শসার উপকারিতা - সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয়

শসা এমন একটি উপাদান যা আমাদের শরীরে ভিটামিন এ ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে শসা তাই আজ আমরা জানবো শসার উপকারিতা সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য এবং আরো জানবো সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয় সে সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
শসার উপকারিতা
এবং শশা প্রতিনিয়ত খেলে শরীরে ওজন বৃদ্ধি হলে তা কমাতে সাহায্য করে থাকে তাই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিদিন শসা খাবার তালিকায় রাখা উচিত এতে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে এবং অবাঞ্চিত শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

ভূমিকা

আজকে আমরা জানবো শসার উপকারিতা সম্পর্কে এবং আরো জানবো সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয় সেই সম্পর্কে এবং শসা খেলে কি কি ক্ষতি হয়ে থাকে সে সম্পর্কেও জানবো এবং আরো জানবো শসা কিভাবে চাষ করা যায় অল্প খরচে বাসা বাড়িতে সেই সম্পর্কেও এ টু জেড তথ্য জানতে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন শসা সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত নিচে দেখুন।

শসা খাওয়ার নিয়ম

শসা প্রায় লোকই খেয়ে থাকে কিন্তু শসা খাওয়ার সঠিক নিয়ম অনেকেই জানেন না তো আমরা মূলত তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি লিখেছে যেন শসা খেলে তার উপকার হয় এবং শসার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন তবে বেশিরভাগ মানুষ যারা শসা খাওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানেন না তারা চলুন জেনে নেওয়া যাক শসা খাওয়ার নিয়ম।


সর্বপ্রথম শসা সালাত করে খাওয়ার নিয়ম শালার হিসেবে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন শশা এতে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন এবং ওজন কমাতে অত্যাধিক কাজ করে থাকে এবং শরীর স্বাস্থ্য ঠান্ডা রাখতে ও সাহায্য করে থাকে শসা কারণে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে এবং খনিজ উপাদান রয়েছে যা শরীর স্বাস্থ্য

সুস্থ রাখতে অত্যাধিক কাজ করে থাকে অনেকে শসার খষা ছড়িয়ে খেয়ে থাকেন কিন্তু এটা একদম ঠিক নয় কারণ শসার খোসাতে থাকে বেশ কিছু ভিটামিনের উপাদান যা ছাড়িয়ে নিলে সে উপাদানগুলো শরীরের জন্য কাজ করতে পারে না এবং শসার পুষ্টিগুণ শসা ছিলার মাধ্যমে তা হারিয়ে ফেলে তাই খোসা সহ শসা খাওয়া উচিত এবং খেয়াল রাখতে হবে

শুধু শসা যেন পরিষ্কার থাকে পানিতে পরিষ্কারভাবে ধুয়ে নিতে হবে গরম পানি দিয়ে ধুলে আরো বেশ ভালো হয় কারণ শসাতে থাকা ব্যাকটেরিয়া গুলো গরম পানি দিয়ে ধোয়ার কারণে ধুয়ে মুছে হারিয়ে যায় উল্লেখিত এগুলোই হলো শসা খাওয়ার নিয়মকানুন।

শসার উপকারিতা

শসা অনেকেই খেয়ে থাকেন কিন্তু তার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই তো চলুন জেনে নেওয়া যাক শসার উপকারিতা সম্পর্কে শশা এমন একটি উপাদান যা সকলেরই বাড়িতে প্রায় থেকে থাকে কেউ সালাত হিসেবে খেয়ে থাকে কেউ বা কাঁচা অবস্থায় খেয়ে থাকে কেউ রান্না করে খেয়ে থাকে তবে দৈনন্দিন জীবনে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়


একটি হলেও শসা রাখা উচিত কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন বিটামিন সি যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে এই সকল উপাদান রয়েছে একটি মাত্র শসার ভেতরে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শসা রাখার চেষ্টা করুন আরো জেনে নেওয়া যাক শসা খেলে কি কি উপকার হয় সে সম্পর্কে।

চুল এবং নখের যত্নে শশা: যারা চুল এবং নখ নিয়ে চিন্তিত এবং যারা এ সকল জিনিসের যত্ন নিতে পারেন না তাদের শশা খেলেই মিলবে এর থেকে মুক্তি কারণ এতে যেই খনিজ সিলিকা রয়েছে যা চুল এবং নখ সতেজ এবং শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে থাকে এবং শসার সালফার এবং সিলিকা চুল বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে থাকে।

এসিডের মাত্রা কমাতে: শরীরে এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে শসা গাজরের রসের সাথে শসা মিশিয়ে খেলে ইউরিক এসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং গেট বেতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে থাকে তাই এর থেকে মুক্তি পেতে শসা প্রতিনিয়ত খাওয়া উচিত এতে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে এবং যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলবে।

সকালে হাওয়া সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে: যেমন রাত্রে বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে যদি শসা খাওয়া যায় তাহলে সকালবেলায় অনেকের মাথা ধরা শরীর ম্যাচ ম্যাচে করা এ সকল সমস্যার সমাধান মিলবে কারণে এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন বি এবং সুগার তাই এগুলো খাওয়ার কারণে সকালবেলা এই সকল সমস্যা দেখা দিলে এগুলো খাওয়ার কারণে আর হবে না।

ওজন কমাতে শসার উপকারিতা: যাদের ওজন একেবারে কমতেই চায় না তারা প্রতিনিয়ত শসা খাওয়ার অভ্যাস করুন শশা খেতে পারেন সুখ এবং সালাতে এ সকল খাদ্যে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করতে পারেন এবং কাঁচা শসা চিবিয়ে খাওয়ার মাধ্যমে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং নিয়মিত শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

চোখের জ্যোতি বাড়াতে কার্যকরী শসা:, চোখের জ্যোতি বাড়িয়ে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন শসা যেমন অনেকেই শশা গোল গোল করে রূপচর্চার কারণে চোখের উপরে লাগিয়ে থাকে সেই লাগিয়ে রাখা শসার কারণে চোখের উপরের ময়লা মাটির দূর হয়ে যায় এবং চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে তার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শসা রাখুন।

শসা খাওয়ার খতিকর দিক

আমরা ছোট থেকে শুনে আসি যে শশা খেলে শরীরের জন্য উপকার হয়ে থাকে কিন্তু আবার শসা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক আছে এটা সম্পর্কে অনেকের ধারণার নাও থাকতে পারে আবার অনেকের থাকতে পারে এ সম্পর্কে ধারণা তো চলুন যাদের এই সম্পর্কে ধারণা নেই তাদের জন্য মূলত আর্টিকেলটি তৈরি করলাম জেনে নেওয়া যাক


শসা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সাথে আছে প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন এবং মিনারেল যা শরীরে পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে কারণ শসাতে জলীয় পদার্থ বেশি পরিমাণ থাকে যা আমাদের শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কিন্তু শসা শুধু খেলে হবে না এর কিছু নিয়ম মেনে খেতে হবে নয়তো এর উল্টো ক্ষতি হয়ে

যেতে পারে এক গবেষণায় দেখা গেছে শসা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি দ্রব্য হিসেবে গণ্য করা হয়েছে তবে এটা দিনের বেলায় খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের উপকারের কাজ দিয়ে থাকে এবং দিনের বেলায় শসা খেলে তার পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরে অক্সিজেনের মতো কাজ করবে তবে খেয়াল রাখতে হবে শসা দিনে

খাওয়াই উচিত নয় তো এটা রাত্রিবেলায় খেলে বিভিন্ন রকমের রোগ বালাই দেখা দিতে পারে তবে স্বশ্রতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কুকুর বিটাশীন যা আমাদের শরীরে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে রাতের বেলায় শরীরে পানির পরিমাণ সঠিক থাকে এবং পাচন সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ রাত্রিবেলায় পানি দেহে ঠিক মাথায় থাকে

সেই ক্ষেত্রে যদি শসা খাওয়া যায় তাহলে পানির পরিমাণটা আরো বৃদ্ধি পাবে এবং এর থেকে দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের মত রোগ আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে বেশিরভাগ চিকিৎসকরা বলে থাকে দিনের বেলায় শসা খাওয়ার জন্য কারণ দিনের বেলায় শসা খাওয়ার ফলে ৯৫ শতাংশ জলীয়

পদার্থ শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে ক্যান্সার হারের সমস্যা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে দিনের বেলায় শসা খাওয়ার মাধ্যমে তাই প্রতিদিন এর খাদ্য তালিকায় একটি হলেও শসা রাখার চেষ্টা করুন।

সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয়

এমন একটি সবজি যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে শসা খাওয়ার মাধ্যমে যাদের মেদ আছে তাদের মেদ কমে যেতে সাহায্য করে থাকে শসা কেউ কেউ শালাত হিসেবে ব্যবহার করে থাকে কেউ কেউ জুস বানিয়ে শসা খেয়ে থাকে কেউ কেউ আবার কাঁচা শসা চিবিয়ে খেতে ভালোবাসে তো চলুন


জেনে নেওয়া যাক সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি কি উপকার হয়ে থাকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক প্রতিনিয়ত খালি পেটে শসার জল বা জুস বানিয়ে অথবা সালাদের মাধ্যমে প্রতিদিন খেতে পারলে শরীরে হাইড্রোতেদ রাখতে সাহায্য করে থাকে এবং শরীর স্বাস্থ্য ডিটক্স রাখতে সাহায্য করে থাকে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে এবং সবচাইতে স্বাস্থ্য উপকার মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা যায় শসা খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানো এটি দেহের সোডা পানীয় এর জায়গা নিতে পারে এবং তা ওজন কমানোর জন্য একটি ফিল্টার হিসেবে কাজ করতে পারে এবং বেশিরভাগ খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে শরীরের ওজন কমানোর জন্য শসার পানি

বা রস পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলি শসার রসের সবচাইতে পারফেক্ট উপকারিতা হিসেবে কাজ করে থাকে এবং শসার রসেও রয়েছে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট যার শরীরের কোষের ক্ষতি কর সমস্যার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ বৃদ্ধির সবচেয়ে বড় কারণ হারিয়ে দাঁড়াতে পারে খাবারের

সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি হওয়ার কারণে এবং পটাশিয়ামের পরিমাণ কম হওয়ার কারণে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম যা শরীরের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে এবং ত্বকের যত্ন নিতে পারেন শসার মাধ্যমে এবং প্রতিদিন ডায়েটে ব্যবহার করতে পারেন শসা এবং শসার পানীয় শসার রসের মাধ্যমে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যেতে সাহায্য করে

এবং পরিষ্কার এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে তবে খেয়াল রাখবেন আমাদের কথার উপর ভিত্তি করে কোন কিছু নিজের মতো করে নিবেন না সর্বপ্রথম একটি বিশেষজ্ঞ ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং যেকোনো কাজে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম

আমাদের যাদের ওজন বেশি তারা ওজন নিয়ে অনেক চিন্তাতে পড়ে যান তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি যারা ওজন কমাতে পারবেন খুব সহজে শুধু মাত্র শসার মাধ্যমে প্রতিদিন শসা খাওয়ার মাধ্যমে আপনার ওজন একেবারে কমিয়ে ফেলতে পারবেন তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে।

বিভিন্ন কারণে ওজন বাড়তে পারে যেমন বাইরের জাস্ট ফুড বেশি বেশি খাওয়ার কারণে শরীর বেড়ে যেতে পারে এবং ওজন বেড়ে যেতে পারে এবং দেরি করে ঘুমালে দেখা দিতে পারে শরীরে নানা ধরনের রোগ এবং সঠিক খাবার না খাওয়ার কারণে শরীরের রোগ বালাইয়ের উত্তপ্ত বেড়ে যেতে পারে এবং চেহারা খারাপ হয়ে যেতে পারে তাই এ সকল

সমস্যা থেকে মুক্তি মেলার জন্য যে করেই হোক ওজন কমাতেই হবে তাই কিছু কিছু বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে যখনই একটা মানুষের ক্ষুধা লাগবে তখনই তাকে শসা খেয়ে তার ক্ষুধা নিবারণ করতে হবে এতে দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে এবং প্রত্যেকটি খাবারের সাথে সালাদ হিসেবে ব্যবহার করতে

পারেন শসা এশাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছেভিটামিন সি ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়ামের ভরপুর এবং এতে পানির পরিমাণ অত্যন্ত বেশি এবং ক্যালরির পরিমাণ সামান্য একটু এবং অনেক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিনের ডায়েটে শসা রাখা মানে এর রোগ জীবা হাত থেকে বাঁচতে হাতিয়ার হিসেবে কাজ করানো

শসার মাধ্যমে এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে শসার কোন তুলনা নেই এবং প্রতিদিন শসা খাওয়ার মাধ্যমে যেকোনো রোগ বালাই থেকে মুক্তি মিলবে খুব সহজেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ওজন কমাতে ত্বকের জেল্লা ভারতে এবং অনেক দিন যৌবন ধরে রাখতে শসা খাওয়ার কোন বিকল্প নেই এবং

শরীরে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে শসা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে শসার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শসা রাখার চেষ্টা করুন।

শসা চাষ কিভাবে করা হয়

আমরা অনেকেই শসা পছন্দ করে থাকি কিন্তু শসা চাষ করে কিভাবে সে সম্পর্কে অনেকেই জানে না তো আমরা মূলত শসা চাষ সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য নিয়ে আমরা আর্টিকেলটি তৈরি করলাম সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন কিভাবে করা হয় সে সম্পর্কে তো চলুন শুরু করা যাক শসা চাষ কিভাবে করা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

মাটি নির্বাচন করতে হবে যে মাটিতে শশা গাছ রোপন করবেন সেই মাটিটা উপযোগী কিনা সেটা পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং চাষ এবং মই দিয়ে মোটি মাটির ঝরঝরে করে নিতে হবে এবং সঠিক বীজ বাজারজাত করতে হবে এবং বীজ বপনের পূর্বে 24 ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার চেষ্টা করতে হবে এবং এর মাধ্যমে মাদা তৈরি হবে তারপরে রোপণ করতে হবে

এবং বিজের হার হতে হবে ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম এবং বীজ বপণের সময় কোন নির্ধারণ করা নাই তবে শীতের সময়তে সব কিছুরের বাড়তি একটু কম আর গরমে একটু বেশি তাই গরমে বেশি রোপন করে থাকে তবে সিদ্ধ করলেও হবে এবং বাওনের দিতে হবে এবং শসা ফলন বেশি পেতে হলে তা মাচানের মাধ্যমে চাষ করতে হবে কারণ তা মাটিতে হলে

দাগ হয়ে যায় এবং তার মূল্য কমে যায় আর তা মাচানের মাধ্যমে হলে অনেক সুন্দর দেখায় এবং যেকোনো সমস্যা থেকে রক্ষা পায় তাই তার বাজারজাত ভালো হয় এবং তার মূল্য বেশি পাওয়া যায় এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে এবং অন্যান্যভাবে পরিচর্যা করতে হবে যেমন সময় মত ইরানি দিয়ে আগাছা পরিষ্কার করে নিতে হবে এবং

চটা চটা মাটি গুলো ভেঙ্গে গুড়ো করে দিতে হবে এবং শসাতে পোকা লাগলে বা শসা ফুটো করে দিলে বিষ ব্যবহার করতে হবে পোকা মারা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পোকা থাকে শসাতে কোন একটা দোকানে গিয়ে শসার পোকামারা বিশ্বের কথা বললেই তারা দিয়ে দিবে সেই পোকা মারা বিষ এবং সেটা পানিতে মিশিয়ে গাছে

প্রয়োগ করতে হবে এবং পোকাম্মা মেরে নিতে হবে পানি জাতীয় বিষ থাকে এবং পাউডার জাতীয় বিষ যে কোন একটি মিশিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে পোকা মরে যাবে এবং ভালো ফলন হবে।

শেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জানলাম শসার উপকারিতা সম্পর্কে শসা খেলে কি কি উপকার হয় সে সম্পর্কে এটুজেট তথ্য জানলাম এবং সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি কি উপকার হয়ে থাকে সে সম্পর্কেও জানলাম সো আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে একবারে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি সম্পন্ন পরার জন্য এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে এবং যেকোন রোগ থেকে বাঁচার জন্য শসা ব্যবহার করতে পারেন প্রতিনিয়ত ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url