গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় - গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার

গ্যাস থেকে বাঁচার উপায় আদা আদা খেলে দ্রুত গ্যাস ভালো হয়ে যায় এবং গ্যাসের কারণে পেট ব্যথা এবং বমি বমি ভাব হলে তা সেরে যায় আদা খেলে তো চলুন আমরা জানবো আরো কিছু ট্রিক্স তাহলো গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় সমূহ কি কি এবং আরো জানবো কিভাবে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে বাঁচা যায় এবং গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার সমূহ বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়
শুধু গ্যাসের উপকারী করে না আদা গলা খুসখুশ এবং কাশি ভালো করে কুচি কুচি করে লবণ দিয়ে খাওয়ার মাধ্যমে পেট ফাঁপা কমে যায় গ্যাসের কারণে পেটে ব্যথা করলে তা সেরে যায় এবং আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেলেও উপকারে দেয়।

ভূমিকা

আমরা শুধু জানি গ্যাস ভালো করতে হলে আদা খাওয়া লাগে আরো কিছু টেকনিক আজ জানতে চলেছে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রথমত সকাল-সকাল উঠে বাসি পেটে পানি খেলে গ্যাস সমস্যা চিরতরে হারিয়ে যায় এবং কিছু কিছু গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার আছে তা খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস চির তরে দূর হয়ে যায় আমরা জানতে চলেছি গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি করা লাগবে কি খাওয়া লাগবে সম্পূর্ণ এ টু জেড আর্টিকেলে দেওয়া হলো।
  • গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি সমস্যা হয়
  • গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়
  • অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি হয়
  • গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার
  • সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না

গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি সমস্যা হয়

গ্যাস্টিক হলে যে সকল সমস্যা দেখা দেয় এবং তার লেগেই থাকে তাহলো বমি বমি ভাব হওয়া হালকা মাথা ব্যথা করা বদহজম হজম শক্তি কমে যায় মনে হয় গলায় কিছু আটকে আছে এবং বুক জ্বালাপোড়া করে এবং খিদে পেলে খাওয়ার সময় বুক জ্বালাপোড়া করে গলায় মনে হয় কিছু আটকে আছে এ সকল সমস্যা দেখা গেলে সতর্ক হয়ে যেতে হবে

খাদ্য তালিকা: ভাবছেন খাদ্য তালিকা কিসের জন্য খাদ্য তালিকা ঠিক না থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিবে বেশি বেশি মূলত খাদ্য অভ্যাসের কারণেই গ্যাস্টিকের সমস্যা বেশি দেখা দেয় যেমন ভাজাপোড়া খাদ্য তালিকায় যদি বেশি রাখেন তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সবচাইতে বেশি দেখাবে এবং পেট ফাঁপা আরো ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিবে।


গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ: গ্যাস্ট্রিক সমস্যা এখন প্রায় সকল লোকেরই হয়ে থাকে কেননা সকল লোকই খাদ্য তালিকায় রাখে অবাঞ্চবিক কিছু খাদ্য সেই খাদ্যর কারণে বেশিরভাগ লোকের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দেখা যায় গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ গুলো বমি বমি ভাব পেটে ব্যথা এবং বুক ও গলা জ্বালাপোড়া করা এবং মনে হয় গলায় কিছু আটকে আছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচতে ফলের উপকারিতা: গ্যাস্ট্রিক সমস্যার একটি উৎস হল ভাজাপোড়া আর এটি নিরাময় করতে ফলের উপকারিতা অনেক অবদান রাখে যেমন কাঁচা ফল খেলে দেহে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে তেমনি গ্যাসের সমস্যাও দূর করে প্রতিদিন কাচা ফল খেতে পারলে চিরতরে গ্যাস পালিয়ে যাবে।

লেবুর রসের উপকারিতা: লেবুর কথায় যদি আসা যায় তাহলে এটি অতুলনীয় একটি পুষ্টিগুণ মাত্রার চিকিৎসার একটি ফল বলা যায় কারণ লেবুর রস খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় পেট ফাঁপা থাকলে তা সেরে যায় অতি দ্রুত প্রতিটি ডাক্তারের পরামর্শ নিলে তারা আগেই যে পরামর্শটি দিবে সেটি হল কারণ লেবুর উপকারিতা অনেক বেশি।

গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়

এখনকার যুগে প্রায় মানুষেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে থাকে কেননা তারা ভাল মন্দ খাওয়ার খাওয়া বাদে তারা বেশিরভাগ খেয়ে থাকে মসলা জাতীয় খাবার আর মসলা জাতীয় খাবার খেলে বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অত্যন্ত বাড়তি হয়ে যায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সারতে আপনারা বেছে নেন বেশিরভাগ ওষুধ।

তো আমরা জানতে চলেছি কিভাবে ওষুধ বাদ দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে আপনার গ্যাস্ট্রিক দূর করতে পারেন এবং এবং এসিডিটি থেকে বাঁচতে আপনার কি কি করণীয় করা লাগবে তা জেনে নিন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় একটি অস্বস্তিকর সমস্যা যার হয় সেই জানে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল।

শসা: শসার উপকারিতা সম্পর্কে আমি নিজে প্রমাণস্বরূপ কারণ আমার গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ছিল অনেক বেশি নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে এখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা একেবারে পালিয়ে গিয়েছে শসা খেলে পেটের ভিতর ঠান্ডা থাকে আর পেট ঠান্ডা থাকা মানে গ্যাসের সঙ্গে যুদ্ধ করা পেটের গ্যাস হল গরম জাতীয় দ্রব্য শসা খাওয়ার ফলে তা ঠান্ডা হয়ে যায়।

কলাও কমলা: কলা ও কমলার উপকারিতা না বললেই নয় কলা ও কমলা খাওয়ার ফলে পাকস্থলী অতিরিক্ত সোডিয়াম গুলোকে ধুয়ে মুছে একেবারে ফ্রেশ করে দেয় হলে গ্যাস বলে আমি বাড়ি গেলাম মানে গ্যাস পালানোর দেশে পায় না কলা ও কমলা খাবার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগ থেকে বাঁচা যায় রোজ বাসে পেটে দুটি করে কলা খান আর তার ফল নিজেই দেখুন।

আদা: আদা একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য তবু এটার উপকারিতা অনেক বেশি এটিতে অত্যান্ত বেশি পরিমাণের এন্টি ইনফ্লেমেটরি থেকে থাকে তাই যেকোনো ধরনের পেট ফাঁপা বা পেটের গ্যাস ঠিক সমসাকে দূর করে দেয় আদা কুচি কুচি করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন আদা বা মধুর সাথে আদার রস মিশ্রণ করে খেতে পারেন এতে অনেক উপকার হবে।

ডাবের পানি: হজম শক্তির উৎস বলা হয় ডাবকে কারণ ডাবের পানি খেলে যে কোন খাদ্য খাবার পরে তা হজম করতে সাহায্য করে এবং বেশি বেশি ডাবের পানি খাওয়ার ফলে যে কোন গ্যাসের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয় ডাব এবং আরো যে সকল সমস্যার কারণে গ্যাস্টিক হয়ে থাকে সে সকল খাবার বা নিয়মগুলো ত্যাগ করে ফেলুন।


কারণ গ্যাস থেকে বাঁচার উপায় অতটা কঠিন নয় এবং গ্যাস থেকে যে বাঁচতে পারবেন না এমনটাও না তাই আপনার নিজের চেষ্টায় পারে আপনার গ্যাস থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে এবং চেষ্টা করবেন মসলা জাতীয় খাবার খেয়ে পরিহার করতে এবং আসছি জাতীয় খাবার বেশি বেশি খান এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যাকে বাই বাই বলে টাকাগুলো সাশ্রয় করুন করুন আপনার কষ্টের উপার্জিত ইনকামের টাকা।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি হয়

অনেকে আছে গ্যাস হলে পেট ফেটে যায় তাদেরকে মোটা না হলেও মোটা দেখায় এবং কারো কারো অনেক মেদ ভরে থাকে তাদের পেট আরো ক্ষেপে যায় গ্যাসের কারণে এবং অতিরিক্ত গ্যাস হলে বুকে জ্বালাপোড়া করে প্রচুর এবং মনে হয় গলায় কিছু আটকে আছে এবং খেতে গেলে অরুচি লাগে কি খেলে অতিরিক্ত গ্যাস থেকে বাঁচা যায় জেনে নেওয়া যাক।
 
ডাবের পানি: হজম শক্তির উৎস বলা হয় ডাবকে কারণ ডাবের পানি খেলে যে কোন খাদ্য খাবার পরে তা হজম করতে সাহায্য করে এবং বেশি বেশি ডাবের পানি খাওয়ার ফলে যে কোন গ্যাসের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয় ডাব এবং আরো যে সকল সমস্যার কারণে গ্যাস্টিক হয়ে থাকে সে সকল খাবার বা নিয়মগুলো ত্যাগ করে ফেলুন।

লেবুর রসের উপকারিতা: লেবুর কথায় যদি আসা যায় তাহলে এটি অতুলনীয় একটি পুষ্টিগুণ মাত্রার চিকিৎসার একটি ফল বলা যায় কারণ লেবুর রস খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় পেট ফাঁপা থাকলে তা সেরে যায় অতি দ্রুত প্রতিটি ডাক্তারের পরামর্শ নিলে তারা আগেই যে পরামর্শটি দিবে সেটি হল কারণ লেবুর উপকারিতা অনেক বেশি।

আদা: আদা একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য তবু এটার উপকারিতা অনেক বেশি এটিতে অত্যান্ত বেশি পরিমাণের এন্টি ইনফ্লেমেটরি থেকে থাকে তাই যেকোনো ধরনের পেট ফাঁপা বা পেটের গ্যাস ঠিক সমসাকে দূর করে দেয় আদা কুচি কুচি করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন আদা বা মধুর সাথে আদার রস মিশ্রণ করে খেতে পারেন এতে অনেক উপকার হবে।

কলাও কমলা: কলা ও কমলার উপকারিতা না বললেই নয় কলা ও কমলা খাওয়ার ফলে পাকস্থলী অতিরিক্ত সোডিয়াম গুলোকে ধুয়ে মুছে একেবারে ফ্রেশ করে দেয় হলে গ্যাস বলে আমি বাড়ি গেলাম মানে গ্যাস পালানোর দেশে পায় না কলা ও কমলা খাবার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগ থেকে বাঁচা যায় রোজ বাসে পেটে দুটি করে কলা খান আর তার ফল নিজেই দেখুন।

এ সকল খাওয়ার বেশি বেশি খেলে আপনার অতিরিক্ত গ্যাস হলে তাকে কমিয়ে দেবে এবং চিরতরে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল এই সকল খাদ্যগুলো এ খাদ্যগুলোর ভেতরে যে কোন খাদ্য একটি হলেও প্রতিদিন এর খাদ্য তালিকাতে রাখার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনার শুধু গ্যাসের সমস্যা না যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে সকল খাদ্যগুলো।

গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার

গ্যাস্টিক সমস্যা দূর করতে হলে আপনাকে যে সকল খাদ্যগুলো আগে পরিত্যাগ করতে হবে তাহলে যে কোন মসলা জাতীয় খাদ্য ত্যাগ করতে হবে এবং তরকারিতে মসলা বেশি খাওয়া যাবেনা এবং খাবার লিস্টে ভাজা জাতীয় খাদ্য কমিয়ে দিতে হবে তাহলে গ্যাস দূর করতে পারবেন খুব সহজে চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্যাস্টিক দূর করার খাবারের লিস্ট তালিকা সমূহ।

দই: দই খেলে খাবার হজমের শক্তি যোগায় নিয়মিত দই খেতে পারলে আপনার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে দুপুরে খাবার সময় যে কোন খাদ্য খাওয়ার পর অল্প একটু টক দই খেয়ে নিতে পারেন তবে টক দই খাওয়ার সময় চিনির বদলেও একটু বিট লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন এতে আপনার অনেক উপকার হবে তাড়াতাড়ি গ্যাস্ট্রিক দূর হবে।

রসুন: প্রতিদিন সকালে এক কোয়া করে রসুন খেতে পারলে আপনার শুধু পেটের গ্যাস্টিকের সমস্যায় না অনেক লোক আছে তাদের ব্রণের সমস্যা ত্বকের সমস্যা দেখা দেয় এগুলো ভালো করতে রসুন অনেক কার্যকরী একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য খেয়াল রাখবেন বেশি খাওয়া যাবেনা বেশি খেলে লাভ এর চাইতে ক্ষতি হয়ে যাবে বেশি চেষ্টা করবেন এক কোয়া করে খেতে।

আদা: আদা একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য তবু এটার উপকারিতা অনেক বেশি এটিতে অত্যান্ত বেশি পরিমাণের এন্টি ইনফ্লেমেটরি থেকে থাকে তাই যেকোনো ধরনের পেট ফাঁপা বা পেটের গ্যাস ঠিক সমসাকে দূর করে দেয় আদা কুচি কুচি করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন আদা বা মধুর সাথে আদার রস মিশ্রণ করে খেতে পারেন এতে অনেক উপকার হবে।

লেবু: লেবুর কথায় যদি আসা যায় তাহলে এটি অতুলনীয় একটি পুষ্টিগুণ মাত্রার চিকিৎসার একটি ফল বলা যায় কারণ লেবুর রস খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় পেট ফাঁপা থাকলে তা সেরে যায় অতি দ্রুত প্রতিটি ডাক্তারের পরামর্শ নিলে তারা আগেই যে পরামর্শটি দিবে সেটি হল কারণ লেবুর উপকারিতা অনেক বেশি।

শসা: শসার উপকারিতা সম্পর্কে আমি নিজে প্রমাণস্বরূপ কারণ আমার গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ছিল অনেক বেশি নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে এখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা একেবারে পালিয়ে গিয়েছে শসা খেলে পেটের ভিতর ঠান্ডা থাকে আর পেট ঠান্ডা থাকা মানে গ্যাসের সঙ্গে যুদ্ধ করা পেটের গ্যাস হল গরম জাতীয় দ্রব্য শসা খাওয়ার ফলে তা ঠান্ডা হয়ে যায়।

সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না

বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষই গ্যাসের সমস্যায় বুকে থাকে কেউ কেউ গ্যাসের কারণে ট্যাবলেট ক্যাপসুল খেয়ে থাকে এভাবে করতে করতে তাদের এমন অভ্যাস হয়ে গেছে ওষুধ না খেলে গ্যাস ভালোই হয় না গ্যাস ওষুধের কারণে ভালো হয়ে গেলেও তা কিছুক্ষণের জন্য চিরস্থায়ী না তো চলুন জানা যাক সকালে কি খেলে গ্যাস থেকে বাঁচা যায়।


এবং খাদ্য তালিকায় কি কি খাদ্য রাখলে তা আমাদের শরীরে পুষ্টি যোগাবে এবং গ্যাস থেকে চিরতরে মুক্তি দেবে আমরা বেশিরভাগ যখন খাওয়ার পর বিশ্রাম নিতে যায় তখন পাকস্থলীতে সেই সকল খাদ্য জমা হয়ে ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে তৈরি হয়ে থাকে গ্যাস জাতীয় দ্রব্য গ্যাস থেকে বাঁচতে হলে কিছু খাদ্য তালিকা।

রসুন: প্রতিদিন সকালে এক কোয়া করে রসুন খেতে পারলে আপনার শুধু পেটের গ্যাস্টিকের সমস্যায় না অনেক লোক আছে তাদের ব্রণের সমস্যা ত্বকের সমস্যা দেখা দেয় এগুলো ভালো করতে রসুন অনেক কার্যকরী একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য খেয়াল রাখবেন বেশি খাওয়া যাবেনা বেশি খেলে লাভ এর চাইতে ক্ষতি হয়ে যাবে বেশি চেষ্টা করবেন এক কোয়া করে খেতে।

পানি: পানি খাওয়াই লাগবে কারণ পানি না খেলে তো বাঁচতে পারবেন না তবে পরিমাণ মতো আর টাইম মতো পানি খেতে পারলে তা পেটের গ্যাস্টিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে যেমন প্রতিদিন সকালবেলায় বাসে ফেটে একগ্লাস করে পানি খেতে পারলে তা চিরতরে গ্যাস্টিক সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে কারণ পানিতে পেট ঠান্ডা করে রাখে।

শসা: শসার উপকারিতা সম্পর্কে আমি নিজে প্রমাণস্বরূপ কারণ আমার গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ছিল অনেক বেশি সকাল বেলায় নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে এখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা একেবারে পালিয়ে গিয়েছে শসা খেলে পেটের ভিতর ঠান্ডা থাকে আর পেট ঠান্ডা থাকা মানে গ্যাসের সঙ্গে যুদ্ধ করা পেটের গ্যাস হল গরম জাতীয় দ্রব্য শসা খাওয়ার ফলে তা ঠান্ডা হয়ে যায়।

কলাও কমলা: কলা ও কমলার উপকারিতা না বললেই নয় সকালবেলায় কলা ও কমলা খাওয়ার ফলে পাকস্থলী অতিরিক্ত সোডিয়াম গুলোকে ধুয়ে মুছে একেবারে ফ্রেশ করে দেয় হলে গ্যাস মানে গ্যাস পালানোর দিশে পায় না সকাল বেলায় কলা ও কমলা খাবার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগ থেকে বাঁচা যায় রোজ বাসি পেটে দুটি করে কলা খান আর তার ফল নিজেই দেখুন।

আমার শেষ কথা

আমরা জানি এই সকল খাদ্য অভ্যাস করলে আপনাকে খেতে ভালো লাগবে এবং আপনার যে সকল রোগ বালাই আছে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলবে সকল খাদ্যের মাধ্যমে আপনি যদি আর্টিকেলটি না পড়ে থাকেন আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ প্রথম থেকে রিভাইস দিয়ে পড়ে আসুন আশা করি কাজে দেবে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url