অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম - ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার সময়
এখনকার সময় ট্রেনের টিকিট কাটতে হলে সর্বপ্রথম জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্ম নিবন্ধনের কার্ড সাথে রাখতে হবে নয়তো ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে না আগে এমনটা ছিল না যেমন তেমন ভাবে ট্রেনের টিকিট কাটা হয়েছে কিন্তু এখন আর তা হবে না তাই আমরা জানবো অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে এবং কাউন্টারে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
ট্রেনের টিকিট কাটতে পাসপোর্ট থাকা লাগবে না থাকলে এনআইডি কার্ড এবং জন্ম নিবন্ধন এর কার্ড সাথে থাকা লাগবে তবেই ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে এবং এ সকল কাগজ পাতি না থাকলে ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবে না।
ভূমিকা
চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে এবং ট্রেন সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে একেবারে ঠিক জায়গায় এসেছে। কারণ আমরা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তুলে ধরতে চলেছি ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম কানুন সম্পর্কে এবং ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করা এবং সিট বুকিং করা এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত নিচে দেখুন।
ট্রেনের টিকিট ফেরত দেওয়ার নিয়ম
ডিজিটাল যুগে সবকিছু ডিজিটাল হয়ে গেছে আগের যুগে অনলাইনে সিরিয়াল ধরে মানুষ ট্রেনের টিকিট কেটে থাকতো কিন্তু এখন আর তা করা লাগে না এবং অনেকের এটা বিরক্তকর মনে হয় তাই ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম চালু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং টিকিট ফেরত দেওয়ার কোন নিয়ম চালু ছিল না কিন্তু এখন তা হয়েছে
আরো পড়ুন: আর্জেন্ট চাকরি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
ঘরে বসে থেকে অনলাইন এর মাধ্যমে টিকিট ফেরত দেওয়া সম্ভব যেকোন ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের টিকিট কাটার ব্যবস্থা নিয়ে থাকে অনলাইনের মাধ্যমে কোন কারনে যদি কেউ ট্রেনের টিকিট ফেরত দিতে চান তাহলে এখন আর লাইনে সিরিয়াল ধরা লাগবে না ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট ফেরত দেওয়া হয়ে থাকে এজন্য যা করা লাগবে
তা হল যে কাউন্টারে টিকিট কেটেছেন সেই কাউন্টারে একটি পারচেজ হিস্ট্রি থাকে এর মাধ্যমে দেখা যায় কত জন টিকিট কিনেছে এবং এই তালিকার ডান পাশে থাকে একটি নতুন বাটন ক্যান্সেল নামে সেই ক্যানসেল নামক বাটনে চাপ দিলে দেখা যায় টিকিট ফেরত দেওয়ার মাধ্যমে কত টাকা ফেরত পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে তো সর্বোচ্চ সাত থেকে আট
কর্ম দিবসের মধ্য টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হয় এবং ওখানকার নোটিশে দেওয়া আছে যাত্রা শুরুর ৪৮ ঘন্টার আগে টিকিট ফেরত দেয়ার মাধ্যমে এসি ক্লাসের জন্য ৪০ টাকা প্রথম শ্রেণীর জন্য ৩০ টাকা এবং অন্যান্য শ্রেণীর জন্য ২৫ টাকা এবং তার কিছুক্ষণ আগে হলে ২৫ শতাংশ কাটা হবে এবং 12 ঘণ্টার বেশি হলে আগে পঞ্চাশ শতাংশ এবং
আরো পড়ুন: তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে
ছয় ঘন্টার কম সময়ের মধ্যে কোন টিকিট ফেরত দেওয়া যাবে না এবং অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কেনার পরিষেবা চার্জ ফেরত নেওয়া যাবে না এবং রিফান্ড করার প্রক্রিয়াটি চালনা হলে ট্রেনের টিকিট কাউন্টারে গিয়ে তাকে টিকিট বাতিল করতে হবে এবং প্রক্রিয়াটি চালু হয়ে গেলে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে এটা ক্যানসেল করতে পারবে।
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
ট্রেনের টিকিট কাউন্টারে গিয়ে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে কারোই ভালো লাগেনা কারণ লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে দেখা যায় টিকিটের ঘাটতি সেই সময় অনেকেরই মেজাজ ঘৃণন হয়ে যায় এই সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে সে সমাধানটি হল অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট সংগ্রহ করা কখন কোন সময় কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে
আরো পড়ুন: অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে
অনলাইনের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন এবং অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট সংগ্রহ করে নিতে পারবেন অনেকেই আছে যারা অনলাইনে টিকিট সংগ্রহ করা এখনো জানেন না তাদের জন্যই মূলত এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে অনলাইনে টেনের টিকিট কাটার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানতে পারবেন বিস্তারিত নিচে দেখুন।
রেলওয়ের টিকিট সংগ্রহের জন্য বা অনলাইনে টিকিট কাটার জন্য ১২ বছরের উর্ধ্বে বয়স সীমা হতে হবে এবং সকলকেই নিবন্ধন করতে হবে এবং অনলাইনে বা মোবাইলের মাধ্যমে টিকিট সংগ্রহ করতে চাইলে মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে এবং যেকোনো সময়েই বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেটিং সিস্টেমে খুব সহজেই নিবন্ধন করতে পারবেন।
এবং টিকিট সংগ্রহের আগে প্রত্যেকটা যাত্রীকেই পরিচয় পত্র নাম্বার জন্ম নিবন্ধন সনদ বা পাসপোর্ট থাকলে পাসপোর্ট এর সকল তথ্য যাচাই করার পর রেজিস্ট্রেশন করা যাবে বা নিবন্ধন করতে পারবেন এবং অনলাইনে টিকিট কেটে থাকলে যাত্রাকালীন আপনাকে এনআইডি কার্ড সাথে নিয়ে যাত্রা করতে হবে কারণ ট্রেনে এনআইডি কার্ড যাচাই করা হবে।
এবং এখন রেলওয়ের কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কিনতে গেলেও আগেই নিবন্ধন করতে হবে এবং সহজে বা কাউন্টারে গিয়ে টিকিট সংগ্রহের সময় কোন ইন্টারনেটের দরকার হবে না যে কোন মোবাইল ফোন থাকলেই এসএমএস এর মাধ্যমে নিবন্ধন করা সম্ভব এবং এগুলো করার পর এনআইডি কার্ড দেখালে স্টেশন থেকে আপনাকে টিকিট দিয়ে দেবে।
অনলাইনে টিকিট কাটতে হলে বাংলাদেশের রেলওয়ে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে জানতে হবে ওয়েবসাইটে ক্লিক করলেই আপনাকে এ টু জেড তথ্য জানিয়ে দেবে ওয়েবসাইটটি দেখে নিন (eticet.ralway.gov.bd) এবং ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন অপশন এ গিয়ে ক্লিক করে এনআইডি নম্বর জন্ম তারিখ দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে এবং
আপনার যদি আগে থেকেই রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে শুধু লগইন করুন এবং আপনাকে কিছু তথ্য সিলেক্ট করতে হবে যেমন কোথা থেকে ট্রেনে উঠবেন কবে এবং কোন তারিখে ভ্রমণ করবেন এবং কোন কোন শ্রেণীতে ভ্রমণ করবেন সেই সকল অপশন গুলো সিলেক্ট করতে হবে এবং তারপরে পাবেন সিট বেছে নেওয়ার অপশন এবং কোন সিটে
আরও পড়ুন: ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা
বসতে চান সিলেক্ট করে নিতে হবে এবং অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করলেই আপনার নামে টিকিট বুকিং হয়ে যাবে এটাই মূলত ঘরে বসে থেকে অনলাইনে টিকিট কাটার উপায় এবং এটি অন্যতম একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার সময়
বর্তমান সময়ে দিনরাত 24 ঘন্টায় যেকোনো সময়েই ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটা সম্ভব আপনি যেদিন ভ্রমণ করবেন বা আপনি যেদিন টিকিট সংগ্রহ করবেন তার তিন থেকে চার দিন আগে অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন বা কাটতে হবে তাহলে ঠিক সময়ে ট্রেনের টিকিট আপনি হাতে পাবেন তাই এই সময় করতে হবে তবে রাত দিন
24 ঘন্টার মধ্যে যেকোনো সময়েই আপনি অনলাইনের মাধ্যমে অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন তার জন্য কোন ঝামেলা হবে না এবং এটি অন্যতম মাধ্যম কারণ টিকিট কাউন্টারে গিয়ে সিরিয়াল নেওয়া লাগবে না ঘরে বসে থেকেই অনলাইনের মাধ্যমে অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন তাই নিচে উপরে যে সকল বর্ণিত নিয়ম কানুন দেখানো হলো
সেগুলো মেনটেন করে চলার চেষ্টা করুন তাহলে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন তাই প্রথম থেকে একেবারে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন নিশ্চয়ই জানতে পারবেন অনলাইনের টিকিট কাটার সম্পর্কে এবং ট্রেনের যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে।
বিকাশে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম
ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য কাউন্টারে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় তবুও টিকিট পাওয়া যায় না এটি একটি ঝামেলা কর হয়ে ওঠে তাই আজ আমরা জানতে চলেছি একটি বিকাশ অ্যাপ থাকলে এই ট্রেনের টিকিট খুব সহজেই ঘরে বসে থেকে কাটতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়াই এ সকল ঝামেলার থেকে বাঁচতে হলে বিকাশ অ্যাপ থাকা
অত্যান্ত জরুরী আরো অন্যান্য মাধ্যম রয়েছে এই অ্যাপস রয়েছে কিন্তু বিকাশ এপস এর মাধ্যমেও খুব সহজেই ট্রেনের টিকিট কাটা যায় এবং বিকাশের মাধ্যমে জানতেও পারবেন ট্রেনের কোন সিট ভালো কোন সিটে বসতে পারবেন এবং টিকিট কাউন্টারে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন ঝামেলার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন বিকাশ এপস এর মাধ্যমে
টিকিট কাটার উপায় সম্পর্কে জানতে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলেই জানতে পারবেন বিকাশে কিভাবে ট্রেনের টিকিট কাটা যায় তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বিকাশে টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য বিস্তারিত নিচে দেখুন।
সর্বপ্রথম আপনাকে কিছু নিয়ম এবং রেগুলেশন মেনে চলতে হবে তাহলে ট্রেনের টিকিট বিকাশের মাধ্যমে কিনতে পারবেন এবং যে সকল নিয়ম-কানুন গুলো মেনে চললে আপনি ঘরে বসে থেকে বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের সিট বুকিং করতে পারবেন সেই সকল ধাপসমূহ বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল এ টু জেড তথ্য দেখে নিন।
প্রথমে আপনার ফোনে একটি বিকাশ অ্যাপ থাকা লাগবে এবং বিকাশ অ্যাপ সে ঢুকে লগইন করে নিতে হবে ওপেন করার পর লগইন করে ঢুকে যেতে হবে এবং ঢুকে যাওয়ার পর মেন মেনু থেকে টিকিটের অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে সিলেক্ট করার পর সেখানে আরও বিভিন্ন ধরনের অপশন আসবে যেমন বাস লঞ্চ বিমান ট্রেন আরো ইত্যাদি ইত্যাদি
এবং আপনি যেটি সিলেক্ট করবেন তাহলে ট্রেন এবং রেলওয়ে স্টেশন ক্লিক করুন এরপরে বাংলাদেশ রেলওয়েতে লগইন করা লাগবে লগইন করতে লাগবে ইমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড এবং ট্রেনের যাবতীয় তথ্য দেওয়ার পর ট্রেন সিলেক্ট করতে হবে যদি সিট এভেলেবেল থেকে থাকে তাহলে পারচেজ অপশনে যেতে হবে এবং রেলওয়ের
নিবন্ধিত ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিতে হবে এবং ওখানে বিকাশের একটি গেটওয়ে আসবে সেই গেটওয়েতে বিকাশ নাম্বার দিতে হবে এবং বিকাশ নাম্বার দেওয়ার পর একটি ভেরিফিকেশন কোড পাওয়া যাবে এবং এরপরে বিকাশ পিন দিয়ে টেট কেনার কাজকর্ম সম্পন্ন হয়ে যাবে এটাই মূলত বিকাশে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম।
ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস
বাংলাদেশ একটি রেল সেবা নামে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন অ্যাপস তৈরি হয়েছে এবং কিছু কিছু রেলওয়ে স্টেশনে এই অ্যাপসটির উদ্বোধন হয়েছে এবং এই অ্যাপসটির মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে এই ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন খুব সহজেই শুধুমাত্র একটি ইন্টারনেট সংযোগ মোবাইল ফোন থাকলেই হবে এই অ্যাপটির মাধ্যমে
১৫ হাজার টিকিট কাটা সম্ভব হবে এবং একই সাথে এক একটা যাত্রী তিন চারটা করে টিকিট ক্রয় করতে পারবে রেলওয়ের সূত্রে জানায় এই অ্যাপটির মাধ্যমে একসঙ্গে পাঁচশোর বেশি যাত্রী ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবে এবং এর পরিবর্তন আসলে আরো বেশি বৃদ্ধি পেতে পারে এবং এর সংশ্লিষ্টরা আরো জানিয়েছে এই অ্যাপটির মাধ্যমে
৫০ শতাংশ টিকিট ক্রয় করা যাবে মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে বা অনলাইনের মাধ্যমে এবং কিছু ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে রেল সেবা অ্যাপের মাধ্যমে সর্বপ্রথম প্লে স্টোরে গিয়ে এই অ্যাপটি ডাউনলোড দিয়ে নিতে হবে এবং সাইনআপ করে একটি একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে এই অ্যাপটি খুলতে লাগবে পরিচয় পত্র এবং মোবাইল নাম্বার এই দুইটি
হলেই লগইন করা যাবে এবং তার লগইন করার মাধ্যমে রেলের টিকিট খুব সহজেই কিনতে পারবেন এবং আরো যা জানা যাবে ট্রেনের অবস্থান যে কোন খাবারের অর্ডার দিতে পারেন এবং টেনের সময়সূচি ও দেখতে পারেন খুব সহজে এবং টিকিটের অর্থ প্রদান করা যাবে মোবাইল ব্যাংকিং সহ আরো চারটি উপায়ে সেবা নেওয়া যাবে এই অ্যাপটির মাধ্যমে।
শেষ কথা
এখানে ট্রেনের সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য দেওয়া হয়েছে যেমন অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে টিকিট কাটার এপ্স সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য দেওয়া হয়েছে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি না পড়ে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে আসার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পরলে ট্রেন এবং রেলওয়ের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url