কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয় - ভালো রাউটারের দাম কত

বর্তমানে নেট জগতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে না এমন লোক নাই বললেই চলে সেই ইন্টারনেট জগতে রাউটার সম্পর্কিত অনেকেই ধারণা নেয় আবার অনেকেই নেয় না তাই আমরা জানবো কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয় এবং উন্নত মানের বা ভালো রাউটারের দাম কত সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত নিচে দেখুন।
কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয়
নেট দুনিয়ায় ওয়াইফাই হলে একটি সবচাইতে ভালো মাধ্যম অল্প খরচে অনেক এমবি ব্যবহার করা হয় কিন্তু টাকা দিয়ে নেট কিনতে গেলে সিমের মাধ্যমে অনেক টাকা খরচ হয়ে যায় এই দিক দিয়ে ওয়াইফাই হলো একটি অন্যতম মাধ্যম যার সঙ্গে অন্য কিছুর কম্পেয়ার করা যাবে না।

ভূমিকা

আমরা জানবো কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয় রাউটার ব্যবহার করার নিয়ম সবচাইতে ভালো রাউটার কোনগুলো এবং ভালো রাউটারের দাম কত এই সকল সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানবো আমরা এ সকল তথ্য নিয়েই আমাদের মূলত এই আর্টিকেলটি তাই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার চেষ্টা করুন এতে উল্লেখিত সকল প্রবলেমের সল্যুশন সম্পর্কে জানতে পারবেন তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে একেবারে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।

রাউটার ব্যবহার করার নিয়ম

রাউটার অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু রাউটার ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম অনেকেই জানেন না আমরা জানাতে চলেছে সঠিকভাবে রাউটার ব্যবহার করার নিয়ম এবং রাউটারের স্পিরিট বাড়াবেন কিভাবে সেই সম্পর্কে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক রাউটার সম্পর্কে এটুজেট তথ্য বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।


প্রত্যেকটা রাউটার ব্যবহারের জন্য কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে সেই নিয়ম কানুন গুলো হলো সর্বপ্রথম রাউটারের পাসওয়ার্ড রাউটার নিরাপদের রাখতে হলে এবং স্পিড বাড়ানোর জন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত কারণ রাউটারের পাসওয়ার্ড না দিলে অনেক জন কানেক্ট করে তা চালাতে পারবে এবং আপনার রাউটারের স্পিড কমে যাবে

তাই পাসওয়ার্ড অবশ্যই রাখা উচিত এবং পাসওয়ার্ড রিসেট পাসওয়ার্ড রিসেট এর কাজ হল আপনি যদি পাসওয়ার্ড ভুলে যান সেই ক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে আপনার পুনরুদ্ধার পাসওয়ার্ড দেওয়া সম্ভব রিসেট দেওয়া খুবই সহজ যেমন রাউটারের পাশে থাকা একটি বাটন চেপে ধরার মাধ্যমে এটা রিসেট দেওয়া হয় এবং রাউটারে স্পিড বাড়ানোর জন্য

মাঝেমধ্যে রিসেট দেওয়া অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম এবং রাউটারটি এমন জায়গায় স্থাপন করা উচিত যেখান থেকে আমাদের নেট কানেকশন কোন বাধাগ্রস্ত যেন না হয় যেমন এক জায়গায় ওয়ারলেস থাকে এবং অনেক দূরে রাউটার থাকে সেক্ষেত্রে নেট প্রবলেম দেখা দিতে পারে তাই কাছাকাছি জায়গায় রাউটার এবং ওয়ারলেস

রাখা উচিত এতে স্পিড বৃদ্ধি পাবে এবং সর্বপ্রথম নেটের জন্য ভালো মানের রাউটার সিলেক্ট করতে হবে আপনি যতাহানের জায়গা নিয়ে ওয়াইফাই কানেকশন দিতে চাচ্ছেন ততখানি কানেকশনের দেওয়ার মতো একটি রাউটার সিলেক্ট করতে হবে যেমন বাসা বাড়িতে নিলে বাসা বাড়ির মত অফিস আদালতে নিলে অফিস আদালতের মত রাউটার

সিলেক্ট করতে হবে ভালো মানের রাউটার নিলে নেট স্পিড বৃদ্ধির থাকবে এবং নেট চালিয়ে আরাম পাবেন এবং রাউটারে এন্টেনা যুক্ত রাউটার গুলো কিনুন এতে নেট স্পিড ভালো থাকবে এন্টেনা যেই দিকে ঘোরাবেন সেই দিকে নেটওয়ার্ক বেশি পাবে ক্যান্টিনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং হয় তাই যেই দিকে এন্টেনা ঘুরাবেন সেই দিকে নেটওয়ার্ক পাবে

এবং রাউটারটি উঁচু স্থানে রাখার চেষ্টা করুন কারণ যত উঁচুতে রাখবেন তত নেট বেশি পাবে উঁচু এবং ফাঁকা স্থান সিলেক্ট করুন রাউটার রাখার জন্য তাহলে নেটের কোন প্রবলেম প্রেস করা লাগবে না ফুল নেট পাবেন এবং খেয়াল রাখবেন যে জায়গায় বাধাগ্রস্ত হবে রাউটার রাখলে নেটওয়ার্কিং সেখানে না রাখাই ভালো কারণ সেখানে রাখলে নেটওয়ার্কের

সমস্যা দেখাবে এবং নেট স্লো হয়ে যাবে তাই যেখানে এসব বাধাগ্রস্ত বা সমস্যা দেখাবে সেখানে না রাখাই ভালো এবং মেঘলা মেঘলা ভাব দেখলে ডাক্তার কানেকশন অফ রাখার চেষ্টা করুন কারণ বজ্রপাত হলে রাউটারের সাথে থাকা ডিভাইস গুলোর পুড়ে যেতে পারে তাই ওয়াইফাই রাউটার সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার চেষ্টা করুন এতে রাউটারের


সাথে সংযুক্ত ডিভাইস গুলো সব নিরাপদে থাকবে এবং রেডিয়েশন থেকে শিশুদেরকে এবং গর্ভবতী মায়েদেরকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন কারণ রেডিয়েশনের প্রভাবে এদের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই এই দিকটি খেয়াল রেখে আমাদেরকে রাউটারের ব্যবহারের দিকে সতর্ক থাকতে হবে।

কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয়

রাউটার বা ওয়াইফাই সকলে ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু কেউ সেটআপ দিতে হয় জানেন না তাদের জন্যই মূলত আমরা এই আর্টিকেলটি লিখলাম তো চলুন জেনে নেওয়া যাক রাউটার সেটআপ দেওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে রাউটার সেটআপ দেওয়ার সর্বপ্রথম ধাপ হল রাউটার অন করে নিতে হবে এবং রাউটারের পিছনে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে


কানেক্ট করে নিতে হবে এরপর যেকোনো একটি ব্রাউজারে ঢুকে ১৯২.১৬৮.০.১ সার্চ করুন এরপরে একটি স্টার্ট বাটন আসবে সেখানে ক্লিক করতে হবে। এরপরে ভাসা নির্বাচনের একটি অপশন আসবে সেখানে গিয়ে ভাষা নির্বাচন করে নিতে হবে এবার একটি অপশন আসবে সেখানে লেখা থাকবে ক্লিক টু দা অ্যাডভান্স বাটন সেখানে গিয়ে আপনার

রাউটারের পাসওয়ার্ড দিতে হবে এবং এপ্লাই করতে হবে এরপরে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে লেখা থাকবে ক্লিক টু ভেরিফাইয়ের সেখানে গিয়ে ক্লিক করতে হবে এবং আপনি বিভিন্ন রকমের রাউটার সিলেক্ট করতে পারেন যেমন ডিলিংক টিপি লিংক টেন্ডা নেগার আইবাল এসাস এর ভিতর যে কোন একটি কোম্পানির রাউটার

ব্যবহার করতে পারেন যেমন আমি ব্যবহার করি টেন্ডা আমার নেট স্পিড একেবারে 100100 এ পর্যন্ত আমার কোন প্রবলেম দেখা দেয়নি তাই আমি সাজেস্ট করতে পারি একটি ভালো মানের রাউটার এটা ব্যবহার করতে পারেন এরপর একটি অপশন থাকবে সেটা হল এডমিন প্যানেল সেখানে প্রবেশ করতে হবে এবং সেখানেও একটি অপশন থাকবে

কুইক সেটআপ মেনু নামে সেখানে গিয়ে নেক্সট এ ক্লিক করতে হবে তারপরে একটি অপশন আসবে ইন্টারনেট এক্সেস সেটা সিলেক্ট করে নেক্সট এ ক্লিক করুন আরেকটি অপশন আসবে সেখানে কয়েকটি ঘরে টিক চিহ্ন দিতে হবে যেমন ফোন নাম্বার এবং আপনার ইউজারনেম এবং একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে তারপরে নেক্সট এ

ক্লিক করতে হবে এরপরে আইপি এবং ম্যাক এই দুইটির ওপর নির্ভরশীল হলে যে কোন একটি সিলেক্ট করতে হবে এবং নেক্সটে ক্লিক করতে হবে এরপর কিছুক্ষণ ওয়েট করতে হবে কারণ সংযোগ নিতে কিছুক্ষণ সময় লাগতে পারে এরপরে নেটওয়ার্কের নাম এবং পাসওয়ার্ড এর একটি অপশন আসবে সেখানে নাম ও পাসওয়ার্ড দিলেই আপনার রাউটার সেটআপ দেওয়া হয়ে যাবে


আপনি যে কোন মাধ্যমে যদি রাউটার কানেক্ট করতে যান এবং রাউটার সেটআপ দিতে চান সেই ক্ষেত্রে ফোন ল্যাপটপ কম্পিউটার সবগুলো ডিভাইসের মাধ্যমেই একই রকম পদ্ধতি ফোনের মাধ্যমেও যেভাবে সেটআপ দিতে হয় ল্যাপটপের মাধ্যমেও ঠিক একইভাবে এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে একইভাবে মূলত রাউটার সেটআপ দেওয়া হয়।

সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনগুলো

নেটওয়ার্কিং এর যুগে রাউটার এবং ওয়াইফাই এর প্রচুর পরিমাণের প্রচলন চলে আসছে এমন একটি সময় আসবে যেখানে শুধু রাউটার এবং ওয়াইফাই এর প্রচলন চলবে এখন প্রায় তার ৯৫ পার্সেন্ট শুরু হয়ে গেছে কারণ গুনতে গেলে প্রতিটা বাড়িতে এখন ওয়াইফাই সংযোগ দেখা যায় এবং যাদের বাসায় এখনো নাই তাদের জানা উচিত সব চাইতে


ভালো রাউটার কোনগুলো সেই সম্পর্কে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সবচাইতে ভালো রাউটার কোনগুলো এবং দাম কেমন সেই রাউটারগুলোর সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যায় ভালো রাউটার সম্পর্কে জানতে হলে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

টেন্ডা: এই রাউটারে ব্যান্ডউইথ থাকে জুয়াল ব্যান্ড 2.4GHZ-300Mbps o 5.0 GHZ-1733MBPS
MU-MIMO: সাপোর্টেড
ওয়াইফাই রেঞ্জ; 6 এন্টেনা3000 বর্গফুট

যার দাম: ৩৬০০ প্লাস এবং এর রাউটারটি অন্যান্য রাউটারের তুলনায় অনেক ভালো যে কোন ফেসবুক এবং ইউটিউবে ব্রাউজিং বেশি করলে এই রাউটারটি একদম পারফেক্ট।

টিপিলিংক: ব্যান্ডউইথ ডুয়াল ব্যান্ড 2.4GHZ-300MBPS O 5.0GHZ-867MBPS
MU-MIMO; সাপোর্টেড রেঞ্জ; ৪ এন্টেনা ২০০০ বর্গফুট

যার দাম: ৩৫০০ এই রাউটারটি অনেক টিকসই এবং এটি ব্যবহারে আপনি ভালো একটি কানেকশনের রাউটার পেয়ে থাকবেন যেকোনো গেম খেলার জন্য এই রাউটারটি অন্যতম একটি রাউটার হিসেবে গণ্য করা যায়।

এবং আরো অন্যান্য রাউটার রয়েছে যেগুলো অন্যতম এবং ভালো মানের যেমন সর্বপ্রথম উপরে উল্লেখিত টেন্ডা এবং টিপি লিংক এগুলো তো আছেই এর সাথে আরও আছে নেটে যার এক্সiami amazon আরো ইত্যাদি ইত্যাদি রাউটার রয়েছে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন এগুলো উপরে উল্লেখিত রাউটার গুলোর মতই কমবেশি একটু কম বেশি

হলেও এগুলো ব্যয়বহুল তাই এই সকল রাউটার ব্যবহার করতে পারেন আমি যেমন ব্যবহার করি নিজেই টেন্ডা এ পর্যন্ত কোন সমস্যা পাইনি বললেই চলে একশো একশশে স্পীডে এ পর্যন্ত আমি ব্যবহার করে চলেছি কোন সমস্যা দেখতে পাই নাই তাই আমি সাজেস্ট করব টেন্ডার ব্যবহার করতে পারেন।

ভালো রাউটারের দাম কত

আমরা অনেকেই রাউটার ব্যবহার করে থেকে অনেক রকম আবার অনেকে রাউটার ব্যবহার করার জন্য দাম জানতে চান তাই তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি বিভিন্ন রকমের রাউটারের দাম কত সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য নিয়ে তৈরি করেছি আমরা এই আর্টিকেলটি তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং ভাল রাউটার গুলোর দাম সম্পর্কে জানুন।
  1. টেন্ডা সিঙ্গেল ব্র্যান্ড ২.৪ জিএস জেড ৩০০ এমবিপিএস দুইটি ফাইভ ডিবি এন্টেনা হাজার ৯৯ টাকা
  2. ডিলিংক সিঙ্গেল ব্যান্ড ২.৪ জি এস জেড ৩০০ এমবিপিএস দুটি ফাইভ ডিবি অ্যান্টেনা ১৩৩০ টাকা
  3. টিপি লিংক সিঙ্গেল ব্যান্ড ২.৪ জে এইচ জেড ৩০০এমবিপিএস ডিপি অ্যান্টেন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা প্রায়
  4. Tenda f3 সিঙ্গেল ব্যান্ড ২.৪ জে এইচ জেড ৩০০ এম পিপিএস তিনটি ফাইভ ডিপি এন্টেনা ১৭৭৫ টাকা
  5. শাওমি ৩০০এমপিপিএস সিঙ্গেল ব্যান্ড ২.৪জিএস z ৪৫ ডিপি অ্যান্টেনা ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকা প্রায়
  6. টিপি লিংক সিঙ্গেল ব্যান্ড 2.4gs z ৩০০ এমবিপিএস তিনটি ফাইভ ডিবি এন্টেনা ১৮১৫ টাকা
এটা মূলত ভাল ভাল রাউটারের দাম সমূহ ওপরে যে সকল রাউটার গুলো উল্লেখ করা হলো এগুলো সকল রাউটার ব্র্যান্ডের এর মধ্যে আমি নিজে ব্যবহার করে থাকি টেন্ডা একটি ব্র্যান্ডের রাউটার এটি ব্যবহারে এ পর্যন্ত আমি কোন ঝামেলা দেখি নাই তাই আমি সাজেস্ট করব এই সকল রাউটার গুলো ইউজ করার জন্য এগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল একটি রাউটার।

ভালো রাউটার চেনার উপায়

এখনকার যুগে রাউটার ব্যবহার করে না এমন কোন লোক নেই তবে রাউটার সম্পর্কে কারো ধারণা আছে কারো নেই তো যাদের রাত সম্পর্কে ধারণা নেই তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি রাউটার সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ভালো রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

ডিভাইসের সংখ্যা: ভালো রাউটার চেনার জন্য কিছু বিষয় জানা উচিত সে সকল বিষয়ের মধ্য পড়ে কভারেজ এরিয়া ডিভাইস সংখ্যা রোম সংখ্য রেঞ্জ সংখ্যা এন্টেনা সংখ্যা এই সকল জানা অত্যন্ত জরুরী যেমন ডিভাইসের সংখ্যা নেটওয়ার্ক সংযোগ দেওয়ার জন্য রাউটারের গতীয় অনেক বেশি হতে হবে এবং ডিভাইসের সংখ্যা অনুযায়ী রাউটার

নির্বাচন করতে হবে সাধারণত হোম রাউটারের গতি হতে হবে ১৫০ এমবিপিএস এর থেকে ৩০০ এমবিবিএস পর্যন্ত হয়ে থাকে তবে দেশ যত উন্নতি লাভ করছে তত সবকিছুই উন্নত হচ্ছে যেমন বর্তমানে বাজারের ১৯০০ এমবিপিএস গতির রাউটার পাওয়া যাচ্ছে আগে তা পাওয়া যেত না তাই দেশের উন্নতির সঙ্গে সবকিছুই উন্নত হচ্ছে।

কভারেজ এরিয়া: কভারেজ এরিয়া বলতে বোঝানো হয় যতটুকু জায়গায় আপনি রাউটারের সার্ভিস নিতে চাইছেন ততটুকু জায়গাকে কভারেজ এরিয়া বলা হয় আপনার কভারেজ এরিয়া যদি ও হয়ে থাকে এক থেকে দুইটি রুম এবং দুই থেকে তিনটি ডিভাইস তাহলে ব্যবহার করতে পারেন সিঙ্গেল ব্যান্ড রাউটার আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে এবং

কভারেজ এরিয়া যদি হয়ে থাকে তিন থেকে চারটি রুম এবং চার থেকে ছয়টি ডিভাইস তবে সেক্ষেত্রে ডুয়েল ব্যান্ড রাউটার আপনার জন্য কার্যকরী রাউটার হিসেবে গণ্য করা হবে এবং এর থেকে যদি বেশি জায়গার জন্য নিয়ে থাকেন তাহলে আরো ভালো মানের এবং উন্নত মানের রাউটারের পাশাপাশি রিপিটার ব্যবহার করতে হবে এতে সঠিক মাত্রায় নেট দিবে।

রেঞ্জ সংখ্যা: রাউটারের রেঞ্জের দিকে বেশি খেয়াল রাখতে হবে কারণ রাউটারের রেঞ্জ যত বড় হবে তত বেশি এরিয়া নিয়ে নেটওয়ার্ক দিতে পারবে একটি ওয়ার্ড রাউটারের রেঞ্জ মূলত হয়ে থাকে ৩০০ মিটার পর্যন্ত ওয়ারলেস রাউটারের রেঞ্জ ইনডোর ১৫০ ফুট এবং আউটডোরের ৩০০ ফুট হয়ে থাকে এর চাইতে বেশি নিতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন রিপিটার অথবা ম্যাস।

এন্টেনা: রাউটার নেওয়ার সময় এন্টেনার দিয়ে খেয়াল রাখতে হবে কারণ এন্টেনা যত বেশি হবে তত সার্ভিস ভালো দেবে এবং নেট দিবে বেশি নেটের কাজে অনেক গুলো ডিভাইস ব্যবহারের জন্য আমি সাজেস্ট করব বেশি এন্টেনাযুক্ত রাউটার নেওয়ার জন্য এতে নেট দিবে দ্রুত এবং যেকোনো নেটের প্রবলেম থেকে মুক্তি দেবে।

অনুর কাজ কি

এই নেট জগতের দুনিয়ায় অনেকেই অনুর কাজ কি সে সম্পর্কে জেনে থাকে এবং অনেকেই অনুর কাজ কি সে সম্পর্কে জানেন না তো মূলত তাদের জন্যই আমরা এই আর্টিকেলটি লিখেছি যারা অণু সম্পর্কে কোন ধারণা নেই তাদের জন্য একেবারে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক অনুর কাজ কি সে সম্পর্কে।

অনুর ফুল ফর্ম বা অনুর ফুল নাম হল অপটিকাল নেটওয়ার্ক ইউনিটে অনু এমন এক ডিভাইস যেকোনো ইলেকট্রনিক সিগন্যাল কে আলোক সিগন্যাল এবং আলোক সিগন্যাল কে ইলেকট্রনিক সিগন্যালে রূপান্তরিত করে এক কথায় বলা যায় ফাইবার অপটিক কেবল এর মাধ্যমে যে সঞ্চালন আলোক সিগন্যাল কে ইলেকট্রিক্যাল

সিগন্যালে রূপান্তরিত করে কম্পিউটার ল্যাপটপ এবং ফোনের মাধ্যমে ল্যান করে এবং তার মাধ্যমে ইন্টারনেট হিসেবে কাজ করতে পারে এবং আরো কিছু অনু আছে যেমন লত অনু মিডিয়া কনভার্ট নেটওয়ার্ক সিস্টেম অপটিক্যাল সিগন্যাল ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যাল করে থাকে একটি অণু বাইরে স্থাপন করা হয় এবং এর কাজ হল যে ডাটা সঞ্চালন হবে

সেই ডাটারটি সুগঠিত এবং গুছিয়ে রাখার আইএসপির সেন্ট্রাল এর কাজ হিসেবে প্রেরণ করে যার কারণে রাউটার এবং অনু থেকে ইন্টারনেট ডাটা করতে পারে এবং এই সকল ডেটা নেটওয়ার্ক সিস্টেমে সংযুক্ত থেকে থাকে এবং এই সকল ডিভাইসে প্রেরণ করতে সক্ষমতা লাভ করে মূলত এটাকেই অনুর কাজ এবং অনু সম্পর্কিত তথ্য সংলাপ বলা হয়।

অনু ডিভাইস দাম কত

অনু ডিভাইসের দাম সম্পর্কে অনেকের ধারণা আছে এবং অনেকের ধারণা নেই যাদের ধারণা নেই তাদের জন্যই মূলত আর্টিকেলটি কোন ডিভাইসের দাম কত অনু ডিভাইস কেমন অনু ডিভাইসের কাজকে অনেকেই জানেনা তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য তাহলে জানতে পারবেন তো চলুন জেনে নেওয়া যাক অনু ডিভাইসের দাম কত।

অনুর দাম আগের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে যেমন আগে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় ভালো মানের অনুপ পাওয়া যেতে হয় কিন্তু এখন তা বৃদ্ধি পেয়েছে দাম টেন্ডা কোম্পানি এটি একটি ব্যান্ডের কোম্পানি টেন্ডা কোম্পানির অনুর দাম ১১০০ টাকা যার দাম আগে ছিল ৮০০ টাকা কিন্তু তার বৃদ্ধি পেয়ে এখন ১১০০ টাকা এবং টিপি লিংকের ভালো

মানের একটি অনুদান ১৩০০ টাকা এবং হুয়াই এবং শাওমি এই সকল কোম্পানির অনুর দাম বারোশো টাকা এগুলো হলো মূলত ব্র্যান্ডের কোম্পানির অনুর দাম যা আগের তুলনায় এখন একটু দাম বেশি এবং এর ব্যবহার ও দিন দিন বেশি বাড়ছে হয়তোবা সেই কারণেই এর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে তবে ব্র্যান্ডের মাল ব্যবহার করলে সবচাইতে বেটার হবে।

শেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি কিভাবে রাউটার সেটআপ দিতে হয় এবং ভালো ভালো রাউটারের দাম কত সেই সম্পর্কে আরো জেনেছি অনু ডিভাইসের দাম কত অনুর কাজ কি ইত্যাদি ইত্যাদি সম্পর্কে আমরা জেনেছি আপনি যদি না জেনে থাকেন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলে আপনি রাউটার এবং অনুর সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন তাই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url