সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো - শাক সবজির পুষ্টিগুন

যদি প্রশ্ন হয় সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা জানাবো শাক সবজির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে এবং উপকারী সবজি সম্পর্কে কারণ যে কোন চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের কাছে গেলে সকলেই উপদেশ দেবে প্রত্যেকদিন ডায়েটে বা খাদ্য তালিকায় শাকসবজি রাখার জন্য কারণ শাকসবজি সব ধরনের পুষ্টির সমৃদ্ধ উৎস।

আরো অন্যান্য ভালো জাতের খাবারে রয়েছে পুষ্টিগুণ তবে এই শাকসবজি অল্প দামেই পাওয়া যায় এবং বারোমাসি পাওয়া যায় স্বল্পদামে তাই শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাকসবজি রাখা অত্যন্ত জরুরী।

আমরা জানবো সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো সেই সম্পর্কে এবং জানবো শাকসবজি পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আরো জানবো প্রতিদিন কতটুকু সবজি খাওয়া উচিত আমাদের এবং কোন সবজিতে কি ভিটামিন থাকে সে সম্পর্কে আপনি যদি শাকসবজি সম্পর্কিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার চেষ্টা করুন এতে করে শাকসবজি সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার চেষ্টা করুন।

সুস্থ থাকতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবজি রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ যে কোন শাকসবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ সহ আরো অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থেকে থাকে এবং আরো আসে ভরপুর থাকে বিভিন্ন রকমের শাকসবজি যা খেলে পারে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে হজম শক্তি

বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে থাকে এবং অনেক গবেষণায় জানা গেছে যে সবুজ শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়ার মাধ্যমে হার্ট এবং ক্যান্সারের মত সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় যাদের প্রশ্ন প্রতিদিন কতটুকু সবজি খাওয়া উচিত তাদের জন্য উত্তর পুষ্টি বিদ্যার মতে একজন পূর্ণবয়স্ক

মানুষের জন্য প্রতিদিন ২.৫ কাপ সবুজ শাকসবজি খাওয়া উচিত বলে গণ্য করা যায় এবং এর সঙ্গে খেতে পারেন আধা কাপ শাক এবং সামগ্রিকভাবে আপনাকে প্রতিদিন খাওয়া লাগবে পাঁচ কাপ সবুজ শাকসবজি আপনি যখন শাক-সবজি খাবেন তখন খেয়াল রাখতে হবে যেন শাকসবজি বেশি কাটা না

হয় কারণ বেশি কাটলে শুধু সাদা হারায় না সাথে সাথে তার পুষ্টিগ্ন হারিয়ে যায় অতিরিক্ত কেটে ফেলার কারনে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং খনিজ গুলো কমে যায় শাক সবজি যত ফুটিয়ে এবং কাঁচা খাওয়ার চেষ্টা করবেন তত উপকার বেশি যে কোন শাক-সবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির উপাদান মূলত

উল্লেখিত এই নিয়ম মেনেই প্রতিদিন সবজি খাওয়া উচিত তো নিশ্চয়ই জানতে পারলেন কতটুকু সবজি প্রতিদিন খাওয়া উচিত এই নিয়ম মেনে খেয়ে যেতে হবে।

যেকোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদ হোক তাদের কাছে ডায়েট সম্পর্কিত প্রশ্ন করলে তারা বলবে শাকসবজি খাওয়ার কথা কারণ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ ভরপুর রয়েছে পুষ্টিকর খাবার বলতে শুধু মাছ মাংস নয় এর পাশাপাশি শাকসবজিও রাখতে হবে নয়তো ভরপুর পুষ্টিগুণ এবং ভরপুর ভিটামিন পাওয়া যাবে না টাই ভরপুর পুষ্টিগুণ

এবং ভিটামিন আইরন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এগুলো পেতে হলে আমাদেরকে মাছ-মাংসের পাশাপাশি শাকসবজি ও রাখা উচিত শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়ার কারণে যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং মারাত্মক এবং জটিল রোগ থেকে মুক্তি দেয় চলুন জেনে নেওয়া যাক সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো সেই সম্পর্কে।

পালং শাক: পালং শাকের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টটি চোখকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং বয়স্ক লোকেদের ছানি পড়া থেকে রক্ষা করে শরীরের লুটেইন আরো ভালো শোষিত করার জন্য এ ধরনের সবুজ শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া উচিত এ সাকটি খাওয়ার মাধ্যমে চোখের যে কোন সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

বাঁধাকপি: বাঁধাকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন সি যা খাওয়ার মাধ্যমে ব্রেনশক্তি বৃদ্ধি করে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে মেজাজ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং মানসিকভাবে সুস্থতা দান করে তাই এই সবুজ পাতাযুক্ত বাঁধাকপি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন তাহলে এই সকল উপকার মিলবে।

ক্যাপসিকাম: একটি লাল ক্যাপসিকামে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি একটি লাল ক্যাপসিকাম খাবার মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে রোগ দাঁড়িয়ে দিতে পারে যেমন হার্টের রোগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে লাল ক্যাপসিকামে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একটি লাল ক্যাপসিকামে রয়েছে ৩২ ক্যালোরি যা শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ব্রকলি: ব্রকলি খাওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের উপকার পাওয়া যায় যে সকল সমস্যার সমাধান মেলে তা হল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় কারণ এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটো কেমিক্যাল এর একটি উৎস যা খাওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং ব্লাডার এবং মুত্রাশয়ের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে।

কুমড়া: কুমড়াতেও প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে তাই এটার চাহিদা অনেক এবং চাষিরা চাষ করে খুব সহজে টাকা পয়সা ইনকাম করতে পারে এই কুমড়া চাষ করার মাধ্যমে।

কাকরোল: এই সবজিটি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং খেতে একটু মিষ্টি জাতীয় করলা নামেও চেনে এ কাকরোল সম্পর্কে অনেকেই জানে না এর অনেক গুণ রয়েছে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লুটেনের মতো ক্যারটনয়েড যা চোখের রোগ হৃদরোগ এমেকি ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।

আপনি যদি সুস্থ থাকার জন্য সবজির তালিকা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন উপরে উল্লেখিত সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো সেই সম্পর্কে জানলে আপনি জানতে পারবেন সুস্থ থাকার জন্য সবজির তালিকা সম্পর্কে কারণ উপরে উল্লেখিত এই সবজিগুলো খাওয়ার মাধ্যমে সুস্থ থাকা যায় এবং সুস্থ থাকার জন্য

সবজির তালিকা হিসেবে গণ্য করা যায় এই খাদ্যগুলো বা এই সবজিগুলো তাই দুই নাম্বার লিস্ট অনুযায়ী পড়লে জানতে পারবেন সুস্থ থাকার জন্য সবজির তালিকা সম্পর্কে তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং সুস্থ থাকার সবজি সম্পর্কে জানুন তাই কথা না বাড়িয়ে পরের ধাপে যাওয়া যাক উপরেরটা পড়লেই তিন নম্বরের অ্যানসার পেয়ে যাবেন ধন্যবাদ।

শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য আমাদেরকে শাকসবজি বেশি বেশি খেতে হবে এবং শাক সবজির পুষ্টিগুণ সম্মত সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে এবং কোন শাকসবজিতে বেশি বেশি পুষ্টিগুণ বেশি রয়েছে সে সকল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ সবজি গুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে কয়েকটি শাকসবজির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

যেমন মিষ্টি আলুতে রয়েছে দুই পার্সেন্ট এর মত প্রোটিন এবং রয়েছে পরিমাণ মতো ভিটামিন সি প্রতি 100 গ্রামে প্রায় 5 থেকে 30 নিগ্রা পর্যন্ত ভিটামিন সি পাওয়া যায় এবং পটাশিয়ামের উৎস ভালো রয়েছে আলোতে যেমন ক্যালসিয়াম লোহ ভিটামিন বি এগুলো একটি কম পরিমাণে থাকে এবং প্রোটিন ভিটামিন খনিজ উপাদান থাকে যা খোশাসুদ্ধ

সেদ্ধ করে খাওয়ার মাধ্যমে এর অপচয় হয় না এবং উপকার হয় বিভিন্ন ফল এবং সবজিতে থাকে ভিটামিন এবং খনিজ লবণ রঙিন সবজিতে থাকে যেমন গাজর মিষ্টি কুমড়া টমেটো এবং ক্যারোটিন থাকে কাঁচা মরিচ টমেটো বাঁধাকপি এগুলোতে বেশিরভাগ থাকে ভিটামিন সি এবং সকল সবজিতে থাকে ভালো পরিমাণের পটাশিয়াম এবং যে সকল

সবজিতে পানির পরিমাণ বেশি থাকাতে প্রোটিন এবং শক্তি মূল কমে যায় তা হলো লাউ শসা ঝিঙ্গা আরো পানি জাতীয় খাদ্ ক্যালোরি এবং প্রোটিন এর মান খুবই কম থাকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উঠে ১০০ গ্রাম বা একটি সাগ 200 গ্রাম বা দুই কাপ সবজি এবং একটা পূর্ণ বয়স্ক মানুষের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত

১৬৭ দশমিক ৩০ গ্রাম সবজি এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে দৈনিক চাহিদা অনুযায়ী শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ কিডনি ক্যান্সার ডায়াবেটিস এ সকল সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় এবং ঝুঁকি কমে যায় এবং এতে অনেক আস জাতীয় উপাদান থাকে যা

খাওয়ার মাধ্যমে যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং শাক-সবজিতে বিদ্যমান প্রোটিন গুলো থাকার কারণে কোলেস্টেরল চর্বি সহ অনেক ক্ষতিকর রাসায়নিকের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে থাকে তাই উল্লেখিত নিয়ম মেনে শাকসবজি খেতে পারলে এই সকল সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

আপনি যদি জানতে চান কোন সবজিতে কি পরিমাণ ভিটামিন থাকে তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন আমরাই মূলত জানাবো আপনাকে আর্টিকেলের মাধ্যমে কোন সবজিতে কি ভিটামিন থাকে সেই সম্পর্কে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন সবজিতে কি পরিমান এবং কি ভিটামিন থাকে সে সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

ভিটামিন এ সমৃদ্ধ সবজি: পালংশাক বাঁধাকপি টমেটো গাজর পেপে সজিনা কচু মিষ্টি কুমড়া বেগুন লাল শাক শাক লাউ লেটুস পুঁইশাক এগুলো হলো মূলত ভিটামিন এ সমৃদ্ধ সবজি।

ভিটামিন বি সমৃদ্ধ সবজি: সিম জাতীয় সবজিগুলো হলো মূলত ভিটামিন বি সমৃদ্ধ সবজি

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি: পালং শাক টমেটো গাজর কাঁচামরিচ শিম মুলা বাঁধাকপি সাইকাস ফল আমলকি পেয়ারা আরও ইত্যাদি ইত্যাদি ফলে রয়েছে এবং সবজিতে রয়েছে ভিটামিন সি যা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন।

ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই: যেকোনো সবুজ শাকসবজিতে রয়েছে ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই রয়েছে বাঁধাকপি লেটুস এই জাতীয় ফলে

এবং আরো যে উপাদান গুলো রয়েছে যেমন খনিজ লবণ ক্যালসিয়াম আয়রন আয়োডিন প্রোটিন এই সকল উপাদান রয়েছে যে সকল সবজি তাই তা হলো সবুজ পাতা জাতীয় শাকসবজিতে রয়েছে খনিজ লবণ পালং শাক নোটে শাক মেতে শাক ব্রকলি মুলা বেগুন এগুলোতে রয়েছে ক্যালসিয়াম কাঁচকলা কচু শাক পেঁয়াজ টমেটো গাজর করলা কাঁকরোল

এগুলোতে রয়েছে আয়রন এবং পেয়াজ কাঁকরোল স্কয়ারস এতে রয়েছে আয়োডিন সিম বরবটি মটরশুটি এতে রয়েছে প্রোটিন এগুলো সবই হলো ভিটামিন যুক্ত সবজি এবং এ থেকেই পর্যন্ত সম্পূর্ণ ভিটামিন পাওয়া যাবে এ সকল সবজিগুলোতে তার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এইসব যেগুলো রাখার চেষ্টা করবেন।

শাকসবজি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বললে শেষ করা যাবে না কারণ শাকসবজিতে এত গুন রয়েছে যে এর উপকারিতা সম্পর্কে না বললে নয় চলুন জেনে নেওয়া যাক শাকসবজি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে তার আগে জেনে নিন শাকসবজিতে কি কি উপাদান রয়েছে যেমন সবজি খেলে হজমে সহায়তা করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ

আশ প্রোটিন আয়রন ক্যালসিয়াম এবং শর্করা এক কথায় প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর এ সকল শাকসবজিগুলা তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এবার শাকসবজি কি কি রোগের হাত থেকে বাঁচা যাবে এবং কি কি উপকার হবে সেই সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

সর্বপ্রথম শাকসবজি খাওয়ার উপকারিতা হলো ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে থাকে ত্বকের যে কোন সমস্যা দেখা দিলে বেশি বেশি শাকসবজি খেলে তার সমাধান পাওয়া যাবে এবং শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে শাক সবজি খাওয়ার মাধ্যমে এবং

যেকোনো ধরনের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং স্ট্রেস কমাতে একটি কার্যকরী উপায় হিসেবে গণ্য করা যায় শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যম কে এবং কিডনি স্টনের মত সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে কিডনির যে কোন সমস্যা সমাধান পাওয়া যায় এবং আশঙ্কা কমে যায় রোগ লক্ষণের ঝুঁকির হাত থেকে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে

রাখার একটি অন্যতম মাধ্যম হলো শাকসবজি ওজন যদি বেশি হয় তাহলে লেবু খেতে পারেন এই উপাদানটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে দৃষ্টিশক্তির ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে বিভিন্ন রকমের শাকসবজি নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেলে চোখ সুস্থ থাকবে ক্যান্সারের

মতো রোগ ভালো করতেও সাহায্য করে এবং ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে বেশি বেশি সবুজ শাকসবজি খাবার মাধ্যমে শরীরে এবং চেহারায় বয়সের ছাপ দূর করে দেয় হাটের ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং কমলালেবু খেতে পারেন এতে পটাশিয়াম রয়েছে যা হার্টের রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে ব্লাড প্রেসার

থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে বিভিন্ন রকমের শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে হার শক্ত করতে সাহায্য করে বয়স বৃদ্ধি পেলে হাড়ের সমস্যা দেখা দেয় তাই এই সমস্যা থেকে সমাধান মেলার একটি উপায় হল প্রথম থেকে শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এ

সকল শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা খাওয়ার মাধ্যমে যেকোন রোগ কাছে ঘেষতে পারে না এবং দেহের কোন রোগ হতে দেয় না যে কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একাই কন্ট্রোলে রাখতে সাহায্য করে শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে।

আমরা সকলেই জানি সবজি খাওয়ার অনেক উপকার রয়েছে তবে যে কোন খাবারই উপকার যেমন রয়েছে তার অপকারও রয়েছে মানে ক্ষতির দিকে রয়েছে এটা খেয়াল রেখে আমাদেরকে যে কোন খাবার খেতে হবে তো যে কোন খাবার খাওয়ার আগে জানতে হবে কোন খাবারটা বেশি খেলে বেশি ক্ষতি দেখা দেয় তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সবজি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।

যেমন মাশরুম খেলে দেখা দেয় বিভিন্ন রকমের উপকার তবে এর ক্ষতিকর দিক হলো যারা এলার্জিজনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এই মাশরুম হয়ে দাঁড়াতে পারে বাধার কারণ যাদের এই সমস্যা আছে তারা মাশরুমে হাত দিলেও তাদের অ্যালার্জি বেড়ে যেতে পারে তাই এটা থেকে বিরত থাকতে হবে মূলত অ্যালার্জি হলে নয়তো খেতে পারেন

কোন সমস্যা নেই তারপরে আছে লেবু লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি যা খাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকার তবে বেশি খেয়ে ফেললে তা ক্ষতিকর দিক হয়ে দাঁড়াতে পারে যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য এটি পেট ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং ফুলকপি এটা অনেক উপকারী

একটি ফল তবে এসব যেটা এমন একটি পদার্থ রয়েছে যা বদহজমের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে পেট ভরার সমস্যায় এবং এসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং গাজর গাজরের রয়েছে বিলটাকে রুটিন যা বেশি পরিমাণে খেলে শরীরের কালার চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে গাজরে রয়েছে ভিটামিন সি এ ভরপুর

যাক খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায় তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা যে কোন খাবারই অতিরিক্ত খেলে তা শরীরের জন্য ক্ষতি হয়ে যেতে পারে তাই এটা থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে এবং লিমিটের ভেতরে খেয়ে যেতে হবে।

ইতিমধ্য আমরা জানলাম সবচেয়ে উপকারী সবজি কোনগুলো সেই সম্পর্কে এবং শাকসবজি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ উপায় সমূহ আপনি যদি না জেনে থাকেন বা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি না পড়ে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে একেবারে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনি অনেক উপকার পাবেন কারণ শাকসবজি আমাদের দেহেন নানা রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এতক্ষণ ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।