কুরআনের বিস্ময়কর তথ্য - নামাজের আয়াত সমূহ

 আমরা জানবো কুরআনের বিস্ময়কর তথ্য সম্পর্কে আমরা আরো জানবো নামাজের আয়াত সমূহ কোন নামাজে কি আয়াত ব্যবহার করা লাগে সেই সম্পর্কে কোরআন এমন একটি জীবন ব্যবস্থা যে কোরআন পড়লে এবং শুনলে একই নাকি পাওয়া যায় এবং কোরআনের ভেতরে কোন রকম ভুল-ত্রুটি নেই সেজন্য কোরআনের স্থান সবচাইতে উপরে।

কুরআনের বিস্ময়কর তথ্য
আল কুরআন আসলেই একটি নির্ভুল কিতাব এবং নির্ভেজাল যার ভেতরে আজ পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক ভুলত্রুটি খুঁজে পাই নাই মানুষের জীবন ব্যবস্থা এবং পৃথিবীর সম্পর্কেও কোরআনের অনেক তথ্যভাণ্ডার রয়েছে সে তথ্য দিয়ে জীবন গড়তে পারলে নিজেকে সাকসেস মনে হবে।

ভূমিকা

ইসলামিক তথ্য সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানবো কিভাবে কোরআন দিয়ে নিজের জীবন গরা যায় ইসলামের আলোতে নিজেকে কিভাবে আলোকিত করা যায় আল কোরআন যে একটি নির্ভুল এবং নির্ভেজাল সেটা আমরা জানি তবে আরো ভালোভাবে জেনে নেওয়া যাক এবং আমরা আরো জানবো পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

ইসলামিক অজানা তথ্য

আরবের অজানা তথ্য:আমরা জানবো আরবের আয়তন এবং দৈর্ঘ্য সম্পর্কে আরব উপদ্বীপের আয়তন ১০ লক্ষ ২৭ হাজার বর্গমাইল এবং এর দৈর্ঘ্য ১৫০০ মাইল ও প্রস্থ ৬০০ মাইল এবং টোটাল আয়তনে ১২ লক্ষ বর্গমাইল আয়তনের দিক দিয়ে ইউরোপের চার ভাগের এক ভাগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের একটি তৃতীয়াংশের সমান।

ভৌগলিক দিক দিয়ে আরবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় যেমন উত্তর আরব মধ্য আরব এবং দক্ষিণ আরব উত্তর আরবে প্রায় অধিকাংশ আঞ্চলি মরুভূমির দেশ এবং মধ্য আরবে ডাহা না মরুভূমির কিছু অংশ বিরাজ করলেও সুদূর অতীতে এখনো কয়েকটি নগর আছে এবং দক্ষিণ আরব দক্ষিণ আরবে ইয়েমেন হাজরা মাউথ ওমান নিয়ে দক্ষিণ আরোগ গঠিত।

ইসলাম প্রচারের অজানা তথ্য: বদরের যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় ইসলাম প্রচারের নবযুগের সূচনা করে ঐতিহাসিক জোসেফ হেল বলেছেন ইসলাম ধর্মের প্রতি আরো বেশি এমন কি পৃথিবীর মানুষের আকর্ষণ বৃদ্ধি পায় দলে দলে লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকে ফলে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে আরব উপদ্বীপে ইসলাম সম্প্রসারিত হয়অ।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনের অজানা তথ্য: হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন দীর্ঘ 13 বছর জন্মভূমি ইসলাম ধর্ম প্রচার করে তারপর মক্কায় কুরাইশদের অত্যাচারে অনুকূল স্থান খুজতেছিলেন এরপর মদিনার দিকে তার চোখ পড়ে সবদিক বিবেচনা করে ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মদিনায় হিজরত করেন।

রমজান মাস নিয়ে অজানা তথ্য: আমরা জানি রমজান মাস মানে ৩০ টা রোযা রাখা ২৯টিও হতে পারে রমজান মাসে রোজা রাখলে অনেক সওয়াব পাওয়া যায় এবং দান সদকা করলে অনেক নেকি পাওয়া যায় রমজান মাসের ৩০ টি রোজা রাখলে আর যে রইল ১১ মাস সেই ১১ মাসের স্বভাব পাওয়া যাবে এই এক মাসের রোজাতে এবং দান সদকার ক্ষেত্রে অন্যান্য মাসে।

এবং বছরের যে দান করলে সব পাওয়া যায় রমজান মাসেও একই দান তার চাইতে সত্তর গুণ বেশি পাওয়া যায় যেমন অন্যান্য মাসে ৭০ টাকা দান করলে রমজান মাসের এক টাকার সমান কারণ রমজান মাসের ফজিলত আল্লাহ তায়ালা নিজে বাড়িয়ে দিয়েছেন তো আমরা চেষ্টা করব রমজান মাসের রোজা রাখার এবং বেশি বেশি দান শক্ত করার।

বছরের দুইটি ঈদ নিয়ে অজানা তথ্য:
 মুসলমানদের বছরে দুইটি ঈদ আছে ঈদগুলো হল একটি ঈদুল ফিতর এবং একটি ঈদুল আযহা এই দুইটি হল মুসলমানদের বছরভিত্তিক উৎস এইসব সময় মুসলমানরাও অনেক আনন্দয় মেতে ওঠে ঈদুল ফিতর হলো যেটা রমজান মাস পের হয়ে ঈদুল ফিতর ঈদ আসে এক বছর পর আমরা খুব আনন্দ করি।

যেমন সকালে উঠে গোসল করে নতুন নতুন জামা কাপড় পড়ে আমরা ঈদগাহে যায় এবং ঈদের নামাজ শেষ করে সেমাই মাংস দিয়ে ভাত খেয়ে নতুন নতুন জায়গায় বেড়াতে যায় এবং আত্মীয়-স্বজনদের কাছে বেড়াতে যায় নামাজ শেষে আমরা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে থাকে এবং ঈদুল আযহা সম্পর্কে কিছু কথা ।

ঈদুল ফিতরের দুই মাস পর যে এই দুটি আসে তাকে ঈদুল আযহা বলা হয় ঈদুল আযহাতে আমরা একই ভাবে গোসল পানি করে নতুন নতুন জামা পড়ে ঈদগাহে যায় এবং ঈদগাহে থেকে এসে কোরবানি করে থাকি আমরা গরু ছাগল ভেড়া ইত্যাদি ইত্যাদি পশু আল্লাহর নামে আমরা কোরবানি করে থাকি এবং আকিকা দিয়ে থাকি।

কুরআনের বিস্ময়কর তথ্য

কুরআন একটি বিষয়ক তথ্য বলতে বোঝানো হয় কোরআন নিজেই একটি বিষয় কর তথ্য কেননা আল্লাহ তা'আলা নিজে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর এই কোরআন নাজিল করেছিলেন আর বিজ্ঞান তো হল নিজে নিজে গবেষণা করে যেটা বের করে সেই ফলাফল তাকে বোঝানো হয় ১৪০০ বছর আগে।

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম যে কথাগুলো বলে গেছে আজ পর্যন্ত সে কথাগুলো বাস্তবায়িত হয়ে যাচ্ছে একটি ভুল নাই তার কথার ভেতর এবং কাজের সাথে সম্পূর্ণ কথা বই মিলে যাচ্ছে কোরআন পড়লে যেমন মানসিক বিকাশ ঘটে যে কোন ক্লান্তি দূর হয়ে যায় যে কোন প্রবলেম সলভ করা যায় কোরআনের মাধ্যমে ।


কোরআন পড়লে যেমন নেকি কামানো যায় তেমনভাবে কোরআন পড়া শোনাও একটি নেকির কাজ করলে যেমন সোয়াব পাওয়া যায় শুনলেও শোয়া পাওয়া যায় আমাদের সকলের উচিত কোরআন শিক্ষা নেওয়া কারণ এটি এমন একটি গ্রন্থ যা পড়লেও সওয়াব দেখলেও সওয়াব এবং শুনলেও সোয়াব এবং তাকে ছুলেও সোয়াব কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ ।

বা বই পরেও সোয়াব পাওয়া যায় না হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে আমার দেখানো পথ মত চলবে এক কথায় সিদ্দিক-নির্দেশনা অনুযায়ী চলবে কোরআনের তার জন্য মরার পরে জান্নাতের জন্য সুপারিশ করবেন তিনি নিজে গোটা পৃথিবীর পূর্ণাঙ্গ জীবন ধারণের নিয়ম কানুন সম্পূর্ণ লেখা আছে এই আল কুরআনে।

কোরআনের আয়াতগুলো পড়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো কোরআন সম্পর্কে এবং গোটা বিশ্বের জাতিকুল সম্পর্কে এবং আগের যুগের হয়ে যাওয়া কিছু ঘটনাও জানা যাবে কোরআনের মাধ্যমে আল্লাহতাআলা কোরআন শরীফ নাযিল করেছেন শুধুমাত্র তার বান্দাদের দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য এবং পৃথিবীর যত মুসলমান আছে।

এবং অমুসলিম যারা আছে সকলেই জানে সর্বপ্রথম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম যিনি সর্বপ্রথম কোরআন তেলাওয়াত করেন আমরা জানি পবিত্র কোরআনে যতগুলোই আয়াত রয়েছে একটি ও এখন পর্যন্ত কোন পরিবর্তন হয়নি আর হবেও না কারণ সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব হলো আল কোরআন এবং আল কোরআনের কোন ভুল ত্রুটি।

এখন পর্যন্ত কেউ পায় নাই আর কখনো পাবেও না কারণ এটা ভুল ত্রুটিহীন একটি কিতাব কোরআন সত্যই একটি সেরা কিতাব কিনা এটা নিয়ে যদি আপনার প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আমি বলব এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকরা যারা রিচার্জ করে যার রিচার্জ করে সম্পূর্ণ এই কোরআন শরীফ থেকে এতে করে ক্লিয়ার হয়ে যায় কোরআন শরীফ সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব।

নামাজের আয়াত সমূহ

নামাজ নামাজ হলো একটি ফারসি ভাষা এবং নামাজের আরবি ভাষা হল সালাত সালাত হলো নামাজের আরবি ভাষা যেটা অনেকেই জানেনা নামাজ নামেই চেনে নামাজ হলো দিনে পাঁচ ওয়াক্ত এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কিছু সূরা আছে তো প্রথমে জেনে নেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নামসমূহ।

ফজর: ফজর বলতে বোঝানো হয় খুব সকালে না খুব রাত্রেও না হালকা হালকা অন্ধকার অবস্থাতে নামাজ পড়াকে ফজরের নামাজ বলা হয় ফজরের নামাজ দুই ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আদায় করা লাগে তার আগে চার ওয়াক্ত সুন্নাত আদায় করা লাগে এবং যে সকল সূরা সমূহ লাগে তাহলো সর্বপ্রথম একামত দেওয়ার পর আল্লাহু আকবার বলে।


একামত দেওয়ার পর হাত বেধে সুরা ফাতিহা পাঠ করতে হয়। এবং তার সঙ্গে আরও একটি সূরা যোগ করতে হয় আল্লাহ আকবর বলে রুকুতে যেতে হয় রুকুতে গিয়ে আবার বলতে হয় সুবাহানা রাব্বি আল আজিম তিনবার পাঠ করতে হয়। এবং রুকু থেকে উঠে সুবাহানা লাকাল হামদ একবার পাঠ করতে হয় এবং সিজদায় গিয়ে বলতে হয় ।

সুবাহানা রাব্বিয়াল আলা তিনবার পাঠ করতে হয় এবং বসে থেকে হাঁটুতে হাত দিয়ে পাঠ করতে হয় দোয়া মাসুরা দোয়া ইব্রাহিমপাঠ করতে হয় এবং আত্তাহিয়াতু দিয়ে সালাম ফেরাতে হয় তারপরে দোয়া করলে করবেন এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার দোয়া করাটা বেস্ট কারন আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করলে আল্লাহ অনেক খুশি হন।

যোহর: জোহরের নামাজ বলতে ফজরের নামাজের পরে যে নামাজ হয় এক কথায় দুপুরবেলায় প্রায় দেড়টা নাগাদ যে নামাজ অনুষ্ঠিত হয় সেই নামাজটিকে বলা হয় জোহরের নামাজ তো চলুন জেনে নেওয়া যাক জোহরের নামাজ কত রাকাতএবং যোহরের ফরজ নামাজ চার রাকাত এবং সুন্নত চার রাকাত এবং নফল দিয়ে টোটাল ১২ রাকাত জোহরের নামাজ।

এবং একামতের পরে যে সকল সূরা পাঠ করতে হয় তাহলে সূরা ফাতিহার সাথে যে কোন সূরা মিল করিয়ে পরলেই হবে এবং সবকিছুই সেম আছে ইব্রাহিম পাঠ করা আত্তাহিয়াতু পাঠ করা মাসুরা পাঠ করা সবকিছুই একই শুধু নামাজ একটু বেশি ১২ রাকাত তবে নিয়ম কানুন সবই একই সূরা একটু বেশি পাঠ করা লাগবে।

আসর: আসরের নামাজ বলতে বোঝানো হয় দুপুরের পরে যে নামাজ অনুষ্ঠিত হয় এক কথায় যোহরের পর আসরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় চলুন আসরের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি আসরের নামাজ ফরজ শুরু হওয়ার আগে সুন্নত পড়ে নিতে হয় এবং নফল পরলেও হবে না পড়লে হবে আসরের ফরজ নামাজ চার রাকাত এবং এর সূরা সমূহ হলো।

সুরা ফাতেহার সাথে চার রাকাতে যে কোন সূরা মিলিয়ে পড়া এবং একামতের পর সূরা পড়ে সেজদার সূরা পড়ে সালাম ফিরানোর আগে যে সূরা গুলো করতে হয় তাহলো দোয়া মাসুরা ইব্রাহিম এবং আত্তাহিয়াতু দুই রাকাতে গিয়ে এগুলো করতে হয় এবং নামাজ শেষে সালাম ফিরানোর আগেও এগুলো পরতে হয় এতে এক্সট্রা কোন সূরা বেশি পড়া লাগে না।

মাগরিব: এবং মাগরিবের নামাজের সময় হল সন্ধ্যার সময় হাশরের পরে মাগরিব শুরু হয় মাগরিবের নামাজেও সেম সুরা পাঠ করতে হয় সবকিছুই একই কিন্তু আসরের নামাজ চার রাকাত আর মাগরিবের নামাজ হলো তিন রাকাত এবং তারপরে চার রাকাত সুন্নত দিয়ে টোটালে ৭ রাকাত আরো নফল আছে সেগুলো পড়লেও হয় না পরলেও হয়।

এশা: এশার নামাজের নিয়ম কানুন একটু আলাদা আছে এশার নামাজ শুরু হয় মাগরিবের নামাজের পর দুই আড়াই ঘন্টা পর বেশি রাত্রিতেও না এবং কম রাত্রিতেও না এশার নামাজে একটি সূরা বেশি পাঠ করতে হয় সেটি হল দোয়ায়ে কুনুত দোয়ায়ে কুনুত কখন পাঠ করতে হয় চলুন জেনে নেওয়া যায় সূরা ফাতিহা এবং তার সঙ্গে একটি সূরা মিলিয়ে পড়তে হয়।

রুকুতে গিয়ে সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম পাঠ করার পর সুবহানা রাব্বি লাকাল হাম করার পর সিজদায় গিয়ে সুবহানা রব্বিয়াল আলা পাঠ করার পর দুই রাকাতে তিন নম্বর রাকাতের বেলায় আবার উঠে একামত দিয়ে আল্লাহু আকবর বলে দোয়ায়ে কুনুত পাঠ করা করতে হয় সুন্নত নামাজে দোয়ায়ে কোনদিন জানা না থাকলে সুন্নত নামাজ আদায় করা হয় না।

পৃথিবী কিসের তৈরী

পৃথিবী হলো কোটি কোটি মানুষের বসবাসের একটি স্থান এবং কোটি কোটি মাখলুকাতের বসবাসের স্থান পৃথিবীতে কয়েক কোটি গুনে ফুড়ানো যাবে না জীব জানোয়ারও রয়েছে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি প্রানের অস্তিত্ব রয়েছে এই পৃথিবীতে। এমন একটি সময় ছিল সেই সময় এই পৃথিবী ছিল না কোন কোন বৈজ্ঞানিক বলে জ্বলন্ত গ্যাসের গোলা বা।

স্তরটি প্রচন্ড বেগে ঘুরপাক খাওয়ার কারণে চটে পড়ার কারণে এ পৃথিবীর সৃষ্টি হয় আবার কোন কোন বৈজ্ঞানিক বলে বড় বড় আগুনের গোলা মহাকাশে ঘুরণ ওমানের মত ঘুরতে ঘুরতে পড়ার পর কয়েক বছর লেগে যায় পৃথিবী তৈরি হতে। পৃথিবীর উপরে অনেক শক্ত জায়গা রয়েছে যে জায়গাগুলোকে ভূমি বলা হয় এগুলো জমে জমে মাটির নিচের স্তরে।

লবণাক্ত জলের ছাগল তৈরি হয় এগুলোই নিয়েই গঠিত হয়েছে বিশ্বের জলভাগ এবং ভূমির উপরে তৈরি হয় বড় বড় বরফের পাহাড় এভাবেই বরফ গলে গলে মাটির স্তর তৈরি হয়েছে মোটা আকারে আমরা জানে আল্লাহ সর্বপ্রথম তৈরি করেছে আকাশ এবং জমিন তারপরে গাছপালা এবং মানুষ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি তৈরি করে সৃষ্টির সবচাইতে সেরা করেছেন মানুষকে।

ইসলামের ইতিহাস

ইসলামের ইতিহাস নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর তৈরি করা হলো। আরব দেশের আয়তন কত বর্গমাইল আরব দেশের আয়তন ১০ লক্ষ ২৭ হাজার বর্গমাইল আরব দেশকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ভূত প্রাকৃতিক অনুসারে আরব দেশকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় বিখ্যাত তায়েফ নগরী মক্কার কোন দিকে অবস্থিত তায়েফ নগরী মক্কার দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত।

আরব দেশে কোন ফলের গাছ সবচাইতে বেশি আরব দেশে খেজুর গাছের সংখ্যা সবচাইতে বেশি কয়েন বা রানীগাছ কি আরব দেশে খেজুর গাছকে বলা হয় কুইনবা রানী গাছ আরব দেশের বাসিন্দারা কয় ভাগে ভাগ ছিল আরব দেশের বাসিন্দারা প্রধানত দুই ভাগে ভাগ ছিল আরবের গোত্রপতির উপাধি কি ছিল প্রাচীন আরবে গোত্রপতির উপাধি ছিল শেখ।

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যেভাবে এসেছিল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এসেছিল হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর মাধ্যমে তিনি যখন সপ্তম আসমানে গিয়েছিল আল্লাহ সাথে দেখা করতে বা কথা বলতে তখন তিনি ফেরার পথে তার উম্মতের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছিলেন এবং আল্লাহ খুশি হয়ে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে।

৫০ ওয়াক্ত নামাজ দিয়েছিলেন তিনি পঞ্চাশক্ত নামাজ নিয়ে ফিরে আসার সময় হযরত জিবরাঈল আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞাসা করলেন যে তিনি উত্তর বললেন আমি আমার উম্মতের জন্য ৫০ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে যাচ্ছি তিনি হাসতে হাসতে বললেন আপনার উম্মত কখনোই ৫০ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারবে না আপনি আল্লাহর কাছে ।

গিয়ে ৫০ ওয়াক্ত নামাজ কমিয়ে নিয়ে আসেন এভাবে তিনি আবার গেলেন আল্লাহর কাছে এবার পাঁচ ওয়াক্ত কমিয়ে 45 শক্ত এভাবে কমাতে কমাতে 30 20 1510 এবং তিনি ফিরে আসছিলেন আসার পর বললেন আপনার উম্মতরা ১০ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারবে না আপনি আরো কমিয়ে নিয়ে আসেন তিনি আবার গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত করে নিয়ে আসলেন।

এবং তাকে বললেন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজও আপনার উম্মত পরতে পারবে না আপনি আরো কমিয়ে নিয়ে আসেন এবার নবী করিম সালাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম বললেন আমি পঞ্চাশক্ত থেকে পাঁচ ওয়াক্ত তে নেমে এসেছে আমার লজ্জা করছে আমি আর যেতে পারব না এই বলে তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে।

এসেছেন পৃথিবীতে এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যে জামাতের সঙ্গে পড়তে পারবে তাকে ৫০ ওয়াক্ত নামাজের সোয়াব দেওয়া হবে যদি কোন ব্যক্তি সহিসালামতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে পরে আল্লাহ তাআলা নিজে ঘোষণা দিয়েছেন ৫০ ওয়াক্ত নামাজের সোয়াব পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে দেবে তো আমরা সকলেই চেষ্টা করব পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার।

সর্বশেষ কথা

ইসলামিক প্রেক্ষাপটে আমরা সম্পূর্ণ ডিটেলস জেনে নিলাম কোরআনের বিষয়ে তথ্য নামাজ আয়াতসমূহ আমরা জানি ইসলামিক স্ট্যাটাসের ভ্যালু কম হয় কারণ ইসলামিক স্ট্যাটাস লোকে পড়তে চায় না তবে ইসলামিক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে জীবন গড়তে পারবেন নিজেকে সাকসেস মনে হবে এগুলো শ্রেষ্ঠ একটি ধর্ম তো যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url