গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা - গর্ভবতী ভাতার আবেদন

প্রথমত গর্ভবতী মায়েদের বেশি বেশি জন্ম নেওয়া উচিত কারণ তার যে কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে বাচ্চা হওয়ার অঘটন তাই আমরা জানবো গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা সম্পর্কে এবং গর্ভবতীর ভাতার আবেদন করে কিভাবে সে সম্পর্কে এক কথায় গর্ভাবস্থায় কি কি করবেন তার এ টু জেড তথ্য জানবো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা
প্রথমত কিছু পুষ্টিকর খাবার বেশি বেশি খাওয়া লাগবে কারণ শরীর সুস্থ রাখতে হবে এবং শিশুর পুষ্টি বাড়ানোর জন্য পুষ্টিকর খাদ্য অত্যন্ত খাওয়া প্রয়োজন এবং ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ খাবার গুলো খাওয়া অনেক উপকারে যেমন হাঁস মুরগি চাষ ফল সয়াবিন বাদাম বীজ এ সকল খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া উচিত

ভূমিকা

আমরা জানবো গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা সম্পর্কে এবং জানবো গর্ভবতী ভাতার আবেদন করার সম্পর্কে আরো জানবো গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে এক কথায় আমরা জানবো আজ গর্ভবতী হওয়ার এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে যদি কেন জানব এমন কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে উত্তর হবে গর্ভাবস্থায় এগুলো জেনে রাখা অনেক উপকারের কারণ শরীর সুস্থ এবং পুষ্টিকর সন্তান পাওয়ার আশা থাকলে এগুলো মেনে চলা অবশ্যক তো চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

গর্ভবতী মায়ের নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কোন কোন খাদ্যগুলো আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে এবং যে সকল খাবার আমাদেরকে খাওয়া যাবে না সে সকল খাবার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক প্রথমত খাওয়া যাবে না চা কফি এগুলো খেলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই এগুলো এড়িয়ে চলতে হবে তারপরে পানির জাতীয় বা চিজ জাতীয় খাদ্য


থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে চিজ জাতীয় খাদ্য বলতে বোঝানো হয় বার্গারের মধ্য যে চিজ দেওয়া থাকে তা খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং পানির বলতে বোঝানো হয় পুরোপুরি কাঁচা দুধ থেকে যে চিজ বের হয় তাকেই পনির বলা হয় তারপরে যেটা থেকে বিরত থাকতে হবে তা হলো কলিজা কলিজাতে

প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ অবস্থায় বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয় তাই ভিটামিন যুক্ত খাদ্য খেতে হলেও ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে তারপরে খাওয়া উচিত অপস্তরিত দুধ অনেকেই কাঁচা দুধ খাওয়ার জন্য সাজেস্ট করে থাকবে কিন্তু এটা কখনোই গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না তাই প্রস্তুত করে তারপরে দুধ পান করা উচিত কারণ উপস্থিত দুধ পান করার

কারণে জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া থাকে তা দেহে আক্রমণ করতে পারে তাই ফুটিয়ে খেতে হবে সর্বশেষ কাচা ডিম অনেকেই সাজেস্ট করে থাকবে কাচা ডিম খাওয়ার জন্য কিন্তু এটা থেকে বিরত থাকতে হবে তাই গর্ভাবস্থায় এই সকল খাদ্য এড়িয়ে চলায় বুদ্ধিমানের কাজ নয়তো দেখা দিতে পারে বিভিন্ন রকমের সমস্যা।

গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা

গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা সঠিক উপায়ে জানানোর চেষ্টা করি এবং চেষ্টা করব কিভাবে গর্ভাবস্থায় প্রতিদিনের খাবার তালিকা সংগ্রহ করবেন এবং নিয়মকানুন মেনে তা পালন করবেন সেই সম্পর্কেই জানাবো তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক তো


নিচে উল্লেখ করা হবে এখন কি কি খাবার এবং কোন কোন মাসে খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এ সকল তথ্য জেনে রাখা অনেক উপকার কারণ এগুলো কাজে দেবে গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার জন্য এবং সন্তানের পুষ্টি বাড়ানোর জন্য তো চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
  1. প্রথমত দুগ্ধজাত খাবার
  2. ফলেট সমৃদ্ধ খাবার
  3. গোটা শস্য জাতীয় খাবার
  4. ডিম মাছ মুরগি
  5. জাতীয় খাবার
  6. শাকসবজি এবং বিভিন্ন রকমের ফলমূল খাবার
  7. ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার
  8. আয়রন জাতীয় খাবার
  9. প্রোটিন জাতীয় খাবার
  10. আয়োডিনযুক্ত লবণ
  11. জিংক এবং ফাইবার জাতীয় খাবার
  12. ভিটামিন b6 জাতীয় খাবার
  13. ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ খাবার
  14. কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার
  15. এবং লাস্ট ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার

গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের খাবার

দুগ্ধ জাত খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের খাবার হিসেবে দুগ্ধজাত খাবার এজন্য গণ্য করা হয়েছে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি রুটিন যা স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে এবং এক মাসের খাদ্য তালিকায় দুধ এবং টক দই রাখা যেতে পারে।


ফলেট সমৃদ্ধ খাবার খেতে হয়: এবং রাখতে পারেন হোলিট সমৃদ্ধ খাবার কারণ এতে শিশুর মস্তিষ্ক মস্তিষ্ক এলেন সেফালি এবং মেরুদন্ডের স্পাইনা ডিফিডা এ সকল জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে তাই এ সকল ধরনের খাবারগুলো অনেক কার্যকর খাদ্যগুলো রাখতে পারবেন টক জাতীয় ফল মটরশুঁটি মসুর ডাল এবং আরো পুষ্টিকর খাবার।

গোটা শস্য বা হল গ্রেইন খাদ্য খেতে হবে: এ সকল শস্যদা নয় প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট ডেটারিফাইবার এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং আইরন ম্যাগনেসিয়াম এবং সেলসিয়াম এর মত খনিজ পদার্থ যা গর্ভে থাকা শিশুর শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে এবং আরো খাদ্য রাখতে পারেন জব বাদামি চাল আরো ইত্যাদি ইত্যাদি

ডিম এবং মুরগির মাংস জাতীয় খাদ্য খেতে হয়: এ সকল খাদ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন এ ভিটামিন বি টু ভিটামিন বেশি এক্স ভিটামিন বি১২ ভিটামিন ডি ভিটামিন ই ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম ফসফরাস জিংক এবং প্রোটিনের চমৎকার একটি উৎস হিসেবে গণ্য করা যায় এই খাদ্যগুলোকে।

শাকসবজি খেতে হবে: এবং বিভিন্ন রকমের শাকসবজি রাখা অত্যন্ত উপকার একটি মাধ্যম যেমন রাখতে পারেন সবজির তালিকায় পালং শাক ব্রকলি গাজর মিষ্টি আলু টমেটো ভুট্টা বাঁধাকপির কুমড়া বেগুন এ সকল খাদ্য রাখতে পারেন সবজি তালিকায়

মাছ খেতে হয়: এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি এসিড ভিটামিন বি টু ভিটামিন ডি ভিটামিন ই ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম জিংক আয়োডিন ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস এই সকল পদার্থ রয়েছে মাছের মধ্যে তাই খাদ্য তালিকা মাছ রাখা অনেক উপকার

বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাদ্য খেতে হয়: এবং বাদাম জাতীয় খাদ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর চড়বে ভিটামিন প্রোটিন খনিজ পদার্থ এবং গর্ভাবস্থায় সকল পুষ্টিকর খাদ্য রাখার বেশি বেশি চেষ্টা করুন তাহলে আপনিও সুস্থ থাকবেন এবং আপনার সন্তানও পোস্ট এবং সুস্থ থাকবে।

গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় মাসের খাবার তালিকা

ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় এই সকল ফাইবার জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া উচিত কারণে তে রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে এবং এই খাবারটি হজমেও সহায়তা করে থাকে তাই বেশি বেশি ফাইবার জাতীয় খাদ্য খাওয়া উচিত


চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে: এবং চর্বিযুক্ত খাদ্য বেশি বেশি খাওয়ার কারণে স্বাস্থ্যকর চর্বি ভনের চোখ মস্তিষ্ক প্লাসেন্টা এবং মস্তিষ্ক গঠনের সহায়তা করে এবং এসকল গঠনকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে চর্বি জাতীয় খাদ্যগুলো হলো ঘি এবং সরিষার তেলের মত বিভিন্ন রকমের খাদ্য।

ফলিক এসি জাতীয়: ফলিক এসিড জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়ার কারণে শিশুকে নিউরাল টিউবের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং বেশি বেশি সবুজ শাকসবজি ডিম আখড়ানো মসুর ডাল ইত্যাদি ইত্যাদি খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভবতী মায়ের জন্য ফলিক এসিডের মত কাজ করে থাকে।

আয়রন জাতীয়: এবং আয়রন জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া উচিত কারণ এতে থাকা বিভিন্ন রকমের পুষ্টি গর্ভবতী মায়ের শক্তিশালী রক্ত প্রবাহের প্রয়োজনে সাহায্য করে থাকে এ সকল আয়রন জাতীয় খাদ্যগুলো হল পালং শাক মেথি বিটর রোড মুরগি ডিম আরও ইত্যাদি ইত্যাদি খাদ্য যোগ করতে পারেন।

ক্যালসিয়াম জাতীয়: এবং ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি রাখা উচিত কারণ এই খাদ্যগুলো যদি নিয়মিত শরীরে না যায় তাহলে শরীরে অস্ট্রিও পড়ো শিস আহবার সম্ভাবনা থেকে যায় এবং যে সকল খাদ্য বেশি বেশি খাবেন তাহলে শালগম বাঁধাকপি শাকসবজি ক্যালসিয়াম এর চমৎকার একটি উৎস হিসেবে গণ্য করা যায়।

জিংক জাতীয়: এবং জিংক জাতীয় খাদ্য গুলো হলো মুরগি মাছ শাকসবজি মটরশুটি এই সবগুলো জিংকের সমৃদ্ধ এবং খেয়াল রাখতে হবে এ সকল সমৃদ্ধ খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার জন্য এতে আপনার শরীর অসুস্থ রাখতে সাহায্য করবে এবং সন্তানকে পুষ্ট রাখতে সাহায্য করবে।

প্রোটিন জাতীয়: গর্ভাবস্থার প্রথম থেকে প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাবোয়া উচিত এই সকল খাদ্য তালিকায় পরে মুরগি ডিম দুধ মাছ মসুর ডাল আরো কিছু প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেতে পারেন এক কথায় প্রয়োজনীয় প্রোটিন শরীরে গেলেই হবে।

গর্ভাবস্থায় তিন মাসের খাদ্য তালিকা

ভিটামিন b6 সমৃদ্ধ খাবার: ভিটামিন b6 সমৃদ্ধ খাবার বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে এবং ভিটামিন বি ৬ এ সকল খাদ্যগুলো হলো চরবিহীন মাংস হাঁস মুরগি চাষ ফল সয়াবিন বাদাম বীজ এবং এভোকোডা।

ভিটামিন ডি: ভিটামিন টি সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়ার কারণে ইমিউন সিস্টেমের বিকাশ সুস্থ হাত ও হারের বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে এবং শিশুর স্বাভাবিক অবস্থা ভালো রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গুলো হল চর্বিযুক্ত মাছ ডিমের কুসুম কড লিভার অয়েল এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি।

দুগ্ধ জাত পণ্য:গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের খাবার হিসেবে দুগ্ধজাত খাবার এজন্য গণ্য করা হয়েছে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি রুটিন যা স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে এবং এক মাসের খাদ্য তালিকায় দুধ এবং টক দই রাখা যেতে পারে।

টাটকা টাটকা ফল: বেশি বেশি ফল খাওয়ার কারণে শিশুর সুস্থতা বৃদ্ধি করে এবং বিকাশের জন্য এটি অনেক উপকারী কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পুষ্টি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তাই গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করো ডালিম কলা পেয়ারা কমলা আপেল স্ট্রবেরি এবং এভোকোডা এগুলো রাখার চেষ্টা করবেন।

টাটকা টাটকা সবজি:এবং বিভিন্ন রকমের শাকসবজি রাখা অত্যন্ত উপকার একটি মাধ্যম যেমন রাখতে পারেন সবজির তালিকায় পালং শাক ব্রকলি গাজর মিষ্টি আলু টমেটো ভুট্টা বাঁধাকপির কুমড়া বেগুন এ সকল খাদ্য রাখতে পারেন সবজি তালিকায়।

ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ খাবার: ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ খাবার গুলো হলো কেন লো তেল সয়াবিন তেল আখরোট চিয়া বীজ ফ্লাক্স বেজ d আরও ইত্যাদি ইত্যাদি খাদ্যগুলো যোগ করতে হবে ওমেগা থ্রী সমৃদ্ধ খাবার।

ফ্লোলেট সমৃদ্ধ খাবার: সলিড সমৃদ্ধ খাবার গুলো খাওয়ার মাধ্যমে শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদন্ডের সঠিক বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে এবং তৃতীয় মাসের খাদ্য তালিকায় ফলেট সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি প্রাকৃতিক আরো কিছু উৎস যোগ করতে হবে।

কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার: কার্বোহাইড্রেট শরীরের জন্য শক্তি যোগাতে সাহায্য করে থাকে এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি বেশি পাওয়া যায় যে সকল খাদ্যে তা হল গোটা শস্য আলু এবং মিষ্টি আলুতে প্রচুর স্টার্ট থাকে যা গর্ভাবস্থায় শরীরের জন্য অনেক উপকারে আসে।

গর্ভাবস্থায় চার থেকে পাঁচ মাসের খাবার তালিকা

গর্ভাবস্থায় চার থেকে পাঁচ মাসের খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে হলে পুরো এই চ্যাপ্টারটা পড়ে নিন এটা জানতে পারবেন চার থেকে পাঁচ মাসের খাবার তালিকা সম্পর্কে এবং আরো এক থেকে নয় মাস পর্যন্ত গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সাথে থাকুন বিস্তারিত নিচে দেখুন।
  1. অনেক ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার
  2. প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
  3. ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
  4. গোটা শস্য দানা এবং হলগ্রেন সমৃদ্ধ খাবার
  5. সালাত জাতীয় খাবার
  6. এবং আরব ফল জাতীয় খাবার

গর্ভাবস্থায় পাঁচ থেকে সাত মাসের খাদ্য তালিকা

বেশি বেশি বিশ্রাম নেওয়া উচিত এবং স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া উচিত এবং গর্ভাবস্থায় পাঁচ থেকে সাত মাসের খাদ্য তালিকায় সকল খাদ্য রাখা উচিত সে সকল খাদ্য তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো বিস্তারিত নিচে দেখুন।
  1. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
  2. আয়রন এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
  3. ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
  4. ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
  5. ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার

গর্ভাবস্থায়৭ থেকে ৯ মাসের খাদ্য তালিকা

সর্বশেষ নয় মাসের খাদ্য তালিকায় যে সকল খাদ্যগুলো রাখতেই হবে এই সকল খাদ্য অবশ্যই উপরেউল্লেখ করা হয়েছে তাই এ সকল খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হলে এ টু জেড তথ্য জানা যাবে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি করার মাধ্যমে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ করার জন্য তাহলে গর্ভাবস্থায় এক থেকে নয় মাস পর্যন্ত

কি খাবার খাবেন তা সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং এই নয় মাসে কি কি করবেন সে সম্পর্কেও জানতে পারবেন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন।
  1. ভিটামিন এ সমৃদ্ধ বিভিন্ন রকমের খাবার
  2. খাইবার সমৃদ্ধ খাবার
  3. ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার
  4. ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
  5. এবং শেষ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সমূহ চলুন জেনে নেওয়া যায় গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহের দিকে শারীরিক প্রভাবিত হয়ে থাকে তবে সব সময় একই রকম হয়ে থাকে না তবে কিছু কিছু লক্ষণ অনুভব করা যায় সে সকল লক্ষণ অনুযায়ী চলুন জেনে নেওয়া যাক।
  1. মেজাজ পরিবর্তন হয়ে যাওয়া
  2. বমি বমি ভাব বা অস্বস্তি তা ভাব
  3. ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া
  4. পায়েখিল ধরা
  5. বুক জ্বালাপোড়া করা
  6. অনেক ক্লান্ত ক্লান্তি ভাব হওয়া
  7. ওজন বেড়ে যাওয়া
  8. যেকোনো খাবার খেতে ভালো না লাগা
  9. মাঝেমধ্যে কষ্ট কাঠিন্যের মত রোগ হওয়া
  10. এবং কিছু কিছু খাবারের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া
  11. এবং পিঠের নিচের অংশে ব্যথা হওয়া
এতক্ষণ যেগুলো উল্লেখ করা হলো এগুলো সবগুলো গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সমূহ বলে গণ্য করা যায় এ সকল সমস্যা দেখা দিলেই বোঝা যায় সে আসলে গর্ভবতী হয়েছে বা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা যায় এসব ফল উপায় গুলোকে

গর্ভবতী ভাতার অনলাইনে আবেদন

আমাদের এই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে প্রতিটা গ্রামে দরিদ্র গর্ভবতীদের জন্য এই গর্ভবতী ভাতার বা মাতৃত্বকালীন ভাতা কর্মসূচির অধিনে ভাতা দিয়ে থাকে যে কোন গর্ভবতী মহিলায় ভাতা গ্রহণ করতে পারবে তবে এই ভাতা নেওয়ার জন্য কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক মাত্র কালীন ভাতা কিভাবে পাওয়া যায়

সে সম্পর্কে এভা তা গ্রহণ করার জন্য অবশ্যই গর্ভবতী মাকে ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করতে হবে এবং মাতৃকালীন ভাতা প্রকল্পের গর্ভবতী মায়ের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং আপনাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চূড়ান্তভাবে মাতৃকালীন ভাতার জন্য নির্বাচন করা হবে এবং এটার জন্য প্রতি মাসের 1 থেকে 20 তারিখের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে

আবেদন করে আসতে হবে এবং এখন আগের তুলনায় অনেক উপকৃত হয়েছে যেমন অনলাইনে আবেদন করা হয়ে থাকে এর জন্য আপনাকে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা অফিসে একটি ফর্ম নিয়ে সেটি পূরণ করতে হবে আপনি যদি সঠিকভাবে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন তাহলে আপনার চূড়ান্তভাবে মাতৃকালীন ভাতার জন্য নির্বাচন করা হবে।

মাতৃকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত বা তথ্য জানার দরকার

মাতৃকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত আপনাকে পালন করতে হবে এবং কিছু তথ্য জানা থাকা অনেক উপকার যেমন প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার যে সন্তান গর্ভে থাকবে এবং জন্মের দুই বছর পর যদি ওই সন্তান মারা যায় তাহলে তৃতীয়বার গর্ভে থাকা সন্তানের জন্য মাতৃকালীন ভাতা পাওয়া যাবে এবং দুই

সন্তানের ক্ষেত্রে টোটাল তিন বছর এককালীন মাতৃত্বকালীন ভাতা পেতে পারেন তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক মাত্রকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত সমূহ সেই সত্য সমূহ কি কি চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেখুন।

১) যে ব্যাক্তি আবেদন করবে তাকে অবশ্যই দরিদ্র হতে হবে

২) এবং গর্ভধারণ হতে হবে প্রথমবার নয়তো সর্বোচ্চ দ্বিতীয়বার

৩) এবং বয়স হতে হবে ২০ বছর

৪) এবং মাসিক ইনকাম হতে হবে ১৫ হাজার টাকার ভেতরে

৫) এবং পরিবারের কারো জমি নেই এবং কারো মাছ চাষের মত পুকুর নেই তাদের জন্য হতে হবে

৬) এবং শেষ কথা আবেদন করার সময় অবশ্যই গর্ভবতী থাকতে হবে নয়তো হবেনা।

গর্ভবতী ভাতা পাওয়ার জন্য যে সকল কাগজপত্র থাকা লাগবে

  1. গর্ভকালীন সনদ নাগরিক সনদ
  2. পাসপোর্ট সাইজ ছবি দুই কপি
  3. সরকারি ভূমিকা কর্তৃক সনদ
  4. ভোটার আইডি কার্ড
  5. ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন কার্ড
  6. এবং লাস্ট যদি লাগে স্টিকার কার্ড তাহলে সংগ্রহ করে নিয়ে যেতে হবে
মূলত এ সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে যেতে হবে বা সংগ্রহ করে আপনার কাছে রাখতে হবে গর্ভবতী ভাজা পাওয়ার জন্য এই সকল কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন হবে এগুলো না থাকলে কখনোই গর্ভবতী ভাতা পাওয়া সম্ভব হবে না তাই সর্বপ্রথমে কাগজগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবে এবং তারপরে আবেদন করতে হবে।

আমাদের শেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা সম্পর্কে এবং গর্ভবতী ভাতার আবেদন সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য নিয়ে মূলত এই আর্টিকেলটি তৈরি হয়েছে আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে একেবারে শেষ পর্যন্ত পড়ে আসার জন্য নয়তো আপনার যেই যেই চ্যাপ্টারটি পছন্দ সেই চ্যাপ্টারটি পড়তে পারেন কারণ সকলের সব রকম সমস্যা নাও থাকতে পারে তাই আপনার উপকারে যেটি পড়বেন সেটাতে ক্লিক করলেই আপনি শুধু সেই চ্যাপ্টারটাই পড়তে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url