প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম - মোবাইলে সিভি তৈরি

আমরা আজ জানবো প্রফেশনাল সিভি তৈরীর নিয়ম প্রফেশনাল সিভি কিভাবে তৈরি করা হয় সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানবো আপনি যদি সিভি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারন আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব চাকরির জন্য সিভি তৈরি করা এবং প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম কানুন সম্পর্কে
প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম
কারণ যে কোন চাকরির জন্য যত সুন্দর ভাবে একটি সিভি তৈরি করে তাদের সামনে পেশ করতে পারবেন তত আপনার প্রতি তাদের আগ্রহ বেশি থাকবে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার জন্য এবং আপনার সমস্ত বায়োডাটা দেওয়া থাকবে এই সিভির মধ্যে।

ভূমিকা

আমরা জানবো প্রফেশনাল সিভি তৈরীর নিয়ম এবং মোবাইলের সিভি তৈরি করা হয় কিভাবে সেই সম্পর্কে আরো জানব বায়োডাটা সম্পর্কে এক কথায় বলা যায় সিভি লেখার জন্য যে সকল ডকুমেন্ট লাগে এবং যে সকল তথ্য প্রয়োজন সে সকল এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা আর্টিকেলের মাধ্যমে জানবো তাই আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য এতে চাকরি সংক্রান্ত যে কোন সিভি তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই বিস্তারিত নিচে দেখুন।

প্রফেশনাল সিভি তৈরীর নিয়ম

যেকোনো চাকরির জন্য এখন প্রয়োজন হয়ে থাকে একটি সিভি কারণ সিভির মাধ্যমে জানতে পারা যায় আপনার সমস্ত বায়োডাটা সম্পর্কে তাই একটি পূর্ণাঙ্গ শিভি তৈরি করার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে তা সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আর যদি সিভি তৈরি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য


অনেক মূল্যবান হয়ে দাঁড়াবে যে কোন ইনকামের সোর্স হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন যেকোনো ধরনের চাকরি এবং এই চাকরির একটি মাধ্যম বা সরষ হয়ে দাঁড়িয়েছে সিভি তাই যেকোনো চাকরিদাতা এবং আপনার সঙ্গে পরিচয় এর একটি অন্যতম মাধ্যম হলো সিভি তাই প্রফেশনাল ভাবে সিভি তৈরি করা জানতে হবে আগে তাহলেই চাকরির জন্য আপনি নিজেই

সিভি তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং চাকরির জন্য যেকোনো ধরনের সিভিক কিভাবে তৈরি করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

চাকরির জন্য সিভি তৈরির নিয়ম

যে কোন প্রফেশনাল সিভি তৈরি করুন কিংবা চাকরির জন্য সিভি তৈরি করুন এর জন্য নিয়ম রয়েছে অনেকগুলো যেমন চাকরির জন্য সিভি তৈরি করতে কিছু তথ্য জানার প্রয়োজন যেমন সিভি বায়োডেটা এবং রিজিউম এগুলোর মধ্য কিছু পার্থক্য আছে যা আপনার জানার প্রয়োজন তবেই একটি প্রফেশনাল এবং চাকরির জন্য সিভি তৈরি করতে পারবেন বিস্তারিত নিচে দেখুন।

বায়োডাটা

বায়োডাটা এমন একটি তথ্য ভান্ডার যার মাধ্যমে আপনার অন্তর্ভুক্ত থাকা ব্যক্তিগত তথ্য পাওয়া যায় এই বায়োডাটার মাধ্যমে একটি বায়োডাটার মধ্যে উল্লেখ থাকে যে সকল তথ্যগুলো তাহলো আপনার পরিবারের অবস্থান আপনার পরিবারের কোন সদস্য আপনি কোথায় থাকেন তাদের পরিচিতি এবং পিতা-মাতার পেশা ইত্যাদি ইত্যাদি


বায়োডাটার মধ্যে উল্লেখ করা হয়ে থাকে এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্যর পাশাপাশি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার কিছু তথ্য দেওয়া লাগে তাহলে আকর্ষণীয়ভাবে একটি শিভি তৈরি করা হয়ে থাকে একটি সিঁভি তৈরি করতে মূলত এই তথ্যগুলো প্রয়োজন হয়ে থাকে।

সিভি

সিভি বলতে বোঝানো হয়েছে বিভিন্ন রকমের শিক্ষা উচ্চশিক্ষার যে সকল ডকুমেন্ট স তৈরি করা হয়ে থাকে সেগুলোকেই সিভি বলা হয়ে থাকে যেমন যেকোনো ধরনের দক্ষতা অর্জন করা থাকলে তা সিভিতে উল্লেখ করা হয়ে থাকে এবং জীবনে কোন পরিষ্কার পাওয়া থাকলে তা উল্লেখ করা থাকে

শিভির মধ্যে এবং আরো অন্যান্য তথ্য দেওয়া হয়ে থাকে এই সিভির মাধ্যমে এক কথায় বলা যায় যে কোন দক্ষতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং আপনার সকল বায়োডাটা দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে একটি সিভি।

রিজিউম

চাকরির জন্য এপ্লাই করতে সকলকেই এই রিজিউম লিখতে হয়ে থাকে চাকরির জন্য একটি সিভি এবং রিজিউম এর মধ্য একটি ভেদাভেদ রয়েছে কারণ যেগুলো আপনি সিভিতে উল্লেখ করে থাকবেন সেগুলো কখনোই রিজিউমে উল্লেখ করা যাবে না বাংলাদেশের নিয়ম অনুযায়ী রিজিউমে জীবনের লক্ষ্য কেন্দ্রিক কিছু বিষয় কেন্দ্র উল্লেখ করতে হয়ে থাকে


এবং রিজিওম উল্লেখিত বিষয়গুলো হলো আপনার কি কি দক্ষতা আছে সে দক্ষতা গুলো এবং আপনার যে সকল স্বেচ্ছাধর্মী কাজের অভিজ্ঞতাগুলো রয়েছে সেই অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করতে হবে এবং আপনি যদি কোন জায়গায় চাকরি করে থাকেন সেই অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করতে হবে এগুলোই

মূলত রিজিউমে উল্লেখ করতে হয়ে থাকে তবে কর্মজীবনে অর্জিত নির্বাচন কর্মকর্তারা বেশি মনোযোগ দিয়ে থাকে তাই রিজিয়মের ক্ষেত্রে এগুলো বেশি বেশি অর্জন করতে হবে এবং তুলে ধরতে হবে।

প্রফেশনাল এবং চাকরির জন্য সিভি তৈরীর এ টু জেড তথ্য

প্রফেশনাল হোক বা চাকরির জন্য সিভি যেকোনো ধরনের হোক তা আপনাকে আকর্ষণীয়ভাবে পেশ করতে হবে কারণ যারা সিভি চেক করে থাকে তারা অন্তত 30 থেকে 40 সেকেন্ড আপনার সিভিটি দেখবে তাই এই সময়ের মধ্যে এক কথায় বলা যায় প্রথম থেকে সিভিটা আকর্ষণীয় ভাবে লেখার চেষ্টা করতে হবে এবং এমন ভাবে উপস্থাপনা করবেন


যেন অল্পতেই আপনি তাদের কাছে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারেন এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্যগুলো কখনোই দেওয়া যাবে না এবং ছবির ক্ষেত্রে শ্রীলেখার নিয়ম হল সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত ২ পৃষ্ঠার বেশি লেখা যাবে না এবং বায়োডাটা বায়োডাটা কে এক কথায় বলা যায় মার্কেটিং এর মত কারণ তাদের কাছে একটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল বায়োডাটা

উপস্থাপন করতে হবে এবং প্রয়োজনে আপনি হাইলাইটস বা বোল্ড করতে পারেন শুদ্ধভাবে এবং নির্ভুলভাবে লিখার চেষ্টা করতে হবে এবং প্রত্যেকটা স্পেলিং সঠিকভাবে লিখার চেষ্টা করতে হবে কারণ এগুলো যদি ভুল হয়ে যায় তাহলে তাদের চোখে আপনি একটু নিচু পদের হয়ে যেতে পারে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম হচ্ছে বায়োডাটা বাঁ

শিভি লেখার পূর্বে নির্ধারিত চাকরি সম্পর্কে তা ভালোভাবে গবেষণা করে নিতে হবে কারণ চাকরির সার্কুলার এর ওপরে অনেক সময় শিবির পরিবর্তন হতে পারে তাই যে কোন বায়োডাটা বা সিভি লেখার আগে তা ভালোভাবে গবেষণা করে নিতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্য কখনোই দেওয়া যাবে না তো

ইতিমধ্যে আমরা জানলাম সিভি লিখতে হলে আমাদেরকে কি কি পরিহার করতে হবে এবার জেনে নেওয়া যাক সিভি তৈরি করার জন্য আমাদেরকে কি কি নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে এবং কি কি বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

হেডিং বা শিরোনাম

বর্তমানে মডার্ন সিভিগুলোতে শিরোনাম হিসেবে নিজের নাম দেওয়া হয়ে থাকে তাই কারিকুলাম ভিটা বা সিভি দিয়ে শিরোনাম করা সঠিক মাধ্যম হবে না শিরোনামের পাশাপাশি কিছু যোগাযোগের জন্য কি পয়েন্ট তথ্য সংযুক্ত করা থাকে এই কি পয়েন্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে ইমেইল এড্রেস যোগাযোগের


ঠিকানা ফোন নাম্বার যা বাধ্যতামূলক দেওয়াই লাগবে এবং এখানে আপনি প্রোফাইলের লিংক ও যোগ করে দিতে পারেন এবং লিংকডইন প্রোফাইল যেন সচল থাকে নয়তো সমস্যা দেখা দিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং শিরোনামে এ সকল তথ্যগুলো পেশ করা বাধ্যতামূলক।

ছবি বা ফটো

অনেকেই যেকোনো ধরনের ছবি দিয়ে থাকে এই সিভি তৈরি করতে গিয়ে তবে তাদেরকে খেয়াল করতে হবে তারা যে কোন কাজে এই ছবি ব্যবহার করছে না তারা করছে একটি চাকরির জন্য তাই প্রফেশনাল ছবি দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং স্মার্ট ফটো হতে হবে এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড যেন এক কালারের

হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ব্যবহার করতে পারেন হালকা নীল কালার বা সাদা কালারের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ছবিটি হতে হবে পাসপোর্ট সাইজের এগুলো মূলত একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে তাই এগুলো মাস্ট বি প্রয়োজন।

পেশাগত লক্ষ্য

অবশ্যই সিভি লেখার সময় আপনার পেশাগত লক্ষ্য কি তা উল্লেখ করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোন কাজ বা যেকোনো ধরনের পেশায় হোক তা উল্লেখ করবেন সংক্ষিপ্ত এবং নির্ভুলভাবে পেশাগত লক্ষ্য গুলো উপস্থাপন করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন এর মধ্যে কোন ভুল না থাকে।

আপনার ব্যক্তিগত তথ্য

আপনি চাকরির জন্য বা যেকোনো ধরনের প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে যান না কেন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সেখানে প্রদান করতে হবে ব্যক্তিগত তথ্যের মধ্যে যে সকল বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে হবে তা হলো আপনার জন্ম তারিখ পিতা ও মাতার নাম স্থায়ী ঠিকানা এবং আপনার ধর্ম এবং আপনার শখ মূলত এই সকল বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা

প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং চাকরির ক্ষেত্রে প্রথমত এটাই প্রয়োজন কারণ অন্যদের সাথে আপনার এই শিক্ষাগত যোগ্যতা মিলিয়ে দেখা হবে এই শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখেই আপনাকে নির্বাচন করা হবে তাই সুন্দরভাবে সিভির মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা দেওয়া আবশ্যক।

ভাষাগত দক্ষতা

চাকরির জন্য সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে ভাষাগত দক্ষতা যেমন বাংলাদেশের চাকরি করার জন্য প্রয়োজন হয়ে থাকে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষা তাই সর্বপ্রথম নিজের ভাষাকে আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করুন এবং এই দুটি ভাষার পাশাপাশি যে সকল ভাষা আপনার জানা থাকবে তা ভাষাগত দক্ষতার মধ্যে উল্লেখ করতে হবে।

প্রশিক্ষণ

আপনি যে সকল প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন তা কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা যে কোন স্কুলে যতরকম প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন সেই অংশগ্রহণকৃত তালিকা গুলো প্রশিক্ষণ তালিকায় তুলে ধরবেন অতিরিক্ত কিছু দেওয়া যাবে না চাকরির উপর ভিত্তি করে আপনার প্রশিক্ষণের তথ্যগুলো পেশ করতে হবে প্রশিক্ষণের নাম এবং আয়োজক এর তথ্য সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করতে হবে।

চাকরির পূর্বের অভিজ্ঞতা

যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে আপনার যদি চাকরির কোন পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে তা অবশ্যই তুলে ধরতে হবে কারণ যেকোনো ধরনের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকলে আপনার প্রমোশন হবে খুব তাড়াতাড়ি এবং আপনার অভিজ্ঞতার ওপর আকর্ষণ বেড়ে যাবে বেশি যারা নতুন নতুন চাকরির জন্য

সিভি লেখেন তাদের কোন অভিজ্ঞতা থাকে না তাই এর আগে যারা চাকরির জন্য সিভি লিখেছেন তাদের ওই অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে পারেন এই সিভির মধ্য।

মোবাইলে সিভি তৈরি

আপনি যদি মোবাইলে সিভি তৈরি করতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করব মোবাইলে সিভি তৈরির নিয়ম কানুন সম্পর্কে এর জন্য কিছু ধাপ অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে তো চলুন সেই ধাপ অনুযায়ী দেখে নেওয়া যাক মোবাইলে সেভি তৈরি করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

এপ্স ইন্সটল করা: গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে টাইপ করতে হবে Professional Resume Builder এটা সার্চ করার পরে এই এপ্লিকেশনের নিচে থাকে ইন্সটল ইনস্টল বাটনে ক্লিক করে এটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং এটা ওপেন করুন।

এরপরে পারমিশন দেওয়া: আপনি খোলার পর টার্ক অফ সার্ভিস এর একদম নিচে একটা একসেপ্ট এন্ড কন্টিনিউ বাটন থাকবে সেখানে চাপ দিতে হবে মোবাইলে একটি ব্যবহারের অনুমতি দিন।

সিভি মেকিং শুরু: এরপরে Resume Builder এ পেজের নিচের মাঝখানে থাকা প্লাস চিহ্নটিতে ক্লিক করুন।

ব্যক্তিগত তথ্য যোগ করা: প্রোফাইল লেখা অপশনটি ওপেন হলে ওখানে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো দিতে হবে যেমন এডুকেশন এক্সপেরিয়েন্স স্কেলস অবজেক্টিভ গুলো পেশ করতে হবে এগুলো সব টাইপ করা হয়ে গেলে ডানদিকে আশা রাইট চিহ্নে ক্লিক করলে আপনার তথ্যগুলো সেভ হয়ে যাবে।

আগে থেকে তৈরি অবজেক্টিভ সিলেক্ট করা: আপনার ব্যক্তিগত সকল তথ্য এড করা হয়ে গেলে আপনার প্রোফাইলের সাথে মিল আছে এমন অবজেক্টিভ বেছে নিয়ে নিজের মতো এডিট করতে পারবেন।

ইচ্ছামত কিছু সেকশন অ্যাড করা: আপনি চাইলে নিজের সিভিতে কিছু নানান রকমের ইন্টারেস্টেড আরো কিছু সেকশন অ্যাড করে নিতে পারবেন এর জন্য আপনাকে প্রোফাইল থেকে অ্যাড মোর সেকশনে গিয়ে ক্লিক করতে হবে যে অপশনগুলো সিভিতে যুক্ত করতে চান সেখানে গিয়ে ক্লিক করতে পারেন এবং নিচে ক্রিয়েট নিউ সেকশনে ক্লিক করতে পারেন।

ভিউ সিভিতে ক্লিক করা: নিজের সমস্ত ডাটা দেওয়ার পর প্রোফাইলের উপরের ডান দিকে থাকা ভিউসিভি অপশনে ক্লিক করতে হবে।

টেমপ্লেট বাছাই করা: চুস টেমপ্লেট থেকে আপনার পছন্দমত একটি টেমপ্লেট বাছাই করে নিতে পারবেন এটা বাছাই করা মাত্র রেজিমে নিজে থেকেই তৈরি হয়ে যাবে এটা আপনার নিজের সিভির প্রিভিউ চেক করতে পারবেন।

সেন্ড প্রিন্ট শেয়ার এক্সপোর্ট করা: এরপর প্রয়োজন অনুসারে তৈরি করা পিডিএফ ফাইল সেভ এবং এক্সপোর্ট করতে পারবেন সেন্ড অপশন থেকে আপনি যে কোন জিমেইলে বা যে কোন আইডিতে পাঠাতে পারবেন এবং প্রয়োজনে মোবাইল থেকে সরাসরি প্রিন্ট বা শেয়ার এক্সপোর্ট করে নিতে পারবেন।

এগুলো মূলত সিভি তৈরি করতে প্রয়োজন হয়ে থাকে মোবাইলের মাধ্যমে আমরা ইতিমধ্যে জানলাম মোবাইলে সেভি তৈরির নিয়ম কানুন সম্পর্কে এই নিয়ম-কানুন মেনে চলার মাধ্যমেই আপনি খুব সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের সিভি লিখতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে সিভি তৈরি করার কিছু অ্যাপস

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে সিভি তৈরি করতে চান তাহলে কিছু অ্যাপস সম্পর্কে জানা আপনার আবশ্যক তো চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইল দিয়ে সিভি তৈরি করতে কি কি অ্যাপস ব্যবহার করে সে সকল সিভি তৈরি করতে পারবেন তা বিস্তারিত নিচে দেখুন।

1) Resume Builder App

2)Resume Builder & CV Maker for Jobs

3)Online CV Maker

4)Resume Builder-CV Engineer

5)Al Powered-CV & Resume Maker

6)PDF Resume App

শেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি প্রফেশনাল সিভি তৈরির নিয়ম মোবাইলের ভিতরে নিয়ম এক কথায় যেকোন ধরনের সিভি তৈরি করার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য কারণ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমেই আপনি জানতে পারবেন সিভি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সাথে থাকুন এতক্ষণ ধরে আমাদের সাথে জিনারা আছেন তাদের কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url