চোখ ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় - চোখের ঝাপসা দূর করার উপায়

আমাদের সকলের কাছে চোখ একটি অমূল্য সম্পদ যার চোখ নাই সেই জানে চোখের কি যন্ত্রনা যার চোখ নাই সে জানেনা পৃথিবীটা দেখতে কেমন এবং যার চোখ আছে সে সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু চোখের যত্ন নিয়ে ভাবেনা তাই আমরা জানবো চোখ ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এবং চোখ আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান একটি অঙ্গ আমরা জানবো চোখের ঝাপসা দূর করার উপায় সমূহ
চোখ ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়
যার চোখ নাই সেই জানে চোখ না থাকার যন্ত্রণা আর যার চোখ আছে তার চোখ যদি কিছু হয়ে যায় তার গোটা পৃথিবীটাই অন্ধকার তাই চোখের যত্নে কোন ত্রুটি রাখা যাবে না কারণ যার চোখ নাই সেই বুঝে তার চোখের কারণে কত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

ভূমিকা

আমরা জানি চোখ আমাদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ তবুও অনেকে কাজের চাপে চোখের যত্ন নিতে পারে না বিশেষজ্ঞরা বলে মানুষের কাজকর্মের অভ্যাসে পরিবর্তন নিয়ে আসলে চোখ সুস্থ রাখা যায় এমনটা বিশেষজ্ঞদের কথা আমরা চেষ্টা করবো চোখ নিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করার কারণ চোখ না থাকলে গোটা পৃথিবীটাই অন্ধকার হয়ে যাবে তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখের যত্ন নেওয়া ভুলবেন না।
  • চোখ ওঠার উপকারিতা
  • চোখ ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়
  • চোখ ওঠার লক্ষণ ও প্রতিকার
  • চোখের ঝাপসা দূর করার উপায়
  • কোন ভিটামিনের অভাবে চোখের সমস্যা হয়

চোখ ওঠার উপকারিতা

চোখ উঠলে অনেকে বিরক্ত বোধ করে যে চোখের হয়তো বা কোন সমস্যা হবে বা চোখ জ্বালাপোড়া করার জন্য অনেকেই বিভ্রান্তিতে পড়ে যায় যে চোখের জন্য কি করব কি খাব এভাবে অস্থির হয়ে পড়ে চোখ ওঠা যেমন ক্ষতিকর দিক আছে তার চাইতে উপকার বা চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত কার্যকরী উপায় হলো চোখটা জেনে নেওয়া যাক চোখ ওঠার উপকারিতা সম্পর্কে।


চোখের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা: চোখ উঠার সবচাইতে ভালো ব্যবস্থা হল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যত রকমের ক্ষতিগ্রস্ত পদার্থ চোখে থেকে থাকে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত পদার্থ গুলো ধুয়ে মুছে হারিয়ে যায় চোখের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে অনেকে বলে থাকে চোখ উঠলে নাকি নতুন চোখ জন্মায় আসলে এমনটা নয় তবে চোখ ওঠার কারণে চোখের সম্পূর্ণ ব্যাকটেরিয়া

মারা যায় চোখের ক্ষতি কারক যত রকমের জীবাণু থাকে সব মারা যায় এবং ফ্রেশ হয়ে যায় চোখ ওঠার মাধ্যমে সংক্রামক এজেন্টের মত ক্ষতিকারক পদার্থ চোখের স্পর্শে আসার কারণে শরীরে একটি অন্যরকম প্রক্রিয়া শুরু করে এবং তার ফলে চোখ ওঠা শুরু হয় চোখ ওঠার ফলে চোখের ক্ষতি কর ব্যাকটেরিয়া গুলো ধুয়ে মুছে চলে যায়।

চোখের টক্সিন ফ্ল্যশ করা: চোখ ওঠার কারণে চোখে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয় সেই পানির সাথে বিষাক্ত পদার্থ বা ব্যাকটেরিয়া গুলো ধুয়ে মুছে বের হয়ে যায় এবং চোখে জলের উপাদান বৃদ্ধি করে চোখ ওঠার মাধ্যমে চোখের জলে রয়েছে এন্টিবডি ও এনজাইম যা চোখের ক্ষতিকারক পদার্থ এবং ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকর ঝুঁকি থেকে বাঁচায়।

চোখের তৈলাক্ত এবং সুরক্ষা: চোখ ওঠার ফলে চোখের তৈলাক তোতা দূর করে প্রচুর পরিমাণে পানি জন্মায় পানির মাধ্যমে যাবতীয় ব্যাকটেরিয়া গুলো তেলাক্তভাবে বের হয়ে যায় শুষ্কতা প্রতিরোধ করে সুরক্ষামূলক স্তর প্রদান করে চোখ উঠার মাধ্যমে এবং চোখের ক্ষতিগ্রস্ত থেকে বাঁচিয়ে তোলে।


চোখের ইমিউন রেসপন্স: চোখের ইমেউন রেসপন্স বলতে বোঝানো হয় ইমিউন সিস্টেমকে ভবিষ্যতের সংক্রমণকে আরো কার্যকর ভাবে চিনতে এবং জানতে সাহায্য করাকে এনিওনের রেসপন্স বলে ইমিউন রেসপন্স এর কারণে চোখের যে সকল ক্ষতি কর হুমকির দিকগুলো আছে সে হুমকির দিকগুলো থেকে বাঁচতে সাহায্য করে এবং লড়াই করার ক্ষমতাকে আরো বৃদ্ধি করে।

চোখ ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়

চোখ মানুষের কাছে অমূল্যবান একটি সম্পদ তবুও চোখের অযত্ন থেকে যায় বিভিন্ন কাজের চাপে বিভিন্ন অফিসের চাপে বিভিন্ন ভুল ত্রুটির কারণে চোখের যত্ন নেওয়া হয় না চোখ না থাকলে পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে যাবে তাই আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে যে কোন কাজের ফাঁকা ফাঁকি আমাদেরকে চোখের যত্ন নিতে হবে এবং চোখের জন্য

কিছু টাইম বের করে নিতে হবে চোখের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ চোখের অযত্নে চোখের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে যার চোখ নেই সেই জানে চোখের যন্ত্রনা তার কাছে পৃথিবীটাই অন্ধকার তাই চোখ থাকতে চোখের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন চলুন জেনে নেওয়া যাক চোখ ভালো রাখার কিছু ঘরোয়া উপায় সমূহ।

চোখে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা: আমরা যখন বাইরে ঘোরাঘুরি করি চোখে অনেক ধুলা ভালো করে থাকে এবং অনেকক্ষণ যদি কোন ইলেকট্রিক্যাল জাতীয় জিনিসের দিকে তাকিয়ে থাকি যেমন ফোন ল্যাপটপ কম্পিউটার টিভি এই সকল ইলেকট্রিক্যাল জাতীয় জিনিসের দিকে তাকিয়ে থাকলে সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের চোখ বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন


কোন বাইরের কাজ সেরে এসে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন চোখে এবং ইলেকট্রিক্যাল জাতীয় জিনিসের দিক থেকে চোখ সরান অন্তত 30 মিনিট পর পর চোখে ঝাপটা দেন পানের এতে চোখের ময়লা মাটি দূর হয়ে যাবে এবং চোখ থাকবে ফ্রেশ কন্টিনিউ এর কাজগুলো করার পর চোখে পানির ঝাপটা দিয়ে নিন এতে চোখ ভালো থাকবে।

চোখের যত্নে শাকসবজি: প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শাকসবজি থাকাই লাগবে শাকসবজি খাওয়ার ফলে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে তেমনি চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাদ্য হিসেবে গণ্য করা হয় শাকসবজিকে বিশেষজ্ঞদের তথ্য অনুযায়ী সবুজ শাকসবজি চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং বিভিন্ন রকমের পুষ্টিকর ফলমূল খেতে বলছে বিশেষজ্ঞরা।

পরিষ্কার হাতে চোখ স্পর্শ করা: চোখের যে কোন চাপ কমাতে বা চোখ জ্বালাপোড়া কমাতে বা চোখ চুলকানো কমাতে আপনার দুটি হাতে যথেষ্ট তবে হাত দুটি হতে হবে একেবারে পরিষ্কার কোন ময়লা মাটি বা কিছু লেগে থাকলে তা ধুয়ে একেবারে পরিষ্কার করে নিন এবং পরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ স্পর্শ করতে পারেন এই নিয়মগুলো মেনে চললে চোখ ভালো থাকবে।

ধুমপান এড়িয়ে চলা: চোখ ভালো রাখতে হলে ধূমপানিড়িয়ে চলতে হবে কারণ সিগারেট বা বিড়ির ধোয়াতে চোখের অত্যন্ত ক্ষতি করে থাকে ধূমপানের ফলে চোখ অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে যা পরবর্তীতে আর ঠিক করা সম্ভব হয় না তাই চেষ্টা করুন ধূমপান এড়িয়ে চলার এতে আপনার দেহ ভালো থাকবে এবং চোখ দুটো ভালো থাকবে।

সানগ্লাস ব্যবহার করা: সানগ্লাস ব্যবহারের ফলে সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা করে চোখ দুটোকে শুধু তাই না বাইরে কোথাও ঘুরতে গেলে বা বাইরে কোন কাজে গেলে সানগ্লাস ব্যবহার করার ফলে চোখে ধুলাবালি কম পড়ে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে সানগ্লাস পরার কারণে চোখে রোদের তাপ লাগতে পারে না এবং ধুলাবালি ঘরে না তাই চোখ থাকে অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নভাবে।

এবং চেকআপ: চোখের যত্ন নেওয়ার সময় পাওয়া যায় না কিন্তু একটু সময় পেলেই ই চোখের চেকআপ করে নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ চোখের কোন সমস্যা হয়ে থাকলে তা ধরা পড়বে এবং তৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসা করে নেওয়া হবে চেকআপের মাধ্যমে কোন সমস্যা হলে তা ধরা পড়ে তাই মাঝে মধ্যে চেকআপ করে নিন এবং চোখের যত্ন নিন।

চোখ ওঠার লক্ষণ ও প্রতিকার

চোখ ওঠার সময় চোখ লাল বর্ণ আকার ধারণ করে এবং চোখে অত্যন্ত জ্বালাপোড়াও করতে পারে বা প্রচুর পরিমাণে পানি ঝরে থাকে বেশিরভাগ চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যায় এবং চোখ বেশিরভাগ খচখচ করে বা চুলকানি বা অস্বস্তি ভাব হতে পারে চোখ ওঠার রোগ প্রায় সকলেরই হয়ে থাকে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে কোন ভাইরাসজনিত রোগ

বা ব্যাকটেরিয়ার কারণে চোখটা রোগ হয়ে থাকে এবং কারো কারো অত্যন্ত পরিমাণের এলার্জির সমস্যা হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে এলার্জির কারণেও চোখ লাল হয়ে যেতে পারে বা চোখে পানি ঝরতে পারে যে সময় বাতাসের আদ্রতা বৃদ্ধি পায় বা বেশি হয় সেই সময় রোগটি বেশি হয়ে থাকে চিকিৎসকদের মতে চোখ উঠা রোগটি হতে পারে ভাইরাসজনিত

ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ বিশেষজ্ঞরা আরো বলে চোখ ওঠার রোগ নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় থাকার কিছুই নাই কারণ চোখ ওঠার রোগ ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছুদিন চিকিৎসা করলে তা সেরে যায় চোখ উঠা রোগটি ছোঁয়াচে বা একজনার দিকে তাকালে আরেকজনের হতে পারে তাই বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে চোখটা রোগ হলে বাইরে বেরুতে মানা করে এবং ঘরে থেকে


প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার জন্য সাজেস্ট করে থাকে চোখ ওঠার ফলে চোখ খুজ খুজ করা বা চোখ জ্বালাপোড়া করলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করে ওষুধ খেতে পারে বা বিভিন্ন রকমের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন এতে চোখের জ্বালাপোড়া বা খোঁচকুচে কমে যেতে পারে তবে চোখ ওঠার পর চুলকানো বাচকুচি করলে চোখে হাত

দেওয়া যাবে না এতে চোখের অত্যন্ত ক্ষতি হয়ে যেতে পারে চোখেটা রোগ বেশিদিন থাকে না সর্বোচ্চ এক সপ্তা বা ২-৩ দিনেও ভালো হয়ে যেতে পারে।

চোখ ওঠার করণীয়: চোখ উঠলে চোখ সবসময় পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন চোখে মাঝেমধ্যে লবণ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিন কারণ চোখ বেশিক্ষণ পানি ঝরার ক্ষেত্রে বা পানি আটকে থেকে পৃষ্ঠাতে পারে তাই চোখের ক্ষতি হতে পারে তাই কিছুক্ষণ পর পর বা কয়েক ঘন্টা পর পর লবণ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিন এবং চোখ বেশিক্ষণ ভেজা থাকতে

দেবেন না কিছুক্ষণ পরপর রুমালের সাহায্যে মুছে নিন এবং চশমা ব্যবহার করতে পারে এতে আপনার চোখ সুরক্ষা থাকবে এবং অন্যান্য লোকের জন্য ক্ষতি থেকে বাঁচবে তারা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন চোখ চুলকালে বেশি ঘষাঘষি করা যাবে না এতে চোখের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে এবং পুষ্টিকর বা ভিটামিনযুক্ত খাদ্য

বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং চোখ উঠলে বেশি বেশি বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন এতে চোখ আরাম পাবে প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে।

চোখের ঝাপসা দূর করার উপায়

মানুষের প্রত্যেকটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেভাবে যত্ন নেওয়া উচিত তার চাইতে বেশি চোখে কারণ চোখ ভালো লাগতো দুনিয়া ভালো চোখ নষ্ট হয়ে গেলে পুরো দুনিয়াটাই অন্ধকার হয়ে যাবে তাই চোখের যত্ন বেশি করে নিতে হয় চোখের মতো লাজুক শরীরের আর কোন অঙ্গ নাই অনেকে আছে ফোনের মাধ্যমে তার সারাদিনটা কাটে বা গেম খেলার মাধ্যমে তাদের ক্ষেত্রে

চোখের ক্ষতি অত্যন্ত বেশি হয়ে থাকে তাদের দৃষ্টি শক্তি অল্প বয়সেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে অনেকে আছে চোখের প্রতি বেশি চাপ দিয়ে থাকে যেমন সারাক্ষণ ফোনের মাধ্যমে দিন কাটে এবং আরও অন্যান্য উপায় আছে তাই তাদেরকে বেশিরভাগ সময়টা ফোন থেকে বিরত রাখতে পারলে চোখ দুটো ভালো রাখা যাবে ভেষজ উপায়ে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর উপায় সমূহ।

খাদ্য অভ্যাস: চোখের জন্য সর্বপ্রথম খাদ্য অভ্যাসকে কিসের জন্য চুস করা হয় খাদ্য অভ্যাসকে এই জন্য চুস করা হয় কারণ খাদ্যের মাধ্যমে চোখ সুস্থ থাকে কারণ শাকসবজি বা ফলমূল খাওয়ার মাধ্যমে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে আমাদের দেহ তেমনি চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি দ্রব্য হল শাকসবজি বা ফলমূল

তাই আমাদেরকে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি এবং ফলমূল সবচাইতে ভিটামিনযুক্ত শাকসবজি হলো সবুজ শাক পালং শাক এবং আরো অন্যান্য সবজিগুলো খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এতে আপনার চোখ সুস্থ থাকবে এবং দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং কিছু ফলমূল রাখুন যেমন পেয়ারা বেদেনা আঙ্গুর কমলা


লেবু আর ইত্যাদি ফলগুলো আছে এগুলো প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় একটি হলেও খেলে আপনার শরীরের জন্য যেমন উপকার তেমন চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারে আসবে এই ফলগুলো এবং চোখের ঝাঁপটা দূর করবে এবং দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে এ ধরনের শাকসবজি এবং ফলমূল গুলো তাই প্রতিদিন চেষ্টা করুন খাদ্য তালিকাতে খাদ্যগুলো রাখার জন্য।

চোখের ব্যায়াম: চোখের ব্যায়াম করতে পারেন এতে চোখ সুস্থ থাকতে সক্ষমতা লাভ করে চোখের ব্যায়াম বলতে চোখের বাম দিক থেকে ডান দিকে ডান দিক থেকে বামদিকে উপর থেকে নিচে নিচ থেকে উপরে এভাবে ঘুরানোর মাধ্যম কে বলা হয় চোখের ব্যায়াম চোখের ব্যায়ামের কারণে চোখের অলসতা কমে যায় চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

কোন ভিটামিনের অভাবে চোখের সমস্যা হয়

আমাদেরকে চোখের জন্য বেশি বেশি যত্ন নেওয়ার দিকে আগ্রহী হতে হবে কারণ চোখ একটি অমূল্য রত্ন যার চোখ নাই সেই জানে চোখের যন্ত্রণা কি এবং যারা আছে তার চোখের যদি কিছু হয়ে যায় সে বুঝতে পারবে তার পৃথিবীটাই অন্ধকার। কারণ চোখ ছাড়া চলাফেরা করা অত্যান্ত কষ্টকর তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে চোখের প্রতি

বেশি বেশি এবং ভিটামিন যুক্ত খাদ্য বেশি বেশি খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করতে হবে চোখ সুস্থ রাখার জন্য আমাদেরকে খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন শাকসবজি রাখার চেষ্টা করতে হবে এবং ভিটামিন যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন ভিটামিন যুক্ত খাদ্য খেলে চোখ ভালো রাখা সম্ভব

ভিটামিন এ: ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য যত বেশি বেশি খেতে পারবেন তত আপনার চোখের প্রতি যেমন উপকার তেমনই আপনার দেহ গঠনের জন্য অত্যন্ত উপকারী ভিটামিন এ চোখের জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এ যার মাধ্যমে চোখের রেটিনা গুলো চোখকে আদ্র রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী অবদান রেখে থাকে ভিটামিন এ ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য

তালিকাগুলো হল শাক সবজির ভেতরে পড়ে গাজর সবুজ শাক পালং শাক এবং অন্যান্য রকমের ফলের তালিকায় রয়েছে কমলা লেবু লেবু গাজর বেদনা আরো অন্যান্য ফলমূল এবং শাকসবজি যা খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন সংক্রমণ রোগ মুক্তিতে সাহায্য করে থাকে তাই বেশি বেশি ভিটামিন এ যুক্ত খাদ্যগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।

ভিটামিন বি: ভিটামিন বি চোখ সুস্থ রাখতে উঠতেন উপকারী একটি উপাদান ভিটামিন বি চোখ সুস্থ রাখার জন্য অন্যতম অবদান রেখে থাকে যেমন ভিটামিন বি এর কারনে ফ্রি রেডিক্যাল এ সকল ক্ষতি থেকে চোখকে বাঁচাতে সাহায্য করে ভিটামিন বি সমৃদ্ধ কিছু খাদ্য রয়েছে যেমন শাকসবজি এবং দুধ দই এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন বি এর ঘাটতি পূরণ করে।

ভিটামিন সি: ভিটামিন সি সবচাইতে শক্তিশালী ভিটামিন যা দেহের যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ি তুলতে সাহায্য করে এবং চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম ভিটামিন সি এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং চোখের ছানি পড়া

এবং বয়স বেড়ে গেলে চোখে ঝাপসা দেখা বা বয়স সম্পর্কিত ঝুঁকি সম্পন্ন বিষয়গুলোর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং ভিটামিনযুক্ত খাদ্যগুলো হলো পুষ্টিকর ফল যেমন কমলা আঙ্গুর কেউই আম আনারস পেপে তরমুজ স্ট্রবেরি আরো অন্যান্য ফল রয়েছে এবং শাকসবজি গুলো হলো সবুজ শাক পালং শাক বাঁধাকপি টমেটো মিষ্টি আলো ইত্যাদি ইত্যাদি।

ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি চোখের জন্য অনেক অবদান রাখে এবং চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে ভিটামিন ডে চোখের শুষ্কতা রুক্ষতা এবং ছানি পড়া থেকে রক্ষা করে ভিটামিন ডি ভিটামিন ডি জাতীয় খাদ্যগুলো হলো ডিমের কুসুম গরুর দুধ লিভার অয়েল এবং স্যামন এবং ডিম খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করে।

ভিটামিন ই: ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ভিটামিন ই এতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর হাত থেকে বাঁচাতে বাচককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন ই যুক্ত খাদ্যগুলো বিভিন্ন রকম শাকসবজি এবং বিভিন্ন রকমের বাদাম গুলো সূর্যমুখী এবং সয়াবিন তেল সমৃদ্ধ আরো অন্যান্য খাদ্যগুলা ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করে।

সর্বশেষ কথা

আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া এবং ঘাটতি পূরণের কিছু উপায় সমূহ আমাদের আর্টিকেল সম্পূর্ণ দেওয়া হলো যেমন চোখ ভালো রাখা আর ঘরোয়া উপায় চোখের ঝাপসা দূর করার উপায় এবং চোখের সারা জীবনের জন্য ভালো রাখার উপায় সমূহ সম্পন্ন এ টু জেড তথ্য এই পোষ্টের ভেতর দেওয়া হল।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url