চিকন ছেলেদের স্টাইল - লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড করার নিয়ম

 আমরা জানবো চিকন ছেলেদের স্টাইল কেমন হওয়া উচিত এবং কিভাবে স্টাইল করলে চিকন ছেলেদেরকে অনেক স্মার্ট দেখাবে তা আমরা বিস্তারিত জানবো এবং আরো জানবো লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড করার নিয়ম এক কথায় আমরা লাইফস্টাইল সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত জানবো তো চলুন শুরু করাযাক।

চিকন ছেলেদের স্টাইল
আমরা সকলেই লাইফস্টাইল নিয়ে হতাশ হয়ে পড়ি তো হতাশ হওয়ার কোন কারণ নেই কারণ এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো কিভাবে লাইফ স্টাইল করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত

ভূমিকা

আমরা জানবো ছেলেদের স্টাইলিশ সম্পর্কে বিস্তারিত স্টাইলিশ বলতে বোঝানো হয় নতুন নতুন জামা কাপড় পরা স্টাইলিশ জামা কাপড় স্টাইলিশ ভাবে কাটিং দেওয়া চলে ব্র্যান্ডের জামা কাপড় পরা ব্র্যান্ডের জুতা পরা এইসব রুলস মেনে চলা কে ব্র্যান্ডের স্টাইলিশ বলা হয় এই সকল রুলস মেনে চললে লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড হয়ে যাবে নিচে আরো বিস্তারিত দেওয়া হল।

  • চিকন ছেলেদের পোশাক নির্বাচন
  • লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড করার নিয়ম
  • স্টাইলিশ হওয়ার উপায়
  • হ্যান্ডসাম হওয়ার উপায়
  • চিকন ছেলেদের স্টাইল
  • লাইফস্টাইল কেমন হওয়া উচিত
  • লাইফস্টাইল

চিকন ছেলেদের পোশাক নির্বাচন

চিকন ছেলেদের জন্য পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপস দেব সেগুলো অনুযায়ী যদি আপনি চলতে পারেন তাহলে আপনাকে অনেক হ্যান্ডসাম দেখাবে সেই টিপস গুলো হল আপনাকে সব সময় এমন পোশাক পড়তে হবে যেগুলো খুব ঢিলে ঢালাও না আবার খুব চুপচাপনা একেবারে মিডিয়াম পোশাক পরতে হবে এবং খেয়াল রাখবেন পোশাকটি কোন রঙের।


পরলে আপনাকে মানাবে সেই দিকে খেয়াল রেখে আপনি কালো চুস করতে পারেন কালার চুষের ক্ষেত্রে কিছু নির্দেশনা বলে যায় যেমন নীল সবুজ কালো এগুলো গায়ে পড়লে যে কোন মোটা মানুষ কেও চিকন দেখায় এক্ষেত্রে এগুলো চয়েস করতে পারেন এবং অন্যান্য যে কালার গুলো আছে সেগুলো পড়ার আগে আপনার গায়ের রং কি।

তার সঙ্গে ম্যাচিং করে পড়তে হবে যেমন ফর্সা এবং শ্যামলা মানুষকে যে কোন কালার গুলোই মানিয়ে যায় যে কোন কালারের শার্ট অথবা গেঞ্জি পরলে তাদেরকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে কিন্তু কালো মানুষের জন্য যে কোন রঙের গেঞ্জি অথবা শার্ট এবং অন্যান্য জিনিস পরিধান করলে দেখতেও অতটা্

ভালো লাগেনা তাই খেয়াল রাখতে হবে আমাদেরকে এমন কিছু পড়ার জন্য যা আমাদের সাথে মিলে যায় এবং দেখতে ভালো লাগে এমন কিছু আমাদেরকে। নির্বাচন করতে হবে। পোশাকের ক্ষেত্রে। এবং চিকন ছেলেদের পোশাকের কিছু লিস্ট নিচে দেওয়া হল বিস্তারিত জেনে নিন।

বানানো শার্ট: বানানো শার্ট পরলে মিডিয়াম মোটা যারা তাদেরকেও দেখতে চেকোন মনে হয় এবং সে কোন যারা তারাও পড়লে বোঝা যায় না সে চিকন না মোটা সেজন্য আমি সাজেস্ট করবো বানানো শার্ট পড়ার জন্য।

এবং বানানো প্যান্ট: বানানো প্যান্ট হলে আপনি চিকন হন বা মোটা হন বোঝা যাবে না দেখতেও অনেকটা স্মার্ট টাইপের লাগবে তাই আমি সাজেস্ট করব যে বানানো শার্ট এবং প্যান্ট পড়ার জন্য।

 টি শার্ট: টি-শার্টের ক্ষেত্রে ফুলহাতা টিশার্ট পরলে অনেক সুন্দর লাগে এবং বোঝাই যায় না যে সে চিকন না মোটা না তার শরীর টা রগেটে আর যদি হাফ হাতা টি শার্ট ব্যবহার করে তাহলে চিকন মানুষকে রোগা টি মনে হয় আর মোটা মানুষকে মিডিয়াম সো আমরা চেষ্টা করবো এগুলো মেনটেইন করে 


এবং অন্যান্য পোশাক: অন্যান্য পোশাক বলতে যে কোন মানুষের ক্ষেত্রে কালো হোক অথবা শ্যামলা হোক অথবা ফর্সা হোক যে কোন মানুষকেই যে কোন পোশাক সুট করে যে কোন কালারের সাথে ম্যাচ করতে হলে চিকন ছেলেদের তুলনা নেই কারণ তারা যাই পরে তাতেই তাদেরকে মানিয়ে যায় তবে এর ভিতরে আর কিছু কিছু পোশাক আছে যেগুলো

চিকন মানুষ যদি পড়ে তাহলে তাদেরকে দেখতে অনেক স্মার্ট লাগে এর ভেতরে কিছু কিছু লোক আছে যারা স্টাইল করতে পছন্দ করে এবং কিছু কিছু আছে তারা স্টাইল সম্পর্কে বোঝেনা তো নিশ্চয়ই সংকোচ কেটে গেছে আপনাদের। পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে

লাইফ স্টাইল ব্র্যান্ড করার নিয়ম

লাইফস্টাইল ব্যান্ড করার জন্য আমাদেরকে সর্বপ্রথম যাদের দিকে খেয়াল রাখতে হবে তা হলো কিছু রুলস এবং রেগুলেশন মেনে চলতে হবে আমাদেরকে। সেই রুলস এবং রেগুলেশন গুলো মেনে চলতে পারলে আমাদের লাইফস্টাইলটাকে ব্র্যান্ড করা সম্ভব হবে তো চলুন নিয়ম গুলো যেনে নেওয়া যাক লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ব্র্যান্ড হলো একটি ইংরেজি শব্দ

 এবং ব্র্যান্ড শব্দটি এমন একটি শব্দ ব্র্যান্ড কথাটি শুনলে সকলেই সেটাকে মনে করে অনেক ভালো এবং অনেক বড় কিছু ব্র্যান্ড মানে বোঝায় আগ্রহ চেষ্টা মনোভাব আকাঙ্ক্ষা যা দ্বারা মানুষকে অনুপ্রাণিত করে এবং আকৃষ্ট করে এবং ব্র্যান্ডের জিনিস সকলেই পছন্দ করে এবং ব্র্যান্ডের জিনিস 


ব্র্যান্ডের জিনিস বলতে যে কোন পণ্য কে বোঝায় যেমন পণ্য গুলো বলতে। বোঝানো হয়েছে আপনার হাতের ফোনটি হতে পারে এবং আপনি যেই ল্যাপটপে কাজ করেন সেই ল্যাপটপটি হতে পারে 
ল্যাপটপ না থাকলে আপনার পায়ের জুতা হতে পারে আপনার গায়ের টি-শার্ট অথবা শার্ট হতে 

পারে এবং আরও অন্যান্য কিছু আছে যেগুলোকে আমরা বলে থাকি ব্র্যান্ডের পূর্ণ সে ব্যান্ডের পণ্য দ্বারা বোঝানো হয়েছে লাইফস্টাইলকে কিভাবে ব্যান্ড করা যায় লাইফ স্টাইল ব্র্যান্ড করতে হলে সর্বপ্রথম আমাদেরকে যে জিনিসগুলো লাগবে তার নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল

শিক্ষা: প্রথমে লাগবে শিক্ষার প্রয়োজন কারণ শিক্ষার মাধ্যমে একজন মানুষের ব্রেনের বিকাশ ঘটে এই শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মানুষকে চিনে থাকেন ভালোভাবে যেমন সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ভালো কিছু করলে এবং ভালো পোস্টের চাকরি অথবা যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা করলে মানুষটাকে চিনতে পারবে ব্র্যান্ড হিসেবে যেমন বলবে ওই ছেলেটি অনেক শিক্ষিত হয়ে অনেক শিক্ষিত বলাটা কেউ একটি ব্র্যান্ড বলা হয়।

চরিত্র: চরিত্র দিক দিয়েও ব্র্যান্ড হওয়া যায় চরিত্রের যদি কোন খারাপ দিক থেকে থাকে তাহলে ব্র্যান্ড হওয়া যাবে না যেমন ব্র্যান্ড হতে হলে মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে বড়দের সম্মান করতে হবে ছোট দেশ স্নেহ করতে হবে তাহলে সমাজের কাছে ভালো হওয়া যাবে এবং সমাজের চোখে ভালো হতে পারলেই তখন তাকে ব্র্যান্ড বলা হবে

নাম বা খেতি: এই নাম বা খেতে এর ইংরেজি শব্দ হলো ব্র্যান্ড যে কোন মানুষ যখন নাম করিয়ে নেয় যেকোনো কাজের মাধ্যমে অথবা যে কোন পেশার মাধ্যমে যখন তার নাম ছড়িয়ে পড়ে তখনই ওই লোকটিকে বলা হয় ব্র্যান্ড স্টাইলেসের ক্ষেত্রে শুট বুট ট্রাই ইত্যাদি ইত্যাদি ব্যবহার করার মাধ্যমে সে মানুষটিকে ব্র্যান্ড বলা হয় তবে তার যদি অনেক টাকা পয়সা থাকে

 সেই ক্ষেত্রে আর যদি সে গরিব হয় এবং স্টাইল করতে যায় ব্র্যান্ডের তখন তাকে বলা হয় সে একটি ফকিন্নি হয়ে ভাব দেখায় বড়লোকি এ কথাগুলো প্রচলন হয় বেশিরভাগ গ্রাম সাইডে সো আমরা ইতিমধ্যে জেনে নিলাম কিভাবে লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড করা যায় এবং কিভাবে ব্র্যান্ডের নিজেকে গড়ে তোলা যায় তা আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি

স্টাইলিশ হওয়ার উপায়

আমরা উপরের অনুচ্ছেদে জেনেছি কিভাবে নিজেকে ব্র্যান্ড করে তোলা যায় এবং কিভাবে লাইফস্টাইলটিকে ব্র্যান্ডেড তৈরি করা হয় এবার আমরা জানবো এই স্টাইলিশ হওয়ার উপায় সমূহ বিস্তারিত চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে নিজেকে স্টাইলিশ করে গড়ে তোলা যায় সব রকম তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
  • পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক
  • নিয়মিত শরীর চর্চা 
  • চুলের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া
  • নিজের উপর সম্পূর্ণ নজর রাখা
  • এবং সর্বশেষ কিছু নিয়ম কানুন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক: তো প্রথমে জেনে নেওয়া যাক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক কাকে বলে এবং কিভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা যায় পোশাককে প্রথমত পোশাকটি ময়লা হতে দেওয়া যাবে না আর যদি কোনভাবে ময়লা হয়ে যায় তো সেই পোশাকটি নাকেচে পড়া যাবে না এবং নতুন নতুন পোশাক পরার চেষ্টা করতে হবে নতুন নতুন পোশাকে নিজেকে অনেকটা ।

কমফোর্টেবল লাগে। শো চেষ্টা করবেন নতুন নতুন পোশাক পরা কারণ নতুন নতুন পোশাক সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে এবং যদি না পারেন নতুন পোশাক পড়তে তাহলে খেয়াল রাখতে হবে ২-১ দিন পর পর সে পোশাকটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য খেয়াল রাখতে হবে এবং পোশাকের ভিতরে যা যা লাগে সব কিছুর দিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে।


নিয়মিত শরীর চর্চা: অতিরিক্ত শরীরে ফ্যাট হলে বা শরীর মোটা হলে আপনার জীবন যাপনে অনেকটা বাধা হয়ে দাঁড়াবে তো মোটা হওয়ার আগে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা আর যদি আপনি মোটা হয়ে যান তাহলে যে কোন পোশাকে এবং যতই ভালো ভালো পোশাক পরেন না কেন আপনার স্টাইল আর হবে।

 না সেজন্য খেয়াল রাখতে হবে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না সকাল সকাল উঠে ব্যায়াম করতে হবে এবং শরীরে নখ এবং চুল বড় বড় হয়ে গেলে কেটে ফেলতে হবে তাহলে নিজেকেও পরিষ্কার মনে হবে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চুলের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া: চুলের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে কারণ চুল হলো মানুষের সৌন্দর্যের একটি দিকনির্দেশনা কারণ যার চুল নাই সেই বোঝে তার কি যন্ত্রনা সো চুল থাকতে আমাদেরকে চুলের যত্ন নিতে হবে এবং বড় বড় চুল হওয়ার আগে সুন্দরভাবে আমাদেরকে কেটে নিতে হবে নিয়মিত শ্যাম্পু করতে হবে।

নিজের উপর সম্পূর্ণ নজর রাখা: নিজের উপর নজর রাখতে হবে কারণ যদি নিজের উপর নজর না রাখি তাহলে স্টাইলিশ হব কিভাবে সেই জন্য প্রথমে নিজের উপর নজর রাখতে হবে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করতে হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে কাপড়চোপড় পরিষ্কার রাখতে হবে শার্ট প্যান্ট পড়ার আগে তা কয়েকবার।

 চেক করে নিতে হবে যেন ছেঁড়াফাটা না থাকে এবং জুতার স্যান্ডেলের ক্ষেত্রেও খেয়াল রাখতে হবে ছেঁড়াফাটা যাতে না থাকে কারণ ছেঁড়াফাটা থাকলে তো আর স্টাইলিশ হবে না এবং এমন জামা কাপড় পড়তে হবে খুব চিপা না আবার খুব ঢিললাও না এবং যখন বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেবেন তখনও খেয়াল রাখতে হবে নিজের প্রতি।

এবং সর্বশেষ কিছু নিয়ম কানুন: সর্বশেষ যে নিয়ম কানুন গুলো আছে সেগুলো হল গোসল করতে হবে ঠিকমতো গোসলের সময় সাবান ব্যবহার করতে হবে এবং শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধরতে হবে এবং গোসল হয়ে গেলে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড়চোপড় করতে হবে ভালো ভালো জুতা স্যান্ডেল পড়তে হবে এবং কাপড়চোপড়ে সুগন্ধি ব্যবহার করতে হবে এবং।

 চুলটা ভালো করে শুকিয়ে নিয়ে হেয়ার স্টাইল করতে হবে শাটার প্যান্ট এমনভাবে করতে হবে যেন নিজেকে কমফোর্টেবল মনে হয় নিজের কাছে যেটা ভালো লাগবে মনে রাখতে হবে নিশ্চয় অন্যের কাছেও সেটা ভালো লাগতে পারে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নাও লাগতে পারে তবে নিজের কাছে যেটা মনে হবে ভালো সেটাকেই সিলেক্ট করবেন।

হ্যান্ডসাম হওয়ার উপায়

এখনকার যুগে সবাই চাই নিজেকে, হ্যান্ডসাম ভাবে গড়ে তুলতে আবার এমনও আছে যারা মনে করে নিজেকে আমি যেমনটা আছে তেমনটাই অনেক ভালো কিন্তু তাদের ধারণা নাই হ্যান্ডসাম বা স্মার্ট সম্পর্কে সেজন্য তারা এ সকল কথাবার্তা বলে তবে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকে চলতে হবে  হ্যান্ডসাম হওয়ার কিছু টিপস জেনে নেওয়া যাক।

প্রোটিন জাতীয় খাবার: হ্যান্ডসাম হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম যেটি করা লাগবে সেটি হল সুন্দরভাবে একটি বডি তৈরি করা কারণ একটি সুন্দর বডি থাকলেই আমাদেরকে হ্যান্ডসাম দেখাবে সে সুন্দর ঘড়িটা তৈরি করতে হলে প্রোটিন জাতীয় কিছু খাবার খেতে হবে এর ভিতরে আমি জাতীয় খাবার সবচাইতে উপকারী আমিষ জাতীয় খাবার খেলে শরীরের যে সকল ।

পাশগুলো বডি বিল্ডার তৈরি করতে সাহায্য করে সে সকল পার্টসগুলো আমিষ খাওয়ার জন্য উপযোগী হয়ে ওঠে এবং আমিষ খেলে শরীর স্বাস্থ্য দ্রুত সুন্দর হবে এবং হ্যান্ডসাম হবে আমি সে অনেক প্রোটিন থাকে সেটা সকলেই জানেন আরো কিছু ট্রিক্স আমরা নিচে জেনে নেই কিভাবে আরো কিছু উপায় অবলম্বন করে হ্যান্ডসাম হওয়া যায়।

নিয়মিত ব্যায়াম: আমরা জানি নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের সব কাঠামোগুলো সবল থাকে একবার ভেবে দেখুন শুধু খেলে আর ঘুমালে আপনার শরীর বাড়তেই থাকবে এবং মেদ ভুড়ি তৈরি হয় এবং স্মার্ট হওয়ার কোন চান্স থাকবে না তাই যদি একটি সুন্দর আকর্ষণীয় তৈরি করতে চান তাহলে আপনার জন্য ব্যায়াম হলে একটি অন্যতম উপায় ব্যায়াম করলে।

 আপনার শরীর স্বাস্থ্য সব সময় চাঙ্গা থাকবে ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনার শরীর সবসময় ফুরফুরে থাকবে এবং ক্ষুধাও লাগবে অনেক তবে ব্যায়াম করলে যতই খান ভুরি আর বাড়বে না তবে ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনি অবশ্যই হ্যান্ডসাম হতে পারবেন যদি রুলস গুলো মেনে চলতে পারেন কারণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে হ্যান্ডসাম হতে।

সঠিক মাত্রায় ঘুমানো: সঠিক মাত্রায় ঘুমানোর কারণে আপনার খাদ্য হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলবে শরীরকে হজম শক্তি বাড়ানোর জন্য ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজন সঠিক মাত্রায় ঘুমালে যে কোন ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে আর ব্যায়াম করলে শরীর এমনি ক্লান্ত হয়ে পড়ে সেই ক্ষেত্রে সঠিক মাত্রায় ঘুমালে ক্লান্তি দূর হয়ে যায় ঘুমটি হতে হবে ছয় থেকে আট ঘন্টা।

ড্রেস এবং আচার আচরণ: ড্রেসের দিকে খেয়াল রাখতে হবে যেন সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে ড্রেস পড়ার সময় চেক করে নিতে হবে যেন ড্রেসে কোন ছেঁড়া ফাটা না থাকে চুলগুলো উস্কো না থাকে সুন্দরভাবে আঁচড়ে নিতে হবে তাহলে নিজেকে স্মার্ট দেখানো যাবে বা হ্যান্ডসাম দেখানো যাবে এবং মানুষের সাথে আচার-আচরণ ভালোভাবে করতে হবে।

 যেমন বড়দের সম্মান করতে হবে দেখলে সালাম দিয়ে কথা বলতে হবে কারণ তারা যেন ভাবে যে ছেলেটি অনেক ভালো এবং ছোটদের স্নেহ করতে হবে তাহলে বড়দের কাছে এবং ছোটদের কাছে সকলের কাছে ভালো হয়ে চলা যাবে এবং চুল দাড়ি সুন্দর ভাবে কেটে নিতে হবে তাহলে আপনাকে প্রকৃত হ্যান্ডসাম বা স্মার্ট দেখানো যাবে।

চিকন ছেলেদের স্টাইল

চিকন ছেলেদের স্টাইলিশ সম্পর্কে কিছু কথা যেমন চিকন ছেলেদেরকে এমনিতেই দেখতে অনেক সুন্দর লাগে তারা যেকোনো শার্ট প্যান্ট পরলে তাদেরকে মানিয়ে যায় তবে আমরা জানবো কিভাবে স্টাইল করলে আরো দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে তো চলুন কিছু ট্রিক্স জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

চিকন ছেলেদের নিয়ে স্ট্যাটাস: চিকন মানুষকে নিয়ে অনেক জন অনেক রকম কথা বলে থাকে যেমন চিকনা মরা রোগা টে আরও কত কিনা বলে থাকে তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকন ছেলেরাই এগিয়ে থাকে যেমন যে কোন কাজ করার ক্ষেত্রে মোটা মানুষ সব রকম কাজ করতে পারে না কিন্তু চিকন ছেলেরা।

  সেই সকল কাজগুলো করতে পারে কিন্তু মোটারা পারেনা এবং চিকন ছেলেরা সব সময় স্মার্ট এবং হ্যান্ডসাম হয়ে চলাফেরা করে থাকে অনেক মোটা মানুষ আছে যারা চিকন হতে চায় এবং কেউ কেউ আছে চিকনদের কে নিয়ে উপহাস করে শো সব দিক থেকেই চিকন ছেলেরা পারফেক্ট এবং বেস্ট।

চিকন নিয়ে উক্তি: চিকন বলে তাদেরকে অনেকে বলে থাকে রগাটে কিন্তু সেটা বলা উচিত নয় কেননা চিকন হলেই যে রোগাটি হয় এমনটা কখনোই না তারা চিকন বলে অবহেলা করা যাবে না চিকনদের শক্তি অনেক বেশি থাকে এবং তারা অনেক মজবুত তাদেরকে যে দূর্বলতা ভাববে সে নিজেই একজন দুর্বল লোক কেননা তারা চিকন দেখতে হলেও ।

তাদের বল ক্ষমতা তার চাইতে দ্বিগুণ চিকন মানেই আগুন যেমন গ্রাম সাইডে বলে থাকে চিকন মানেই আগুন বা চিকন মানুষের ঝাল বেশি তো কিছু চিকন মানুষ নিয়ে আপনাদের কাছে একটি উক্তি পেশ করলাম আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তবে আমাদেরকে উৎসাহিত করবেন তাহলে নতুন নতুন আর্টিকেল লেখার মন-মানসিকতা তৈরি হবে আমাদের।

চিকন ছেলেদের পোশাক: চিকন ছেলেদের দেখতেও এমনি সুন্দর লাগে আর যদি পোশাকের কথা বলা হয় তাহলে বলব ফুল হাতা শার্ট পড়তে হবে এতে করে চিকন ছেলেদের কে অনেক স্মার্ট দেখাবে যদি আপনি অনেকটা রোগা হন তাহলে ফুলহাতা সারাটা হাত ছেড়ে রাখবে এতে করে বোঝা যাবে না আপনি অনেকটা চিকন কিনা মিডিয়াম সাইজ মনে হবে

 আর যদি নিজেকে স্মার্ট দেখাতে চান আরো তাহলে শাটের হাতগুলো জোরে রাখবেন হাতের কহিনা পর্যন্ত এতে করে আপনাকে দেখতে অনেক স্মার্ট এবং হ্যান্ডসাম মনে হবে এবং ষাট ইন করে পড়লে সাথে পায়ে জুতা পরলে ম্যাচিং করে পোশাক পরলে দেখতে অনেকটা সুন্দর লাগবে তো আমরা জানলাম চিকন ছেলেদের স্টাইল সম্পর্কে।

লাইফস্টাইল কেমন হওয়া উচিত

কিছু স্টুডেন্ট আছে যারা রাতে পড়তে ভালোবাসে এবং দিনে ঘুমাতে কিন্তু এতে করে কি হয় তাদের অনেক অসুবিধার সম্মুখে পড়তে হয় তবু তারা মনে করে রাতে লেখাপড়া করাটাই তাদের কাছে বেস্ট মনে হয় এবং তারা এভাবেই লেখাপড়া চালিয়ে যায় তারা ভাবে লেখাপড়ার তো কোন রুলস নেই যখন সখন পরতে বসলেই হল কিন্তু তারা জানে না

শিক্ষার ক্ষেত্রে: সারারাত জেগে পড়লে তাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে তো কিছু রুলস মেনটেন করে চলতে হবে এবং লেখাপড়া করতে হবে যেমন রুলস গুলো হল সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত্রে আটটা পর্যন্ত এতোটুকু সময় পড়লেই যথেষ্ট রাত্রে বেলায় এবং সকালে দুই ঘন্টা মত এবং বিকেলে দুই ঘন্টার মত টোটালে ছয় থেকে সাত ঘন্টা পড়লে যে 

কোন ক্লাসে টপার হওয়া যায় সো লেখাপড়ার দিক দিয়ে এরকম লাইফস্টাইল বেস্ট তো আমরা জানবো আরো যে সকল লাইফ স্টাইল গুলো আছে তা বিস্তারিত তো আমরা জানলাম স্টুডেন্ট লাইফের লাইফস্টাইলটি কেমন হওয়া উচিত তো এবার জানব শরীর স্বাস্থ্য সম্পর্কে লাইফস্টাইলটি কেমন হওয়া উচিত তো চলুন জেনে নেওয়া যাক

শরীর স্বাস্থ্য সম্পর্কে: সর্বপ্রথম শরীলের দিকে খেয়াল রাখতে হবে কারণ শরীর স্বাস্থ্য না ভালো থাকলে লাইফস্টাইল যেমনি করেন আপনাকে দেখতে খুব খারাপ দেখাবে তো প্রথমে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ঠিক রাখতে হবে তো কিভাবে ঠিক রাখবেন চলুন জেনে নেওয়া যায় তিন বেলা খাবার ঠিকমতো খেতে হবে তবে যে কোন খাবার খেলেই হবে না

 খাবারগুলো পুষ্টিগুণ হতে হবে যেমন আমিষ জাতীয় হতে হবে শাকসবজি জাতীয় হতে হবে এগুলো খেলে দেহে শক্তি পাওয়া যাবে এবং শরীর ঠিক রাখতে হলে নিয়মিত ব্যায়াম করা লাগবে কারণ ব্যায়াম করলে শরীর দেখতেও সুন্দর লাগে এবং শরীর স্বাস্থ্যের গঠনের সুন্দর হয় প্রোটিন যুক্ত খাবার খেলে এগুলো সম্ভব

লাইফস্টাইল পরিবর্তন: কেনা চায় লাইফস্টাইল তার অনেক সুন্দর হবে সকলেই চাই তার লাইফস্টাইলটি অনেক সুন্দর হয় তোর লাইফস্টাইলটি সুন্দর করতে হলে যে রুলস গুলো মেনে চলতে হবে তা হলো সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে যেন মানুষকে না বলা লাগে আমি শিক্ষিত মানুষ নিজেই বলে উনি শিক্ষিত এমন কাজ করতে হবে এবং লাইফস্টাইল চেঞ্জ করতে হলে 

আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে খাবারের দিকে আজেবাজে ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং সঠিকভাবে ব্যায়াম করতে হবে ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর স্বাস্থ্য দেখতে অনেক সুন্দর হয় এবং শক্ত এবং মজবুত হয় ব্যায়াম করলে শরীর লোহার মতো শক্ত হয়ে যায় এবং দেখতে অনেকটাই স্মার্ট লাগে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

লাইফস্টাইল

লাইফস্টাইল বলতে বোঝানো হয় একটি মানুষের চলাফেরার অবস্থানটিকে বোঝানো হয় লাইফ স্টাইল যেমন তার শিক্ষার ক্ষেত্রে লাইফ স্টাইল আলাদা হতে পারে তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে আলাদা লাইফ স্টাইল হতে পারে তার স্বাধীনভাবে চলাফেরার লাইফ স্টাইল লাইফস্টাইল এর ভিতর খাবারের তালিকা আলাদা হতে পারে তো চলুন এগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

চলাফেরার অবস্থান: চলাফেরার অবস্থান বলতে বোঝানো হয় একটি মানুষ কিভাবে হটা চলা করবে তার নিজের উপর ডিপেন্ড করে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক চলাফেরার কিছু নিয়ম কিভাবে চলাফেরা করলে স্টাইলিশ দেখাবে সুন্দর সুন্দর পোশাক পড়তে হবে সুন্দর স্যান্ডেল অথবা জুতা পড়তে হবে এবং সোজা স্টেট ভাবে হাঁটাচলা করতে হবে।

শিক্ষার ক্ষেত্রে: শিক্ষার ক্ষেত্রে বলতে বোঝানো হয় শিক্ষার মাধ্যমে লাইফস্টাইল পরিবর্তন এর কিছু উপায় শিক্ষা এমন একটি শব্দ যার মাধ্যমে বোঝা যায় তার ভেতরে কতটুকু জ্ঞান আছে এবং সে কতটা ভদ্র কারণ শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের ব্রেনের বিকাশ ঘটে একজন খারাপ মানুষকে অপরিবর্তন করা যায় শিক্ষার মাধ্যমে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হলে যে

 রুলস মেনে চলতে হবে নিয়মিত লেখাপড়া করতে হবে নিয়মিত কলেজ যাওয়া আসা করতে হবে কলেজের পড়া বাড়িতে পড়তে হবে এবং একটি কোচিং করতে হবে কলেজের এবং কোচিং এর পড়া বাসায় এসে কমপ্লিট করতে হবে তবেই লাইফস্টাইল শিক্ষার ক্ষেত্রে অনেক মূল্যবান কেননা শিক্ষা হলো জাতির মেরুদন্ড শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি পায়

বডি ল্যাঙ্গুয়েজ: বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বলতে বোঝানো হয় শরীর স্বাস্থ্য সুন্দর রাখা জিম করে বডি তৈরি করা। এবং বডি তৈরি করতে কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া তো পুষ্টিকর খাবার গুলো কি কি হতে পারে যেমন বিভিন্ন রকমের শাকসবজি এবং আমিষ জাতীয় কিছু খাবার খেতে হবে ডিম দুধ ঘি এবং মাছ মাংস আরও ইত্যাদি খাবার খেলে দেহে বাল পাওয়া যাবে 

এবং এ সকল খাবার খেলে জিম করে উপকারিতা পাওয়া যাবে এগুলো না খেলে জিম করলে কোন কাজ হবে না কারণ এই সকল খাবারে অনেক পুষ্টি থাকে সেই পুষ্টির কারণে ব্যায়াম করলে দেহের গঠন অনেক সুন্দর হয় এবং দেহ শক্ত হয় একদম লোহার মতো এবং নিজেকে দেখতে মনে হয় বডিবিল্ডারের মত এটাই হল বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বা লাইফ স্টাইল

খাবারের তালিকা: খাবারের তালিকা বলতে ভালো ভালো খাবার খাওয়ার কথা বলা হচ্ছে যে সকল খাবার খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে সে খাবারগুলো হল শাকসবজি শাক সবজির ভেতরে পুঁইশাক সাজিনে শাক কচুরি সাক কলমি শাক খেসারি শাক এবং সবজি গুলো ভালো হয় মিষ্টি কুমড়া ভেতে কুমড়া আর ইত্যাদি ইত্যাদি সবজি আছে এবং মাছ মাংসের 

ভিতরের খাবারের তালিকা হলো ইলিশ মাছ রুই মাছ কাতল মাছ তেলাপিয়া মাছ আরো ইত্যাদি ইত্যাদি মাছ আছে। সেগুলো খেতে পারেন এবং মাংসের ভিতরে হল গরুর মাংস খাসির মাংস মুরগির মাংস ভেড়ার মাংস আরো ইত্যাদি যে সকল খাবার শাক-সবজি আছে মাছ মাংস আছে সেগুলো খেতে পারে তবে খাবারগুলো হতে হবে পুষ্টিকর।

সর্বশেষ কথা

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি কিভাবে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করা যায় লাইফ স্টাইল ব্র্যান্ড করা যায় চিকন ছেলেদের লাইফ স্টাইল সম্পর্কে আরো ইত্যাদি ইত্যাদি জেনে ফেলেছে যদি আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই উপকৃত হয়েছে আর যদি আপনার উপকার হয়ে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই আমাদেরকে ফলো দিয়ে রাখবেন পরবর্তীতে নতুন নতুন আর্টিকেল পাওয়ার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url