স্মার্টলি কথা বলা - কথা বলার সময় জড়তা দূর করার উপায়

 আমরা সকলেই চাই ভালোভাবে গুছিয়ে কথা বলতে কিন্তু অনেক সময় মুখের ভিতর একটি জড়তা কাজ করে সেজন্য আমরা ফ্রেশলি কথা বলতে পারে না তো আমরা জানবো কিভাবে স্মার্টলি কথা বলা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত এবং জানবো কথা বলার সময় জড়তা দূর করার উপায় সমূহ কারণ সকলেই চাই স্মার্টলী কথা বলতে কিন্তু অনেক পারেনা।

স্মার্টলি কথা বলা
আমাদের সকলেরই একটা ইচ্ছা আছে যে স্মার্টলি কথা বলবো কিন্তু মুখে জরতার কারণে বা ভয়ের কারণে অনেকে স্মার্টলি কথা বলতে পারে না স্মার্টলি কথা বলতে হলে কিছু রুলস মেনে চলতে হয়। যেমন মুখ সবসময় ফ্রেশ রাখতে হবে। এবং বেশি বেশি চকলেট বা চুনগাম খেতে হবে।

ভূমিকা

স্মার্টলি কথা বলতে হলে আমাদেরকে কিছু ভূমিকা মেনে চলতে হবে মুখ সবসময় ফ্রেশ রাখতে হবে নিয়মিত ব্রাশ করতে হবে দাঁত মারীর যত্ন নিতে হবে তাহলে অনেকটা কথা বলার জন্য ফ্রেশনেস আসবে এবং জরতা কাটবে এবং আরো উপায় রয়েছে যেমন চকলেট চুসার মাধ্যমে মুখ দিয়ে একটি ফ্রেশনেস তৈরি হয় এটি কথা বলার একটি অন্যতম মাধ্যম এর মাধ্যমে স্মার্টলি কথা বলা সম্ভব।

 মেয়েদের সাথে কথা বলার টপিক

মেয়েদের সাথে কেই বা না কথা বলতে চায় কিন্তু কেউ বলতে পারে কেউবা ভয়ে জোর জড়িত হয়ে পড়ে কিনা কি বলে আসলে মেয়েরা চায় তার সঙ্গে কেউ এসে কথা বলুক কিছু কিছু মেয়েদের ইন্ট্রেশন থাকে ছেলেদের সঙ্গে কথা বলার জন্য তারা আগ্রহী থাকে যে সে আমার সঙ্গে কথা বলবে কিন্তু ছেলেরা ভয় পায় কিছু কিছু ছেলেরা ভাবে।

যে কি টপিক নিয়ে কথা বলবে কোন টপিক খুঁজে পাওয়া যায় না তো আমি সাজেস্ট করব মেয়েদের সাথে কথা বলার জন্য সর্বপ্রথম যে টপিকটি আপনি ব্যবহার করবেন তাহলো তার লেখাপড়া সম্পর্কে সে কতোদূর লেখাপড়া করল কি নিয়ে লেখাপড়া করছে সেই সম্পর্কে আগে তাকে প্রশ্ন করতে হবে মেয়েরা যেকোনো।


ভালো কথা বললে খুব সহজেই ইম্প্রেস হয়ে যায় সেজন্য ভালো ভালো কথা বলে মেয়েটির মন আগে জয়বা ইমপ্রেস করে নিতে হবে একবার যদি ইম্প্রেস হয়ে যায় তাহলে আপনি যাই বলবেন তাই ভালো লাগবে এবং মেয়েদের নামে যদি আপনি প্রশংসা করেন তাহলে সবচাইতে খুশি হয়ে যায় তারা কারণ।

তারা ছেলেদের মুখে প্রশংসা শুনতে অনেক ভালোবাসেএবং চেষ্টা করবেন প্রতিটি কথা একটু হাস্যকর বলার কারণ তারা জোকস পছন্দ করে এবং মেয়েদের পছন্দ নিয়ে কথা বলতে পারে যে তার কি পছন্দ কি কালার পছন্দ এবং তার সঙ্গে আপনিও বলবেন আমারও এই কালারটি অনেক পছন্দ। এবং তাকে।

যেকোনো কথাতে উৎসাহিত করা এবং যেকোনো কথাতে হে যুক্ত করা এই টপিক গুলো মেয়েদের সাথে কথা বলতে 100% কাজে দেবে এবং খুব সহজেই মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করে নিতে পারবে এ কথাগুলোর মাধ্যমে বা টপিক গুলোর মাধ্যমে।

স্মার্টলি কথা বলা

স্মার্টলি কথা বলার জন্য আমি সাজেস্ট করব বেশি বেশি বইপুস্তক পড়ার জন্য কারণ বই-পুস্তকের ভেতরে একেবারে শুদ্ধ ভাষায় বাংলা শেখানো হয় তাই যত বই পড়বেন তত আপনার ভাষাটি শুদ্ধ হবে এবং স্মার্টলি কথা বলতে পারবেন সর্বপ্রথম কথা বলার জন্য যেটি লাগবে সেটি হল আমরা কি বলবো সে কথাটি সম্পূর্ণ চিন্তা ভাবনা করে তার ভুল ত্রুটি বের করে।

একেবারে নির্ভুল করে তারপরে মানুষের সামনে পেশ করব কারণ মানুষের সাথে বেশিক্ষণ কথা বলার জন্য আগে আপনাকে শুদ্ধ ভাষা শিখতে হবে এবং কথা বলার ভাবভঙ্গি জানতে হবে নয়তো আপনার কথাকে কেউ গুরুত্ব দেবে না কারণ চেহারার মুহে পড়ে কতজন বা আপনার কথা শুনবে যদি।


কয়েকজন শুনেও থাকে তবে বেশিক্ষণ শুনবে না যদি আপনার কথা শুদ্ধ না হয় বা কার্যকরী না হয় সেজন্য সর্বপ্রথম আপনাকে চেষ্টা করে যেতে হবে বেশি বেশি বইপুস্তক পড়া এবং শুদ্ধ ভাষা শেখা মানুষের সাথে স্মার্টলি কথা বলার দুইটি টিপস জেনে নিন।

প্রথম টিপস: মানুষের সাথে কথা বলার সময় সব সময় আগে তাকে কথা বলতে দেবেন তার কথা বলার সময় কোন রকম টক বা সাউন্ড করবেন না এবং মনোযোগ সহকারে তার কথাগুলো শুনে যাবেন সব সময় শান্ত বা চুপ হয়ে থাকবেন তাহলে মানুষ আপনার মূল্যায়ন করবে কারণ বেশি কথা বললে তার ভ্যালু দেয় না মানুষে তাই কম কথা বলার চেষ্টা করবেন।

দ্বিতীয় টিপস: এবং মানুষ যখন কথা বলবে তখন তার সাথে কথা বলার কিছু কৌশল জেনে রাখা উচিত যেমন সে কি বলছে তার অ্যানসার দেয়ার সময় খুব শর্টকাটে আনসার টি দেবেন যেমন আপনি কি খেয়েছেন এ কথার আনসারী দেবেন হ্যাঁ বা হু এই সকল এনসার দিলে আপনার কথার মূল্যায়ন বাড়বে।

গুছিয়ে কথা বলার বই

হ্যাঁ বই পড়ার যে সত্যই কার্যকরী একটি উপায় সেটা আমরা সকলেই জানি বই পড়ার মাধ্যমে ছোট থেকে বড় সকলেরই জ্ঞান বৃদ্ধি পায় যত বই পড়বেন তত আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে বিশেষ করে বাংলা বই পড়লে আপনার ভাষাটি শুদ্ধ হবে এবং গুছিয়ে কথা বলতে পারবেন বই পড়লে যেমন জ্ঞান বৃদ্ধি পায় তেমনি শুদ্ধ ভাবে কথাও বলা যায়।

যেমন যত ভালো ভালো বই পড়বেন তত আপনার মন ভালো থাকবে এবং জ্ঞানের বৃদ্ধি পাবে এবং বই পড়ার প্রতি আপনার আরও বেশি ইচ্ছা জাগবে যেমন যেকোনো বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান বৃদ্ধি পায় এবং মেধার বিকাশ ঘটে এবং মানুষের সঙ্গে কথা বলার জন্য মুখের জরতা কেটে যায় এবং ভালোভাবে কথা বলা যায় এবং আরো কিছু বই পড়লে।


আপনার নৈতিক জ্ঞান ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যেমন আল কুরআন পাঠ করলে আপনার মন মানসিকতা সুন্দর ও পরিষ্কার হয়ে যায় কোরআন হাদিস পাঠ করলে আপনার ব্রেনশক্তি কি করে বেড়ে যাবে যে কোন সমস্যা সমাধান করা যাবে আল কুরআন শিক্ষা নিলে এবং এর বাইরে যে সকল বইগুলো আছে সে বইগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে।

যে মানুষের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয় গুছিয়ে বা সাজিয়ে কথা বলা এবং যত বই পড়বেন তত আপনারই উপকার যেমন যেকোনো এক্সামে ট্রপার হওয়া যেমন বড় বড় বৈজ্ঞানিকরা বই পড়ার মাধ্যমেই তারা নতুন নতুন আবিষ্কার করে থাকে কারণ বই না পড়লে তারাও আবিষ্কার করতে পারত না পৃথিবীর এই সকল আসবাব গুলা।

কথা বলার সময় জড়তা দূর করার উপায়

কথা বলার সময় জড়তা তো এক প্রকারের সমস্যা আছেই কিছু কিছু লোকের ক্ষেত্রে এটি বড় সমস্যা আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই সমস্যাটা নাও থাকতে পারে তবে কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে একটি ভয় কাজ করে যে তার সঙ্গে আমি কি কথা বলব কথাটি বলা কি সঠিক হবে এ সকল ভাবনা তার মাথায় ঘুরপাক খায় তে সকল জড়তা বা ভয় দূর করে।

আমাদেরকে তাদের সঙ্গে কথা বলা চালিয়ে যেতে হবে তাহলেই ভয় কাটবে কথা বলার সময় ভয়ে বা জড়তা দূর করার উপায় হল যে কোন ট্রপিক আগে মাথার ভিতর গেঁথে নেবেন সেই টপিক অনুযায়ী আপনার সামনে যে থাকবে তার সঙ্গে কথা চালিয়ে যাবেন এবং খুব বেশি কথা বলা যাবে না এবং একবারে খুব কম কথা বলে ।


গোমড়ামুখ হয়েও থাকা যাবে না যেমন যে অনেক কথা বলে সারাক্ষণ বকবক করে তার সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটান তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার কেমন লাগে সেই দিকে খেয়াল রেখে আপনিও নিজের মত কথা চালিয়ে যাবেন এবং যে একেবারেই কথা বলেনা গোমরা মুখে হয়ে থাকে তার সঙ্গে কিছু সময়।

স্পেন করেন বা কিছু সময় থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে কথা না বললে আপনার কেমন বোরিং ফিল লাগে সো এই দুইটাকেই পরিহার করতে হবে অনেকে অনেক রকম এডভাইস দিয়ে থাকবেন সেই সকল এডভাইসের কাজ হয় কিনা জানিনা তবে কিছু এডভাইস দেবো সেগুলা হল আপনি চকলেট।

চুষবেন বেশি বেশি চকলেট চুষলে মুখের জরতা টি কাটার সম্ভাবনা থাকে এবং ভয় কাটানোর জন্য কিছু সময় কথা বলার প্র্যাকটিস করা দরকার তাহলে কথা বলার ভয় বা জনতা দূর হবে।

মেয়েদের প্রেমে রাজি করানোর উপায়

এখনকার বেশিরভাগ যুবক প্রেম পিরিতি নিয়ে পড়ে থাকে কেউ প্রেমে ছেকা খেয়ে হাত পা কেটে বসে থাকে বা জীবন পর্যন্ত দিয়ে থাকে আসলে প্রেমে পড়লে মানুষ সব করতে পারে তবে প্রেমে পড়ার আগে যে নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে তাহলে সেই মেয়েটির কারো সঙ্গে রিলেশন আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে তা চেক করার মুখ্যম উপায় হল।

 তার সাথে যে সকল বান্ধবীরা থাকে তাদেরকে জিজ্ঞেস করার মাধ্যমে বা তাকে ফলো করার মাধ্যমে যদি তার কোন বয়ফ্রেন্ড না থাকে তাহলে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে সে আপনার প্রেমে পড়বে কারণ কারো বয়ফ্রেন্ড থাকলে যত চেষ্টা করেন তাকে নিজের করতে পারবেন না সেজন্য এদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করার জন্য।

 মাঝেমধ্যে নতুন নতুন গিফট দিতে হবে মাঝেমধ্যে বাইরে ঘুরতে যাওয়ার অফার করতে হবে কারণ এগুলা মেয়েরা অনেক পছন্দ করে তারা কারো বাড়ির চাইতে বাইরে ঘুরতে অনেক পছন্দ করে এবং নতুন নতুন গিফট পেলে তারা অনেক খুশি হয়ে যায় এবং কিছু নতুন নতুন জোকস বলবেন তারা নতুন নতুন জোকস শুনলে খুব খুশি হয়ে যায়।

 এবং তাদের অনেক প্রশংসা করবেন কারণ ছেলেদের মুখে তারা প্রশংসা করা অনেক পছন্দ করে এবং সে কি করে সে কখন কোথায় যায় এগুলা নোটিশ করে রেখে তার পিছে কয়েকদিন ঘুরলে সে নিশ্চয়ই ইমপ্রেস হবে আপনার প্রতি যদি তার কোন বয়ফ্রেন্ড না থাকে কারণে এখন বর্তমানে প্রতিটি মেয়ে চাই।

 প্রেম করে বিয়ে করতে তবে সবাই এরকম না কিছু কিছু এখনো ভালো আছে যারা প্রেম করতে চায় না তাদের পেছনে পড়াটা আপনার বকামি হবে তবে কে প্রেমে পড়বে এটা আপনি তার আকার ইঙ্গিতে বুঝতে পারবেন সো এ সকল নিয়ম কানুন মেনে চললে মেয়েরা আপনার প্রেমে রাজি হবেই হবে।

অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার কৌশল

আমাদের দেশে এমন অনেকে আছে যারা কথা বলতে পারে না সঠিকভাবে অনেক সময় তুললে যায় এবং কনফিউশনে পড়ে যায় যে কি বলবে বর্তমানে বড়দের সামনে কথা বলার জন্য অনেকেই ঘাবড়ে যায় কি বলতে কি বলে ফেলায় তাই তাদের জন্যই আমরা আজকে এই পোস্টটি তৈরি করলাম তারা যেন জানতে পারে এবং বুঝতে পারে অপরিচিত

 কারো সাথে কথা বলার কৌশল সম্পর্কে সর্বপ্রথম আমাদেরকে যেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে তাহলে আমি তার সামনে কি বলবো না বলবো সেটা আগে মনস্থির করে নিতে হবে তাহলে তার সামনে কথা বললে কোন বাধা সৃষ্টি হবে না এবং সহজেই তা বলা যাবে যে কোন মানুষের সাথে বা অপরিচিত কোন মানুষের সাথে কথা বলা গুছে কথা বলাও 

একটি আর্টস যা সকলের দ্বারাই সম্ভব হয় না কারণ বি এ পাস এমএ পাস বা মাস্টার্স পাস এ সকল মাস্টার গিয়েও ২-৩ মিনিট ভাষণ দেওয়ার পর সে কি বলবে তার ভাষা হারিয়ে ফেলে সেই দিক দিয়ে সাধারণ মানুষ হলে বা অল্প শিক্ষিত মানুষ হলে তো আরো সমস্যা আমার মনে হয় যে কোন মানুষের কথাতেই মানুষকে ইম্প্রেশন করা যায় কারণ

 মানুষের কথাতেই সব একজন মানুষ কেমন তা জানা যায় তার কথার মাধ্যমে একজনকে মুগ্ধ করার জন্য নিয়মিত কথা বলার প্র্যাকটিসও করতে পারেন এতে আপনার কথা বলার মুখের জড়তা টা কাটবে এবং ভয়টা কাটবে এবং সহজে কারো সামনে যে কোন কথা বলতে পারবে অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার সময় তার সাথে এমন ভাবে কথা বলুন জানে সে আপনার

 কথার মুগ্ধ হয়ে যায় এবং এমন এমন টপিক নিয়ে কথা বলুন যেন সে মনোযোগ সহকারে আপনার কথা শুনে তাহলে সহজেই অপরিচিত মানুষ আপনার সাথে পরিচিত হয়ে যাবে এবং স্মার্টলি হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম যেটি করতে হবে তাহলে সুন্দরভাবে গুছিয়ে কথা বলা লাগবে কারণ মানুষের কথাতেই মানুষের পরিচয় তাই চেষ্টা করুন এ সকল নিয়ম কারণ মেনে চলার।

মিটিং এ কথা বলার কৌশল

আপনি যেকোনো মিটিংয়ে যখন কথা বলবেন আপনাকে সব সময় কথা বলতে হবে গুছিয়ে এবং স্পষ্টভাবে যেন যাদের সামনে কথা বলবেন তাদের শুনতে ভালো লাগে এবং তাদেরকে ইমপ্রেস করতে পারেন কারণ তাদেরকে কথার মাধ্যমে প্রশ্ন করতে পারলে তারা সেই মিটিংয়ে আপনার কথা শুনতে চাইবে না এবং কথার কোন ভ্যালু থাকবে না 

তাই কিভাবে পরিবেশন করবেন তাদের সামনে নিজেকে সে সম্পর্কে আগে আপনাকে জানা দরকার এবং কি করলে তারা ইমপ্রেস হয়ে যাবে এবং কিভাবে কথা বললে তাদের মন জয় করা যায় সে সম্পর্কে আমরা এটুজেট তথ্য বিস্তারিত নিচে দিয়ে দিলাম সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার চেষ্টা করুন এতে সকল নিয়ম কানুন জানতে পারবেন মিটিং এ কথা বলার কৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন।

পরিকল্পনা: সর্বপ্রথম পরিকল্পনা করে নিতে হবে আপনি কি বলবেন কিভাবে বলবেন কি বললেও তাদেরকে ইমপ্রেস করা যাবে এবং কি কি বিষয় তাদের সামনে পেশ করবেন এই সকল নিয়ম কানুন গুলো আগেই পরিকল্পনা করে মাথায় গেথে নিবেন তাহলে যেকোনো মিটিংয়ে বাজে কোন সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় বাধাগ্রস্ত হতে হবে না।

পরিপাটি ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন: সর্বপ্রথম একটি মিটিং এর আকর্ষণ হওয়ার জন্য আপনাকে নিজেকে পরিপাটি ভাবে উপস্থাপন করতে হবে যেমন সঠিকভাবে জামা কাপড় নির্বাচন করে তা পড়তে হবে এবং পোশাকটা হতে হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং তা যেন দেখতে লাগে নতুনের মাতা তবেই তাদেরকে ইমপ্রেস করা সম্ভব হবে।

গুছিয়ে কথা বলা: যেটি না জানলেই নয় সর্বপ্রথম সকলের আকর্ষণ হওয়ার জন্য আপনাকে গুছিয়ে কথা বলা শিখতে হবে এবং যে সম্পর্কে কথা বলবেন বা যে টপিক নিয়ে কথা বলবেন সেই সম্পর্কে আগে প্রস্তুতি নিয়ে নেবেন তাহলে তাদের সামনে গেলে কোন সমস্যা দেখা দেবে না এ সকল নিয়মগুলো মেনে চললে মুছে কথা বলতে পারবেন।

যুক্তিসঙ্গত কথা: এমন কিছু টপিক নিয়ে কথা বলুন যা যুক্তিসঙ্গত হয় কারণ যুক্তিসংগত কথা সকলেই পছন্দ করে আর যুক্তি ছাড়া কথা অযথা কথা বললে সে কথার কোনো ভালো থাকে না তাই শ্রোতা রা সে কথা শুনতেও যায় না তাই তাদেরকে ইমপ্রেস করার জন্য যে কোন কথার যুক্তি বের করে নিন এবং তারপরে তাদের সামনে পেশ করুন।

তথ্যসম্মত বক্তব্য দেওয়া: আপনি সর্বপ্রথম খেয়াল রাখবেন যে বক্তব্যটি দিতে চান আপনি সে বক্তব্যটি এই তথ্যসম্মত কিনা তা আগে চেক করে নিন কারণ সকলেই চাই কিছু তথ্যসম্মত কথা শুনতে কারণ অনেকে আছে অনেক কিছু অজানা নতুন কিছু যে আনতে পারলে সে অনেক খুশি হয়ে যায় তাই এমন কোন কথা বলুন যেন তার তথ্যসম্মত হয়।

অতিরিক্ত কথা না বলা: যখন আপনি বক্তব্য দিবেন বা কোন মিটিং এর কোন তথ্য-সম্মত কথা বলবেন সহন যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো কারণ অনেকেই আছে বেশি কথা শুনতে অভ্যস্ত না তাই যে কোন টপিক নিয়ে অল্প কথাতেই তা বোঝানোর চেষ্টা করুন এতে আপনার কম খরচ হবে এবং আপনার শ্রোতা রাম মনোযোগ সহকারে তা শুনবে।

আমাদের শেষ কথা

আমাদের এই আর্টিকেলে পাঁচ রকমের তথ্য দেওয়া হল আশা করা যায় পাঁচটি উপায় আপনাদের কাজে দেবে যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে থাকে আর যদি না পারেন কিছুই বুঝতে পারবেন না পড়ে থাকলে আমি সাজেস্ট করবো প্রথম থেকে পড়ে আসুন এবং আমাদের সাথে থাকুন আমাদেরকে উৎসাহিত করুন নতুন নতুন আর্টিকেল লেখার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url