ডায়রিয়া হলে করণীয় - পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খেতে হয়
ডায়রিয়া হওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো বাইরের জীবাণু পেটে ঢুকার মাধ্যমে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তবে অতিরিক্ত ডায়রিয়া হলে মারাত্মক পর্যায়ে চলে যেতে পারে তাই খেয়াল রাখতে হবে এবং জানতে হবে ডায়রিয়া হলে করণীয় সম্পর্কে এবং পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খেতে হয় সেই সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য নিচে দেওয়া হল।
ডায়রিয়া হলে বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন ওর সেলাইন এক কথায় খাবার স্যালাইন খাবার মাধ্যমে ডায়রিয়া ভালো হয় এবং পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীরের পানি শূন্যতা কমাতে সাহায্য করবে এবং পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি দেবে।
ভূমিকা
সাধারণ জীবনে এই হোক বা কর্মজীবনেই সকলেই চাই সুস্থ থাকতে তবে অনেক অনেক সমস্যার কারণে সুস্থ থাকতে সক্ষম হয়ে উঠতে পারে না যেমন ডায়রিয়া হলে শরীরের পানি শূন্যতা হয়ে যায় এবং শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এর থেকে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে যেমন পানি শূন্যতার কারণে মানুষ মারা যেতে পারে তাই ডায়রিয়া হলে সর্বপ্রথম ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং বেশি বেশি স্যালাইন খাওয়া উচিত এতে পানি শূন্যতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ডায়রিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডায়রিয়া রোগের লক্ষণ গুলো যা দেখা যায় তা হল সারা দিনে কয়েকবার নরম জাতীয় বা পাতলা জাতীয় পায়খানা হলে সেটাকে সাধারণত ভাবে বলা যেতে পারে ডায়রিয়া এছাড়া কারো কারো হতে পারে অনেক বেশি চাপ পড়ে দিনে অনেকবার বা ঘন ঘন যেতে হয় সেটা কেউ বলা হয় ডায়রিয়া এবং কোন কোন সময় শিশুরা দুধ
আরো পড়ুন: সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে
খেয়ে থাকে এবং তাদের পায়খানা কিছুটা নরম হয় এক কথায় পাতলা পায়খানা হয় সেটা কেউ অনেকেই ডায়রিয়া বলে থাকে কিন্তু সঠিক সেটি ডায়রিয়া নয় অতিরিক্ত ঘন ঘন পায়খানা হওয়াকে ডায়রিয়া বলা হয় স্বাভাবিকভাবে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ডায়রিয়া হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় এবং এর প্রতিকার কি সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ডায়রিয়ার লক্ষণ বাচ্চাদের: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ডায়রিয়ার লক্ষণ গুলো হল দেখা যাবে পানির শূন্যতা হয়ে যাবে শরীরে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে কান্না করলে চোখ দিয়ে পানি পরবে না ক্লান্ত দেখাবে এবং মাথাব্যথা হয় মুখও শুকিয়ে যেতে পারে এবং সব সময় বিরক্ত বোধ করে এবং ঘন ঘন পায়খানা হয়ে থাকে তাই এদের বেশি বেশি খেয়াল রাখা উচিত।
এবং বড়দের ডায়রিয়ার লক্ষণ: যখন পায়খানা চাপবে অতিরিক্ত যন্ত্রণা করবে এবং পায়খানার চাপ অতিরিক্ত হতে পারে পেটে ব্যথা দেখা দিতে পারে বমি বমি ভাব হতে পারে এবং পেট ফেপে যেতে পারে এবং গুরুতর অবস্থা হয়ে দাঁড়াতে পারে যেমন শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে এবং প্রয়োজনীয় তরল পদার্থ বের হয়ে চলে যেতে পারে শরীর থেকে
শরীর থেকে এই তরলটি বের হয়ে যাওয়ার কারণেই মূলত দেখা দিতে পারে পানি শূন্যতার এবং পানি শূন্যতা দেখা দিলে যে সকল সমস্যা হতে পারে তা হলো ঈদ স্পন্দন বিরুদ্ধে প্রচন্ড ক্লান্তি ভাব মাথা ব্যথা মুখ শুকিয়ে যাওয়া প্রস্রব কম হওয়া এবং তৃষ্ণা বৃদ্ধি হওয়া তাছাড়া দেখা দিতে পারে ঘন ঘন টয়লেটে যাওয়া এবং পাতলা পায়খানা হওয়া এই সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ভাইরাস থেকে প্রতিকার: ডায়রিয়া হতে সাহায্য করে এই সকল শক্তিশালী সংক্রমণ ভাইরাস গুলা হলো অ্যাস্ট্রো ভাইরাস নরভাইরাস অ্যাডেনোম ভাইরাস ভাইরাস হেপাটাইটিস সাইটোমেগালো ভাইরাস রোটা ভাইরাস এ সকল ভাইরাসগুলো ডায়রিয়া হতে সাহায্য করে মূলত দূষিত পানিতে থাকে নর ভাইরাস অ্যাস্ট্রো ভাইরাস হেপাটাইটিস এ ভাইরাস
এবং সাপো ভাইরাসের মতো ভাইরাসগুলো থাকে দূষিত পানিতে এবং বেশিরভাগ দূষিত সবজিতে থাকে হেপাটাইটিস এ ভাইরাস এ সকল ভাইরাস সবজিতে থাকে এবং পাতাযুক্ত সবুজ সবজিতে থেকে থাকে নেরো ভাইরাস হেপাটাইটিস এ এবং নোর ভাইরাস থাকে বিভিন্ন রকমের তাজা ফলের মধ্যে তাই এই সকল খাদ্যগুলো যাচাই-বাছাই করে খেতে হবে
আরও পড়ুন: পুষ্টিকর ফলের তালিকা সম্পর্কে জানতে
এবং যে খাদ্যগুলো আমাদের দেহের জন্য উপযুক্ত নয় সে খাদ্যগুলো পরিহার করতে হবে তবেই আমরা ভাইরাস থেকে প্রতিকার পাবো এবং ডায়রিয়ার হাত থেকে রক্ষা পাব তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে এগুলো মেন্টেন করে চলতে হবে এবং দূষিত খাবার থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে এবং দূষিত পানি থেকে এবং পুষ্টিকর খাদ্য গুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খেতে হয়
পাতলা পায়খানা হলে অনেকে ই চিন্তায় পড়ে যায় কারণ এটি পেটের সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় তাই কিন্তু অল্প পাতলা পায়খানা হলে কেমন কোন সমস্যা দেখা দেয় না তবে এটি যদি গুরুতর হয়ে দাঁড়ায় তবে দেখা দিতে পারে অনেক সমস্যা তাই এটি অল্পতেই চেষ্টা করতে হবে এর প্রতিকার করার বিশেষ করে স্যালাইন খাওয়া বেশি বেশি এতে পাতলা পায়খানা
খুব সহজেই ভালো করতে সাহায্য করে ডায়রিয়া হতে পারে গরমে এবং শীতে দুই সময়েই বেশিরভাগ ডায়রিয়া হয়ে থাকে এবং কিছু খাদ্য অভ্যাসের কারণেও হয়ে থাকে তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার দিকে এবং ধুলাবালি জাতীয় জায়গায় কম যেতে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে এবং পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই
আরো পড়ুন: ওষুধে গাছ সম্পর্কে জানতে
পাবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খাওয়া উচিত কারণ বেশিরভাগ মানুষ চিন্তায় পড়ে যায় যে পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খাবে কি করবে এইসব নিয়ে বেশি চিন্তায় পড়ে যায় তাই তাদের জন্য আমরা উপায় বের করে নিয়ে এসেছি যে সকল খাদ্য খেলে পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই পাওয়া যায় খুব দ্রুত সে সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল।
তরল জাতীয় খাদ্য: ডায়রিয়া হলে বেশিরভাগ দেখা যায় শরীরে পানি শূন্যতা তাই এ সময় বেশিরভাগ তরল জাতীয় খাদ্য খাওয়া উচিত যে সকল তরল জাতীয় খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়া উচিত তা হল স্যালাইন চিড়া ভেজানো পানি ভাতের মার আর ইত্যাদি ইত্যাদি তরল জাতীয় খাদ্যগুলো পানি শূন্যতা কমাতে সাহায্য করে তাই এগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
লবণ জাতীয় পানি: ডায়রিয়া হলে বেশিরভাগ দেখা যায় শরীর থেকে লবন হারিয়ে যায় বা লবোনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে তাই ডাবের পানি বেশি বেশি খাওয়া উচিত এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা লবণের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং শরীরের পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে তাই বেশি বেশি লবণ পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
কাঁচা কলার উপকারিতা: বা পাতলা পায়খানার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হল কাঁচা বলা এটি আদিম যুগ থেকেই প্রচলিত হয়ে আসে যে কলা খাওয়ার মাধ্যমে পাতলা পায়খানা ভালো করা যায় বা শক্ত করা যায় কাঁচা কলার তরকারির মাধ্যমে খেতে পারেন এবং অন্যান্য মাধ্যমে খাওয়া যায় কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণে রয়েছে আয়রন পটাশিয়াম খনিজ পদার্থ
এবং আরো অন্যান্য ভিটামিন যুক্ত খাদ্য হলো কলা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে কাঁচা কলা এবং পাতলা পায়খানা হলে তা শক্ত করতে সাহায্য করে কাঁচা কলা তাই বেশি বেশি কাঁচা কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে দ্রুত পাতলা পায়খানা হলে সেরে যাবে এবং শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
ঘোল বা দই: দই বাগ হলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রোবায়োটিকস যা পাতলা পায়খানা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী অতিরিক্ত ডায়রিয়া বা অমশাই হলে দই বা ঘোল বেশি বেশি খাবার চেষ্টা করুন এতে শরীরের পানি শূন্যতা পূরণ করতে সাহায্য করবে কারন বেশি পানি শূন্যতা হলে দেখা দিতে পারে কিডনির সমস্যা আর অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই
এ সকল খাদ্যেই মিলবে এর প্রতিকার এতে প্রচুর পরিমাণে লবণ জাতীয় দ্রব্য থেকে থাকে তাই শরীরে যে কোন লবণ জাতীয় বা পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে দুই বা ঘোল লবণ বা পানি শূন্যতার ঘাটতি দেখা দিলে কিডনির ক্ষতি সাথে অনেক শরীরের ক্ষতি হতে পারে তাই এ সকল ঘাটতি পূরণ করতে এই খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
তাই আমাদেরকে পানি শূন্যতা দূর করতে হবে সর্বপ্রথম এবং বিশেষ করে যে খাদ্যগুলো না আমাদের জন্য উপকার এবং ডায়রিয়া ভালো করতে সাহায্য করবে সেই খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাবার চেষ্টা করবেন এবং পানি শূন্যতার পাশাপাশি লবণের ঘাটতিও পূরণ করতে পারে সে সকল খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন এক কথায় ডায়রিয়া বা পাতলা
পায়খানা হলে বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন খাওয়ার সেলাইন এবং দৈনন্দিন জীবনে পুষ্টিকর খাদ্যগুলো যা আমরা খেয়ে থাকি তার চাইতে অতিরিক্ত পুস্তিকর খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা কর এছাড়া অন্য কিছু না খেলেও এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে তাই এর নিয়ম কানুন গুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন কাজে দেবে।
কি খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়
শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে অনেকে চিন্তিত থাকে তার মধ্যে যদি হয়ে থাকে পাতলা পায়খানা তাহলে আরো চিন্তায় পড়ে যায় এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য আমাদের কাছে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা আমি আপনার মাঝে পেশ করতে চলেছি যার মাধ্যমে আপনি ১০০% পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই পেতে পারেন সেই সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল সেই খাদ্য
আরো পড়ুন: পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে
তালিকা যা খাবার মাধ্যমে পাতলা পায়খানা ভালো হয় এবং ডায়রিয়া সংক্রমণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এবং ঘনঘন টয়লেট যাওয়া থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে এবং যেকোনো ধরনের পাতলা পায়খানা দূর করতে সাহায্য করে সে সকল খাদ্য তালিকা নিতে দেওয়া হলো।
লেবু এবং লবণ: অনেকেই হয়তোবা ভাবতে পারেন যে লেবু এবং লবণ দিয়ে বা কিভাবে সম্ভব পাতলা পায়খানা ভালো করা তবে আমি বলব এটা ১০০ পার্সেন্ট কাজ করে থাকে পাতলা পায়খানার জন্য কারণ ভিটামিন সি এবং লবনের অভাবে দেখা দিতে পারে পাতলা পায়খানার মত সমস্যা যেমন লেবুর রস এ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এন্টি ইনফ্লেমোটারি
জাবেদ পরিষ্কার করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান লবণ এবং লেবুর রস পরিমাণ মতো একসঙ্গে মিশিয়ে সাথে কিছুটা আমি চিনি দিয়ে একটি শরবত বানিয়ে ফেলুন এবং এই শরবতটি ততক্ষণ খান যতক্ষণ না পাতলা পায়খানা ভালো হয় এটি নিয়মিত ব্যবহারে পেট পরিষ্কার হবে এবং দ্রুত পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই দিতে সাহায্য করবে।
মধু এবং দারচিনি: মধু একটি প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে থাকে দেহের জন্য এবং স্বাস্থ্যের যেকোন সমস্যায় দেখা দিলে মধু একটি কার্যকরী উপায় হিসেবে কাজ করে থাকে এবং এটি সবচাইতে ঘরোয়া ভালো একটি উপায় তা হলো পর্যাপ্ত পরিমাণের কিছু মধু নিন এবং তাতে দারচিনি গুড়ো করে মিশিয়ে নিন এবং পরিমাণ মতো পানি দিয়ে
একটি শরবত বা এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিতে পারেন এবং প্রতিদিন সকালে খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে যেকোনো ধরনের পাতলা পায়খানা দূর করতে সাহায্য করবে এবং পানি শূন্যতার ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করবে তাই মধু দার চিনি এবং পানি একত্রে মিশিয়ে সকালে বাসে পেটে খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি পাবেন।
ঘোল বা দই: দই বাগ হলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রোবায়োটিকস যা পাতলা পায়খানা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী অতিরিক্ত ডায়রিয়া বা অমশাই হলে দই বা ঘোল বেশি বেশি খাবার চেষ্টা করুন এতে শরীরের পানি শূন্যতা পূরণ করতে সাহায্য করবে কারন বেশি পানি শূন্যতা হলে দেখা দিতে পারে কিডনির সমস্যা আর অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই
এ সকল খাদ্যেই মিলবে এর প্রতিকার এতে প্রচুর পরিমাণে লবণ জাতীয় দ্রব্য থেকে থাকে তাই শরীরে যে কোন লবণ জাতীয় বা পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে দুই বা ঘোল লবণ বা পানি শূন্যতার ঘাটতি দেখা দিলে কিডনির ক্ষতি সাথে অনেক শরীরের ক্ষতি হতে পারে তাই এ সকল ঘাটতি পূরণ করতে এই খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
কাঁচা কলার উপকারিতা: বা পাতলা পায়খানার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হল কাঁচা বলা এটি আদিম যুগ থেকেই প্রচলিত হয়ে আসে যে কলা খাওয়ার মাধ্যমে পাতলা পায়খানা ভালো করা যায় বা শক্ত করা যায় কাঁচা কলার তরকারির মাধ্যমে খেতে পারেন এবং অন্যান্য মাধ্যমে খাওয়া যায় কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণে রয়েছে আয়রন পটাশিয়াম খনিজ পদার্থ
এবং আরো অন্যান্য ভিটামিন যুক্ত খাদ্য হলো কলা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে কাঁচা কলা এবং পাতলা পায়খানা হলে তা শক্ত করতে সাহায্য করে কাঁচা কলা তাই বেশি বেশি কাঁচা কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে দ্রুত পাতলা পায়খানা হলে সেরে যাবে এবং শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
ডায়রিয়া হলে করণীয়
ডায়রিয়া হলে করণীয় কি কি তা জানার আগে জেনে নিন ডায়রিয়া কাকে বলে দিনে কয়েকবার ঘন ঘন টয়লেটে গেলে বা পাতলা পায়খানা হলে তাকেই মূলত ডায়রিয়া বলে থাকে এবার ডায়রিয়া হলে কি করতে হবে তা জেনে নিন তার আগে জেনে নিন ডায়রিয়া কেন হয়ে থাকে যেমন ধুলাবালি পেটে যাওয়ার মাধ্যমে জীবাণু তৈরি হয় এবং পাতলা
আরো পড়ুন: গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে
পায়খানা হতে পারে এবং অনেক সময় দেখা যায় খাদ্য বা পানের মাধ্যমে ডায়রিয়া হতে পারে যেমন দূষিত পানি বা দূষিত খাদ্য খাবার ফলে দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া বেশিরভাগ শিশুরা আক্রান্ত হয়ে থাকে ডায়রিয়াতে তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ডায়রিয়া হলে কি করতে হবে এবং করণীয় কি সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের জন্য: বিশেষ করে শিশুদের যদি অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তাদের জন্য ওর স্যালাইন খাওয়ানো অত্যন্ত উপকার হবে কারণ ওর স্যালাইন খাওয়ানোর মাধ্যমে পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে এবং পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে ওর সেলাই তাই ওর স্যালাইন খাওয়ার চেষ্টা করুন একটি ওর স্যালাইনের প্যাকেট এক
লিটার পানিতে মিশিয়ে তা পান করার মাধ্যমে উপকার মিলবে ডায়রিয়ার আক্রান্তর হাত থেকে অতিরিক্ত পায়খানা করার পর ওরস্যালাইন ব্যবহার করুন এতে অতি দ্রুত কার্যকারিতা বুঝতে পারবেন এবং অতি দ্রুত পাতলা পায়খানা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে ওরশালাইন।
বড়দের জন্য: বড়দের যদি ডায়রিয়া হয়ে থাকে বা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে তাদের জন্য প্রতিবার পায়খানা করে আসার পর বা পায়খানার আগে আড়াইশো গ্রাম পানিতে বা হাফ লিটার পানিতে একটি করে স্যালাইনের প্যাকেট মিশিয়ে তা পান করার মাধ্যমে ডায়রিয়ার হাত থেকে মুক্তি মিলবে তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এটি হবে ১ লিটার পানিতে একটি
প্যাকেট কারণ শিশুদের শক্তি এবং ধারণ ক্ষমতা খুব কম তাই এদের জন্য বেশি চাপ দেওয়া যাবে না এবং বড়রা চাপ সহ্য করতে পারবে তাই তাদের জন্য অল্প পানিতে একটি ওর স্যালাইনের প্যাকেট মেশালে কোন সমস্যা হবে না কিন্তু শিশুদের ক্ষেত্রে এটি সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে তাই এই নিয়মটি মেনে চললে মিলবে ডায়েরিয়ার হাত থেকে রক্ষা।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে করণীয়: সর্বপ্রথম খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে থাকার জন্য কারণ যত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে থাকার চেষ্টা করবেন তত অসুখ-বিসুখ কম হবে তাই খাবার আগে এবং টয়লেট থেকে বের হবার পরে সাবান দিয়ে বা অন্যান্য জিনিস ব্যবহার করার মাধ্যমে হাত ভালোভাবে ধৌত করে নিবেন এবং খাবার তৈরি
করার সময় বা পরিবেশন করার সময় ভালোভাবে হাত ধরে নিতে হবে এবং যেকোনো বাসিক খাবার বা পচা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যেকোনো খাবার ঢেকে রাখার চেষ্টা করবেন মাছে বসলে এতে জীবাণু ছড়াতে পারে তাই এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যে কোন খাবার ঢেকে রাখার চেষ্টা করবেন পানি পান করার আগে পানি বিশুদ্ধ
কিনা তা চেক করে তারপরে পান করবেন এবং সর্বপ্রথম মাথায় রাখবেন ডায়রিয়া হলো আমাদের শরীরের পানি শূন্যতার কারণ তাই সর্বপ্রথম পানি শূন্যতা দূর করতে হবে আমাদের শরীর থেকে এবং বেশি বেশি স্যালাইন খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে কারণ পানি শূন্যতা হয়ে গেলে মানুষ মারা যেতে পারে তাই এটা বেশি খেয়াল রাখতে হবে
আমাদেরকে এক কথায় বিশুদ্ধ পানি বিশুদ্ধ খাবার এ সকল দিকগুলো মেনটেন করে চলতে পারলেই শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে এবং মিলবে ডায়েরিয়ার হাত থেকে রক্ষা তাই আমাদেরকে এদিকগুলো খেয়াল রাখতে হবে বেশি বেশি।
ডায়রিয়া রোগের কারণ
ডায়রিয়া বিভিন্ন সময় দেখা দিতে পারে যেমন ঠান্ডাতে বা গরমে গরমে ডায়রিয়া দেখা যায় বেশিরভাগ খাবারের সমস্যা বা পানির সমস্যার কারণে এবং শীতে দেখা দিতে পারে বেশি ঠান্ডার কারণে বিভিন্ন রকমের সমস্যার কারণে দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া তাই আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে ডায়রিয়ার হাত থেকে বাঁচার জন্য এবং জানতে হবে ডায়রিয়া কেন হয়
এবং ডায়রিয়া রোগের কারণ কি নয়তো ডায়রিয়ার হাত থেকে বাঁচতে আমরা কিভাবে পারব না তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে ডায়রিয়া কেন হয় এবং ডায়রিয়া রোগের কারণ কি এটি খুঁজে বের করার জন্য আপনাদের আর কষ্ট করতে হবে না তাই আমরা এই আর্টিকেলটি তৈরি করেছি যেন আপনাদের উপকারে আসে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
ডায়রিয়ার মূল কারণ: ডায়রিয়া বেশিরভাগ দেখা দিতে পারে অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন খাবার বা অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন যে কোন খাবার খাওয়ার মাধ্যমে দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া এবং আরো দেখা দিতে পারে অপরিষ্কার পানি খাওয়ার মাধ্যমে এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নভাবে বা স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলার কারণে দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া বেশিরভাগ
ডায়রিয়া হতে পারে রাস্তাঘাটে আশেপাশে যে সকল হোটেলে খাদ্যগুলো থাকে সকল খাদ্য খাবার মাধ্যমে ডায়রিয়া বেশিরভাগ হতে পারে বা বেশিরভাগ ভাজাপোড়া খাবার মাধ্যমে হতে পারে ডায়রিয়া যে কোন খাদ্য উন্মুক্ত বা খোলা স্থানে খাওয়ার মাধ্যমে হতে পারে ডায়রিয়া মাছি পোকামাকড় ধুলাবালি
সহ দূষিত পদার্থ মিশ্রিত হওয়ার কারণে হতে পারে ডায়রিয়া এবং যে সকল খাদ্যগুলানের মাধ্যমে বেশি ডায়রিয়া হতে পারে তা হল বাসি খাবার পচা খাবার অস্বাস্থ্যকর জীবাণুযুক্ত খাবার এবং হাত না ধুয়ে খাওয়া মাধ্যমে হতে পারে ডায়রিয়া এবং পাতলা পায়খানার মাধ্যমে হোক দেখা দিতে পারে কলেরা আর
সমস্যা কারণ অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা হলে তার থেকে হতে পারে কলেরা স্বাস্থ্যবিধির না মেনে চললে বেশিরভাগ দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া।
ডায়রিয়ার লক্ষণ: ডায়রিয়ার মূল লক্ষণ হল ঘন ঘন পায়খানায় যাওয়া এবং পায়খানা ও পাতলা হওয়া পায়খানার সঙ্গে রক্ত যেতে পারে এবং বমি বমি অনুভব হওয়া পেটে জ্বালাপোড়া করা পানি শূন্যতা হওয়া এবং পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে ডায়রিয়া হলে আরো সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া উচিত যেমন নিচে দেওয়া হল।
ডায়রিয়ার থেকে প্রতিকার: বিশুদ্ধ পানি পান করা এবং খাবার বিশুদ্ধ কিনা তা চেক করে নিয়ে তারপরে খাওয়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা যে পাত্রের খাবার থাকবে সেই পাত্রটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং বিশুদ্ধ যেকোনো খাদ্য খাওয়া আর মাধ্যমে মিলবে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি তাই এর নিয়ম কানুন গুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন বাঁচতে এগুলো মেনটেন করে চলার চেষ্টা করুন।
পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না
আমরা মূলত জেনে থাকি যে পাতলা পায়খানা হলে কিছু ভিটামিন যুক্ত এবং পুষ্টিকর খাদ্য খেলে তা ভালো করা সম্ভব এবং কিছু নিয়ম কানুন মেন্টেন করে চললে পাতলা পায়খানা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব কিন্তু আজ আমরা জানতে চলেছে পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবেনা সে সম্পর্কে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খাওয়া যাবেনা।
দুগ্ধ জাতীয় খাবার: সর্বপ্রথম আমাদেরকে দুগ্ধ জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ পাতলা পায়খানা আরো বৃদ্ধি পায় দুগ্ধ জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে এতে প্রচুর পরিমাণ রয়েছে তাই অন্তরের প্রদাহ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এর থেকে দেখা দিতে পারে ডায়রিয়ার লক্ষণ তাই ডায়রিয়া হলে সর্বপ্রথম আমাদেরকে দুগ্ধ জাতীয়
খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে এর থেকে বৃদ্ধি পেতে পারে আরো বেশি পাতলা পায়খানার মত সমস্যা বা ডায়রিয়া তাই সর্বপ্রথম আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে দুগ্ধ জাতীয় যেকোনো খাবার তবে ডায়রিয়ার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন।
মিষ্টি জাতীয় খাবার: শরীরের জন্য মিষ্টি জাতীয় খাবার অত্যন্ত ক্ষতি করে আর যদি ডায়রিয়ার জন্য বলা যায় তাহলে এর জুড়ি মেলা ভার কারণ মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে দেখা দিতে পারে পেটে ব্যথা গ্যাস এবং পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে তাই মিষ্টির জাতীয় খাবার গুলো ডায়রিয়া হলে অন্তত খাওয়া যাবে না।
চর্বি জাতীয় খাবার: চর্বি জাতীয় খাবার বলতে তেলযুক্ত খাবার চোরবি এবং মসলা জাতীয় খাবার ফাস্টফুড জাতীয় খাবার এ সকল খাবার থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে কারণ এই খাবারগুলো পেটের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং ডায়রিয়া হলে এই খাবারগুলো ডায়রিয়ার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর খাদ্য তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো।
ফলের জুস: অনেক সময় দেখা যায় যে ডায়রিয়া হলে বা পাতলা পায়খানা হলে তরল জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খেতে বলা যায় তবে ফলের জুস কেন মানা করা হয় ফলের জুস বা শরবত খাওয়া মানা করা হয় এই কারণে কারণ ফলের জুস এবার শরবতে প্রচুর পরিমাণে চিনে থাকে যার ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে রাস্তাঘাটে
বা বাইরে কোথাও যদি শরবত বা জুস বিক্রি করে সেখান থেকে শরবত বা জুস কিনে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ জুস বা শরবতে বিশুদ্ধ পানি বা বিশুদ্ধ ফল ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সেটা আমাদের অনেকেরই জানা নাই তাই এই সকল ফলের জুস বা সর্বনাশ না খাওয়াই ভালো।
কিছু সবজি: কিছু কিছু সবজি আছে যা না খাওয়াই ভালো এগুলো খেলে দেখা দিতে পারে ডাইরিয়া আরো বৃদ্ধি পাবে যেমন খাদ্য গুলি হল বাঁধাকপি ব্রকলি ফুলকপি কাঁচা পেঁয়াজ আরো ইত্যাদি ইত্যাদি খাবার গুলো আছে এগুলো না খাওয়াই ভালো এগুলো খেলে দেখা দিতে পারে পেটে গ্যাস জমা হতে পারে পেট ফাঁপা সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং
ডায়রিয়া আরো বৃদ্ধি পেতে পারে তাই সকল খাদ্য থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে বর্তমানে ডায়রিয়া হলে নয়তো এমনিতে খেলে এগুলো অনেক উপকারী সকল খাদ্যে বেশ প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন সি এবং আরো যে সকল খাদ্য পরিহার করতে হবে তা হল মিষ্টি জাতীয় ফল আঙ্গুর মধু খেজুর এ সকল খাদ্য থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন ডায়রিয়া হলে।
আমার শেষ কথা
জীবনে সুস্থ থাকার জন্য মানুষ কতই নাকি পারে কিন্তু কখন করে যখন কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে তার আগে অনেকেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে তেমন কোন মাথা ঘামায় না তবে আমরা জেনেছি কিছু ঘরোয়া উপায় সুস্থ থাকার উপায় এবং ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা থেকে বাঁচার উপায় তাই এ সকল নিয়ম কানুন গুলো মেনে চললে শরীর স্বাস্থ্য যেমন সুস্থ থাকবে তেমনভাবেই ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে তাই এই নিয়ম কানুন গুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন কাজে দেবে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url