফি জমা দেওয়ার একটি রশিদ এবং পুলিশ প্রতিবেদন তদন্ত এবং সর্বশেষ যেটি প্রয়োজন সেটা হল সদ্য তোলা এক কপি সিস্টেম সাইজ ছবি এবং এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ড্রাইভিং লাইসেন্স রেজাল্ট চেক করা সম্পর্কে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার সম্পর্কে আরো জেনেছি ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন সেই সম্পর্কেও এক কথায় বলা যায় ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পেরেছি আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করবো সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে লাইক করুন কমেন্ট করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।