হাড় ভালো রাখার উপায় - হাড় মজবুত করার খাবার

আমাদের সমস্ত শরীরের গঠন কার্য সক্ষম রাখার জন্য হাড় মজবুত থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন মজবুত বা শক্তিশালী করতে কিছু পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন যেমন দুধ ব্রকলিস সেলমন সার্ডিন এ সকল খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে হার শক্ত এবং মজবুত হয় এবং আমরা জানবো আহার ভালো রাখার উপায় সমূহ এবং যে সকল খাদ্য তে বেশি পুষ্টি থাকে সে সকল হার মজবুত করার খাবার সম্পর্কে।
হাড় ভালো রাখার উপায়
জীবনে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে যেমন শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হবে তেমন ভাবেই শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গের খেয়াল এবং যত্ন রাখতে হবে হাড়ের দিকে বেশি খেয়াল রাখতে হবে কারণ হারের ক্ষতি হলে শরীর অচল হয়ে পড়ে।

ভূমিকা

মানুষের বেঁচে থাকার জন্য যেমন প্রতিনিয়ত খাবারের প্রয়োজন তেমনভাবে শরীরের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও প্রতিনিয়ত পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া অত্যন্ত জরুরী তেমনভাবে এই শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য যেমন খাদ্য প্রয়োজন তেমন শরীর স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য শরীরের হাড়-হুড দিয়ে ভালো রাখতে হবে এগুলো ভালো রাখতেও কিছু খাদ্য গ্রহণ করতে হবে পুষ্টিকর খাদ্য যাহার মজবুত ও ভালো রাখতে সাহায্য করবে।

হাড়ের ক্ষতি কর খাবার

শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য আমাদেরকে হাড়ের যত্ন বেশি বেশি নেওয়া লাগবে বয়স বৃদ্ধি পেলে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে এর একটি বিশেষ কারণ হলো আমরা আর প্রতিনিয়ত যে সকল খাবার খায় এই খাবারের ভেতরে থাকে হাড়ের ক্ষতিকারক কিছু খাবার সেই কারণে বয়স বৃদ্ধি পেতে পেতে হারের ক্ষয় হতে


থাকে এবং বিভিন্ন রকমের ব্যথা দেখা দেয় হারের ভেতরে এবং এ ব্যথা সৃষ্টি করে অপুষ্টিকর খাদ্য শরীরের ক্ষতিকারক খাদ্য এবং হার-হাড্ডি ভেঙ্গেও যেতে পারে দুর্বল হওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়াম বা খনিজ গ্রহণ করতে পারে না সবসময় কিছু কিছু খাবার আছে যা শরীরে ক্যালসিয়াম যোগাতে বাধার সৃষ্টি

করে তাই ক্যালসিয়াম যুক্ত খাদ্য খাওয়ার পাশাপাশি কিছু ভিটামিনযুক্ত খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে তাহলে এর থেকে প্রতিকার পাওয়া যাবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো হাড়ের জন্য ক্ষতিকারক বিস্তারিত নিচে পড়ে নিন।

এলকোহল: পাহাড়ের জন্য সবচাইতে ক্ষতিকারক একটি খাদ্য হলো অ্যালকোহল অতিরিক্ত অ্যালকোহল খাওয়ার ফলে হাড়ের ক্ষতি করে দিতে পারে অ্যালকোহল খাওয়ার কারণে হাড়ের ওয়েট কমে যায় এবং হাড়ের ফ্যাকচার সৃষ্টি করে অল্প বয়সেই হার দুর্বল করে ফেলে গবেষণায় দেখা গেছে যারা এলকোহল খায় তাদের হাড় ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে।

ক্যাফেইন: ক্যাফেইন হওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী তবে অতিমাত্রায় খেয়ে ফেললে তা শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকার যেমন হাড় দুর্বল করে ফেলে বিশেষজ্ঞরা বলে ক্যাফিন বেশিরভাগ নারীদের হার দুর্বল করতে সক্ষম হয়ে থাকে এর কারণ হলো প্রতি ১০০ মিলিগ্রাম কাফিনে ছয় মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম নষ্ট করতে পারে তাই এটি গ্রহণ করলে লিমিটেডের ভিতরে গ্রহণ করুন।

কোল্ড ড্রিংকস: কোলড্রিংস বা ঠান্ডা জাতীয় পানির কোন উপকারিতায় নয় শরীরের জন্য এটি প্রচুর পরিমাণে পান করার কারণে দেখা দিতে পারে হারের অন্যান্য সমস্যা এতে প্রচুর পরিমাণে থেকে থাকে ক্যাফে ইন ফসফরিক এসিডও এতে শরীরের প্রত্যেকটা হাড়ের ক্ষতি করে থাকে তাই এগুলো নিয়ম কানুন পান করার চেষ্টা করবেন।

অতিরিক্ত খাদ্য অভ্যাস: অতিরিক্ত চিনি জাতীয় লবণ জাতীয় এবং মাংস জাতীয় খাদ্য বেশি খাবেন না এতে যেমন উপকারও আছে তেমন অপকারও আছে তাই এগুলো লিমিটের ভেতরে খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং হাড় ভাল রাখতে সাহায্য করবে ।


ধূমপান: ধূমপান যেমন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক কেমন স্বাস্থ্যের যতগুলি অঙ্গ আছে সব কিছুর জন্যই ধূমপান একটি ক্ষতিকারক দ্রব্য শুধু ধূমপান নাই এর জন্য তামাক জাতীয় যতো রকমের দ্রব্য আছে সবগুলোই আহারের ক্ষতি করার জন্য উপযোগী তাই এই সকল ধূমপান এবং তামাক জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে তাহলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং হার ভালো থাকবে।

হাড় ভালো রাখার উপায়

সব সময় চেষ্টা করবেন পুষ্টিকর এবং ভিটামিন যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাবার এবং ক্যালসিয়াম বাড়ানোর চেষ্টা করবেন তাহলেই হাড় মজবুত এবং শক্ত রাখতে পারবেন এবং ভালো রাখতে পারবেন হারের ক্যালসিয়াম বাড়ালে হার সুস্থ থাকে ভিটামিন ডি যুক্ত খাদ্য বেশি বেশি খেলে শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে চলুন জেনে নেওয়া যাক আর ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে।

খেতে হবে পরিমাণ মতো খনিজ: আর ভালো রাখতে হলে আমাদেরকে প্রতিনিয়ত খনিজ পদার্থ বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে যেমন প্রতিটি পুরুষের দরকার এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং একটি নারীর দরকার ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এ সকল ক্যালসিয়ামের কারণে এবং শক্ত থাকতে সক্ষমতা লাভ করে এ সকল খাদ্যগুলো হলো দুধ


মাছ সামুদ্রিক মাছ হতে পারে নদীর মাছ হতে পারে সবুজ শাক পালং শাক আরো অন্যান্য শাকসবজি হতে পারে অল্প বয়স থেকেই পুষ্টিকর এবং ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি গ্রহণের চেষ্টা করুন তাহলে হার মজবুত হবে এবং ভালো থাকবে এবং প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় খাদ্যগুলো একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন যথেষ্ট ফাল পাবেন।

ব্যায়াম: ব্যায়ামের কথা না বললেই নয় কারণ ব্যায়াম শরীরের যে কোন অঙ্গ পতঙ্গ সুস্থ রাখার জন্য একটি কার্যকরী মাধ্যম নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরের যে কোন হার মজবুত করতে সাহায্য করে বয়স বেড়ে গেলেও নিয়মিত ব্যায়াম করার মাধ্যমে হাড় মজবুত রাখা সম্ভব তাই নিয়মিত ব্যায়াম করার জন্য সাজেস্ট করা হলো।

ধূমপান: ধূমপান যেমন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক কেমন স্বাস্থ্যের যতগুলি অঙ্গ আছে সব কিছুর জন্যই ধূমপান একটি ক্ষতিকারক দ্রব্য শুধু ধূমপান নাই এর জন্য তামাক জাতীয় যতো রকমের দ্রব্য আছে সবগুলোই আহারের ক্ষতি করার জন্য উপযোগী তাই এই সকল ধূমপান এবং তামাক জাতীয় খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে তাহলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং হার ভালো থাকবে।

ভিটামিন ডি: হার শক্ত মজবুত এবং ভালো রাখার জন্য আমাদের প্রয়োজন ভিটামিন ডি এর পর্যাপ্ত পরিমাণের ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সূর্যের আলোতে সকালবেলা শীতের সকালে যেমন রোদের তাপ মিষ্টি থাকে সেই সময় গায়ে মাখলে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হয় এবং এই রোদের সময় হাটাহাটির মাধ্যমে ব্যায়াম করা এছাড়াও অন্যান্য ব্যায়াম

করতে পারেন এবং আরো কিছু খাদ্য আছে তার মধ্যে ভিটামিন ডি পাওয়া যায় যেমন তেল যুক্ত মাছ মাশরুম ডিম ইত্যাদি ইত্যাদি এ সকল খাদ্য খেলে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হয় এবং হাড় মজবুত এবং ভালো রাখতে সাহায্য করে এ সকল খাদ্যগুলো এবং রোদের আলো তাই এগুলো করার চেষ্টা করবেন এবং প্রতিনিয়ত খাদ্য তালিকায় খাদ্যগুলো রাখার চেষ্টা করবেন।

কফি এবং নুন জাতীয় খাদ্য: কফি এবং নুন জাতীয় খাদ্য আমাদেরকে পরিত্যাগ করতে হবে অতিরিক্ত কফি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে ক্যালসিয়াম বের হয়ে যায় তাই আমাদেরকে কফি অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা এবং নুন অতিরিক্ত নুন খাওয়ার ফলে শরীরের হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে তাই অতিরিক্ত নুন খাওয়া যাবেনা পরিমাণ মতো খেতে হবে এবং হাড় ভালো রাখার খেয়াল রাখতে হবে।

হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ

প্রতিটি মানুষেরই বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে হাড় ক্ষয় হতে থাকে তাই বেশি বেশি পুষ্টিকর খাদ্য এবং ক্যালসিয়াম জাত খাদ্য গ্রহণের ফলে এর থেকে রেহাই পাওয়া যায় সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের হাড় ঘনত্ব হয় এবং বয়স বেড়ে গেলে তা ক্ষয় হওয়া শুরু হয় এবং বয়স বৃদ্ধি ছাড়া অন্যান্য কারণে হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে হার ক্ষয় প্রতিরোধ করার জন্য কিছু খাদ্য তালিকা নীচে দেওয়া হল।

শাকসবজি: বিভিন্ন রকমের শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে ক্যালসিয়াম থাকে এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে। সেই সকল শাকসবজি গুলো হলো বাঁধাকপি ফুলকপি শালবাম আরো অন্যান্য সবজিগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যাহার ক্ষয় থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং এ সকল সবজিতে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণের মাত্রা থাকে বেশি।


লেবু: লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যেমন ভিটামিন সি এর অবদান সবচাইতে বেশি থাকে লেবুতে যা হারের ক্লোজেন ও তন্ত্রময় অংশ তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে এবং অন্যান্য রোগ বালাই থেকে মুক্তি দান করে লেবু খাদ্যের মাধ্যমে তাই প্রতিনিয়ত লেবু খাওয়ার চেষ্টা করুন।

দুধ: দুধে যেরকম থাকে ভিটামিন সেইরকম ক্যালসিয়াম অনেক থাকে এবং দুধে থাকে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে তাই প্রতিনিয়ত বা প্রতিদিন দুধ খাওয়ার ফলে আর ক্ষয় প্রতিরোধ করা সম্ভব হয় এবং প্রতিদিন দুধ খাওয়ার ফলে আর মজবুত এবং শক্ত হতে সক্ষমতা লাভ করে।

বিভিন্ন বাদাম জাতীয় খাবার: এ সকল খাবারের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম যা হার ক্ষয় প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে এবং দেহের যেকোনো রোগের সাথে যুদ্ধ করার দিক দিয়ে এর কোন জুড়ি নাই।

দই: দই প্রচুর পরিমাণের পুষ্টি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি থেকে থাকে যা প্রতিনিয়ত এবং রেগুলার খাবার মাধ্যমে শরীরের যে কোন হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে তাই দুই প্রতিনিয়ত খাওয়ার জন্য আমি সাজেস্ট করে থাকি।

ব্যায়াম: আপনারা হয়তো ভাবছেন কিসের জন্য বলা হয় ব্যায়ামের কথা ব্যায়ামের কথা এজন্য বলা হয় শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরী একটি মাধ্যম যা শুধু দেহের গঠনের জন্য নয় এবং সুঠাম দেহের অধিকারী হওয়ার জন্যই নয় এটি শরীরের যে কোন রোগ ভালো করার জন্য এবং হাড় মজবুত করার জন্য প্রেম আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনে একটি মাধ্যম।

হাড় মজবুত করার খাবার

শরীর এবং স্বাস্থ্য নিয়ে যদি আপনি চিন্তিত থাকেন তাহলে সর্বপ্রথম যেটি করা লাগবে সেটি হল শরীরের অঙ্গ পতঙ্গের খেয়াল এবং যত্ন নিতে হবে এবং হারের যত্ন নেওয়া একটি অত্যন্ত উপকারী মাধ্যম বলা যায় কারণ বয়স বৃদ্ধির ফলে হার ক্ষয় হতে লাগে তাই প্রতিনিয়ত পুষ্টিকর খাবার খেলে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং যথেষ্ট ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য

প্রতিনিয়ত খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং হাড় সুস্থ এবং মজবুত রাখার জন্য ভিটামিন ডি এর অত্যন্ত প্রয়োজন এবং অল্প বয়স থেকে আমাদেরকে হাড়ের মজবুত সম্পর্কে জানতে হবে এবং হার সম্পর্কে জানতে হবে তবে হার মজবুত এবং শক্ত করা সম্ভব যে সকল খাদ্যগুলানের মাধ্যমে হার মজবুত করা যায় সে সকল খাদ্যগুলো নিচে দেওয়া হল এক নজর দেখে নিন।

কমলা: কমলার রস খাওয়া অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম যা শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা হার মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে এবং প্রতিনিয়ত কমলালেবুর রস খেতে পারলে যে কোন রোগ এর ঝুঁকি কমে যেতে পারে তাই প্রতিদিন খাবার তালিকায় একটি করে কমলালেবু রাখার চেষ্টা করুন।

দুধ: দুধে যেরকম থাকে ভিটামিন সেইরকম ক্যালসিয়াম অনেক থাকে এবং দুধে থাকে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে তাই প্রতিনিয়ত বা প্রতিদিন দুধ খাওয়ার ফলে আর ক্ষয় প্রতিরোধ করা সম্ভব হয় এবং প্রতিদিন দুধ খাওয়ার ফলে আর মজবুত এবং শক্ত হতে সক্ষমতা লাভ করে।


কলা: কলাতে প্রচুর পরিমাণের থাকে ম্যাগনেসিয়াম যা হার এবং দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল প্রতিদিন কলা খাওয়ার ফলে আর প্রচুর পরিমাণে শক্ত এবং মজবুত হতে পারে এবং হাড় দুর্বল হয়ে গেলেন প্রতিনিয়ত কলা খেলে তা অতি দ্রুত সেরে যেতে পারে তাই প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীরেও শক্তি যোগাবে।

পালং শাক: যেকোনো ধরনের সবুজ শাক শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক যা হার মজবুত করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম পালংশাকে রয়েছে ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম যাহার ক্ষয়রোধ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং আরো কিছু সবজি রয়েছে যেমন ব্রকলি ফুলকপি বাঁধাকপি এ সকল সবজি খেলেও হার মজবুত করা সম্ভব হয়।

মুরগির মাংস: মুরগির মাংস এবং মুরগির হাড় খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে ক্যালসিয়াম যোগায় যা হার মজবুত করতে কার্যকরী একটি মাধ্যম মুরগির মাংস খাওয়া বা মুরগির হাড়ের ক্যালসিয়াম খাওয়া মুরগির মাংসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা শুধু হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে না শরীরের জন্যও অত্যন্ত উপকারী মুরগির মাংস।

ডুমুর: ডুমুরের প্রচুর পরিমাণের পটাশিয়াম এবং ফাইবার থেকে থাকে এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এই ডুমুর ফলে যা হারের পাশাপাশি হারের পেশি এর কার্যকারিতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে থাকে ক্যালসিয়ামের দিক দিয়ে ডুমুর সর্বপ্রথমে অবস্থান করে থাকে এটিতে কিডনির মতো সমস্যা ছেড়ে দিতে সক্ষমতা লাভ করে ডুমুর।

হাড় ক্ষয় হলে কি খেতে হবে

অনেক সময় এমন হয়ে যায় যে অনেকক্ষণ বসে থাকলে হারে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন পায়ে শিষ্টাশি ধরে যায় এবং হাড়ে ব্যথা করতে পারে এ সকল সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় হল খাদ্য অভ্যাস চেঞ্জ করা জাতীয় ধূমপান এবং অ্যালকোহল জাতীয় খাদ্যের কারণে হাড়ের ক্ষয় হয়ে যেতে পারে তাই এগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে

এবং আরো যে কারণে হাড় ক্ষয় হতে পারে সে কারণগুলো হলো ভিটামিন ডি এর অভাবে হার ক্ষয় হয়ে যেতে পারে ক্যালসিয়ামের অভাবে হার ক্ষয় হয়ে যেতে পারে তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে সকল ভিটামিনযুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খেতে হবে চলুন জেনে নেওয়া যাক হার ক্ষয় হলে কি কি খেতে হবে নিচে তা বিস্তারিত দেওয়া হলো।

সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ: হারকে সুস্থ এবং মজবুত রাখার জন্য সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ অত্যন্ত কার্যকরী একটি খাদ্য হিসেবে গণ্য করা হয় এতে প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম থেকে থাকে এবং ভিটামিন ডি যুক্ত ভিটামিন গুলো এর মাধ্যমে পাওয়া যায় যাহার মজবুত এবং শক্ত করতে সাহায্য করে এবং ক্ষয় থেকে প্রতিরোধ করে।

কলা খাওয়ার উপকারিতা: কলাতে প্রচুর পরিমাণের থাকে ম্যাগনেসিয়াম যা হার এবং দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল প্রতিদিন কলা খাওয়ার ফলে আর প্রচুর পরিমাণে শক্ত এবং মজবুত হতে পারে এবং হাড় দুর্বল হয়ে গেলেন প্রতিনিয়ত কলা খেলে তা অতি দ্রুত সেরে যেতে পারে তাই প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীরেও শক্তি যোগাবে।

পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা: যেকোনো ধরনের সবুজ শাক শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক যা হার মজবুত করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম পালংশাকে রয়েছে ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম যাহার ক্ষয়রোধ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং আরো কিছু সবজি রয়েছে যেমন ব্রকলি ফুলকপি বাঁধাকপি এ সকল সবজি খেলেও হার মজবুত করা সম্ভব হয়।

কমলা রস খাওয়ার উপকারিতা: কমলার রস খাওয়া অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম যা শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা হার মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে এবং প্রতিনিয়ত কমলালেবুর রস খেতে পারলে যে কোন রোগ এর ঝুঁকি কমে যেতে পারে তাই প্রতিদিন খাবার তালিকায় একটি করে কমলালেবু রাখার চেষ্টা করুন।


উপরে যে খাদ্যগুলো দেওয়া হল এ সকল খাদ্য প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন এতে আপনার শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে এবং হাড় মজবুত এবং হাড় সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে আহারের যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করবে এ সকল খাদ্যগুলা যা আপনার ওই অন্য কোন ফার্মেসি থেকে ওষুধ কেনা লাগবে না

ঘরোয়া উপায়ে এসবজির মাধ্যমে এই চিকিৎসা পেয়ে নিবেন একদম সহজেই কোন ঝামেলা ছাড়া এগুলো খেলে আপনার অসুখ সেরে যাবে এবং হাড় ক্ষয় রোধ হবে তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় একটি হলেও রাখার চেষ্টা করুন একটি করে খেলেও আপনার অনেক উপকারে আসবে যা আপনাকে অন্য কোন খাবারে দিতে পারবে না।

হাড় ক্ষয়ের ব্যায়াম

হাড় ক্ষয় হওয়া মানে নিজেকে রোগা রোগা টি মনে হয় হার অতি দ্রুত যদি নষ্ট হয়ে পড়ে তাহলে সেই নষ্ট হারবা ক্ষয়কৃত হারটি ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায় তাই হাড় ক্ষয় যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ব্যায়ামগুলো হতে পারে লাফানোর মাধ্যমে ব্যায়াম করলে শরীরের হারগুলো মজবুত এবং শক্ত হয়ে যায়

আরওবিভিন্ন রকমের ব্যায়াম রয়েছে যেমন সাইকেলিং যা হাটুর হার মজবুত বা শক্ত রাখতে সাহায্য করে এবং আরো অন্যান্য ব্যায়াম রয়েছে যার মাধ্যমে শরীরের যে কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে ব্যায়াম এবং হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে তাই প্রতিনিয়ত ব্যায়াম চালিয়ে যেতে হবে এতে শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে

এবং হাড় সুস্থ এবং থাকবে হার খয়ের ব্যায়াম সম্পর্কে নিশ্চয় জানলেন আর যেন ক্ষয় না হয় এবং ক্ষয় রোধ ের খাদ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন যে সকল খাদ্য খেলে হাড় ক্ষয় হবে না এবং মজবুত থাকবে হা এবং সুস্থ থাকবে তা নিচে দেওয়া হল।

কলা: কলাতে প্রচুর পরিমাণের থাকে ম্যাগনেসিয়াম যা হার এবং দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল প্রতিদিন কলা খাওয়ার ফলে আর প্রচুর পরিমাণে শক্ত এবং মজবুত হতে পারে এবং হাড় দুর্বল হয়ে গেলেন প্রতিনিয়ত কলা খেলে তা অতি দ্রুত সেরে যেতে পারে তাই প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে শরীরেও শক্তি যোগাবে।

পালং শাক: যেকোনো ধরনের সবুজ শাক শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক যা হার মজবুত করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম পালংশাকে রয়েছে ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম যাহার ক্ষয়রোধ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং আরো কিছু সবজি রয়েছে যেমন ব্রকলি ফুলকপি বাঁধাকপি এ সকল সবজি খেলেও হার মজবুত করা সম্ভব হয়।

মুরগির মাংস: মুরগির মাংস এবং মুরগির হাড় খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে ক্যালসিয়াম যোগায় যা হার মজবুত করতে কার্যকরী একটি মাধ্যম মুরগির মাংস খাওয়া বা মুরগির হাড়ের ক্যালসিয়াম খাওয়া মুরগির মাংসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা শুধু হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে না শরীরের জন্যও অত্যন্ত উপকারী মুরগির মাংস।

ডুমুর: ডুমুরের প্রচুর পরিমাণের পটাশিয়াম এবং ফাইবার থেকে থাকে এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এই ডুমুর ফলে যা হারের পাশাপাশি হারের পেশি এর কার্যকারিতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে থাকে ক্যালসিয়ামের দিক দিয়ে ডুমুর সর্বপ্রথমে অবস্থান করে থাকে এটিতে কিডনির মতো সমস্যা ছেড়ে দিতে সক্ষমতা লাভ করে ডুমুর।

সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ: হারকে সুস্থ এবং মজবুত রাখার জন্য সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ অত্যন্ত কার্যকরী একটি খাদ্য হিসেবে গণ্য করা হয় এতে প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম থেকে থাকে এবং ভিটামিন ডি যুক্ত ভিটামিন গুলো এর মাধ্যমে পাওয়া যায় যাহার মজবুত এবং শক্ত করতে সাহায্য করে এবং ক্ষয় থেকে প্রতিরোধ করে।

হাড় ক্ষয় রোধের ঔষধ

আর ক্ষয় হও আর মূল উদ্দেশ্যই হল ভিটামিনের অভাব ক্যালসিয়ামের অভাব এবং পুষ্টির অভাব বেশিরভাগ ভিটামিন ডি এর অভাবে হাড় ক্ষয়ের এক ক্ষতিটি হয়ে থাকে এবং শরীরের অন্যান্য রোগ থাকলে হাড় ক্ষয়ের রোগ বৃদ্ধি পায় তাই সেই সকল রোগগুলো আগে সেরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আর ক্ষয় রোধ থেকে বাঁচতে পারবেন।

চিকিৎসকরা সাধারণত বলে থাকে এর ওষুধ হিসেবে নিয়মিত নিয়ম অনুযায়ী মাছ মাংস ডিম দুধ এ সকল খাদ্য খাওয়া আর পাশাপাশি সূর্যের আলোতে কিছুটা সময় থাকার নির্দেশনা দিয়ে থাকে এছাড়া সামুদ্রিক মাছ বেশি বেশি খেতে বলে থাকে এবং ধূমপান এবং মধ্যপ্রাণ থেকে বিরত থাকতে বলে এতে হাড় ক্ষয় রোধ করা সম্ভব এবং হাড় সুস্থ থাকবে এগুলো মেনে চললে।

চিকিৎসকের নিয়মিত চিকিৎসা নেওয়া: যেমন আপনার কি রোগ হয়েছে কেমন ভাবে কি করা লাগবে সম্পূর্ণ চিকিৎসার মাধ্যমে ওষুধ সেবন করা নয়তো যে কোন ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে আপনার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে যেমন হার ফেটে যেতে পারে আর ক্ষয় হতে পারে ক্ষয় রোধ করতে গিয়ে আরো ক্ষতি হয়ে যেতে পারে তাই সর্বপ্রথম চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এবং ভিটামিন যুক্ত খাদ্যগুলো: ভিটামিন যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খাবার চেষ্টা করুন এবং পুষ্টিকর এবং ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্যগুলা এতে হার শক্ত মজবুত এবং ভালো রাখতে সাহায্য করবে এ সকল ভিটামিনযুক্ত এবং পুষ্টিযুক্ত খাদ্যগুলা কয়েকটি খাদ্যের মাধ্যমে আহারের অনেক উপকারে আসে সে খাদ্যগুলো নেচে দেওয়া হল।

ডুমুর: ডুমুরের প্রচুর পরিমাণের পটাশিয়াম এবং ফাইবার থেকে থাকে এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এই ডুমুর ফলে যা হারের পাশাপাশি হারের পেশি এর কার্যকারিতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে থাকে ক্যালসিয়ামের দিক দিয়ে ডুমুর সর্বপ্রথমে অবস্থান করে থাকে এটিতে কিডনির মতো সমস্যা ছেড়ে দিতে সক্ষমতা লাভ করে ডুমুর।

সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ: হারকে সুস্থ এবং মজবুত রাখার জন্য সয়া দুধ এবং বাদাম দুধ অত্যন্ত কার্যকরী একটি খাদ্য হিসেবে গণ্য করা হয় এতে প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম থেকে থাকে এবং ভিটামিন ডি যুক্ত ভিটামিন গুলো এর মাধ্যমে পাওয়া যায় যাহার মজবুত এবং শক্ত করতে সাহায্য করে এবং ক্ষয় থেকে প্রতিরোধ করে।

কমলা: কমলার রস খাওয়া অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম যা শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা হার মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে এবং প্রতিনিয়ত কমলালেবুর রস খেতে পারলে যে কোন রোগ এর ঝুঁকি কমে যেতে পারে তাই প্রতিদিন খাবার তালিকায় একটি করে কমলালেবু রাখার চেষ্টা করুন।

সর্বশেষ কথা

আমাদের শরীরের বিভিন্ন হার মজবুত এবং শক্ত রাখা সম্পর্কে জানলাম এবং কি কি খাবার খেলে এগুলো ভালো রাখা যায় এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার নিয়ম কানুন সবই জানা হলো আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি একেবারে প্রথম থেকে পড়ে আসার জন্য এটা আপনারই অনেক সুবিধা হবে এবং আহার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সমাধান পাবেন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url