পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম - জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন

আপনি যদি পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান এবং পুরাতন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমরাই মূলত সঠিকভাবে অল্প কথাতে বোঝানোর চেষ্টা করি যে কোন কথার মানে তাই এ সকল তথ্য জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম
এবং আপনি যদি পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে তবেই জানতে পারবেন পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে।

ভূমিকা

আমরা জানবো পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম এবং পুরাতন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার নিয়ম আরও জানব জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করার নিয়ম এবং জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম এক কথায় জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানবো আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছে। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন জন্ম নিবন্ধনের এ টু জেট তথ্য তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করার জন্য যেকোনো একটি ব্রাউজার অন করে নিতে হবে এবং একটি লিংক ব্যবহার করার মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা যায় চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই লিংকটি কি bdris.gov.bd/br/correction এই লিংকটির মাধ্যমে প্রবেশ করে ওখানে একটি অপশন আসবে সেখানে নিবন্ধনের নাম্বারটি দিয়ে সার্চ করতে হবে


এবং একটি অপশন আসবে যা যা ভুল করেছেন তা সংশোধনের জন্য সংশোধন করা হয়ে গেলে সে ডকুমেন্টগুলো সঠিকভাবে যাচাই করে আবার সাবমিট করে দিতে হবে এবং আবেদনের পর যে সকল প্রিন্ট কপি গুলো আপনার কাছে থাকবে এবং প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট জন্ম নিবন্ধন এবং প্রমাণপত্র তা নিবন্ধন অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে

এগুলো জমা দেওয়ার পর জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য ফি জমা দিতে হবে পেমেন্টের চালান দেওয়ার পরে কর্তৃপক্ষ অনুমোদন করলে তবে নিবন্ধন তথ্য সংশোধন হবে এবং সংশোধনের আগে যাচাই করে নিতে হবে আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করা আছে কিনা সেই সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

জন্ম নিবন্ধন হলো একটি বাংলাদেশের নাগরিকতার সার্টিফিকেট বললেও চলে কারণ একটি জন্ম নিবন্ধনের কার্ড তার নাগরিকতার সার্টিফিকেট হিসেবে গণ্য করা যায় যেমন যাদের আইডি কার্ড নাই তাদের জন্ম নিবন্ধনের কার্ড দিয়ে যেকোনো কাজ করা যায় জন্ম নিবন্ধন কার্ড সরকার আমাদের জন্য জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধকের কার্যালয় দ্বারা


জারি করেছে তাই এটি আমাদের হেফাজত করে রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন এবং এটি যদি হারিয়ে যায় তাহলে নিকটস্থ কোন থানা থাকলে তা থানাতে গিয়ে উল্লেখ করে জানাতে হবে এবং তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে সেটা উদ্ধারের কাজ চালিয়ে যেতে হবে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য।

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে তথ্য

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে তথ্য জানতে হলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা মূলত সঠিক তথ্যগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করব যাতে আপনি কিছুটা হলেও সন্তুষ্ট লাভ করেন এ আর্টিকেলটি পারার মাধ্যমে তো চলুন সিরিয়াল বাই সিরিয়াল জেনে নেওয়া যাক।

  • প্রথমত লাগবে ভোটার আইডি বা জাতীয় পরিচয় পত্র
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • পাসপোর্ট
  • বিবাহ নিবন্ধন
  • ব্যাংক হিসাব
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিরতা থাকলে তার একটি প্রশংসাপত্র
  • যেকোনো কিছুর আমদানি এবং রপ্তানি করার ট্রেড লাইসেন্স
  • টেক্সট আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার
  • ইউটিলিটি সংযোগ
  • গাড়ির জন্য নিবন্ধন
  • এবং ঠিকাদার লাইসেন্স আরো ইত্যাদি ইত্যাদি
এগুলো মূলত পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে কিছু তথ্য উল্লেখ করা হলো এই তথ্যগুলোর মাধ্যমে যে কোন পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার তথ্য বলে গণ্য করা যায় এ তথ্যগুলোর মাধ্যমে আপনি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফরম ডাউনলোড

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফ্রম ডাউনলোড করার জন্য যারা আগ্রহীনে তাদের জন্য কিছু কথা একথাগুলো হলো যে কোন জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফ্রম ডাউনলোড করে আপনার কোনই কাজে লাগবে না জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফর্ম পূরণ করলে আপনি যে কোন সংশোধন করতে পারবেন খুব সহজে কিন্তু ডাউনলোড করে তা কোন কাজে লাগবে না


উপরের চ্যাপ্টারগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা হয় পুরনো নতুন যে কোন ধরনের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম এ টু জেড তথ্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন তাই আমি সাজেস্ট করব এটা ডাউনলোড দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই শুধুমাত্র অনুবন্ধন সংশোধনের ফর্ম পূরণ করলেই হবে।

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার নিয়ম

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার নিয়ম কি সেই সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরাই মূলত আপনাদেরকে জানাবো সঠিকভাবে পুরাতন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার নিয়ম সম্পর্কে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার দুটি নিয়ম একটি হলো ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে এবং অপরটি হল

অনলাইনের মাধ্যমে আগে অনলাইনের মাধ্যমে নিবন্ধন ডিজিটাল করা হতো কিন্তু এখন সার্ভারের কারণে এটি অফ আছে তাই এই নিয়মে এখন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করা হবে না তাই ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে আপনাকে ডিজিটাল করে নিতে হবে এর জন্য যে সকল তথ্য নিয়ে যাওয়া লাগবে তা

হল হাতে লেখা সেই নিবন্ধনের ফটোকপি নিয়ে যেতে হবে এবং সেখানে যাওয়ার পর একটি নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করে নিতে হবে তারা তাদের সরকারি সার্ভারের মাধ্যমে আপনার নিবন্ধন সনদটি খুব সহজেই ডিজিটাল করে দিবে তারা।

জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার জন্য আবেদন ফর্ম এর তথ্য

তো চলুন জেনে নেওয়া যাক জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার জন্য আবেদন ফরম এর তথ্য সম্পর্কে যে সকল তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করা হয় সে সকল তথ্য জানা অত্যন্ত প্রয়োজন সর্বপ্রথম যে সকল তথ্যগুলো দিতে হবে মাস্ট বি তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
  • জন্ম তারিখ এবং জন্মস্থান
  • নাম ইংরেজি এবং বাংলা
  • ঠিকানা এবং মাতা ও পিতার নাম
  • স্থানীয় ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা
  • এবং আপনার মোবাইল নাম্বার
  • সর্বশেষ জন্ম নিবন্ধন সনদের নাম্বার
এ সকল তথ্যগুলো প্রদান করতে হবে জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার জন্য যে আবেদন ফরমটি পূরণ করবেন সে আবেদন ফরমে এ সকল তথ্যগুলো পেশ করতে হবে এবং তা সাবমিট করতে হবে আরো কিছু তথ্য দেওয়া লাগতে পারে এবং এই সকল তথ্য নিয়ে নিকটস্থ কোনো কার্যালয়ে গিয়ে জমা দিতে হবে এগুলো সঠিক হলে তারা সাবমিট করে দেবে।

জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করতে ফি কত লাগে

সাধারণত জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করতে সরকারিভাবে 50 থেকে 100 টাকা লেগে থাকে আপাতত অনলাইনে কোন সিস্টেম নেই টাকা প্রদানের এটা মূলত নগদ দেওয়া লাগবে আপনি যেখানে নিবন্ধন করবেন সেখানে গিয়েই এই টাকা জমা দিতে হবে যে সকল ফর্ম জমা দিবেন তার সঙ্গেই ফি জমা দিতে

হবে সর্বনিম্ন ৫০ এবং সর্বোচ্চ ১০০ এটাই মূলত সরকারি ফি জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করার জন্য এবং আরো কিছু তথ্য জানার থাকলে আমাদেরকে নক করবেন আমরা জানিয়ে দেবো আপনাদের জন্য সব টাইমে আমরা অবগত থাকবো।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম প্রক্রিয়া সম্পর্কে যারা আগ্রহ পোষণ করেন তাদের জন্য অনেক উপকারী একটি আর্টিকেল চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে প্রথমত জন্ম নিবন্ধন এটা মাস্ট বি করাই লাগবে কারণ যাদের ভোটার আইডি কার্ড নাই তারা এ জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে যেকোনো কাজ করতে পারে

কারণ এটা একটি নাগরিকতার সার্টিফিকেট বলে গণ্য করা যায় এবং যারা স্টুডেন্ট তাদের জন্য এটা বেশি প্রয়োজন কারণ যেকোনো এক্সাম দেওয়ার সময় বা অন্যান্য কার্যক্রমে এর জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হয় তাই জন্ম নিবন্ধন করাটা আমাদের জন্য অনেক উপকারী একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই নয় এটা ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন চাকরি-বাকরি

এর ক্ষেত্রে এবং অনেক আগ থেকেই ডিজিটাল নিবন্ধন বিতরণ শুরু হয়ে গেছে আপনি চাইলে ডিজিটাল করে নিতে পারবেন তার আগে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে আবেদন না করলে আপনি নিবন্ধন পাবেন না অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার কিছু তথ্য সম্পর্কে নিচে দেখে নিন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে যে সকল তথ্য প্রয়োজন

জন্মানবন্ধন মূলত অল্প বয়সেই হয়ে থাকে যেমন এক থেকে দেড় মাস এর শিশুদের জন্য যে সকল তথ্যগুলো থাকা লাগবে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো

১) জন্মস্থানের যাবতীয় ঠিকানা যেমন বিভাগ ডাকঘর দেশ এবং নিজের মহল্লা

২) এবং নিবন্ধন ব্যক্তির পরিচয় যেমন ইংরেজি এবং বাংলায় নাম জন্ম তারিখ এবং সে ছেলে না মেয়ে

৩) এবং হাসপাতাল থেকে তোলা প্রমাণপত্রের সার্টিফিকেট

৪) এবং শিশুর পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং বর্তমান ঠিকানার প্রত্যয়ন পত্র একটি

৫) এবং টিকা কার্ডের সার্টিফিকেট এবং এক কপি ছবি

৬) যার নামে নিবন্ধন তার যে কোন অভিভাবকের পরিষদের প্রমাণপত্র

৭) পিতা-মাতার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ

এগুলো মূলত শিশু থেকে এক দেড় মাসের বাচ্চাদের জন্য প্রয়োজন হয়ে থাকে এ সকল তথ্যগুলো শিশু জন্ম নেওয়ার পরে যারা নিবন্ধনের জন্য এদিক ওদিক দৌড়াদৌড়ি করে তাদের এই সকল তথ্যগুলো নিয়ে তারপরে নিবন্ধন করা হবে তাই এ সকল তথ্য সর্বপ্রথম সংগ্রহ করে নিতে হবে তারপরে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে পারবে।

পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে নিবন্ধন করার তথ্য

যারা পাঁচ বছরের মধ্যে আছে এবং নিবন্ধন হয়নি এখনো তাদের জন্য নিবন্ধন করতে যে সকল তথ্য লাগবে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

১) প্রথমত লাগবে অনলাইনে আবেদনকৃত আবেদন ফরম

২) এবং আবেদনকারীর পিএসসি জেএসসি এসএসসি যেকোনো পরীক্ষার সার্টিফিকেট থাকলে হবে

৩) এবং তার নিজের পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে

৪) পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র

৫) এবং পিতা-মাতার অনলাইনে আবেদনকৃত নিবন্ধন পত্র

৬) পৌরসভা কাউন্সিলর চেয়ারম্যান এদের প্রত্যয়ন পত্র এবং বিদ্যুৎ বিল পানির বিল যেকোন বিল রশিদ

৭) জন্মস্থান এবং স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ নিকটস্থ কোন পৌরসভা থেকে তা সংগ্রহ করে নিতে হবে

উপরে এবং নিচে যে সকল তথ্যগুলো দেখছেন এগুলো মূলত যেকোনো ধরনের নিবন্ধন করার সময় এই তথ্যগুলো থাকা মাস্ট বি লাগবেই তাই জন্ম নিবন্ধনের আগে এ সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করে নেবেন তারপরে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য এপ্লাই করবেন তাহলে কোন সমস্যা হবে না।

শেষ কথা

আপনি ইতিমধ্যে জেনেছেন পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন সম্পর্কে এক কথায় বলা যায় জন্ম নিবন্ধনের এ টু জেড তথ্য সম্পর্কে আপনি জেনে নিয়েছেন আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি করার জন্য কারণ সম্পন্ন আর্টিকেলটি করলে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url