শীতে ত্বকের যত্নে করণীয় - শীতে হাত পা ফাটা দূর করার উপায়

 শীত এলেই আমাদের হাত-পা ফাটার লক্ষণ দেখা যায় তো আমরা জানবো শীতে ত্বকের যত্নে করণীয় শীতে ত্বকের যত্ন নেওয়া লাগে গরমের তুলনায় অনেক বেশি এবং আমরা জানবো শীতে হাত পা ফাটা দূর করার উপায় সমূহ শীত মানেই হাত পা ফাটা শুরু কারন আমাদের হাত-পায়ের স্কিন সহ্য করতে পারে না ঠান্ডা সেই কারণে হাত-পা ফেটে যায় বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

শীতে ত্বকের যত্নে করণীয়
শীত আইলে অনেকের খুব ভালো লাগে এবং অনেকে বিরক্ত বোধ করে কেননা শীতে হাত-পা ফেটে যায় তক খসখসে হয়ে যায় এ কারণে অনেকের কাছে বিরক্ত বোধ হয় শীতকাল এবং অনেকের কাছে ভালো শীতে নানা রকমের পিঠাপুলি পাওয়া যায় এবং খেজুরের রস পাওয়া যায় সেই কারণে অনেকের কাছে ভালো।

ভূমিকা: এ টু জেড শীতকাল সম্পর্কে জানব

আমাদের অনেকের কাছে শীতকাল একটি আনন্দদায়ক মাস কারণ শীতকালে অনেক মজা করে শীতের জামা কাপড় পড়ে বেড়ানো যায় কিন্তু গরমে বেশি জামা কাপড় পরলে তার ঘেমে ভিজে যায় কিন্তু শীতে তা হয় না অনেক জামাকাপড় গায়ে দেওয়ার জন্য শীতকালে একটি অন্যতম মাস কিন্তু এর খারাপ দিক আছে যেমন তক্ষশী হয়ে যায় হাত-পা ফেটে যায় এগুলো ভালো করার উপায় সমূহ বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

শীতে সুস্থ থাকার উপায়

শীতে সুস্থ থাকার জন্য আমাদেরকে কিছু রুলস মেনে চলতে হবে তা হলে নিয়মিত গোসল করা নিয়মিত শরীর চর্চা করা অনেকে আছে শীত এলো কিনা তাদের গোসল করা বন্ধ হয়ে যায় অনেকে বলে শীত করতাছে সেজন্য গোসল করে না কিন্তু গোসল না করলে ধুলাবালি শরীরে জমে সেই কারনে ঠান্ডা বেশি লাগে তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে।

সব সময় পরিষ্কার থাকা এবং ধুলাবালি মুক্ত পোশাক পরা শিশুদের ক্ষেত্রে একটু টেককেয়ার বেশি করা লাগবে কারণ শীত এলেই সর্দি কাশিতে চাপ দেয় বেশিরভাগ ছোট শিশুদের সেজন্য শিশুদেরকে নিয়ে আমাদেরকে একটু বেশি সতর্ক থাকা লাগবে যে সকল সতর্ক অবলম্বন করে চললে শিশুদের জন্য উপকারে আসবে তা হলো।

আরো পড়ুন: কিভাবে স্মার্ট হওয়া যায়

শিশুদেরকে নিয়মিত গোসল না করালেও চলবে তবে গোসল করানোর সময় হালকা গরম কুসুম কুসুম গরম পানিতে তাদেরকে গোসল করানো উচিত এবং শীতে গরম গরম কাপড় পরানো উচিত তাদেরকে। আপনি যা পড়বেন তার চাইতে একটি হলেও বেশি কাপড় পড়ানো লাগবে এবং আমরা সকলেই জানি শীত মানেই মশার আবির্ভাব বেশি।

সো আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে এই মশা থেকে কিভাবে আমরা দূরে থাকতে পারি তো এর একটি উপায় হল মশারি এবং কয়েল এগুলো ইউজ করার মাধ্যমে মশা থেকে শিশুদেরকে নিরাপদে রাখা যায় এবং এত নিয়মকানুন মেনে চলার পরেও যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে তৎক্ষণিক ভালো ডক্টরের কাছে নিয়ে চিকিৎসা করা উত্তম কাজ বলে গণ্য করা হবে।

শীতে সকলেরই সর্দি কাশি বেশি হয়ে থাকে নাক বন্ধ হয়ে যায় এটা থেকে বাঁচার উপায় আমাদেরকে সবসময় পরিষ্কার থাকা লাগবে এবং গরম গরম কাপড় পড়ে থাকা লাগবে এবং নিয়মকানুন মেনে গোসল করতে হবে এবং টাইম অনুযায়ী খাবার খেতে হবে তবে সুস্থ থাকা সম্ভব।

শীতে ত্বকের যত্নে করণীয়

শীতকালে ত্বকের যত্ন একটু বেশি নেওয়া লাগে কারণ শীতকালে শরীরে পানির অংশ একটু কমে যায় গরমের তুলনায় গরমে বেশি গরম লাগলেই পানি খাওয়া হয় কিন্তু শীতে তা হয় না সেই কারণে ত্বক শুষ্ক খুস্কো হয়ে যায় এই খুশখুতো আগুন মোলায়েম করার জন্য কিছু মোশচারাইজার বেছে নিতে পারেন কিছু লোশন এর মাধ্যমে আপনার তক

খুসখুসে হওয়া থেকে রক্ষা করবে এবং শীতকালে যেটি বেশি ব্যবহার করা হয় সেটি হল গ্লিসারিন এই গ্লিসারিন এর মাধ্যমে তক অনেক নরম এবং মূল্যায়ম থাকে ত্বকে উসকা খুশকো হওয়া থেকে বাঁচাতে গ্লিসারিন ব্যাপক সাড়া দিয়েছে বেশিরভাগ মানুষের বাড়িতে লোশন থাকবে না থাক গ্লিসারিন প্রত্যেক বাড়িতে থাকবেই মাস্টবি

কারণ যারা গ্লিসারিন ব্যবহার করেছেন তারাই গ্লিসারিনের উপকার উপলব্ধি করতে পেরেছে গ্লিসারিন এর সাথে আরো কিছু যোগ করতে পারেন যেমন গোলাপজল জলপাই তেল এগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মশ্চারাইজার তৈরি করে নিতে পারেন এটি ব্যবহারের পূর্বে আপনার স্ক্রিনটি একেবারে পরিষ্কার করে নিতে হবে তারপরে এটি ব্যবহার করতে হবে

আরো পড়ুন: দাঁত সম্পর্কে

তাহলে উস্কো খুশকি চেহারা মোলায়েম নরম হয়ে যাবে এবং শীতকালে সবচাইতে বেশি লক্ষ্য রাখতে হবে যেটির উপর সেটি হল শীতকালে আমাদের পানির সংখ্যা খুব কম হয় খাওয়া সেই কারণে চেহারা এত খুশখু হয়ে যায় তাই আমাদেরকে শীতেও পানি খেতে হবে পরিমাণ মতো এবং কিছু ফেসওয়াশ ব্যবহার করার মাধ্যমে

 আপনার খুসখুসে ত্বক মোলায়ম করতে পারেন এবং কারো কারো আবার এলার্জি থাকে শীতে এলে তাদের চেহারায় কি কি ফুটে ওঠে এগুলোর জন্য ভালো একটি ডক্টরের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিয়ে যে এডভাইস দেবে সে এডভাইস মত তাদেরকে চলতে হবে তাহলে শীতে ত্বকের যত্নে পূর্ণতা পাবে।

শীতের সবজি তালিক

শীতকালে অনেক রকম সবজি পাওয়া যায় তার ভেতরে কিছু সবজি আছে যা সব সময় পাওয়া যায় বাংলাদেশে সাধারণত ছয়টি ঋতুতে বারটি মাসকে ভাগ করা হয়েছে 12 টি মাসের ছয়টি ঋতুতেই সব রকমের সবজি পাওয়া গেলেও শীতে কিছু ভালো ভালো সবজি পাওয়া যায় সে সবজিগুলো কি তার তালিকা নিচে দেওয়া হল।
  • টমেটো
  • বাঁধাকপি
  • ফুলকপি
  • মুলা
  • সিম
  • পেঁয়াজের ফুলকা
  • গাজর
  • এবং পালং শাক
টমেটো: টমেটো এমন একটি সবজি যা যেকোনো তরকারিতে শুট করে যায় যাই রান্না করেন না কেন তাতেই টমেটো দিলে অনেক স্বাদ বেড়ে যায় এবং টমেটোকে কেউ কেউ সালাত হিসেবেও অনেক পছন্দ করে সালাত করে সেই সালাত কেউ ভাত দিয়ে খায় কেউ পরোটা দিয়ে খায় আবার কেউ খায় কলায়ের রুটিতে টমেটোর ভেতরে অনেক প্রোটিন রয়েছে।

বাঁধাকপি: বাঁধাকপির কথা যদি বলা হয় তাহলে শীতকালে সবচাইতে প্রচলিত একটি পাতায় জড়িত কপি হলো বাঁধা কপি যা এক নামে সবাই চেনে বাঁধাকপি খেতে অনেক স্বাদ এবং খেলে মানব জীবনে অনেক উপকারে আসে যেমন বাঁধাকপিতে রয়েছে ভিটামিন সি যা দেহের ভিটামিন বাড়াতে সাহায্য করে এবং কিছু কিছু পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।

ফুলকপি: ফুলকপি ও একটি অন্যতম শীতকালীন সবজি হিসেবে অনেক পপুলার হয়ে গিয়েছে শীতকালীন তরকারির ক্ষেত্রে যে কোন মাছের ক্ষেত্রে ফুলকপি ব্যবহার করে বেশিরভাগ মানুষ ঝোল হিসেবে ফুলকপি রান্না করে খাওয়া অনেক সুস্বাদু তাছাড়া ফুলকপি খেলে কিছু কিছু ক্যান্সার থেকে বাঁচার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে ফুলকপিতে রয়েছে ভিটামিন এ।

মুলা: মোলা খেতে অনেক সুস্বাদু তবে কেউ কেউ এটা পছন্দ করেনা কারণ মোলা রান্না করলেও একটি গন্ধ থাকে মোলার এই গন্ধের কারণে অনেকে পছন্দ করে না তবে খেতে সুস্বাদু তাই অনেকেই আবার এটি পছন্দ করে থাকে এটি বেশিরভাগ ভাজি হিসেবে গণ্য করা হয় কারণ বাজে হিসেবে খেতে অনেক সুস্বাদু ভিটামিন সি রয়েছে মোলাতে।

সিম: সিম হলো শীতকালীন একটি সবজি সিম সুশাদুর দিক দিয়ে অনেক পপুলার হয়ে উঠেছে সিমে অনেক প্রোটিন রয়েছে যার মানবদেহে অনেক উপকারে আসে সিমের চাইতে সিমের বিচিতে অনেক প্রোটিন রয়েছে যা মানব দেহের জন্য অনেক উপকৃত।

পেঁয়াজের ফুলকা: পেজের ফুলকা বলতে বোঝানো হয় পেঁয়াজের আগালে যেটি হয় মোটা মোটা লম্বা লম্বা ফুলের মত হয় সেটা কেই ফলকা বলা হয় এটি খেতেও যেমন সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টি উৎপাদনও অনেক বেশি এটি বেশিরভাগ বাজে হিসেবে খেতে সুস্বাদু হয়ে থাকে।

গাজর: গাজর দেখতেও যেমন সুন্দর তেমনি খেতে অনেক সুন্দর গাজরকে অনেক কিছুতে ব্যবহার করা যায় যেমন খিচুড়ি রান্নার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় এটি ব্যবহারের কারণে খিচুড়িটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয় এবং গাজরের হালুয়া খাওয়া হয়।

এবং পালং শাক: সবজির ভেতরে সেরা একটি সবজি তা হলো পালং শাক পালং শাক অনেকে পছন্দ করে বেশিরভাগ পালং শাক ব্যবহার করে ডাউল রান্না করতে কারণ ডাউলের সাথে রান্না করলে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে এবং পালং শাক একটি অনেক দ্ধ পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ একটি সবজি।

শীতে হাত পা ফাটা দূর করার উপায়

শীতে হাত পা ফাটা এটি তেমন কোন বিষয় না কারণ এটি সকলেরই ফেটে থাকে কারো হাত কারো পা এবং কারো ত্বক বা স্কিন খসখসে হয়ে যায় এগুলো ফাটা এবং খসখসে দূর করার জন্য আমরা কিছু মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারি বা গ্লিসারিন এর মাধ্যমে খসখুসে বা ফাটা দূর করা যায় গ্লিসারিন এমন একটি দ্রব্য যা শরীরের যেকোনো জায়গার

ময়লা দূর করার জন্য সাহায্য করে গ্লিসারিন কারণ ময়লা জমার জন্যই হাত পা ফাটে বেশি গ্লিসারিন ব্যবহার করলে হাত পা ফাটা থেকে বাঁচতে পারবে এবং কিছু লোশন ব্যবহার করার মাধ্যমে ফাটা জায়গায় সেই লোশন গুলো ব্যবহার করলে তার খুব শীঘ্রই জোড়া লেগে যাবে এবং তেলতেলে হয়ে যাবে এবং পা এবং হাত ফাটা দূর করার জন্য

গরম পানি একটি অন্যতম উপায় গরম পানির কারনে হাত পায়ের ময়লা গুলো কেটে যায় এবং তা ফাটা রোধ করতে কিছুটা কাজে দেয় এবং ফেটে গেলে তা জোড়া লাগাতেও সাহায্য করে গরম পানি এবং গ্লিসারিন শুধু হাত পা ফাটা এটি নয় আরো কিছু ফাটে যেমন ঠোঁট ফাটে ঠোট ফাটলে ব্যবহার করতে পারেন ক্রিম ক্রিম ব্যবহার করার ফলে

ফাটা জায়গা পূরণ হয়ে যায় এবং ক্রিম ব্যবহার করলে ঠোঁট সবসময় তেলতেলে হয়ে থাকে এবং ফাটতে পারে না এবং পুষ্টিকর কিছু খাবার খেলে হাত পা ফাটা থেকে কিছুটা আরাম পাওয়া যায় এবং সবচাইতে পানির অবদানটি বেশি কেননা শরীরের পানির শুকিয়ে গেলেও সেটা সময় বোঝা যায় না

সেজন্য নিয়ম অনুযায়ী পানি খেতে হবে পরিমাণ মতো পিপাসা না লাগলে কারণ লাগে না সো আমি সাজেস্ট করব এই সকল নিয়মকানুন মেনে চললে হাত-পা ফাটা থেকে আপনি বেঁচে যাবেন।

সুস্থ থাকার জন্য করণীয়

সুস্থ থাকার জন্য কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে কারণ যেমন তেমন ভাবে জীবন গড়লে সুস্থ থাকা সম্ভব নয় এমন অনেক কম মানুষই আছে যারা সুস্থ থাকে বেশিরভাগ মানুষ অসুস্থ ভোগ করে তো জেনে নেওয়া যাক সুস্থ থাকার জন্য কিছু নিয়ম কানুন সম্পর্কে।
  • মাপের ওজন
  • পুষ্টিকর খাবার
  • নিয়মিত ব্যায়াম
  • ব্রেন ফ্রেশ
  • খারাপ অভ্যাস
মাপের ওজন: মাপের ওজন বলতে বোঝানো হয়। শরীরকে খুব একটা মোটা হতে দেওয়া যাবে না আবার একেবারে রোগাটে পাতলা হওয়া যাবে না শরীরটাকে রাখতে হবে একেবারে মিডিয়াম। তাহলে নিজেকে কমফোর্টেবল মনে হবে এবং নিজেকে হালকা হালকা এবং সুস্থতা বোধ মনে হবে তাছাড়া বেশি মোটা হলে সুস্থ হলেও অসুস্থ বোধ মনে হয়।

পুষ্টিকর খাবার:
 পুষ্টিকর খাবার বলতে ভালো ভালো কিছু খাবার যা শরীরের পক্ষে উপকার কারণ হাবা যাওয়া খেলে তো অসুস্থ হয়ে পড়বে যেমন ভাজাপোড়া এবং মসলা জাতীয় খাবার একটু কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন পুষ্টিকর খাবার বলতে শাকসবজি একটু বেশি বেশি খাবেন কারণ শাকসবজিতে অনেক ভিটামিন এবং পুষ্টি থাকে যা খেলে শরীর এবং স্বাস্থ্য দুটোই ভালো থাকে।

নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর স্বাস্থ্য দুটোই ভালো থাকে যত ব্যায়াম করা যায় আপনার শরীর স্বাস্থ্য তত শক্ত এবং মজবুত হয় মেদ ভরে থাকলে তা কমে সেক্স প্যাকে পরিণত হয়ে যায় এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর এবং মন দুটোই ফ্রেশ থাকে এবং অনেকটাই সুস্থতা লাভ করা যায় প্রেমের মাধ্যমে।

ব্রেইন ফ্রেশ: ব্রেন যদি আপনার ফ্রেস না থাকে তাহলে অসুস্থ অসুস্থ মনে হবে ব্রেনে বেশি চাপ ফেলা যাবে না নয়তো আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন কারণ মানসিক চাপ সহ্য করা অনেক ডিফিকাল্ট হয়ে পড়ে ব্রেনে বেশি চাপ দিলে ব্রেন স্টক করতে পারে সেজন্য আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে ব্রেনে যেন চাপ কম পড়ে নয়তো স্টক করে মারাও যেতে পারে।

খারাপ অভ্যাস: সর্বপ্রথম সুস্থ থাকার জন্য আমাদেরকে খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে হবে অনেকের অনেক রকম খারাপ অভ্যাস হতে পারে যেমন কেউ ফোনের মাধ্যমেই সারাদিন কাটিয়ে দেয় কেউ অশ্লীল ভিডিও দেখে সারাদিন কাটিয়ে দেয় কেউ নেশা খানের ভিতরে সারাদিন কেটে দেয় এগুলো করলে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে সেজন্য খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।

শীতে ত্বকের যত্নে ক্রিম

শীতে ত্বকের যত্নে যে কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন না যেকোন ক্রিমগুলো ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বকে যে কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এবং আমরা যে সকল ক্রিমের নাম বলছি এগুলো ব্যবহার করতে পারেন অনেক উপকারী ক্রিম অর্গান অয়েল এই অর্গান অয়েলের মধ্যে রয়েছে

 ভিটামিন ই ভিটামিন এ ওমেগা সিক্স এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জা তকের যত্ন নিতে 1 নম্বর কার্যকরী হিসেবে গণ্য করা যায় ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী অর্গান অয়েল এবং বাদাম তেল এর মধ্যেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই বাদাম তেল ইউজ করার ক্ষেত্রে ত্বকের যেকোনো সমস্যা সমাধানের একমাত্র মাধ্যম বাদাম তেল তাই এটি নিয়মিত

 ব্যবহার করতে পারেন এবং শীতকালে ত্বক সুস্থ রাখতে খেতে পারেন বিভিন্ন রকমের শাকসবজি বিভিন্ন রকমের শাক-সবজি এবং ফলমূল খাবার ফলে ত্বকের জন্য যেমন উপকারী তেমন নিরপ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িত সাহায্য করে থাকে বিভিন্ন রকমের শাকসবজি এবং পালং শাক সবুজ শাক বাঁধাকপি ফুলকপি ব্লক এবং ফলের মধ্যে পড়ে যেমন লেবু

 কমলা লেবু আঙ্গুর শসা আর ইত্যাদি ইত্যাদি সকল খাদ্যগুলো খাবার ফলে ত্বক শুষ্ক রুক্ষ হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং ত্বক থাকে মূল্যায়ন তাই ক্রিমের পাশাপাশি এগুলো বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে চেহারা উজ্জ্বল এবং ফ্রেশ রাখতে সাহায্য করবে।

সর্বশেষ কথা

আমরা অনেকে জানি সে দেশ ত্বকের কিভাবে যত্ন নেব কিভাবে হাত পা ফেটে গেলে তার যত্ন নেব কিন্তু অনেকে তা জানি না এবং তার যারা জানে এবং যারা জানিনা তাদের সকলের জন্য এই আর্টিকেলটি শীতকাল নিয়ে যাবতীয় তথ্য দেওয়া হল যদি না পড়ে থাকেন তাহলে সাজেস্ট করব সর্বপ্রথম উপর থেকে একেবারে লাস্ট পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়বেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url