জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায় - ব্যর্থতা থেকে সফলতার উপায়

আপনি যখন বড় কিছু করতে যাবেন তখন অনেক বাধা সৃষ্টি হবে সকল বাধা কাটিয়ে উপর লেভেলে যাওয়াকেই বলা হয় সফলতা আমরা জানবো জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায় সমূহ কি করলে এবং কিভাবে জীবন গড়ে তুললে আমরা সফল হতে পারব এবং জানবো ব্যর্থতা থেকে সফলতার উপায় আমরা অনেকেই ব্যর্থ হয়ে হাল ছেড়ে দেই তাই সফল হতে পারি না।
জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায়
সফল হওয়ার মূলমন্ত্র হলো আমরা যেটা টার্গেট করব সে টার্গেট অনুযায়ী যতই বাধাগ্রস্ত হয় না কেন সে টার্গেটটি পূরণ না করা পর্যন্ত থামা যাবে না এবং টার্গেট পর্যন্ত পৌঁছানো কে বলা হয় সাকসেস বা সফলতা।

ভূমিকা

জীবনে অনেকেই উপর লেভেলে যাওয়ার আশায় অনেক কষ্ট করে কিন্তু সফল হতে পারেনা তার একটি কারণ হলো সে সহজেই হাল ছেড়ে দেয় লোকে কি বলল সেটা নিয়ে ভাবে সেজন্য সে সফল হতে পারেনা সর্বপ্রথম আমাদেরকে টার্গেট রাখতে হবে কে কি বলল দেখার টাইম নাই লক্ষ্যভেদ করে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে তাহলে সফল হওয়া সম্ভব হবে।

পড়ালেখায় সফল হওয়ার উপায়

পড়ালেখায় সফল হতে হলে আপনাকে কিছু রুলস এবং রেগুলেশন মেনে চলতে হবে তাহলে পড়ালেখায় টপার হতে পারবেন পড়ালেখায় টপার হতে অনেকেই চাই কিন্তু কেউ পারে কেউ পারে না সম্পূর্ণ ডিপেন্ড করে নিজের উপরে কারণ আপনি পড়ালেখায় কতটুকু সময় দিতে পারবেন এবং কিভাবে ব্রেন খাটালে পড়ালেখা অতিরিক্ত তোলা যায় তা জেনে নিন।

টার্গেট বা উদ্দেশ্য: এখানে টার্গেট বা উদ্দেশ্যের কথা এর জন্য বলা হচ্ছে মানুষের টার্গেট বা উদ্দেশ্য না থাকলে সে মৃত হয়ে যায় তার কোন মূল্য থাকে না কারণ মানুষের যখন উদ্দেশ্য ফুরিয়ে যায় তখন তার ব্রেন কাজ করা ভুলে যায় এমনকি তার কোন কিছু ভালো লাগে না তার ব্রেন শক্তি কমে যায় এক কথায় তার সেন্স কাজ করে কম।


কারণ তার কোন উদ্দেশ্য নেই আর যখন উদ্দেশ্য বা টার্গেটে চলার জন্য দিনরাত কষ্ট করে যাবেন তখন নিশ্চয়ই উদ্দেশ্য পূরণ হবে যেমন পড়ালেখার জন্য দিন রাত এক করে পড়ালেখা করলে পর্যাপ্ত পরিমাণের ঘুম এবং লেখাপড়ার মাধ্যম জীবন গড়লে নিশ্চয়ই আপনি সাকসেস এবং সফলতা অর্জন করতে পারবেন আমার জ্ঞানে এটাকে সাফল্য বলা হয়।

ইচ্ছা শক্তি: সর্বপ্রথম আপনার ইচ্ছা শক্তি জাগিয়ে তুলতে হবে বেশি কারণ ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয় আর ইচ্ছা না থাকলে আপনার কোন কিছুই ভালো লাগবে না তাই সর্বপ্রথম আপনার ইচ্ছা শক্তিকে বেশি কাজে লাগাতে হবে যে কাজটি ভালো লাগে না সেই কাজটিকে বেশি বেশি ভালো লাগাতে হবে যেমন ভালো লাগে না কিন্তু ভালো রেজাল্ট করার উদ্দেশ্যে।

সবাই থাকে তাই আমাদের ইচ্ছা শক্তি এমন হওয়া উচিত যেন সবসময় মনে হয় পরী কারণ যত বই পড়বেন তত আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে ইচ্ছা শক্তি ও বাড়বে কারণ পরার মাধ্যমেই আপনার জীবনধারা পাল্টে ফেলতে পারবেন কারণ বই পড়ার গুণগতমান এতই বেশি যে বই পড়ার মাধ্যমে আপনি সফল হতে পারেন।

সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা: যারা নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে বেশি ভাবেন বা চিন্তিত থাকেন তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব সকাল সকাল উঠে একটু ব্যায়াম করে নিতে পারেন এতে ব্রেইন শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং শরীর ফুরফুরা এবং চাঙ্গা থাকবে যে কোন কাজ করতে ভালো লাগবে এবং নিয়মিত চেষ্টা করতে হবে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার কারণ।

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠলে প্রাকৃতির বাতাস শরীরে লাগালে আপনার শরীর এবং মন দুটোই চাঙ্গা থাকে এবং যেকোনো কাজ করার ক্ষেত্রে খুব সহজে ব্রেনে গেঁথে যায় বেশি না কয়েকদিন সকালে খুব ভোরে ওঠা শুরু করেন তাহলে আপনার ভেতরে পরিবর্তনটি আপনি নিজেই টের পাবেন যারা নিজের লাইফটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে তারাই জীবনে সফল হতে পারে।

জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায়

জীবনে সফল হতে হলে আপনাকে যে সকল কাজ করতে হবে তা হল আপনি সফলতা অর্জনের জন্য যে কাজগুলো করবেন তার জন্য লজ্জিত হওয়া যাবে না যেমন কে কি বলল এটা ভাবার কোন দরকার নেই কারণ আপনি যখন সফল হবেন তখন অনেকেই হিংসা করবে এবং যখন চেষ্টা চালিয়ে যাবেন তখন আপনার শত্রুর অভাব হবে না।

কিন্তু খারাপ কাজ করতে যান আপনার বন্ধুরা অভাব হবে না সেজন্য কে কি বলল দেখার টাইম নাই সাফল্যের জন্য আপনাকে এগিয়ে যেতেই হবে প্রতিটা মানুষেরই দুঃখ কষ্ট দিয়ে জীবন গড়া কিন্তু কিছু কিছু লোক আছে যারা দুঃখ কষ্টের ভেতর দিয়েও এগিয়ে গেছে অনেক দূরে। কারণ ওই যে তারা কে কি বলল দেখার টাইম নাই মনে করে।

নিজেকে গড়ে তুলেছে তাই তারা সফল হতে পেরেছে ব্যর্থতা তো জীবনে আসবেই কারণ ব্যর্থ ছাড়া সফল হওয়া যায় না প্রতিটা সফল ব্যক্তির সফলতার কারণ হলো তার ব্যর্থতা সে কোন না কোন দিক দিয়ে ব্যর্থ ছিল সেজন্য সে সফল হতে পেরেছে তাই সফল হতে হলে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে সারাখুন কারন চেষ্টা ছাড়া সফল হওয়া যায় না।


সফল হতে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি নিশ্চয়ই সফল হতে পারবেন যেমন আপনার টার্গেট অনুযায়ী আপনাকে চলতে হবে এবং কিছু অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে হবে এবং আপনার যে লক্ষ্য সেই লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে এবং যেকোনো চাপ থেকে আপনাকে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে হবে মানুষ মাত্রই ভুল তাই এই ভুল থেকেই।

আমাদেরকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে যে কোন সমস্যাকে সমস্যার চোখে না দেখে তা সমাধানের চোখে দেখুন কারন সমস্যা তো লাইফে আসবেই সব সমস্যার সমাধান আপনার নিজের কাছেই মনে রাখবেন ব্যর্থ ছাড়া সফল হওয়া যায় না কারণ প্রতিটি ব্যর্থ লোকের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন হয় এবং কিছু নিয়ম মেনে চলুন যা হলো।

নিজের প্রতি নিজে আত্মবিশ্বাসী হন এবং শক্তি ও সাহস নিয়ে এগিয়ে যান সকল বাধা বিবৃতি থেকে উঠে দাঁড়ানোর নামই হলো সফলতা সফল হতে হলে আমার দেখানো এই স্পদগুলো অবলম্বন করে চলুন ১০০% কাজে দেবে কারণ সফল হতে হলে যা যা লাগবে সবই বলা হলো এখানে আশা করা যায় সম্পূর্ণ পড়ুন কাজে দেবে।

সফল হওয়ার উপায়

সফল হতে কে না চায় সফলতা অর্জনের জন্য অনেকে এই পর্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে এবং পরিশ্রম করতে করতে যারা হাল ছেড়ে দিচ্ছে তারাই ব্যর্থ হয়ে পড়ছে এবং যারা হাল ছাড়ে নাই এখনো কষ্ট করে যাচ্ছে তারা নিশ্চয়ই একদিন না একদিন সফল হবে এবং সফলতার মাধ্যম হলো সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া কর্মক্ষেত্রে সফল হওয়ার কিছু উপায়।

আগ্রহ : যেকোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য আগ্রহ পোষণ করা বা আগ্রহের সাথে সে কাজটি করাকে বলা হয় আগ্রহ করা যেমন শিক্ষা জীবনে লেখাপড়া করার একটি আগ্রহ থাকা লাগবে নয়তো জীবনে লেখাপড়াতে এগিয়ে যেতে পারবেন না বা সাকসেস হতে পারবেন না তাই সর্বপ্রথম কাজ করে আগ্রহ যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে এবং যেকোনো কাজের আগ্রহ পোষণ করুন।

উদ্দেশ্য বা টার্গেট: যেকোনো কাজে আপনাকে সর্বপ্রথম টার্গেট ফিক্সড করতে হবে বা উদ্দেশ্য থাকা লাগবে তাহলে সফল হওয়া সম্ভব হবে যেমন মনে করেন আপনি অনেক শিক্ষিত হবেন কিন্তু পড়ালেখায় মন বসে না পড়তে ভালো লাগে না তাহলে কি আপনি শিক্ষিত হতে পারবেন না সেই কারণে আপনাকে যেকোনো কাজের।

বা শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক দিয়ে বলেন টার্গেট থাকা লাগবে যেমন অনেক শিক্ষিত হতে হলে অনেক পড়া লাগবে অনেক পড়তে হলে আপনাকে কিছুটা কষ্ট তো করাই লাগবে তাই এই পড়া কষ্ট করে চালিয়ে যাওয়াকে বা কষ্ট করে পড়া চালিয়ে গিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়াকে উদ্দেশ্য পূরণ বা টার্গেট পূরণ বলা হয়।

নিজেকে মূল্যায়ন করা: ক্যারিয়ারে সফল হতে হলে সর্বপ্রথম নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে এবং যেকোনো কাজ ধাপে ধাপে ভাগ করে নিতে হবে এবং কোন সময় কোন কাজটি করবেন তা ভাগ করে নিতে হবে যে কোন কাজকে আপনি সাপ্তাহিক বাদ দিন হিসেবে বা মাসের হিসাবে ভাগ করে নিতে পারেন এবং দেখতে হবে আপনার লক্ষ্য ঠিক আছে কিনা।

সমাধান তৈরি করা: হ্যাঁ সফল হতে হলে আপনাকে সমাধান তো বের করতেই হবে কেননা সফল হওয়ার পেছনের দিকটা হলো ব্যর্থতা ব্যর্থতা দিয়েই সাফল্য অর্জন করা হয় তাই যেকোনো সমস্যার সমাধান তৈরি করা শিখতে হবে আগে যে প্রবলেম ক্রিয়েট করতে পারে সে প্রবলেম সলভ করতেও পারে তাই চেষ্টা চালিয়ে যান এবং ছোটখাটো বড় বড় প্রবলেম সমাধান করুন।

বিশ্বাসের সাথে কাজ: আপনাকে নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন যেমন আমি এটা করবো এবং করতে পারবোিই এইরকম মনোবল কাজ করা দরকার নিজের ভেতরে নয়তো জীবনে সাকসেস বা সফল হতে পারবেন না তাই নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস থাকারটা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়।

দৃষ্টিভঙ্গি: সর্বপ্রথম যেটি চেঞ্জ করতে হয় তা হলো দৃষ্টিভঙ্গি কারণ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি চেঞ্জ না হলে আমরা সফল হতে পারব না কারণ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিত ভালো না যে কোন কাজের লোভ করা হয় বেশি লোক থেকে বাঁচার জন্য দৃষ্টিভঙ্গি আমাদেরকে চেঞ্জ করা লাগবে মাস্ট বি তাহলে এই জীবনে সফলতা অর্জন করা যাবে।

ব্যর্থতা থেকে সফলতার উপায়

প্রতিটি সাফল মানুষের পেছনে ব্যর্থতা কাজ করে এবং প্রতিটি মানুষের জীবনে ব্যর্থতা আসাটা অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ ব্যর্থতা থেকেই মানুষ সাফল্য উপভোগ করতে পারে ব্যর্থতার কারণে সে উৎসাহিত হয় যে সামনে সাফল্য আসতে পারে এই দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করে যাওয়া সারা পৃথিবী জুড়ে বড় বড় সাফল্যের পেছনে ছোট ছোট ব্যর্থতা কাজ করে বলে আমার মনে হয়।

ব্যর্থতা: ব্যর্থতা বলতে বোঝানো হয় যে কোন কাজের ক্ষেত্রে পড়ার ক্ষেত্রে সাকসেস হতে না পারা বা ব্যর্থ হওয়া যেমন ভাল একটি কাজে গেলাম কিন্তু সে কাজটি সফলভাবে করতে পারলাম না তাকে ব্যর্থতা বলা হয় কোন একটা চোরাই বা গাছে উঠতে গিয়ে সঠিকভাবে উঠতে না পেরে পড়ে যাওয়া কে ব্যর্থতা বলা হয় এক কথায় কোন কাজ


করতে গিয়ে না পারাকে ব্যর্থতা বলা হয় মানুষের জীবনে দুঃখ কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকাকে ব্যর্থতা বলা হয় ব্যর্থতার ভিতরে আরো নিম্নমানের কিছু লোক আছে যারা ব্যর্থ হয়ে গেলে একেবারে আশা ছেড়ে দেয় তাদেরকে বলা হয় লুজার যারা একবার চেষ্টা করলে দ্বিতীয় বার আর করে না এগুলোকে বলা হয় ব্যর্থ মানুষ।

সফলতা: সফলতা বলতে উপরে উল্লেখিত যে কথাগুলো আছে তার বিপরীত যেমন যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে ব্যর্থতাকে হার মানিয়ে ওপরে যাওয়াকে এই সফলতা বলা হয় যে কোন দুঃখ কষ্ট কে হার মানিয়ে সুখে পরিণত করাকে সফলতা বলা হয় ব্যর্থতার ভিতরে আরও নিম্ন শ্রেণীর কিছু লোক আছে যারা ব্যর্থতাকে হার মানিয়ে

যদিও বললে আসতে পারে সাকসেস হতে পারে তাদেরকে সফলতার অধিকারী বলা হয় এবং চেষ্টার পর চেষ্টা চালিয়ে, গিয়ে। সে কাজে সাফল্য অর্জন করা কি সফলতা বলা হয় এক কথায় যেকোনো ব্যর্থতা থেকে উঠে এসে সফলভাবে নিজেকে গড়ে তোলা কে সফলতা বলা হয়ব্যর্থতা ও সফলতা সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য দেওয়া হল এর ভিতর

জীবনে বড় হতে হলে কি করতে হবে

জীবনে বড় হতে হলে আমাদেরকে অনেক দুঃখ কষ্ট এড়িয়ে চলতে হবে কে কি বলল দেখার সময় থাকা যাবে না কারণ জীবনে বড় হতে গেলে অনেক বাধা কষ্ট হতে হবে অনেকে অনেক রকম কথা শোনাবে সবকিছুকে অমান্য করে আপনাকে নিজেকে এগিয়ে যেতে হবে একটা কথা মনে রাখবেন আপনার সাথে কেউ নেই আপনি একা এরকম মনোবল নিয়ে এগিয়ে যাবেন।

বড় বড় ইচ্ছা বা আগ্রহ : যেকোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য আগ্রহ পোষণ করা বা আগ্রহের সাথে সে কাজটি করাকে বলা হয় আগ্রহ করা যেমন শিক্ষা জীবনে লেখাপড়া করার একটি আগ্রহ থাকা লাগবে নয়তো জীবনে লেখাপড়াতে এগিয়ে যেতে পারবেন না বা সাকসেস হতে পারবেন না তাই সর্বপ্রথম কাজ করে আগ্রহ যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে এবং যেকোনো কাজের আগ্রহ পোষণ করুন।

বড় বড় উদ্দেশ্য বা টার্গেট: যেকোনো কাজে আপনাকে সর্বপ্রথম টার্গেট ফিক্সড করতে হবে বা উদ্দেশ্য থাকা লাগবে তাহলে সফল হওয়া সম্ভব হবে যেমন মনে করেন আপনি অনেক শিক্ষিত হবেন কিন্তু পড়ালেখায় মন বসে না পড়তে ভালো লাগে না তাহলে কি আপনি শিক্ষিত হতে পারবেন না সেই কারণে আপনাকে যেকোনো কাজের।

বা শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক দিয়ে বলেন টার্গেট থাকা লাগবে যেমন অনেক শিক্ষিত হতে হলে অনেক পড়া লাগবে অনেক পড়তে হলে আপনাকে কিছুটা কষ্ট তো করাই লাগবে তাই এই পড়া কষ্ট করে চালিয়ে যাওয়াকে বা কষ্ট করে পড়া চালিয়ে গিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়াকে উদ্দেশ্য পূরণ বা টার্গেট পূরণ বলা হয়।

নিজেকে বড় কিছু মূল্যায়ন করা: ক্যারিয়ারে সফল হতে হলে সর্বপ্রথম নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে এবং যেকোনো কাজ ধাপে ধাপে ভাগ করে নিতে হবে এবং কোন সময় কোন কাজটি করবেন তা ভাগ করে নিতে হবে যে কোন কাজকে আপনি সাপ্তাহিক বাদ দিন হিসেবে বা মাসের হিসাবে ভাগ করে নিতে পারেন এবং দেখতে হবে আপনার লক্ষ্য ঠিক আছে কিনা।

সমাধান তৈরি করা: হ্যাঁ সফল হতে হলে আপনাকে সমাধান তো বের করতেই হবে কেননা সফল হওয়ার পেছনের দিকটা হলো ব্যর্থতা ব্যর্থতা দিয়েই সাফল্য অর্জন করা হয় তাই যেকোনো সমস্যার সমাধান তৈরি করা শিখতে হবে আগে যে প্রবলেম ক্রিয়েট করতে পারে সে প্রবলেম সলভ করতেও পারে তাই চেষ্টা চালিয়ে যান এবং ছোটখাটো বড় বড় প্রবলেম সমাধান করুন।

বিশ্বাসের সাথে কাজ: আপনাকে নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন যেমন আমি এটা করবো এবং করতে পারবোিই এইরকম মনোবল কাজ করা দরকার নিজের ভেতরে নয়তো জীবনে সাকসেস বা সফল হতে পারবেন না তাই নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস থাকারটা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়।

দৃষ্টিভঙ্গি: সর্বপ্রথম যেটি চেঞ্জ করতে হয় তা হলো দৃষ্টিভঙ্গি কারণ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি চেঞ্জ না হলে আমরা সফল হতে পারব না কারণ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিত ভালো না যে কোন কাজের লোভ করা হয় বেশি লোক থেকে বাঁচার জন্য দৃষ্টিভঙ্গি আমাদেরকে চেঞ্জ করা লাগবে মাস্ট বি তাহলে এই জীবনে সফলতা অর্জন করা যাবে

আমাদের শেষ কথা

উপরে উল্লেখিত কথাগুলোর ভিতরে আমরা জানতে পেরেছি জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায়সমূহ ব্যর্থতা থেকে সফলতার উপায় সমূহ এবং কিভাবে কি করলে সমাজে ভালো এবং বড় হওয়া যায় তা এ টু জেড তথ্য আমরা জেনে নিয়েছি আপনি যদি না জেনে থাকেন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে পড়ে আসুন নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন এবং ভাল লাগলে ফলো দিয়ে সাথে থাকুন ধন্যবাদ।






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url