শরীর দুর্বল হলে করণীয় - কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়

 শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে মানুষের সবচাইতে খারাপ লাগে কারণ কোন কাজ ভালো লাগেনা মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে কোন কিছু খেতে ভালো লাগে না না খেয়ে না খেয়ে শরীর আরো দুর্বল হয়ে পড়ে বিভিন্ন কারণে শরীর দুর্বল হতে পারে শরীর দুর্বল হলে করণীয় সম্পর্কে জানব যেমন ভিটামিনের অভাবেও হতে পারে শরীর দুর্বল এবং আমরা জানবো কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়।

শরীর দুর্বল হলে করণীয়
শরীর দুর্বল এর প্রধান কারণ গুলো হলো শরীরে পানি শূন্যতা হয়ে যাওয়ার কারণে এবং শরীরে পুষ্টির অভাবে হতে পারে শরীর দুর্বল এবং অনিয়মিত ব্যায়ামের কারণে এবং শরীরে ভিটামিন এবং খনিজের অভাবেও হতে পারে শরীর দুর্বল।

ভূমিকা

উপরে যে সকল সমস্যাগুলো দেখানো হলো এগুলো সব শরীর দুর্বলের মূল উদ্দেশ্য এই সকল সমস্যার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মেজাজ খিটখিটে হয়ে পড়ে শরীরে মনে হয় অতিরিক্ত ক্লান্ত ক্লান্তি ভাব এবং একটুতেই হারিয়ে যাওয়া অতিরিক্ত গরম লাগা হজম শক্তি কমে যেতে পারে পাকস্থলী কিডনি এবং লেবারের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে পড়লে সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই দ্রুত সমাধান করতে হবে।

কোন রোগ হলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে যায়

আমাদের নানা কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে যেমন অতিরিক্ত ঘুমের অভাবে হতে পারে এবং খাদ্য অভ্যাসের খারাপ হলে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে কিছু কিছু বিশেষজ্ঞরা বলে পুষ্টিকর খাদ্যের মাধ্যমে শরীরের দুর্বলতা দূর করা সম্ভব তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে খাদ্য অভ্যাসের দিকে বেশি এবং কিসের ঘাটতি থাকলে শরীর দুর্বল হয় তা জেনে নিন।


ঘুম: ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং কেউ কেউ থাকে অযথা টাইম কাটে অনেক রাতে ঘুমায় তাদের ক্ষেত্রেও শরীর দুর্বল হতে পারে রাতে ঘুম না হওয়ার কারণে দিনের চোখে ঘুম পায় এবং ক্লান্ত ক্লান্ত লাগে তাদের জন্য আরো ক্ষতিকর দিক হলাম শরীরও তো খারাপ করতে সাহায্য করে অনিয়মিত ঘুম তাই নিয়মিত ঘুমানোর চেষ্টা করেন।

পুষ্টিকর খাদ্য: পুষ্টিকর খাদ্য শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনেক সাহায্য করে থাকে কারণে সকল খাদ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে আমরা যে সকল খাদ্য খেয়ে থাকি সে খাদ্যগুলো বেশিরভাগ আমাদের শরীরে প্রভাব ফেলে থাকে তাই খাবার যত পুষ্টিগুণ হবে তত আমাদের শরীর থাকবে চাঙ্গা বাসতেজ এবং দুর্বল মুক্ত।

পানির অভাব: পানের অভাব বলতে বোঝানো হয় শরীরের পানির পরিমাণ কমে যাওয়া বা পানের ঘাটতি হওয়া শরীরে পানির ঘাটতি দেখালে শরীরে অনেক রকম ঝামেলা হয় এবং দুর্বলতা ফিল করা যায় তাই শরীরে জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়া উচিত নয়তো পানি শূন্যতা হয়ে গেলে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং ক্লান্ত ফেল হতে পারে তাই পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন।

ব্যায়াম: প্রতিনিয়ত ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর ফিট থাকতে সাহায্য করে এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণের রাখার জন্য ব্যায়ামের অত্যন্ত প্রয়োজন এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো ব্যায়াম এবং তা অতিরিক্ত করা যাবে না অতিরিক্ত করলে শরীরের শক্তি চুষে নিতে সাহায্য করে এতে দুর্বল হয়ে যেতে পারে তাই নিয়ম মেনে পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন।

লোহের ঘাটতি: আয়রন বা লোহার ঘাটতির কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে আয়রন ভালো হের ঘাটতি পূরণ করার জন্য পুষ্টিকর শাকসবজি খেতে হবে বেশি বেশি এবং কাঁচা কাঁচা সালাদ খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের লৌহের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর কিছু খাদ্য রাখার চেষ্টা করুন।

শরীর দুর্বল হলে করণীয়

শরীর দুর্বল হওয়া এটি অনেকেরই হয়ে থাকে কারো কারো জ্বর হলে হয়ে থাকে কারো কারো হয়ে থাকে শরীরে পানি শূন্যতা হয়ে থাকলে এবং পুষ্টির অভাবে হয়ে থাকে নিয়মিত ব্যায়াম না করলে শরীর দুর্বল হয়ে থাকে আরো বিভিন্ন রকমের পুষ্টি খনিজ পটাশিয়াম সোডিয়াম এ সকল পুষ্টির এবং বিভিন্ন রকমের ভিটামিনের অভাবেও শরীর দুর্বল হয়ে থাকে


শরীর দুর্বল হয়ে গেলে তার লক্ষণ গুলো হলো শরীরকে অনেক দুর্বলতা মনে হবে যে কোন কাজে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়বেন একটুতে হাঁপিয়ে পড়ার সমস্যা দেখাবে এবং যেকোনো খাদ্য খেলে তা হজম করতে সমস্যা দেখা দিতে পারে ঠিকমতো ঘুম হয় না অতিরিক্ত পিপাসা পায় নিজেকে অস্বস্তিকর মনে হয় চুল পড়ার মতো সমস্যা হতে পারে

এ সকল সমস্যার সমাধান কিভাবে করবেন এবং শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়লে কি করলে তা সারা যায় এবং কি কি খেলে শরীরের দুর্বলতা কামনা যায় তার এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

দুর্বলতা দূর করতে করণীয়: অতিরিক্ত শরীর দুর্বল হলে সাথে সাথে পানি খেতে পারেন কিংবা কুসুম কুসুম এক গ্লাস দুধ খেতে পারে এতে খুব দ্রুত দুর্বলতা সারতে পারে এবং অনেক দুর্বল মনে হলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে পারেন বিশ্রাম নেওয়ার ফলে আলতিটা সেরে যায় এবং দুর্বলতা থেকে কিছুটা আরাম পাওয়া যায় এসকল কাজল যদি না সারে

দীর্ঘক্ষণ দুর্বলতা অনুভব হয় তাহলে কিছু নিয়ম অনুযায়ী খাদ্য খেতে হবে এবং চলতে হবে তা হলো প্রতিদিন এর খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন পুষ্টিকর কিছু খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম এটি ভুলবেন না কারণ ব্যায়াম আমাদের শরীর স্বাস্থ্য যেমন ফিট করতে সাহায্য করে তেমন দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করুন

এবং দ্রুত দুর্বলতা সারার জন্য ভিটামিন জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলার চেষ্টা করুন এবং টেনশন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন এতে দুর্বলতা অনেকটাই সেরে যাবে।

পুষ্টিকর খাদ্য তালিকা: প্রোটিন জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে যেমন মাছ-মাংস মসুর ডাল দুধ আরও ইত্যাদি ইত্যাদি প্রোটিন যুক্ত খাদ্যগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং শাক সবজির ভেতরে সবুজ শাক পালং শাক লাল ইত্যাদি ইত্যাদি খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে


এবং যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এই প্রোটিনযুক্ত এবং পুষ্টিকর খাদ্যগুলা এবং ভিটামিন সি জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে তাহলে দুর্বলতা সেরে যাবে খুব দ্রুত ফ্যাট জাতীয় খাদ্য খাওয়ার চেষ্টা করুন যেমন খেতে পারেন শসা তেল অলিভ অয়েল আরো অন্যান্য তেল যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা

করুন শরীর দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে সাহায্য করে খুব দ্রুত এ সকল খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন তাহলে আশা করা যায় শরীর দুর্বল হবে না এবং দুর্বলতা খুব দ্রুত সেরে যাবে।

কোন ফল খেলে চেহারা সুন্দর হয়

প্রত্যেকটা ফল যেমন শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী তেমনভাবে চেহারা সুন্দর করতেও কিছু কিছু ফলের অত্যন্ত অবদান থাকে যেমন ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে এবং চেহারায় অনেক সুন্দর এবং মসৃণ করে তুলতে সাহায্য করে ফল যারা প্রতিনিয়ত ফল খায় তারা ফলের উপকারিতা সম্পর্কে বুঝতে পারে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়

একটি হলেও পুষ্টিকর ফল রাখার জন্য কারণ ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের পুষ্টি এবং সকল ভিটামিনের উৎস হল বিভিন্ন রকমের ফল যা খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং ত্বক সুন্দর রাখে এবং শরীরে যে কোন সমস্যার সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে ফল যেসকল ফল ত্বক সুন্দর করতে সাহায্য করে তা নিচে দেওয়া হল।

লেবু: শরীরের জন্য এবং চেহারা সুন্দর করতে অন্যতম একটি ফল হলো লেবু লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা খাওয়ার মাধ্যমে ত্বকের ভিটামিন সি এর অভাবে যে সকল রোগগুলো হয়ে থাকে সে রোগগুলো ভালো করতে এবং ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করতে লেবু অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল বলে গণ্য করা যায় এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে


প্রাকৃতিক ব্লিচিং জাতকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বক সুন্দর করতে অবদান রেখে থাকে এবং চেহারা যে কোন দাগ দূর করতে সাহায্য করে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি করে লেবুর রাখার চেষ্টা করুন তাহলে যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে এবং চেহারা রাখবে আপনার সুন্দর এবং মূল্যায়ম।

কলা: আপনারা হয়তোবা জানেন কলা শরীর স্বাস্থ্য মজবুত এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে কিন্তু এটি ত্বকের জন্যও অত্যন্ত উপকারী একটি ফল হিসেবে গণ্য করা যায় অনেকেরই পছন্দের খাদ্য হয়ে থাকে কলা সেজন্য সকলেই জেনে থাকেন এ কলা কলাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এমাইনো এসিড পটাশিয়াম এবং প্রচুর পানি রয়েছে যা ত্বকের

আদ্রতা ধরে রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম এবং অনেকের মুখে দেখা যায় গোটা গোটা ব্রন বা অনেক কিছু বের হয় সে সকল সমস্যাকে সমাধান করে দিতে পারে কলা তাই প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি হলেও কলা রাখার চেষ্টা করবেন।

পেঁপে: যে সকল খাদ্যগুলো বা ফলগুলো সারা বছর পাওয়া যায় সে সকল ফল সম্পর্কেই বলা হচ্ছে এবং এ সকল ফলেই রয়েছে চেহারা সুন্দর করার উপকৃত উপাদান এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে রূপচর্চার একটি অন্যতম মাধ্যম প্রতিদিন পেঁপে খেতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলবে এবং শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল।

টমেটো: টমেটো তো প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই এবং ক্যারোটিন যা ত্বকে প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর করতে সাহায্য করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা দ্বিগুণ করে তোলে এবং বয়সের ছাপ কমিয়ে দিতে সাহায্য করে থাকে ভিটামিন বি টামিন বি ওয়ান ভিটামিন থ্রি বি টামিন বি ফাইভ ভিটামিন বি সিক্স এবং ভিটামিন বি নাইন এই সকল ভিটামিন

গুলো একত্রে রয়েছে টমেটোর ভিতর যা চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে এবং আরো অন্যান্য কাজে সাহায্য করে থাকে টমেটো টমেটো সালাত করে খায় কেউ কেউ রান্না করে খায় যেভাবে খান না কেন প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখার চেষ্টা করুন এতে অনেক উপকার হবে।

শসা এবং গাজর: শসার কথা না বললেই নয় চেহারার জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী একটি সবজির তালিকায় পড়ে মুখের যে কোন ময়লা মাটি দূর করতে সাহায্য করে শসা শসাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কুলিং এফেক্ট যা আপনার চেহারাকে ঠান্ডা করে দিতে সাহায্য করে এবং শসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন কে এবং ভিটামিন সি

যা মূত্রনালীতে পাথর ভেঙ্গে পরিষ্কার করে দিতে সাহায্য করে থাকে এবং ইস্কিনকে রাখে মূল্যায়ন মসরিন বয়সের ছাপ এবং বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে শসা তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি করে শসা রাখার চেষ্টা করুন তাহলে অনেক উপকারে আসবে যা কল্পনার বাইরে।


এবং গাজরের কথা না বললেই নয় এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ক্যারোটিন এবং বিটা যা স্কিনকে হেলদি এবং মূল্যায়ন করতে সাহায্য করে গাজোরে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ যেটা ত্বকে ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং গাজরকে ডায়েট কন্ট্রোলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন তাই

গাজরো আমাদের জন্য অনেক উপকার এসে থাকে তাই এই সকল খাদ্যগুলো প্রতিনিয়ত খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

আমাদের শরীর অন্যান্য কারণে ও দুর্বল হয়ে থাকে তবে বেশিরভাগ দুর্বল হয়ে থাকে বিভিন্ন রকমের ভিটামিনের ঘাটতির কারণে এবং আরো অন্যান্য কারণে রয়েছে যেমন কিছু কিছু ভিটামিন আমাদের শরীর থেকেই জন্ম নেয় এবং কিছু কিছু খাদ্য তালিকার মাধ্যমে এবং পুষ্টিকর খাদ্যর মাধ্যমে আমরা পেয়ে থাকি যেমন ভিটামিন বি ১২

এই ভিটামিনের অভাবে কিছু রোগ দেখা দেয় যেমন নিজেকে দুর্বল দুর্বল মনে করা মাথা ঘরা এবং দুশ্চিন্তা এবং শরীরের রক্তশূন্যতা হয়ে যেতে পারে অল্প খাটাখাটনিতে এলে যাওয়া বা হাঁপিয়ে যাওয়া এবং আরো দেখা দিতে পারে ভিটামিন বি১২ এর অভাবজনিত রোগ যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য স্নায়বিক আরও অন্যান্য রোগ দেখা দিতে পারে ভিটামিন বি১২


যা দেহের চাহিদা পূরণ হয়ে গেলে প্রসবের মাধ্যমে বের হয়ে যায় এটি বয়সের ভিত্তি করে কম বেশি হতে থাকে এ ভিটামিনটির অভাবে আরও দেখা দিতে পারে লাল রক্ত তৈরি হতে পারে না তার কারণে অক্সিজেন স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না এবং নিঃশ্বাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং

দৃষ্টিশক্তিরও সমস্যা হতে পারে এবং ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে এগুলো সব ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে হয়ে থাকে এবং এর কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

ভিটামিন বি১২ এর খাদ্যগুলো: দুগ্ধজাত পদার্থ দুধ ডিম দুই মাছ মাংস শ্যামল টুনা কলিজা সামুদ্রিক মাছ নদীর মাছ এবং ডাল জাতীয় দ্রব্য প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায় এ সকল খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন কারণ উপরে তো জানতে পারলেন ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে কি কি রোগ হতে পারে তাই এর একটি সমাধান এই সকল খাদ্যগুলা।

এবং ভিটামিন ডি: শরীর দুর্বলের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে ভিটামিন ডি ভিটামিন ডি এর অভাবে যে সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে তা হলো সর্বপ্রথম শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে মাথা ব্যথা হতে পারে পিঠে ব্যথা হতে পারে এবং চোখের সমস্যা হতে পারে তাই ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করার জন্য সূর্যের আলোয় কিছুক্ষণ বসে থেকে রোদ

পোহানো উত্তম সূর্যের রোদে রয়েছে ভিটামিন ডি যা শরীরের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে তাই প্রতিদিন বা সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন সূর্যের আলোয় কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার মাধ্যমে আপনার শরীরের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করে দিতে সাহায্য করবে এবং ভিটামিন ডি এর অভাবে যে সকল রোগ হয় তা সাড়তে সাহায্য করবে।

কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়

আমাদেরকে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকতে হবে নয়তো বেঁচে থাকা যাবে কিন্তু সুস্থ থাকা যাবে না আমরা জানবো কোন কোন ভিটামিনের অভাবে কোন কোন ধরনের রোগ গুলো হয়ে থাকে এবং কি খেলে কোন ভিটামিনের অভাব সারবে এবং কোন কোন রোগ থেকে বাঁচতে পারব সম্পূর্ণ এ টু জেড তথ্য নিচে দেওয়া হল।
  1. ভিটামিন এ -এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়ে থাকে
  2. ভিটামিন বি-এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়ে থাকে
  3. ভিটামিন সি-এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়ে থাকে
  4. ভিটামিন ডি- এর অভাবে রিকেটস এবং অস্ট্রিওম্যালাসিয়া এ রোগ হয়ে থাকে
  5. ভিটামিন কে- এর অভাবে হৃদ রোগ দাঁতের ক্ষয় দুর্বলতা এবং রক্ত জমাট এ রোগ হয়ে থাক
  6. এবং ভিটামিন ই- এর অভাবে বিভিন্ন ধরনের ঘা এবং ত্বক বা চামড়া কালো হয়ে যাওয়ার রোগ হয়ে থাকে
এই সকল সমস্যার সমাধান এসব ভিটামিনে থাকে এ সকল ভিটামিন যদি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকে তাহলে এই রোগ গুলো হয়ে থাকে এর থেকে প্রতিকার পাবো কি করে চলুন জেনে নেওয়া যাক এবং এ সকল ভিটামিন কোন খাদ্যে পাওয়া যাবে তাও জেনে নেওয়া যাক।

ভিটামিন এ: এ ভিটামিন টি শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে ভিটামিন এ পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন থাকে এ সকল সমস্যা থেকে সমাধান পেতে এবং ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্যগুলো কি জেনে নেওয়া যায় খাদ্যগুলো হলো গাজর পেপে মাংশালে এবং পনির।

ভিটামিন বি: ভিটামিন বি১২ এর অভাবে হয়ে থাকে স্মৃতির বিভ্রান্তিকর সমস্যা যার সমাধান ভিটামিন যুক্ত খাদ্য সে ভিটামিন যুক্ত খাদ্যগুলো হল সবুজ শাক পালং শাক ব্রকলে এবং আরো অন্যান্য সবজি খাওয়ার মাধ্যমে এবং মাছ-মাংস দুধ ডিম এ সকল খাবার মাধ্যমে ভিটামিন বি ১২ এর অভাব পূরণ হয় এবং এই ভিটামিনের অভাবজনিত রোগটি সেরে যেতে সাহায্য করে।

ভিটামিন সি: ভিটামিন সি এর অভাবে হতে পারে গিটে বা পেশীতে ব্যথা হতে পারে ওজন কমে যেতে পারে এবং ভিটামিন সি জনিত আরও রোগ হতে পারে এর থেকে মুক্তি পেতে ভিটামিন সি যুক্ত কিছু খাদ্য খেতে হবে সেই ভিটামিন সি যুক্ত পুষ্টিকর খাদ্যগুলো হলো ভিটামিন সি যুক্ত ফল লেবু কমলালেবু এবং সিযুক্ত সবজি হল পাতাকপি পালং শাক ব্রকলি

এ সকল খাদ্যে ভিটামিন সি পাওয়া যায় তাই বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন ভিটামিন সি যুক্ত এবং প্রোটিন যুক্ত খাদ্যগুলো যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং শরীর ফিট রাখতে সাহায্য করে যা শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করবে।

ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি জনিত রোগ গুলো হল রকেট ও দাঁতের সমস্যা এবং ত্বকের সমস্যা হয়ে থাকে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করা খাদ্য হলো মিশ্রিত তেল দুধ মাখন ডিম এবং আরো অন্যান্য ফলের মাধ্যমে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করা যায় এবং সূর্যের রোদ শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে তাই এগুলো মেন্টেন করে চলার চেষ্টা করুন।

ভিটামিন কে: এর অভাবে হয়ে থাকে হৃদরোগ দাতের ক্ষয় রক্ত জমাট বাধার মত রোগ এবং শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে তাই চেষ্টা করতে হবে ভিটামিন কে ঘাটতে হতে দেওয়া যাবে না এবং ভিটামিন কে যুক্ত খাদ্য গুলো বেশি বেশি খেতে হবে যে কোন খাদ্য খেলে হবে না ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন কে যুক্ত খাদ্য গুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করেন।

ভিটামিন ই: এর অভাবে যে সকল রোগ দেখা দেয় তা হল প্রজননজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই এর থেকে প্রতিকার পেতে কিছু খাদ্য তালিকা আমাদেরকে বেছে নিতে হবে তা হল পরিমাণ মতো শাকসবজি ফলফলারি এবং শুকনো শুকনো ফল খাওয়া উচিত এতে স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকার এবং শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।

শরীর দুর্বল হলে কি খেতে হয়

কিছু কিছু সময় খাদ্য অভ্যাসের কারণে ও শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে আবার কিছু কিছু সময় হয়ে থাকে প্রচুর পরিশ্রমের কারণে শরীর দুর্বল হলে যে সকল সমস্যা দেখা দেয় তা হলো শরীর ঝিমঝিম করবে মাথা ব্যথা হতে পারে এ সকল সমস্যা দেখা দিলে তেমন কোন টেনশন এর কারণ নেই ঘরে বসেই এর সমাধান করে নিতে পারেন।

এবং শরীরের দুর্বলতা দূর করার জন্য ভিটামিন সি যুক্ত খাদ্য বেশি বেশি খেতে পারেন সবচাইতে টক জাতীয় ফলগুলো বেশি উপকার করে থাকে যেমন লেবু কমলা লেবু আঙ্গুর আরো অন্যান্য ফল খেতে পারেন এবং কিছু শাকসবজি যেমন সবুজ শাক পালং শাক আরো রয়েছে ডিম দুধ কলা ইত্যাদি ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে শরীর দুর্বল ঠিক করা সম্ভব যেমন।

শাকসবজি: বিভিন্ন রকমের শাকসবজি খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং সহজেই দুর্বলতা দূর করতেও সাহায্য করে শাকসবজিতে এমন ভিটামিন রয়েছে যা শরীরকে চাঙ্গা করে তুলতে সাহায্য করে থাকে যেমন ভিটামিন এ থেকে ভিটামিন জেড পর্যন্ত রয়েছে ভিটামিন যুক্ত শাকসবজিগুলোতে এবং প্রচুর পরিমাণে

পুষ্টির থাকে সেই শাকসবজি গুলো হলো পালং শাক সবুজ শাক বাঁধাকপি ফুলকপি ব্লক এবং বিভিন্ন রকমের ফল থাকে যা এই শাক সবজির মত পুষ্টি থাকে যেমন কমলা লেবু লেবু আঙ্গুর টমেটো আরো বিভিন্ন রকমের ফল রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে তার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা রাখার চেষ্টা করুন অনেক কাজে দেবে।

কলা: এ ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মিনারেলস এবং পটাশিয়াম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং সহজেই দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে এবং দেহের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি ফুলোকটারস এবং গ্লুকোজ এবং আমেজ ভিটামিন খনিজ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

দুধ: দুধে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি এবং ভিটামিনের ভান্ডার বলা হয় দুধকে যা শরীরের দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে অতি দ্রুত এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দ্রব্য হল দুধ অতিরিক্ত শরীর দুর্বল হলে এক গ্লাস দুধকুসুম গরম করে খেয়ে নিন তৎক্ষণিক দুর্বলতা সেরে যাবে এবং প্রতিনিয়ত এভাবে দুধ পানের কারণে দুর্বলতা হওয়ার চান্স আর থাকবে না।

সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছ বলতে বিভিন্ন রকমের মাছ খেতে পারেন শরীর দুর্বলতা সারার জন্য এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডযুক্ত খাদ্যগুলো নিয়মিত খেলে শরীর দুর্বলতা হতে ভালো রাখার জন্য কার্যকরী উপায় সামুদ্রিক বিভিন্ন তৈলাক্ত মাছ খাওয়ার ফলে হরমোনের ধারণক্ষমতা সঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে

তাই এই সকল খাদ্যগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন উপর থেকে নিচ পর্যন্ত যতগুলি খাবার তালিকা দেওয়া হল সবগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন এতে শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকার হবে এবং শরীর দুর্বল হতে দেবে না এ খাদ্যগুলো তাই এগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পড়ে যায়

বয়সের সাথে সাথে চুলের পরিবর্তন দেখা দিতে পারে যেমন চুল পেকে যায় জ্বল উঠা শুরু করতে পারে টাক পড়ে যেতে পারে এবং কিছু কিছু সমস্যা দেখা দেয় ভিটামিনের অভাবে ভিটামিনের অভাবে দেখা যায় চুল সাদা হয়ে যেতে পারে চুল উঠে টাক পড়ে যেতে পারে অসময়ে চুল পাকা বা চুল উঠে যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো ভিটামিনের অভাব ভিটামিন বি১২

কোন ভিটামিন ডি থ্রি ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি ৭ এ সকল ভিটামিনের অভাবে দেখা দিতে পারে চুলের বিভিন্ন রকমের সমস্যা যেমন চুল সাদা হয়ে যেতে পারে এ সকল ভিটামিনের অভাবে এবং অকালে চুল উঠে যেতে পারে এবং আয়রন এবং জিংক এর অভাবেও চুল উঠে যেতে পারে বা চুল সাদা হয়ে যেতে পারে কি খেলে সকল সমস্যার সমাধান পাবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি মূলত সূর্যের রোদে থেকে থাকে প্রতিনিয়ত সূর্যের রোদ গায়ে মাখলে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করে তাই প্রতিনিয়ত কয়েক মিনিট সূর্যের রৌদ্রে দাঁড়িয়ে থাকার চেষ্টা করুন এবং কিছু ভিটামিন ডি যুক্ত খাদ্য খাওয়ার অভ্যাস করুন যেমন মাশরুম ডিম মাছ দুধ এ সকল ভিটামিন ডি যুক্ত খাদ্য এগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন।

ভিটামিন বি১২: ভিটামিন বি ১২ চুল সতেজ এবং কালো রাখতে সাহায্য করে এ সকল খাদ্যগুলো হলো মাছ মাংস ডিম দুধ এ সকল খাদ্যে ভিটামিন বি ১২ প্রচুর পরিমাণে থাকে যা চুলের ভিটামিন বি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে তাই এগুলো প্রতিনিয়ত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

এই দুইটি ভিটামিন আপনাদের চুলের জন্য যেমন উপকারী তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী যেমন যে কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এ দুটি ভিটামিন তার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি ১২ রাখার চেষ্টা করুন এতে আপনার অত্যন্ত উপকারে আসবে চুলের যে কোন সমস্যা সমাধানের একমাত্র মাধ্যম এগুলা।

সর্বশেষ কথা

আমরা আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারলাম শরীর দুর্বল হলে কি কি করা লাগে এবং কোন কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে থাকে এবং কি খেলে তা অতি দ্রুত সেরে যায় এ টু জেড তথ্য পাওয়া গেল এই পোস্টটির মাধ্যমে যদি আপনি না জানেন সম্পূর্ণ পোস্টটি প্রথম থেকে পড়ে আসুন আশা করি কাজে দেবে এবং যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন তাই সাজেস্ট করব একেবারে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ পড়ে আসার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url