পুষ্টিকর ফলের তালিকা - কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

 ফলে সারা বিশ্ব জুড়েই চাষ করা হয় বিভিন্ন রকম ফলের চারা পাওয়া যায় এগুলো চাষ করে ভালো মানের আয় করা যায় ফল বিক্রি করে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিকর ফলের তালিকা সম্পর্কে কোন ফলে কি পুষ্টি থাকে এবং কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি সাধারণত আমরা জানি প্রতিটা ফলে এই ভিটামিন যুক্ত থাকে এবং ফলের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

পুষ্টিকর ফলের তালিকা
আমাদের দেশে ফল কে বেশি প্রাধান্য না দিলে অন্যান্য দেশে ফল হল তাদের জাতীয় খাবার কারণ তারা জানে ফলের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি এবং তার ভিটামিন অনেক বেশি হলে যে ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণ থাকে তা অন্য কোন খাবারে থাকেনা সেজন্য ফল খেতে তারা বেশি ভালোবাসে।

ভূমিকা; আমরা জানবো পুষ্টিকর ফল সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য

আমরা অনেকেই জানি যে ফলে পুষ্টিগুণ সবচাইতে বেশি তবে কি কি ফলে বেশি পুষ্টিগুণ তা হয়তো বা অনেকে জানিনা এবং ভিটামিন যুক্ত ফল গুলো কি তা অনেকেই জানিনা তো আমরা জানতে চলেছি ভিটামিনযুক্ত ফল কোনগুলো এবং কোন কোন ফলে পুষ্টিগুণ সবচাইতে বেশি থাকে সবচাইতে বেশি পুষ্টি এবং ভিটামিন থাকে লেবুতে লেবু হল ভিটামিন সি যা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।

টক জাতীয় ফল খেলে কি হয়

আমরা জানতে চলেছি টক জাতীয় ফল খেলে কি হয় টক জাতীয় ফলে কি সত্যই অনেক ভিটামিন থাকে হ্যাঁ আপনি যা জানতে চলেছেন তাই একদম ঠিক টক জাতীয় খাবারের বাটক জাতীয় ফলে অনেক ভিটামিন থাকে সাধারণত টক জাতীয় ফলে ভিটামিন সি অবদান করে যে কোন টক জাতীয় ফলে ভিটামিন সি থাকে।


এই ভিটামিন টক জাতীয় খাবার গুলি হল বা ফলগুলি হলো কমলালেবু এবং লেবু আরো রয়েছে জলপাই তেতুল ইত্যাদি ইত্যাদি আরো ফল রয়েছে টক জাতীয় ফল খেলে দেহের ভেতরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে টক জাতীয় ফলে বেশি বেশি ভিটামিন সি থাকে তার ফলে শরীরে আমাদের অনেক রকমের উপকার দেখা যায়।

চেহারাতে অনেক গ্লো আসে ত্বক মসৃণ হয়ে থাকে এবং টক জাতীয় ফলে আরবি অন্যান্য ভিটামিন রয়েছে যেমন ভিটামিন বি পাওয়া যায় টক জাতীয় ফলের ভেতরে এবং টকফলে অনেক প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ফাইবার থাকার কারণে শরীর স্বাস্থ্যে অনেক উপকার দেখা দেয় টক ফল বেশি বেশি ফল কমে যায় গ্যাসের পরিমাণ কমে যায়।

বেশি বেশি টক ফল খেলে যেমন লেবু খেলে প্রসবের জ্বালাপোড়া কমে যায় টক জাতীয় খাবার খেলে হার্টকে অনেক ভালো রাখে হার্ট অ্যাটাক থেকে মুক্তি দেয় টক জাতীয় ফল মস্তিষ্ক দুর্বল হলে তা সারিয়ে তুলতে অনেক অবদান রাখে টক ফল যেকোন ডক্টরের পরামর্শ নিলে তারা ফল সম্পর্কে ধারণা দেবে।


আগেই দেবে টক জাতীয় ফলের ধারণা কারণ আপনারা নিশ্চয়ই জানলেন টক ফলে কি কি উপকারিতা হয় এবং এর পুষ্টিগুণ কতটা বেশি এবং এর ভিটামিনের কোন তুলনা নেই তাই বেশি বেশি টক জাতীয় ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং সুস্থ থাকুন এটাই আমাদের কামনা।

পুষ্টিকর ফলের তালিকা

পুষ্টিকর ফল বলতে আমরা জানি যে কোন ফলের ভেতরেই থাকে অনেক পুষ্টি বা ভিটামিন শুধু ফল না শাক সবজির ভেতরেও যেকোনো শাকসবজিতে অনেক পরিমাণের পুষ্টি এবং ভিটামিন থাকে যা মানবদেহের পুষ্টিগুণ বাড়াতে বা অক্ষমতা বাড়াতে অনেক উপকারে আসে চলুন জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিকর ফলের কিছু তালিকা।
  • বেদেনা
  • মিষ্টি আলু
  • কমলালেবু
  • আতা ফল
  • তরমুজ
  • লেবু
  • পেয়ারা
  • পেঁপে
  • শসা
  • গাজর
বেদেনা: এটি এমন একটি ফল দেহের রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করলে বেদনা খেলে তা সেড়ে যায় অন্যান্য ফলে ক্ষুধা বৃদ্ধি হলেও বেদনা খেলে ক্ষুধা কমে যায় এর কারণে শরীর স্বাস্থ্য মাপের থাকে মেদ ভুরি হয় না বেদানা খেলে রক্ত বৃদ্ধি পায় শরীরে আরো অন্যান্য উপকার হয়ে থাকে।

মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলুতে অনেক প্রোটিন থাকে এটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে এবং এটা বাসি পেটে বা খালি পেটে খেলে শরীরে অনেক উপকার হয়ে থাকে মিষ্টি আলুকে অনেকেই পছন্দ করে থাকে সুস্বাদু দিক দিয়ে এবং যে জানের প্রোটিন অনেক বেশি সে আরো বেশি ভালোবাসে মিষ্টি আলোকে।

কমলালেবু: কমলা লেবুতে অনেক বা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি এবং ভিটামিন থাকে এবং শরীরের কষ্ট কাঠিন্য দূর করে ফলে শরীর স্বাস্থ্য অনেক ফ্রেশ এবং চাঙ্গা থাকে সে কারণে ফ্যাট বা চর্বি জমতে পারে না এবং মেদ ভুরি থেকে বাঁচার উপায় একমাত্র হল কমলা লেবু।


আতাফল: আতা ফলে অনেক পুষ্টি থাকে আতাফল এ তিন চার রকমের ভিটামিন থাকে ভিটামিন গুলো হলো ভিটামিন এ ভিটামিন বি ভিটামিন সি ভিটামিন বি ১ ভিটামিন বি ২।

তরমুজ: তরমুজ খেলে ব্যাপক পরিমাণে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচায় এবং তরমুজে থাকে অনেক পরিমাণের পানি যা খাওয়ার মাধ্যমে খুদা কমিয়ে দেয় এর ফলে চরম জমে না এবং মেদ ভরি হওয়া থেকে বাঁচা যায় ওজন বেড়ে গেলে কমাতে সাহায্য করে তরমুজ।

লেবু: লেবু একটা অত্যন্ত উপকারী ফল এটি হলো টক জাতীয় ফল লেবুতে মূলত ভিটামিন সি থাকে সেই কারণ এ লেবু খেলে এসিডিটি কমে যায় গ্যাস জাতীয় সব রকমের সমস্যার সমাধান হলো এই লেবু লেবু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

পেয়ারা: পেয়ারাতে রয়েছ অনেক পুষ্টি এবং ভিটামিন ভিটামিন গুলো হলো ভিটামিন ডি ভিটামিন সি ভিটামিন এ এবং প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পেয়ারা খেলে খুদার পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং মেদ ভুড়ি থেকে বাঁচায় এক কথায় ওজন কমাতে সাহায্য করে পেয়ারা।

পেঁপে: পেঁপে খেলে রক্তের পরিমান শর্করা কমিয়ে দেয় এবং রক্তে ওবিসিটির লক্ষণ পাওয়া যায় তবে পেপেতেও অনেক ভিটামিন থেকে থাকে পেঁপে দিয়ে স্কিন ক্লিন করা যায় পেপের মাধ্যমে সাদা করা সম্ভব।

শসা: শসা খেলে অনেক উপকার দেখা দেয় যেমন শসাতে অনেক পরিমাণের পানি থাকে ঠসা খেলে বিষাক্ত পদার্থগুলো ধুয়ে মুছে হারিয়ে যায় নিয়মিত শসা খেতে পারলে কিডনিতে সৃষ্টিকৃত পাথর গলিয়ে দিতে সাহায্য করে এছাড়াও ওজন কমাতেও ব্যাপক সাহায্য করে এই শসা।

গাজর: গাজর এমন একটি ফল যা কাঁচাতেও খাওয়া যায় এবং যে কোন খিচুড়িতে রান্না করে খাওয়া যায় তবে কাঁচাতে খেলে এর পুষ্টিগুণ গুলো কাজে দেয় গাজরেও রয়েছে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং গাজরের হালুয়া করে অনেকে খেতে পছন্দ করে।

টক জাতীয় ফলের তালিকা

টক ফল মানেই পুষ্টি এবং ভিটামিনের রাজা টকফলের ভিতরে অনেক রকমের ভিটামিন থাকে এবং এবং পুষ্টি থাকে যা খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে টপ জাতীয় ফলের কিছু নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • কমলা
  • জলপাই
  • আমরা
  • লেবু
  • কামরাঙ্গা
  • আমলকি
  • তেতুল
আর অন্যান্য টক জাতীয় ফল রয়েছেএ সকল টক জাতীয় ফলগুলো যে সকল দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে তার নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • হার্ট কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে টক জাতীয় ফল
  • ওজন কমাতে ব্যাপক সাড়া দিয়েছে টক জাতীয় ফল
  • হার শক্ত রাখতে সাহায্য করে টক জাতীয় ফল
  • কিডনি সুস্থ এবং সবল রাখতে সাহায্য করে
  • ক্যান্সার স্বার্থেও সাহায্য করে টক ফল
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে টক জাতীয় ফল
উপরে যে সকল টক ফল সম্পর্কে লিস্ট অনুযায়ী দেখতে পাচ্ছেন এই সকল ফলগুলো বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষ খেতে পছন্দ করে থাকে কারো কারো কাছে অপছন্দ হলেও এগুলো কুষ্টিয়া এবং ভিটামিনের দিক দিয়েও তুলনামূলক তাই এগুলো খেতে এবং কিনতে কেউ কিপটামি করে না সকলেরই বাড়িতে এই লিস্টের ভিতরে


যে কোন একটি হলেও ফল পাওয়া যায় কারণ তারা জানে টপ ফলে কত ভিটামিন এবং পুষ্টি লুকিয়ে আছে সেই জন্য অনেকে একটু টক বলে না খাইতে পারলেও অল্প একটু হলেও খায় কারন তার পুষ্টি এবং ভিটামিন সম্পর্কে তার জানা আছে তাই তাই আমি সাজেস্ট করব অল্প একটু হলেও টক জাতীয় ফল খাবেন।

কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

কিছু কিছু ফল আছে যা সব রকম মৌসুমে পাওয়া যায় আবার কিছু কিছু ফল আছে যা কিছু কিছু মৌসুমে হয় এবং পাকে এর ভিতর কিছু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল আছে এবং কিছু কিছু ফলের পুষ্টি কম হলেও প্রত্যেকটা ফলের এই পুষ্টিগুণ আছে এবং ভিটামিন ও অনেক আছে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ফল গুলো কি কি।
  • লটকন
  • জামরুল
  • তরমুজ
  • সবেদা
  • পেয়ারা
  • জাম
  • লিচু
  • কাঁঠাল
  • আম
লটকন: লটকনে অনেক পুষ্টি আছে লটকন একটি মধুময় ফল লটকন খেলে যে উপকারটি হয় তা হলো বমি বমি ভাব হলে তা সেরে যায় লটকন খাওয়ার মাধ্যমে এবং তৃষ্ণা পিপাসা হলে লটকন বেশি বেশি খেলে তৃষ্ণা নিবারণ হয়ে যায়।

জামরুল: এমন একটি ফল জামরুল জামরুল একটি ভিটামিন বি যুক্ত ফল জামরুল খেলে ডায়াবেটিস দূর হয়ে যায় এক কথায় ডায়াবেটিস রোগীদের জামরুল খাওয়া দরকার বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিস না এমন মানুষ অনেক কম তাই সাজেস্ট করব বেশি বেশি জামরুল খাওয়ার জন্য।

তরমুজ: তরমুজ একটি পানিজাতীয় ফল তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানির ঘাটতি দূর করে বেশি বেশি তরমুজ খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে বাঁচা যায় কোলন ক্যান্সার থেকে বাঁচা যায় ফুসফুসের ক্যান্সার থেকে বাঁচা যায় এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকলে তা কমে যায় তরমুজ খাওয়ার মাধ্যমে।

সবেদা: সবেদা ফল বেশি বেশি খেলে শরীরে গ্লুকোজের হাড় বৃদ্ধি করে এবং দেহে শক্তি বল বৃদ্ধি করে এবং সবেদা ফলের উপকার হলো শরীরের হাড় এবং দাঁত সুস্থ ও সবল রাখে এবং এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি এবং ভিটামিন এ সি ও ই থেকে থাকে।

পেয়ারা: পেয়ারা বর্তমান যুগে সব সময় পাওয়া যায় এক কথায় বারোমাসি ফল হলো পেয়ারা একটি পেয়ারা খেলে দশটি আপেলের উপকার করে পেয়ারাতে এতো গুণগত মান বেশি আছে পেয়ারাতে প্রোটিন আছে প্রচুর পরিমাণে এবং ভিটামিন ও রয়েছে বেশিরভাগ মানুষের জন্যই এই ফলটি অত্যন্ত উপকারী একটি ফল।

জাম; জাম সবসময় পাওয়া যায় না এটি একটি বর্ষাকালীন ফল যা বর্ষাকালেই পাওয়া যায় বৃষ্টির কারণে জাম অতিরিক্ত পেকে যায় জাম ভিটামিন সি যুক্ত একটি ফল শরীরের যে কোন ভিটামিন সি ঘাটতে থাকলে তা পূরণ করে যাম জামে প্রচুর পরিমাণে চর্বি জাতীয় আঁশযুক্ত ক্যালসিয়াম থাকে।

লিচু: শুধু গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায় লিচু এটা অল্প সময়কালীন একটি ফল যা শুধু গ্রীষ্মকালে পাবেন এই ফলটি টিউমার ভালো করার ক্ষেত্রে অনেক উপকারী একটি ফল লিচুতে শর্করা আমিষ ক্যালসিয়াম এবং এটি হলো ভিটামিন সি যুক্ত একটি ফল।

কাঁঠাল: কাঁঠাল আসলে বলতে হয় এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় ফল কাঁঠালের প্রতিটা অংশ খাদ্য হিসাবে প্রচলিত হয়ে থাকে কৃষি তথ্য অনুযায়ী কাঁঠালের প্রচুর এনার্জি থাকে এবং কাঁঠাল একটি খনিজ লবণ যুক্ত ফল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য সাজেস্ট করব বেশি বেশি কাঁচা কাঁঠাল খাওয়ার জন্য কাঁচা কাঁঠাল খেলে ডায়াবেটিসের

চিনের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে কাঁঠালের প্রচুর পরিমাণে আমের শর্করা ও ভিটামিন থাকে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে কাঁঠাল কাঁঠালের মূলত ভিটামিন এ আছে এই ফলটি বেশিরভাগ গ্রাম সাইডে বেশি লক্ষ করা যায় কারণ গ্রাম সাইডে কাঁঠালের গাছ বেশি পাওয়া যায়।

আম: আমের কথা বললে শেষ করা যায় না কারণ আম এত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল যার স্বাদ এত অতুলনীয় পুষ্টি ও গন্ধেও সে রাজা আমের ভিতরে আবার ভাগ আছে যেমন কিছু কিছু আম আছে যা বারোমাসি পাওয়া যায় আবার কিছু কিছু আম আছে যা শুধু গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায় আম খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে চোখের চারপাশের শুষ্ক শুষ্ক ভাব দূর হয়ে যায়।


বেশি বেশি কাঁচা আম খাওয়ার ফলে দেহে শক্তি বেড়ে যায় কাঁচা আম খাওয়ার ফলে শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে দেহে নতুন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে আমি বেশি ভিটামিন রয়েছে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এজন্যই আমাকে বলা হয় ফলের রাজা খসখসে চামড়া উঠিয়ে তেল তেলে করে দেয় এবং চুল পড়া রোধ করে এ ফলটি একটি মুখরোচক ফল ।

কোন ফলে সবচেয়ে বেশি ভিটামিন থাকে

সাধারণত সব ফলে ভিটামিন থাকে তবে কোন কোন ফলে বেশি বেশি ভিটামিন থাকে তা জেনে নেওয়া যায় ভিটামিন সি যুক্ত কিছু ফল নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • আমলকি
  • লেবু
  • কাঁচা আম
  • কমলা
  • জল পায়
  • লিচু
  • কামরাঙ্গা
আরো কিছু টক জাতীয় ফল যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং এই ফলগুলো অনেক পুষ্টিগুণ এবং ভিটামিন যুক্ত হয়ে থাকে যা খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়ে থাকে এখানে যে ফলগুলো উল্লেখ করা হলো তার ভেতরে সবগুলোই ভিটামিন সি যুক্ত ফল বেশিরভাগ ঘাটতি পূরণ করে এ ফলগুলোতে ভিটামিন সি।
  • গাজর
  • মিষ্টি আলু
  • ব্রকলি
  • পালং শাক
  • কুমড়া
  • ইত্যাদি
এগুলো সব ভিটামিন বি যুক্ত ফল যা দেহের ক্ষেত্রে ভিটামিন বি ঘটিত সমস্যা হলে তার ঘাটতি পূরণ করে কারণ সব রকম ভিটামিন শরীরের পক্ষে অনেক উপকার তাই আমরা সবগুলোই খাওয়ার চেষ্টা করব বেশি না পারলেও অল্প অল্প এখানে পাঁচ ছয়টা লিস্ট অনুযায়ী আছে সবগুলোই ভিটামিন বি যুক্ত ফল।

ভিটামিন ডি: মূলত চর্বি জাতীয় খাবার থেকে তৈরি হয় ভিটামিন ডি এবং শীতের সময় হালকা হালকা রোদ গায়ে মাখলে ভিটামিন ডি এর উপকার পাওয়া যায় কারণ কুসুম কুসুম রোদের তাপ শরীরে ভিটামিন ডি এর প্রভাব

ভিটামিন এ: ভিটামিন এ মূলত বাংলাদেশে যে রাইস উৎপাদন করে কৃষিরা সেই রাইস থেকে যে ভাত তৈরি হয় সেই ভাতে মূলত ভিটামিন এ থাকে উদ্ভিদ দেহে সংশ্লিষ্ট প্রাণীদেহে কয়েকটি ভিটামিন তৈরিতে উৎসাহিত করে এবং কিছু ক্যারোটিন থাকে তাকেই মূলত ভিটামিন এ বলা হয়।

শেষ কথা

আমরা জানি সব ধরনের হলেই পুষ্টি থাকে এবং ভিটামিনযুক্ত ফল হয়ে থাকে নিশ্চয়ই জানতে পারলেন কোন ফলে কেমন ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণ কত বেশি যদি না জানেন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে পড়ে আসেন তাহলে বুঝতে পারবেন কারন আমরা চেষ্টা করি অল্প কথাতে আপনাদেরকে এ টু জেড তথ্য বোঝানোর চেষ্টায় কাজ করে যায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url