প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা - প্রোটিন যুক্ত সবজি

শরীরের বেশিরভাগ অংশ প্রোটিন দ্বারা তৈরি এবং প্রোটিনের মাধ্যমে যে কোন ক্ষতস্বার্থে অত্যন্ত কার্যকরী উপায় তাই আমরা জানবো প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে যেমন প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে হরমোন এবং রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করতে এবং আমরা আরো জানবো প্রোটিন যুক্ত সবজি খেলে শরীরের কোন কোন অংশকে ভালো রাখে এ টু জেড তথ্য নিচে দেওয়া হল।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা
প্রোটিন যুক্ত খাদ্যের ফলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং শরীরের কিছু কিছু জায়গা আছে যা প্রোটিনের কারণে সুস্থ থাকতে সফল হয় তাই আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়ার এবং প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় প্রোটিন যুক্ত খাদ্য রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

ভূমিকা

আমরা অনেকেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে সেভাবে চিন্তা ভাবনা এবং দেখভাল করতে পারিনা তাই আমাদেরকে প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিনযুক্ত কিছু খাদ্য তালিকা রাখলে শরীরের যত্ন না নিলেও খাদ্যগুলোর মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব হবে যেমন পুষ্টিকর এবং প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়ার ফলে যেকোনো কাটা হাছারা জায়গা সহজেই ভালো হয়ে যায় এবং শরীরের অন্য কোন পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে তার ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।

প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা

জীবনে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে প্রোটিন যুক্তি খাবার বেশি বেশি খেতে হবে কারণ প্রোটিনযুক্ত খাদ্য খেলে শরীরের যে সকল উপকারিতা পাওয়া যায় তা হল বেশি গঠন এবং মেরামত হয় হজম শক্তি উন্নত করা হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে শরীরে প্রতি কেজি ওজনের জন্য নিম্নতম আটগ্রাম প্রোটিন


প্রয়োজন হয় এবং যারা অত্যন্ত পরিশ্রম করেন তাদের জন্য পুষ্টিকর এবং প্রোটিনযুক্ত খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে দেহে শক্তি বাড়ে এবং কাজের প্রতি আগ্রহ হওয়া যায় চলুন আমরা জানতে চলেছি প্রোটিন যুক্ত খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
  1. ডিম
  2. দুধ
  3. চিকেন
  4. গরুর মাংস
  5. মসুর ডাল
  6. মটরশুটি মসুর ডাল
  7. এবং মাছ
ডিম : যা অতি সাধারণ কিন্তু এর প্রোটিন অত্যন্ত বেশি দেখতে সাইজা কম হলেও একটি ৫০ গ্রাম ডিমের 6.3 গ্রাম প্রোটিন থাকে ডিম অতি সাধারণ সকলেই চিনে থাকেন তবে এর পুষ্টিকর দিকগুলো অনেক বেশি ডিমের যে সকল প্রোটিন পাওয়া যায় তার দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী ডিমের ভেতর রয়েছে অনেক ভিটামিন খনিজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট

এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন বিওয়ান টু ভিটামিন এ এবং ডিমের ভেতরের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।

দুধ: দুধে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি এবং শিশুদের বিকাশ করতে অত্যন্ত ভূমিকা রেখে থাকে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে দুধ। দুধ দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন যা শিশুদের বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত অবদান রেখে থাকে।

চিকেন: চিকেনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং প্রোটিন রয়েছে চিকেন বলতে বোঝানো হয় মুরগির মাংস মুরগির মাংস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বি এবং শেলসিয়াম যা দেহের যেকোনো ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।

গরুর মাংস: প্রোটিনের অন্যতম অংশ হলো গরুর মাংস যার মধ্যে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক এবং ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ৬ থেকে থাকে গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা বেশি খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধিসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে।

মসুর ডাল: মসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল এবং প্রোটিন ডাল জাতীয় খাদ্য তে বেশিরভাগ এ সকল ভিটামিন এবং প্রোটিন থেকে থাকে ছোলা ভাসিমের বিচির ভেতরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থেকে থাকে মসুর ডালকে বলা হয় প্রোটিনের রাজা কারণ মসুর ডালকে ধরা হয় মাংসের সাথে বা মাংসের সাথে তুলনা করা হয়


এবং মসুর ডালে রয়েছে ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন কপার মেকানিজ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে গবেষণায় দেখা গেছে যারা মসুর ডাল এবং ডাল জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে তাদের লিভার রোগ এবং হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।

মটরশুটি: মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি ফাইভ এবং আরো রয়েছে এসিড আইরন অন্যান্য ভিটামিন রয়েছে কচি মটরশুঁটিতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল এবং শুকনো মটরশুঁটিতে আরও বেশি প্রোটিন থেকে থাকে তাই মটরশুঁটি বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন

এবং মাছ: মাছকে মূলত ধরা হয় আমিষ জাতীয় খাদ্য মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খনিজ ও আয়রন জাতীয় সেলসিয়া এবং ভিটামিন বি১২ এই সকল উপাদানে মাছ। যারা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় মাছ রাখে তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমে যায় যেমন হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না এবং নদীর মাঝে রয়েছে ওমেগা ফ্যাট অ্যাসিড জাতীয় উপকর

প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা

আমরা অনেকেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে সেভাবে চিন্তা ভাবনা এবং দেখভাল করতে পারিনা তাই আমাদেরকে প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিনযুক্ত কিছু খাদ্য তালিকা রাখলে শরীরের যত্ন না নিলেও খাদ্যগুলোর মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব হবে যেমন পুষ্টিকর এবং প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়ার ফলে যেকোনো কাটা হাছারা জায়গা সহজেই ভালো হয়ে যায় এবং শরীরের

অন্য কোন পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে তার ঘাটতি পূরণ হয়ে যায় তো নিশ্চয় ই বুঝতে পেরেছেন কঠিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে এবং কোনগুলো প্রোটিন জাতীয় খাবার তা জানবো এখনই আমরা তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রোটিন জাতীয় খাবার কোনগুলো এবং খেলে কি কি উপকার হয় এ টু জেড তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

দুধের উপকারিতা: দুধে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি এবং শিশুদের বিকাশ করতে অত্যন্ত ভূমিকা রেখে থাকে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে দুধ। দুধ দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন যা শিশুদের বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত অবদান রেখে থাকে।


ডিমের উপকারিতা: যা অতি সাধারণ কিন্তু এর প্রোটিন অত্যন্ত বেশি দেখতে সাইজা কম হলেও একটি ৫০ গ্রাম ডিমের 6.3 গ্রাম প্রোটিন থাকে ডিম অতি সাধারণ সকলেই চিনে থাকেন তবে এর পুষ্টিকর দিকগুলো অনেক বেশি ডিমের যে সকল প্রোটিন পাওয়া যায় তার দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী ডিমের ভেতর রয়েছে অনেক ভিটামিন খনিজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট

এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন বিওয়ান টু ভিটামিন এ এবং ডিমের ভেতরের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।

চিকেনের উপকারিতা: চিকেনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং প্রোটিন রয়েছে চিকেন বলতে বোঝানো হয় মুরগির মাংস মুরগির মাংস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বি এবং শেলসিয়াম যা দেহের যেকোনো ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।

গরুর মাংসের উপকারিতা: প্রোটিনের অন্যতম অংশ হলো গরুর মাংস যার মধ্যে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক এবং ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ৬ থেকে থাকে গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা বেশি খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধিসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে।

মসুর ডাল এর উপকারিতা: মসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল এবং প্রোটিন ডাল জাতীয় খাদ্য তে বেশিরভাগ এ সকল ভিটামিন এবং প্রোটিন থেকে থাকে ছোলা ভাসিমের বিচির ভেতরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থেকে থাকে মসুর ডালকে বলা হয় প্রোটিনের রাজা কারণ মসুর ডালকে ধরা হয় মাংসের সাথে বা মাংসের সাথে তুলনা করা হয়


এবং মসুর ডালে রয়েছে ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন কপার মেকানিজ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে গবেষণায় দেখা গেছে যারা মসুর ডাল এবং ডাল জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে তাদের লিভার রোগ এবং হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।

কোন খাবারে কত প্রোটিন আছে

শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রোটিনের অত্যন্ত প্রয়োজন এবং পুষ্টিকর খাদ্য কোন তুলনা নেই কারণ আমরা অনেকেই কাজে-কর্মে ব্যস্ত থাকি কেউ অফিস আদালতে কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবং অনেক ছাত্রছাত্রী আছে যারা ইস্কুল কলেজে ব্যস্ত থাকে এবং লেখাপড়া করতে নিজের স্বাস্থ্যের জন্য সেই রকম কোন যত্ন নেওয়া হয় না তাই আমাদেরকে বেশিরভাগ

খাদ্যগুলো খেতে হবে যেন প্রোটিনযুক্ত খাবারের আমাদের দেখভাল করে নিজের যত্ন না নিতে পারলে কি হবে প্রোটিন গুলোতে আমাদের যত্ন নিয়ে থাকবে এবং এই খাদ্য অভ্যাস গুলোর মূলমন্ত্র হলো উদ্ভিদ উৎসের খাবার যা খাওয়ার ফলে আমাদেরকে সঠিক কুষ্টি এবং প্রোটিন দিয়ে থাকবে আমাদের শরীরে বেশিরভাগ প্রোটিন জন্মায় পুষ্টিকর খাবারের মাধ্যমে।


এবার আমরা জানব আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য যে সকল পুষ্টিকর বা প্রোটিন যুক্ত খাদ্যগুলো সাহায্য করে থাকে সে সকল পুষ্টিকর খাবারগুলো নের প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কোনগুলো এবং এ সকল খাবারগুলোতে কত পরিমানের প্রোটিন থাকে সে সম্পর্কে এ টু জেড বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হল।

মসুর ডাল:এবং মসুর ডালে রয়েছে ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম আয়রন কপার মেকানিজ এবং আরো ইত্যাদি ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে গবেষণায় দেখা গেছে যারা মসুর ডাল এবং ডাল জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে তাদের লিভার রোগ এবং হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।

মটরশুটি: মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি ফাইভ এবং আরো রয়েছে এসিড আইরন অন্যান্য ভিটামিন রয়েছে কচি মটরশুঁটিতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল এবং শুকনো মটরশুঁটিতে আরও বেশি প্রোটিন থেকে থাকে তাই মটরশুঁটি বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন

গরুর মাংস: প্রোটিনের অন্যতম অংশ হলো গরুর মাংস যার মধ্যে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম আয়রন জিংক এবং ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ৬ থেকে থাকে গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা বেশি খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধিসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে।

দুধ: দুধে রয়েছে অত্যন্ত পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি এবং শিশুদের বিকাশ করতে অত্যন্ত ভূমিকা রেখে থাকে শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে দুধ। দুধ দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন যা শিশুদের বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত অবদান রেখে থাকে।


আমরা অনেকেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে সেভাবে চিন্তা ভাবনা এবং দেখভাল করতে পারিনা তাই আমাদেরকে প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিনযুক্ত কিছু খাদ্য তালিকা রাখলে শরীরের যত্ন না নিলেও খাদ্যগুলোর মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব হবে যেমন পুষ্টিকর এবং প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খাওয়ার ফলে যেকোনো কাটা

হাছারা জায়গা সহজেই ভালো হয়ে যায় এবং শরীরের অন্য কোন পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেলে তার ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।

প্রোটিন যুক্ত সবজি

শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রোটিনের কোন তুলনা নেই দেহের জন্য প্রোটিন কোষ গঠনে সাহায্য করে এবং পুনর্গঠন করে এনজাইম ও হরমোনের উৎপাদন করে এবং হাড় বেশী ত্বক ও রক্ত তৈরিতে প্রয়োজনীয় শক্তি হিসেবে কাজ করে থাকে বিশেষজ্ঞরা বলেন প্রোটিন এবং পুষ্টি উপাদানের দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণের প্রোটিন গ্রহণে বেশি গঠিত হয়

এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে অতিভজন হাস পায় আহার শক্ত হয় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে আমরা জানতে চলেছি প্রোটিনযুক্ত সবজি সম্পর্কে যে সকল সবজি প্রায়ই খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত এবং বেশি বেশি সবজি গুলো খেলে যে সকল উপকার হবে বিস্তারিত জেনে নিন।

পালং শাক: পালং শাক পাতাতে ভর্তি হলেও এর উপাদান রয়েছে অতুলনীয় কারণ পালং শাকে রয়েছে প্রোটিন ভিটামিন অ্যামিনো এসিড যা শরীরের কালারের ৩০ শতাংশ পূরণ করতে সক্ষম হয়ে থাকে উদ্ভিদ জগতে প্রোটিনের দ্বিতীয় উৎস হলো পালং শাক এতে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি ভিটামিন কে এই সকল পুষ্টি উপাদান গুলো থাকে


যার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে স্বাস্থ্যকর রক্ত প্রবাহ উন্নত রাখতে সহায়তা করে এবং বেশি বেশি পালং শাক খাওয়ার ফলে শরীরের আরো অন্যান্য রোগের প্রতিকার করে থাকে তাই সাজেস্ট করব বেশি বেশি পালং শাক খাওয়ার জন্য।

ফুলকপি: ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় এবং আরও পাওয়া যায় পটাশিয়াম ম্যাঙ্গানিজ ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে লৌহ এবং এ সকল দ্রব্য মূল মিলিত ফুলকপি যা খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী দ্রব্য হিসেবে গণ্য করা হয়।

পাতাকপি: উদ্ভিদ জগতের অন্যতম একটি সবজি হল পাতাকপি পাতাকপিতে প্রচুর পরিমাণের কেন লিখ কেমিকেল থাকে যার মাধ্যমে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর উপকার হয়ে থাকে যা যেকোন ভাবে রান্না করে খাওয়া যায় এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ এবং রয়েছে ভিটামিন সি ভিটামিন এ ভিটামিন বি এবং ভিটামিন কে

ভিটামিন b6 ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম এই সকল উপাদান রয়েছে পাতাকপির মধ্যে যা চোখে ছানি পড়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং চোখে ঝাপসা ঝাপসা দেখালে তা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে পাতাকপি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পাতাকপি রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন এতে অনেক উপকারে আসবে।

ব্রকলি: এমন একটি দ্রব্য যা খাওয়ার ফলে প্রোটিন উচ্চ মানের হয়ে যায় এবং এতে রয়েছে কম চর্বি ও ক্যালরি সমৃদ্ধ ভিটামিন খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এ সকল খাদ্যদ্রব্যের প্রোটিন গুলো শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ব্রকলিতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে এবং রয়েছে ক্যান্সার ভালো করার মত গ্লুকোসিনো লেটস যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

ভুট্টার দানা: ভুট্টা থানা শরীরের দৈনিক চাহিদার 9 শতাংশ পূরণ করে থাকে ভুট্টাতে প্রচুর পরিমাণে থাকে ইয়ামিন ভিটামিন সি ভিটামিন বি সিক্স পলাইট ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম তাই ভুট্টা দানা বেশি বেশি খেতে পারেন কচি ভুট্টা দানা কে বলা হয় সবজি।

কোন খাবার খেলে রক্ত বাড়ে

মানুষের শরীরে রক্তের পরিমাণ পর্যাপ্ত না থাকলে শরীরের দুর্বল হয়ে পড়ে কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের কয়েক মাস বা কয়েক বছর পরে রক্ত চেঞ্জ করা লাগে বা রক্ত ঢোকানো লাগে তার শরীরে রক্ত মানব দেহের জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা সকল অংশে অক্সিজেন এবং পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে থাকে দেহে রক্তের উপাদান কমে

গেলে লাল রক্ত সাদা হয়ে যায় লাল রক্তে রয়েছে আয়রন কম্পাউন্ড মেডিকেল টার্মে যাকে বলা হয় হিমোগ্লোবিন এর কাজ হল হৃদপিণ্ড এবং দেহের যে কোন অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করানো তাই রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব দেখা যায় বা শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এর ফলে

রক্তশূন্যতার রোগ হতে পারে এর থেকে বাঁচার উপায় হল হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানোর কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই পুষ্টিকর খাবার গুলো কোনগুলো হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াবে এবং বাড়াতে সাহায্য করবে সে সকল খাদ্যগুলো নিচে দেওয়া হল।

ফল: ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন প্রোটিন এবং কিছু রসালো ফল রয়েছে যা খাওয়ার ফলে শরীরের যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িত চলতে সাহায্য করে এবং শরীর সুস্থ থাকতে সাহায্য করে থাকে ফলগুলো হলো লেবু আম এবং কমলা ফলগুলোতে বেশিরভাগ রয়েছে ভিটামিন সি যা দেহে আয়রন চুষে নিতে ভিটামিন সি এর


অত্যন্ত প্রয়োজন তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন ভিটামিন সি যুক্ত কিছু ফল যা খেলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ি তুলতে সাহায্য করবে এবং দেহের জন্য অত্যন্ত উপকার তাই বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন ভিটামিন সি যুক্ত ফল বা যে কোন ফল।

সবজি: খাদ্য তালিকায় সবজি রাখার চেষ্টা করুন প্রতিদিনের কারণ সবজি হল শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার মূল উৎস যা খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন রোগের সাথে ফাইট করে যায় এবং জীবাণুর সাথে ফাইট করে প্রতিদিন তাজা তাজা সবজি খেতে পারলে পুষ্টি এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি কমাতে

সাহায্য করবে যেমন সবজিগুলো হলো টমেটো ব্রকলি আলু কুমড়া এবং বিটরুট এ সকল খাদ্যগুলো আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে থাকে এছাড়া স্পেনিক এবং আরো অন্যান্য খাদ্য আছে যা আয়রন সমৃদ্ধ খাদ্য দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাদ্য এগুলো তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় এগুলো রাখার চেষ্টা করুন একটি হলেও।

বাদাম: যেকোনো ধরনের বাদাম মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী দেহের রক্তে বাড়ানোর জন্য যে কোন বাদামি উপকারী হিসেবে গণ্য করা হয় এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য বেশি বেশি করে বাদাম খাওয়া অভ্যস্ত করতে হবে এবং প্রতিদিন বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে সময় না পেলে কিছু সময় বের করে বাদাম খেতে হবে।

ডিম : যা অতি সাধারণ কিন্তু এর প্রোটিন অত্যন্ত বেশি দেখতে সাইজা কম হলেও একটি ৫০ গ্রাম ডিমের 6.3 গ্রাম প্রোটিন থাকে ডিম অতি সাধারণ সকলেই চিনে থাকেন তবে এর পুষ্টিকর দিকগুলো অনেক বেশি ডিমের যে সকল প্রোটিন পাওয়া যায় তার দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী ডিমের ভেতর রয়েছে অনেক ভিটামিন খনিজ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট

এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে সেলেনিয়াম এবং ভিটামিন বিওয়ান টু ভিটামিন এ এবং ডিমের ভেতরের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান যার রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম।

প্রোটিন কাকে বলে

প্রোটিন হলো এক ধরনের জৈব বৃহৎ এবং একে বলা হয় অনুর প্রকার বিশেষ প্রোটিন হলো এক ধরনের ভার বিশিষ্ট নাইট্রোজেন যা পলিপাইটার্ড শৃংখল পলিমার তৈরি করে থাকে এবং সঠিক মাত্রায় একটি প্রোটিন তৈরি হয় একে মূলত প্রোটিন বলা হয় প্রোটিন যুক্ত বা প্রোটিন ছাড়া কোন জীবজন্তু বা প্রাণীর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যেত না কারণ প্রোটিন

 হলো প্রতিটা জীবের জন্য প্রাণের প্রধান উপাদান হিসেবে গণ্য করা হয় প্রতিটা প্রোটিনে থাকে কার্বন হাইড্রোজেন অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন এ সকল উপাদান গুলো থাকে প্রোটিনে প্রচুর পরিমাণে প্রতিটি প্রোটিন কে ভাঙতে গেলে দেখা যাবে প্রথমে কার্বন পাওয়া যাবে তারপরে হাইড্রোজেন অ্যামাইনো এসিড আরো অন্যান্য পদার্থ 

পাওয়া যাবে এক কথায় এই সকল উপাদান গুলো মিলিত হয়ে একটি প্রোটিন তৈরি হয় আরো বলা যায় প্রোটিনযুক্ত খাদ্যের মাধ্যম গুলোকনকে যেমন ডিম দুধ মাছ মাংস আরও ইত্যাদি ইত্যাদি পুষ্টিকর খাদ্যগুলোকে প্রচুর পরিমাণে অ্যামাইনো এসিড থাকে এই সকল পুষ্টিগুণ খাদ্যগুলন কেই মূলত প্রোটিন বলা হয় প্রোটিন প্রতিটি জীবের জন্য

 অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান যা মানব দেহের সুস্থতা এবং সবল রাখতে সাহায্য করে থাকে তাই প্রোটিনযুক্ত খাদ্য প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখা অত্যন্ত জরুরী এতে শরীর সুস্থ থাকবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে।

শেষ কথা

আমরা জেনেছি প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে প্রোটিন জাতীয় সবজি কি কি সে সম্পর্কে কোন কোন খাবার খেলে রক্ত বাড়ে এ টু জেড তথ্য এ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি আপনি যদি না জানেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে আর্টিকেলটি পরে আসুন আশা করি কাজে দেবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url