ফেসিয়াল করার নিয়ম - ফেসিয়াল করার উপকারিতা
নিজের চেহারা সুন্দর দেখাতে কে না চায় সকলেই চায় তার চেহারাটা যেন সুন্দর এবং উজ্জ্বল ঝলমলে হয়ে থাকে অনেকে হাজার হাজার টাকা দিয়ে ফেসিয়াল করে তো চলুন জেনে নিয়ে আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফেসিয়াল করার নিয়ম এবং জেনে নেওয়া যাক ফেসিয়াল করার উপকারিতা আছে কি নাই না ক্ষতি হয় ফেসিয়াল করলে এ টু জেড তথ্য জেনে নেওয়া যায়।
ফেসিয়াল সম্পর্কে বলতে গেলে মেয়েরা অনেক আগ্রহে ফেসিয়াল করতে হাজার হাজার টাকা ফুরিয়ে দেয় তারা ফেসিয়ালের মাধ্যমে তাই আমরা আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে স্বল্প খরচে ফেসিয়াল করা যায় একেবারে পার্লারের মত।
ভূমিকা
প্রতিটা মানুষই চায় তার চেহারা উজ্জ্বল এবং ফ্রেশ হোক তাই সকলের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছু ফেসিয়াল টেকনিক যা আপনাকে দেখতে একেবারে ফ্রেশ এবং উজ্জ্বল ময় দেখাবে এবং ফেসওয়াশ করার নিয়ম কানুন ফেসিয়াল করার উপকারিতা এবং ফেসিয়াল না করলে কি হয় কোন ক্ষতি হয় কিনা সম্পূর্ণ ডিটেলস আপনাদের সামনে তুলে ধরব তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
কোন ফেসিয়াল সবচেয়ে ভালো
বাইরে ঘোরাঘুরির কারণে প্রতিদিন যে ধুলাবালি দূষণে ফ্রেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং প্রতিদিন বাইরে ঘোরাঘুরির কারণে রোদ্রের তাপমাত্রার কারণে এবং মানসিক চাপের কারণে তাছাড়া বয়স বাড়ার কারণে যে সকল সমস্যা দেখা যায় তাতে তোকের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত ফেসিয়াল করা অত্যন্ত প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞের কথা: তারা বলেন নিয়মিত ফেসিয়াল এর মাধ্যমে চোখের যেই মরা কোষগুলো থাকে তা দূর হয়ে যায় এবং নিয়মিত ফেসিয়াল করলে ত্বক নরম মূল্যায়ন এবং মুশরিন থাকে এবং উজ্জ্বল হয়ে যায় বাড়িতে যে সকল ফেসওয়াশ অথবা ক্রিম ইউজ করা হয় সেগুলোতে ভেতর থেকে পরিষ্কার করতে পারেনা তাই নিয়মিত পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করা উচিত।
আরো পড়ুন: শীতে ত্বকের যত্নে করণীয়
তক ভেতর থেকে ক্লিন না হলে বা পরিষ্কার না হলে ত্বকের ছোপ ছোপ দাগ হয়ে থাকে এবং চেহারা পরিষ্কার না করলে ভালোভাবে একেবারে ভেতর থেকে পরিষ্কার না করলে মুখে অনেক কিছু হতে পারে যেমন প্রাণ দেখা যেতে দিতে পারে এবং ফুসরি কিছু বের হতেও পারে তাই আমি সাজেস্ট করবো 1617 দিন পর পর নিয়মিত ফেসিয়াল করার জন্য।
নিয়মিত ফেসিয়াল: নিয়মিত ফেসিয়ালের কারণে যে সকল উপকার পাওয়া যায় বয়সের ছাপ বোঝা যায় না বয়স বেশি হলেও বোঝা যায় না তার বয়স বেশি হয়েছে কিনা নিয়মিত ফেসিয়াল করলে এবং মরা মরা কোষগুলো মরে যায় বা ক্লিন হয়ে যায় এবং ত্বক হয় উজ্জ্বল পরিষ্কার এবং ফেসিয়ালের মাধ্যমে চেহারা টানটান থাকে লাবণ্যময় হয়ে ওঠে
বয়স্ক হলেও তার তরুণ্য ফিরে আসে ত্বকের তরুণ্য এবং লাবণ্যময় করতে হলে ফেসিয়ালের পাশাপাশি মহেশচারাইজার ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন এবং এর পাশাপাশি কিছু পুষ্টিকর খাদ্যগুলো খাওয়া লাগবে ভিটামিন যুক্ত খনিজ যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খেতে হবে এবং পরিমাণমতো পানি খেতে হবে রোজ।
ফেসিয়াল করার উপকারিতা
বিশেষজ্ঞের কথা অনুযায়ী তারা বলেন নিয়মিত ফেসিয়াল এর মাধ্যমে চোখের যেই মরা কোষগুলো থাকে তা দূর হয়ে যায় এবং নিয়মিত ফেসিয়াল করলে ত্বক নরম মূল্যায়ন এবং মুশরিন থাকে এবং উজ্জ্বল হয়ে যায় বাড়িতে যে সকল ফেসওয়াশ অথবা ক্রিম ইউজ করা হয় সেগুলোতে ভেতর থেকে পরিষ্কার করতে পারেনা তাই নিয়মিত পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করা উচিত।
তক ভেতর থেকে ক্লিন না হলে বা পরিষ্কার না হলে ত্বকের ছোপ ছোপ দাগ হয়ে থাকে এবং চেহারা পরিষ্কার না করলে ভালোভাবে একেবারে ভেতর থেকে পরিষ্কার না করলে মুখে অনেক কিছু হতে পারে যেমন প্রাণ দেখা যেতে দিতে পারে এবং ফুসরি কিছু বের হতেও পারে তাই আমি সাজেস্ট করবো 1617 দিন পর পর নিয়মিত ফেসিয়াল করার জন্য এতে অনেক উপকার হয়।
ত্বকের সুস্থতায় দুধ: ত্বকের ভিতরেও গভীর পর্যন্ত পরিষ্কার করার জন্য দুধের সহায়তা নিতে পারে কেননা অনেক সময়তে ঘেমে মুখের অবস্থা একেবারে বাদ হয়ে ধুলা বালুর কারণে এ থেকে মুখের ভেতরে ময়লা জমে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম নেয় সেই ব্যাকটেরিয়া থেকে ব্রণ তৈরি হতে পারে বা ফুসরি ফুসরি কিছু একটা তৈরি হতে পারে
আরো পড়ুন: সুস্থ থাকার উপায় সমূহ
তাই এগুলা থেকে বাঁচার জন্য দুধের সঙ্গে হলুদের গুড়া বা কাঁচা হলুদ হলে অনেক উপকার আসে যতক্ষণ না শুকায় ততক্ষণ পর্যন্ত মুখে লাগিয়ে রাখুন এতে ত্বকের জন্য অনেক উপকার ব্যাকটেরিয়া গুলো মেরে ফেলবে এবং তারপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এতে করে যে কোন ব্যাকটেরিয়া একবারে দূষিত হয়ে যাবে মারা যাবে।
নিয়মিত ফেসিয়াল: নিয়মিত ফেসিয়ালের কারণে যে সকল উপকার পাওয়া যায় বয়সের ছাপ বোঝা যায় না বয়স বেশি হলেও বোঝা যায় না তার বয়স বেশি হয়েছে কিনা নিয়মিত ফেসিয়াল করলে এবং মরা মরা কোষগুলো মরে যায় বা ক্লিন হয়ে যায় এবং ত্বক হয় উজ্জ্বল পরিষ্কার এবং ফেসিয়ালের মাধ্যমে চেহারা টানটান থাকে লাবণ্যময় হয়ে ওঠে
যেগুলো মাস্ট বি করাই লাগবে: যেমন বয়স্ক হলেও তার তরুণ্য ফিরে আসে ত্বকের তরুণ্য এবং লাবণ্যময় করতে হলে ফেসিয়ালের পাশাপাশি মহেশচারাইজার ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন এবং এর পাশাপাশি কিছু পুষ্টিকর খাদ্যগুলো খাওয়া লাগবে ভিটামিন যুক্ত খনিজ যুক্ত খাদ্যগুলো বেশি বেশি খেতে হবে এবং পরিমাণমতো পানি খেতে হবে রোজ।
ফেসিয়াল না কোরলে কি হয়
ফেসিয়াল করলে কি হয় তা তো আপনি জেনে নিয়েছেন এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেসিয়াল না করলে কি হয় ফেসিয়াল করলে যে সকল উপকার পাওয়া যায় তার বিপরীত হবে ফেসিয়াল না করলে যেমন ফেসিয়াল না করলে বা চেহারা ফ্রেশ না করলে চেহারার ভেতরে দাগ বোঝা যাবে এবং একটু বয়স্ক হয়ে গেলে আপনার বয়সের ছাপ পড়ে যাবে
চেহারা ফেসিয়াল না করলে যা হবে চেহারার লাবণ্য দূর হয়ে যাবে ফেসিয়াল না করার কারণে আপনার কিছুদিন পর চেহারার ভেতরে ময়লা জমে তাল জীবাণু বাগ ব্যাকটেরিয়া তৈরি হতে পারে এবং মুখের ভিতরে গোটা গোটা ব্রণ হতে পারে বা ফুঁস করি ফোস করে কিছু হতে পারে যা দেখতে আপনার চেহারা একেবারে বিচ্ছেদ হয়ে যেতে পারে
তাই ফেসিয়াল করাটা আপনার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন অন্তত ১৬ দিন বা ১৫ দিন পর পর ফেসিয়াল করলে আপনার চেহারা একেবারে লাবণ্যময় হয়ে উঠবে এবং চেহারার ভেতরে যত রকমের ক্লিন করে দেবে ফেসিয়াল এর মাধ্যমে এবং ফেসিয়াল না করেও যদি আপনি চেহারা সুন্দর করে রাখতে চান তাহলে আপনার চেহারার অনেক যত্ন নেওয়া লাগবে
যেমন নিয়মিত ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধৌত করে নিতে হবে এবং ল্যাটেস্ট কৃত কিছু ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার চেহারা উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় করতে সাহায্য করবে বাড়িতে ফেসওয়াশ এর মাধ্যমে মুখ ধুলে উপরের ময়লাটা কাটবে কিন্তু ভেতর পর্যন্ত মানে গভীর পর্যন্ত পরিষ্কার
নাও হতে পারে তাই সবচাইতে ভালো উপায় হল ফেসিয়াল করা নিজে নিজে ফেসিয়াল করলেও ভেতর থেকে ক্লিন নাও হতে পারে তাই পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করাটা আপনার জন্য উত্তম কাজ মনে হয়।
ফেসিয়াল করার নিয়ম
অনেকে ফেসিয়াল করার জন্য পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ করে বসে কিন্তু তারা জানে না অল্প খরচে ভাষাতে অনেক সুন্দর ব্যাগ তৈরি করে তারা নিজে নিজে ফেসিয়াল করতে পারবে অনেকেই বাড়িতে বসে থেকে নিজে নিজে ফেসিয়াল করে থাকে তো চলুন আমরা জানবো ফেসিয়াল করার নিয়ম সমূহ এ টু জেড তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
মুখ পরিষ্কার করে নিন: মুখ পরিষ্কার করার জন্য অল্প একটু দুধ নিয়ে নিন এবং তুলা বা নরম কাপড়ের মাধ্যমে তা দিয়ে মুখে বা ত্বকের উপরে আস্তে আস্তে ঘোষুন এই ঘোষণের কারণে যা হবে মুখের ভেতরে গভীর পর্যন্ত ময়লা দূর করে দিতে পারে কাঁচা দুধ দিয়ে ঘোষণের মাধ্যমে ঘষা শেষ হয়ে গেলে শুকনা কাপড় বা টিস্যু পেপার দিয়ে মুখ মুছে নিন।
স্ক্রাব করা: এরপর ভালোভাবে স্ক্রাব করে নিন মুখ ধোয়ার পর স্কাব করা অত্যন্ত প্রয়োজন প্রাকৃতিক উপায়ে স্ক্রাব করতে চাইলে চিনি মধু ও লেবুর রস দিয়ে স্কাব তৈরি করুনতারপরে এটা কাঁচা দুধ যেভাবে ঘষে ছিলেন সেভাবে ঘুসন মুখে এতে মুখের সমস্ত ময়লা কেটে যাবে কয়েক মিনিট স্কার্ভ করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
মাসাজ করা: স্কাব করার পর পর শুধু পরিষ্কার করলেই হবে না স্কাব করার পর মাসাজ ও করা লাগবে মাসাজ করতে একটি ক্রিম লাগবে যে ক্রিমটি আপনি প্রাকৃতিক উপায়েও বানাতে পারবেন অ্যালোভেরা লেবুর রস এবং অলিভ অয়েল তেল দিয়ে মিশ্রিত করে একটি ক্রিম বানিয়ে কয়েক মিনিট মাসাজ করতে পারেন কিছুক্ষণ পর এটি মুছে নিতে পারেন।
কতদিন পর পর ফেসিয়াল করতে হয়
আপনি যদি মাসে তিনবার বা একবারো করেন তাও হবে ফেসিয়াল করা এবং মাসে দুইবারও করতে পারেন এটা আপনার ইচ্ছার ভিতরে পারে তবে ১০ দিন ১৫ দিন পর পর ফেসিয়াল করলে আপনার চেহারার যতগুলো ময়লা এবং দূষিত কোষ থাকবে তা ক্লিন হয়ে যাবে এবং বেশি করতে গেলে বেশি টাকা খরচ হবে তাই মাসের ২ বার করলেই হবে।
ফেসিয়াল করার কারণ: ফেসিয়াল হল চেহারা ক্লিন করা বা গভীর থেকে গভীরতম ময়লা দূর করার একটি মাধ্যম ফেসিয়াল করার মূল উদ্দেশ্য হলো চেহারার সুন্দর লাবণ্যময় এবং ফ্রেশ থাকার জন্য মাসাজ করা স্কাব করার পর পর শুধু পরিষ্কার করলেই হবে না স্কাব করার পর মাসাজ ও করা লাগবে মাসাজ করতে একটি ক্রিম লাগবে
আরো পড়ুন: পুষ্টিকর ফলের তালিকা
যে ক্রিমটি আপনি প্রাকৃতিক উপায়েও বানাতে পারবেন অ্যালোভেরা লেবুর রস এবং অলিভ অয়েল তেল দিয়ে মিশ্রিত করে একটি ক্রিম বানিয়ে কয়েক মিনিট মাসাজ করতে পারেন কিছুক্ষণ পর এটি মুছে নিতে পারেন ফেসিয়াল মাসাজ করার মাধ্যমে ত্বক থাকে একেবারে টানটান এবং তাকে গ্ল বেড়ে যায়।
ফেসিয়াল করার উপায়: প্রথমত মুখ ভালোভাবে ক্লিন করে নিতে হবে বা পরিষ্কার করে নিতে হবে এবং কিছু ফ্যাট তৈরি করে তা মুখে লাগিয়ে নিতে হবে যেমন কাঁচা দুধ হলুদ এগুলো দিয়ে ফ্যাট বানিয়ে মুখে দিয়ে নিতে পারেন তারপরে মাসাজ করার জন্য চিনি মধু লেবুর রস দিয়ে ফ্যাট তৈরি করে তা মুখে লাগিয়ে নিতে পারেন এবং ক্রিম বা সানস্ক্রিম লাগাতে পারেন।
বাড়ির ফেসিয়াল: বাড়িতে ফেসিয়াল করার জন্য আপনাকে ফেসওয়াশ দিয়ে প্রথমে ভালোভাবে মুখ ধৌত করে নিতে হবে এবং বাড়িতে স্কাব তৈরি করে তৈরি করে তা ভালোভাবে মুখে দিয়ে ফ্রেশ করে নিতে পারেন এবং অ্যালোভেরা দিয়ে মাসাজ করে নিতে পারেন এবং ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেওয়ার পরে ফেস প্যাক লাগিয়ে নিন এবং ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সর্বশেষ কথা
এখনকার যুগে কালো মানুষ ও ফর্সা হয়ে যেতে পারে পার্লারের ফেসিয়ালের মাধ্যমে অনেকেও কালো থেকে ফর্সা হয়ে যাচ্ছে ফেসিয়াল করার মাধ্যমে আপনি যদি টক নিয়ে চিন্তিত হন বা কালো থেকে ফর্সা হতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ প্রথম থেকে পড়ে আসুন আশা করি কাজে দেবে এবং ভালো লাগলে ফলো দিয়ে পাশে থাকুন এবং উৎসাহিত করুন আমাদেরকে নতুন নতুন আর্টিকেল লেখার জন্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url