বিকাশ একাউন্ট খুলব কিভাবে - বিকাশ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম
বিকাশ হল বাংলাদেশের অন্যতম একটি টাকা লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম যা অনেকেই চিনে থাকে বিকাশ নামে বিকাশে মোবাইল রিচার্জ বিদ্যুৎ বিল এবং অন্যান্য বিল দেওয়া হয়ে থাকে তাই আজ আমরা জানতে চলেছি বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কানুন সম্পর্কে যেমন আমরা জানবো বিকাশ একাউন্ট খুলব কিভাবে এবং বিকাশ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে।
বিকাশ এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যার মাধ্যমে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করা হয় এবং তা ঘরে বসেই সম্ভব শুধু ইন্টারনেট কানেকশন হলেই যে কোন ফোনের মাধ্যমে ও বিকাশ থেকে এল টাকা লেনদেন করা সম্ভব।
ভূমিকা
আপনি যদি বিকাশ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে বিকাশে টাকা টাকা লেনদেন করা হয় এবং বিকাশ থেকে কিভাবে সকল বিল পেমেন্ট করা হয় সেই সম্পর্কে এবং বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কানুন সম্পর্কেও জানতে পারবেন তাই সাজেস্ট করব প্রথম থেকে পড়ে যাওয়ার জন্য এতে আপনাদের অনেক উপকার হয়ে থাকবে তার প্রথম থেকে পড়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
বিকাশ থেকে টাকা রিচার্জ করার নিয়ম
আপনি যদি বিকাশ সম্পর্কে জানতে আসেন তাহলে একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন এবং যদি জানতে চান বিকাশ থেকে কিভাবে টাকা রিচার্জ করা সম্ভব এবং নিয়ম-কানুন সম্পর্কে তাহলে বলব একদম ঠিক জায়গায় এসেছে আমাদের নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন বিকাশ থেকে টাকা রিচার্জ করার এ টু জেড
আরো পড়ুন: আর্জেন্ট চাকরি সম্পর্কে জানতে
নিয়ম কানুন সম্পর্কে তাই সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য কারণ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন বিকাশ থেকে টাকা রিচার্জ করার এ টু জেড উপায় সম্পর্কে তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক বিকাশ থেকে টাকা রিচার্জ করার জন্য যে সকল নিয়ম কানুন মেনে চলা লাগবে তা বীস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
বিকাশ থেকে মোবাইল রিচার্জ এর নিয়ম: বিকাশ থেকে মোবাইল রিচার্জ করা যায় দুইটি উপায়ে যেমন একটি হলো বিকাশ এপস এর মাধ্যমে মোবাইল রিচার্জ করা যায় এবং অন্যটি হলো ইউএসএসডি কোড ডায়াল করার মাধ্যমে রিচার্জ করা যায় বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল কিভাবে রিচার্জ করা হয় সে সম্পর্কে।
বিকাশের মাধ্যম: সর্বপ্রথম আপনার ডিভাইসে বিকাশ অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিবেন এবং বিকাশ খোলা থাকলে পাসওয়ার্ড দিয়ে তার ভেতরে প্রবেশ করুন এবং সর্বপ্রথম উপরে ব্যালেন্স চেক করার একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করে ব্যালেন্স চেক করে নিন এবং চলে যান মোবাইল রিচার্জ নামের একটি অপশন আছে সেখানে এবং সেখানে
ক্লিক করার পর কত এমাউন্ট দেবেন তার একটি অপশন আছে সেই অপশনে ক্লিক করুন এবং এমাউন্টটি বসান এবং একটি নাম্বার এর অপশন আসবে সেই অপশনে গিয়ে নাম্বার বসিয়ে আপনার বিকাশ পিন নাম্বারটি বসিয়ে একটি ট্যাব অপশন আসবে ট্যাব চাপ দিয়ে ধরলে মোবাইল রিচার্জ হয়ে যাবে।
এবং কোডের মাধ্যমে: সর্বপ্রথম আপনার যদি স্মার্ট ফোন থাকে বাজে কোন ফোনের মাধ্যমে বিকাশ থেকে কোডের মাধ্যমে ফোন রিচার্জ করা যায় যেমন *৪০৭# এ পিন কোডটি ডায়াল করে মোবাইলের মাধ্যমে মেনু লিস্টে যান এবং মোবাইল রিচার্জ অপশন আসবে সেখানে সিলেক্ট করুন এবং যে অপারেটরের মাধ্যমে রিচার্জ করবেন সে অপরাধটা
আরো পড়ুন: অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে
কি সিলেক্ট করুন এবং সংযোগের ধরন সিলেক্ট করুন এবং যে নাম্বারটি তে রিচার্জ করতে চান সেই নাম্বারটি ওখানে ব্যবহার করুন এবং টাকার পরিমান দিন এবং তারপরে আপনার বিকাশের পিন কোড টি দিন এবার ক্লিক করলেই কোডের মাধ্যমে রিচার্জ হয়ে যাবে এবং তৎক্ষণিকভাবে আপনার ফোনের রিচার্জ পাবেন।
বিকাশ একাউন্ট খুলব কিভাবে
বিকাশ এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু নিজে নিজে একাউন্ট খুলতে অনেকেই পারেন না তাদের জন্য মূলত এই পোস্টটি লেখা যদি বিকাশ সম্পর্কে বা বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানতে চান তবে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার চেষ্টা করুন আশা করি কাজে দেবে সর্বপ্রথম বিকাশ একাউন্ট খোলার
জন্য যেই নিয়ম গুলো অবলম্বন করে চলতে হবে এবং যে কাগজ পাতি লাগবে সেই সম্পর্কে আমরা জানাবো আজ চেষ্টা করব সম্পূর্ণ বেকার সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য বোঝানোর জন্য তাই দয়া করে সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে বিকাশ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা নিতে পারবে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কানুন সম্পর্কে: সর্বপ্রথম আপনি যদি ফোন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে ফোনে সর্বপ্রথম বিকাশ অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে হবে এরপর ইন্সটল করতে হবে তারপরে লগইন করতে হবে তো ডাউনলোড এবং ইনস্টল হয়ে গেলে অ্যাপটি ওপেন করুন এবং সর্বপ্রথম খেয়াল রাখতে হবে আপনার
ফোনটিতে ইন্টারনেট কানেকশন রাখার জন্য কারণ ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়া বিকাশ খোলা যাবে না তাই এই নিয়মটি মেনে চলতে হবে এবং বিকাশ অ্যাপ ওপেন করার পর লগইন রেজিস্ট্রেশন লেখা থাকবে সেখানে ক্লিক করুন এবং তারপরে একটি নাম্বার দেওয়ার অপশন আসবে সেখানে গিয়ে নাম্বারটি পেশ করুন এবং যে অপারেটরে
আরো পড়ুন: আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা সম্পর্কে জানতে
আপনার নাম্বারটি দিতে চাচ্ছেন সে অপারেটরটি সিলেক্ট করে আবার ক্লিক করুন এবং আপনার নাম্বারে একটি ওটিপি কোড যাবে এবং যে ফোনে বিকাশ খুলতে চাচ্ছেন সেই ফোনের নাম্বারটি যেন হয়ে থাকে কারণ ওই নাম্বারে ওটিপি কোড যাবে এবং এর মাধ্যমে বিকাশ আপনার আবেদনটি গ্রহণ করবে এবং কনফার্ম লেখা থাকবে ওখানে ক্লিক করুন
তারপরে আসবে যার প্রিয় পরিচয় পত্রের আইডি কার্ডের পালা সেখানে আপনাকে আইডি কার্ডের পোস্টার ছবি তুলে সাবমিট করতে হবে এবং পরবর্তীতে আইডি কার্ডের পরের পেজটি ছবি তুলে সাবমিট করতে হবে এবং বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে আরেকটি ইন্টারফেস আসবে এবং এখানে
আপনার ছবি চাইবে বিকাশ আইডিটি যার তার মুখের ছবি মোবাইলের ফ্রন্ট ক্যামেরায় তুলে তীর বাটনে ক্লিক করুন এবং চেহারার ছবি সাবমিট দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বিকাশ আইডি খুলে যাবে।
বিকাশ আইডি খুলতে কি কি লাগবে ইতিমধ্যে জেনেছেন তবু আবার বলে দিলাম সর্বপ্রথম আপনার এনআইডি কার্ড লাগবে এবং যে খুলবে তার ছবি এক কথায় মোবাইলে অ্যাকাউন্ট খুলতে লাগবে এন আই ডি কার্ড এবং তার ইন্টারফেস এগুলোর দাঁড়াতেই বিকাশ আইডি খোলা সম্ভব।
বিকাশ কোড ভুলে গেছি
বিকাশপিন বা বিকাশ কোড ভুলে যাওয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো অনেকদিন বিকাশ নাড়াঘাটা না করলে তার কোড ভুলে যাওয়া এই সমস্যায় অনেকেই ভুলে থাকেন তাদের জন্য আমরা মূলত কিছু সলিউশন নিয়ে এসেছে আশা করা যায় উপকৃত হবেন সম্পূর্ন পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে চলুন শুরু করা যাক ভুলে গেলে তা পুনরুদ্ধার করার উপায় সম্পর্কে।
বিকাশ কোড ভুলে গেলে করণীয়: বিকাশ কোড ভুলে গেলে আগে অনেক সমস্যা দেখা দিত কিন্তু এখন আর সেই সমস্যাগুলো দেখা দেয় না কারণ এখন রিসেট করার মাধ্যমে বিকাশ পিন ভুলে গেলে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়ে থাকে যেমন আগেকার সময়ে বিকাশ করে ভুলে গেলে বিকাশ এজেন্টের কাছে বা বিকাশ অফিসে হেল্পলাইনে বা অন্যান্য
আরো পড়ুন: সফল হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে
মাধ্যমে যোগাযোগ করা লাগতো কিন্তু এখন সেটা করা লাগে না এখন বিকাশ কোড ভুলে গেলে নিজে নিজেই তা সংশোধন করতে পারবেন রিসেন্ট করার মাধ্যমে আর এটা সকল বিকাশ ব্যবহারকারী করতে পারেন যিনারা কোড ভুলে গেছেন তারা তিনারা রিসেন্ড করার মাধ্যমে বিকাশ পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।
বিকাশ পিন রিসেট করার নিয়ম: মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বা মোবাইল থেকে বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে দুইটি মাধ্যমেই পাসওয়ার্ড বা কোড রিসেট করা সম্ভব হবে প্রথমে যেটা করা লাগবে তা হল স্টার ২৪৭ হ্যাচ ডায়াল করুন রিসেন্ট পিন অপ সনে প্রবেশ করতে হবে এবং ১০ লিখে রিপ্লাই দিন এরপরে
বিকাশ খুলতে যে সকল নিয়ম-কানুন মেনে চলা লেগেছে সে সকল নিয়ম-কানুন মেনে চলুন এবং যা যা চায় তা তা সাবমিট করুন এবং এর মাধ্যমে বিকাশ প্রিন্ট রিসেন্ট হয়ে যাবে এবং আপনার বিকাশ রিনিউ করা সম্ভব এই ভাবেই প্রথমের জন্ম সাল লিখে সেন্ট করতে হবে কয়েক মাসের একটি অ্যামাউন্ট জানা
আছে এমন এমন লিখে সেন্ড করুন এবং একটি পিন কোড আসবে star 247 হ্যাজ ডায়াল করে এক লিখে সেন্ড করুন এবং এসএমএসের যে পিনটি আসবে সেই পিনটি পেশ করে সাবমিট করুন এভাবেই আপনার তিনটি সফলভাবে রিসেট হয়ে যাবে
বিকাশ থেকে রিসেন্ট করার নিয়ম: বিকাশ অ্যাপ এ প্রবেশ করতে হবে ফরগেট পিন লেখা থাকবে ওখানে ক্লিক করুন এবং মোবাইল নাম্বারটি সাবমিট করে আবার ক্লিক করুন সিমের নাম সিলেক্ট করুন এবং এল করুন এরপরে নিজে নিজেই সাবমিট হয়ে যাবে ওটিপি এবং এসএমএস এর যেই কোডটি আসবে সেই কোড এর মাধ্যমে পেস্ট করুন
নতুন পিন দিন পর পর দুইবার এর মাধ্যমেই বিকাশ থেকে রিসেন্ট হয়ে যাবে খুব সহজেই যদি কোন সমস্যা দেখায় তাহলে মনে করবেন আপনার কিছু এখান থেকে ভুল হয়েছে তাই আবার চেষ্টা করুন এবং সম্পূর্ণ দেখে বুঝে দেওয়ার চেষ্টা করুন যেন কোন ভুল ত্রুটি না থাকে তাহলে বিকাশ রিসেন্ট হয়ে যাবে।
বিকাশ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম
বিকাশ দেব বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই কারণ বিদ্যুৎ বিল দিতে গিয়ে দেখা যায় অনেক রকমের ঝামেলা যেমন দোকানে গেলে সিরিয়াল মেন্টেন করে দেওয়া লাগে এবং ব্যাংকে গেলে অনেক দূর যাতায়াতের একটি ব্যাপার আছে তাই এটি একটি বিরক্তকর মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায় তার বাড়িতে বসে থেকে বিকাশ থেকে
কিভাবে নিজে নিজে বিল পেমেন্ট করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন সর্বপ্রথম জেনে নিন বিদ্যুৎ বিল সাধারণত দুই ধরনের যেমন একটি হলো এবং অপরটি হল পোস্টপেইড এবার অনেকের ধারণা আসতে পারে প্রিপেইড কোনটা এবং পোস্টপেইড বা কোনটা প্রিপেইড বলতে বোঝানো হয় মোবাইলের রিচার্জ না করলে যেমন কথা
বলা যায় না মূলত প্রিপেইড হলো সেই রকম একটি মাধ্যম যা প্রথমে বিল পেমেন্ট করতে হয় এবং তারপরেই বিদ্যুৎ খরচ করা যায় এবং পোস্টপেইড বলতে বোঝানো হয় একটি মাসিক সিস্টেম মানে এক মাসে আপনি বিদ্যুৎ খরচ করবেন একমাস পর সেই খরচ করা বিদ্যুতের মূল্য আপনাকে দিতে হবে এটাকেই মূলত পোস্টপেইড বলে।
পল্লী বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম: সর্বপ্রথম আপনার বিকাশ অ্যাপটি ওপেন করে ফেলুন এবং ওখানে খেয়াল করে দেখুন লেখা থাকবে পেই বিল ওখানে গিয়ে ক্লিক করুন এবং ওখানে গিয়ে লেখা থাকবে পল্লী বিদ্যুৎ পোস্টপেইড সেখানে গেয়ে ক্লিক করুন এবং সেম্পল বাটনে ক্লিক করে এসএমএস এ কোথায় হিসাব নম্বর আছে তা চেক করে নিন
এবং একটি অপশন আসবে সেখানে এসএমএস অপশনে গিয়ে এসএমএস এর নাম্বারটি পেশ করুন এবং এগিয়ে যান অপশনে ক্লিক করুন আপনার সম্পূর্ণ তথ্য যতই সঠিক হয়ে থাকে বা কয়েকবার চেক করে নিন তারপরে বিকাশের পিন নাম্বারটা দিয়ে জয় টাকা এমাউন্ট তা বসিয়ে সাবমিট করে দিন এভাবেই মূলত বিকাশে বিল দেওয়া হয়।
বিকাশে টাকা উঠানোর নিয়ম
বিকাশ থেকে টাকা উঠানো বা টাকা তোলার নিয়ম এটি অত্যন্ত সিম্পল একটি নিয়ম কারণ যারা বিকাশ ব্যবহার করে থাকেন তারা অনেকেই জানেন আবার অনেকে নাও জেনে থাকতে পারেন বিকাশ থেকে টাকা তোলার জন্য সবচাইতে অন্যতম মাধ্যম হলো বিকাশ এজেন্ট বিকাশ এজেন্টদের কাছ থেকে টাকা তোলা সবচাইতে সহজ একটি মাধ্যম
আর এই একটি বাংলাদেশের প্রায়স্থানেই দেখা যায় বিকাশের এজেন্টদেরকে কারণ বিকাশ একটি অন্যতম প্লাটফর্ম বা অনেক কার্যকরী একটি প্ল্যাটফর্ম তাই বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিকাশের অনেক প্রচলন চলে আসছে এ পর্যন্ত তাই বিকাশ এজেন্ট অনেক বেশি এবং টাকা তোলার নিয়ম হলো বিকাশ
এজেন্ট দের কাছ থেকে সবচাইতে সহজ এখন প্রশ্ন আসতে পারে বিকাশ থেকে টাকা উঠানোর সময় এজেন্টদের কাছে কিভাবে টাকা লেনদেন করা যায় এর মাধ্যমটি সম্পর্কে অনেকের ধারণা নাও থাকতে পারে তাদের জন্য বলছি বিকাশ থেকে টাকা তোলার সময় কোন এজেন্টের মাধ্যমে তুললে তাদের কাছে
গিয়ে একটি নাম্বারের মাধ্যমে বা কিউআর কোড এর মাধ্যমে স্ক্যান করার মাধ্যমে টাকা তোলা হয়ে থাকে এজেন্টের মাধ্যমে টাকা তুললে এ সকল নিয়মকানুন মেনে চলা লাগবে।
এবং সেন্ড মানি: বিকাশের মাধ্যমে সেন্ড মানি বলতে বোঝানো হয় এক বিকাশ থেকে অন্য বিকাশে টাকা পাঠানো এবং যার মাধ্যমে বা যার বিকাশে টাকা পাঠাচ্ছেন সেই টাকাটি সে যদি উত্তোলন করতে চায় তাহলে তাকে চাঁদ প্রযোজ্য হতে পারে তার মাধ্যমে পঁচিশ হাজার টাকা সেন্ড মানির মাধ্যমে চার্জ প্রযোজ্য হবে দশ টাকা মূলত এগুলো হলো বিকাশে টাকা লেনদেন করার মাধ্যম।
বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম
বিকাশ যারা ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্য এটা অনেক সিম্পল একটি কথা যে বিকাশে টাকা দেখবো কিভাবে কারণ বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে টাকা দেখার নিয়মটি অত্যন্ত এক সহজ বলে গণ্য করা যায় এবং বিকাশ থেকে টাকা দেখার তিনটি নিয়ম রয়েছে যেমন কোট ডায়াল করার মাধ্যমে বিকাশ থেকে টাকা দেখা যায় এবং বিকাশ অ্যাপ
থেকে টাকা দেখা যায় এবং মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে টাকা দেখা যায় যেমন মোবাইলে স্টার্ট ২৪৭ হেজ এইচডি সিলেক্ট করার পর আপনার ফোনে যেই সিমে বিকাশ খোলা আছে সেই সিমটি সিলেক্ট করুন এরপরে একটা এন্টারপ্রাইজ আসবে সেখানে লেখা থাকবে মাই বিকাশ ওখানে ক্লিক করুন এবার লেখা থাকবে চেক ব্যালেন্স ওখানে ক্লিক করুন
এবং এর মাধ্যমে দেখতে পারবেন আপনার বিকাশে কয় টাকা আছে এবং বিকাশ এপস এর মাধ্যমে যেভাবে দেখবেন তা হল প্রথমে বিকাশ ওপেন করুন এবং কোড দিয়ে তার ভেতরে ঢুকুন এবার উপরে লেখা থাকবে ব্যালেন্স দেখুন ওখানে ক্লিক করুন তাহলে দেখতে পারবেন কয় টাকা আছে আপনার বিকাশে এবং বিকাশের টাকা আরেকটি মাধ্যমে
দেখতে পারেন সেটি হল মেসেজের মাধ্যমে কারণ প্রত্যেকটি লেনদেনের একটি হলেও মেসেজ আসে সে মেসেজে এর মাধ্যমে জানতে পারবেন আপনার কয় টাকা ব্যালেন্স আছে এবং কয় টাকা ফুরিয়েছে সে সম্পর্কে এই তিনটাই হলো বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম সমূহ।
বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম অত্যন্ত সহজ একটি নিয়ম কারণ যিনারা বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন তাদের কাছে এটি একটি পানির মতো তবে জিনারা ব্যবহার না করেছেন তাদের জন্য একটু কষ্টকর হতেই পারে তাদের জন্যই মূলত এই আর্টিকেলটি লেখা বিকাশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম কানুন সম্পর্কে তো চলুন শুরু করা যাক
কিভাবে বিকাশ থেকে টাকা পাঠানো যায় সর্বপ্রথম আপনার বিকাশ অ্যাপসটি সম্পূর্ণভাবে ক্লিয়ার থাকে খোলা থাকে এবং লগইন করা থাকে সবকিছু দিয়ে তাহলে ওপেন করে নিন এবং উপরে লেখা আছে দেখেন সেন্ড মানি সেখানে গিয়ে সেন্ট মানি তে ক্লিক করুন এবং ওখানে একটি নাম্বার দেওয়ার অপশন আসবে সেখানে যেই নাম্বারে
আপনি টাকা পাঠাতে চান বা টাকা সেন্ড করতে চান সেখানে সেই নাম্বারটি পেশ করে দিন এবং তারপরে একটি অপশন আসবে আপনি যে নাম্বারে টাকা পাঠাতে চান সেই নাম্বারে কত টাকা পাঠাবেন সে টাকার একটি এমাউন্ট আসবে সেখানে এমাউন্ট বসিয়ে দিতে হবে এবার পরের ধাপে আপনার বিকাশ অ্যাপর পিন নাম্বারটি দিলেই আপনার বিকাশ থেকে
ওই নাম্বারে সেন্ড মানি হয়ে যাবে বা টাকা পাঠানো হয়ে যাবে টাকা পাঠানোর সময় একটি সতর্ক অবলম্বন করতে হবে তা হলো নাম্বার ভুল হয়ে গেলে অন্য নাম্বারে টাকা চলে গেলে সেটি আর ফেরত পাবেন না তাই নাম্বার ভালোভাবে চেক করে নিবেন যেন নাম্বার না ভুল হয় এবং সঠিকভাবে নাম্বার তুলে সেন্ড মানি করলে তা সম্পূর্ণভাবে সেন্ড হবে বা টাকা পাঠানো হবে।
শেষ কথা
এখানে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম কানুন এবং বিকাশ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য দেওয়া হল আপনি যদি কিছু না বুঝতে পারেন আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ প্রথম থেকে পড়ে আসার জন্য কারণে আর্টিকেলটি মূলত বিকাশ সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডিটেলস দেওয়া হয়েছে তাই আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ প্রথম থেকে পড়ে আসার জন্য এবং আমাদের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url