শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় - চিকিৎসা সেবা নিয়ে উক্তি
আমরা সকলেই কোন না কোন দিক দিয়ে অসুখী হয়ে থাকি কেউ শারীরিক ভাবে কেউ মানসিকভাবে কেউ চিকিৎসা হীন ভাবে থাকে তো আমরা জানবো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় সমূহ সবাই চায় শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে কিন্তু কোন না কোন ভাবে প্রবলেম চলেই আসে এবং চিকিৎসা সেবা নিয়ে উক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।
শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হলে আমাদেরকে কিছু রুলস রেগুলেশন মেনে চলতে হবে শারীরিকভাবে সুস্থতা দান করলে মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া যায় কারণ শরীর ভালো না থাকলে মনও ভালো থাকে না তাই আগে শরীরটাকে ভালো রাখতে হবে বিস্তারিত নিচে দেখুন।
ভূমিকা
শারীরিকভাবে ভালো থাকার কিছু ট্রিক্স জেনে নেই আমাদের সকলেরই শরীর স্বাস্থ্য সবসময় ভালো থাকে না শরীর স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে তাই শরীরকে সবসময় চাঙ্গা রাখার জন্য ভালো ভালো খাবার খেতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে সময় মত খাওয়া দাওয়া করে নিতে হবে এবং অসুস্থ থাকলে ওষুধ খেয়ে সারতে হবে তবেই সুস্থতা লাভ করবেন।
- স্বাস্থ্য সচেতনতা টিপস
- শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়
- প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস
- চিকিৎসা সেবা নিয়ে উক্তি
- শিশু স্বাস্থ্য সমস্যা ও সমাধান
স্বাস্থ্য সচেতনতা টিপস
নিয়মিত পানি পান করা: আমাদেরকে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সর্বপ্রথম বেশি বেশি পানি পান করার দিকে খেয়াল রাখতে হবে এক কথায় দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি আমাদেরকে পান করতে হবে তাহলে শরীর স্বাস্থ্য দুটোই ভালো থাকবে এবং মন মানসিকতা কাজ করতে বেশি বেশি বেশি পানি পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তোলে পানিতে শরীরের যে কোন তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রণে রাখে দিনে পরিমাণ মতো পানি পান করা আমাদের শরীরের পক্ষেও খুব উপকারী পানির সাথে সাথে ডাবের জল এবং রসালো জাতীয় কিছু ফল খেলেও শরীরের পক্ষে অনেক উপকারে আসে কারণ পানি জাতীয় উপাদানে শরীরে শক্তি যোগায় বেশি।
সঠিক খাবার: সঠিক খাবার বলতে শাক-সবজি ফলমূল এগুলো খাবেন বেশি বেশি সবজির ভেতরে রান্না করে খেতে পারেন এবং কাচা কাচা খেলে আরো বেশি উপকার হবে তবে কাঁচা বা সিদ্ধ যেটা খাবেন সেটাতেই উপকার আছে সঠিক খাবারের কারণে আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং শরীরের চর্বি এবং ফ্যাট নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং
আরো পড়ুন: পুষ্টিকর ফলের তালিকা
যে সকল খাবার খেলে আপনার শরীরের ক্ষতি হতে পারে তা বর্জন করুন চা কফি এটা তো সকলেই খায় কিন্তু এটা খেতে হবে মাপের কারণ অতিরিক্ত খেয়ে ফেললে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং শরীর স্বাস্থ্য খারাপ করে দিতে পারে যে কোন খারুয়া অভ্যাস ছেড়ে দিতে হবে খাদ্য তালিকায় ভালো ভালো খাবার রাখুন।
ব্যায়াম: ব্যায়াম করলে শরীর স্বাস্থ্য এবং মন মানসিকতা দুটোই ভালো থাকে ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর স্বাস্থ্য শক্ত এবং মজবুত হয়ে থাকে এবং মন হয় ফুরফুরে এবং শরীর হয় সতেজ শক্ত তাজা কারণ ব্যায়ামের মাধ্যমে রক্ত চলাচল বেশি করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে তাই সাজেস্ট করব বেশি বেশি ব্যায়াম করা এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে পানি পান করা।
রাতের ঘুম: রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে যদি ঘুম না আসে তাহলে কিছুক্ষণ বই পড়তে পারেন বই পড়ার মাধ্যমে তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসে এবং ঘুমানোর আগে কিছু নিয়মকানুন মেনে চলে যেমন কুসুম গরম দুধ পান করুন এক গ্লাস ঘরের লাইটটি বন্ধ করে ঘুমান তাহলে তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে এবং ঘুমাতে যাবার আগে টেনশন মুক্ত হয়ে যান তবেই ঘুম ভালো হবে।
কিছু লক্ষ্য বজায় রাখুন: মানুষের যদি লক্ষ্য না থাকে তাহলে তার কিছুই ভালো লাগেনা কারণ যখন একজন কিছু লক্ষ্যভেদ করবে তখন সেই লক্ষ্যে তার এগিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু মোটিভেট কাজ করবে এবং সেই লক্ষ্য পর্যন্ত চলার জন্য উৎসাহিত হবে মানুষের লক্ষ্য থাকলে শরীর স্বাস্থ্য তার ভালো থাকে লক্ষ্য হারিয়ে গেলে জীবন থেকে সব হারিয়ে যায়।
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়
আমাদের সুস্থ থাকতে হলে সর্বপ্রথম যে কাজগুলো করা লাগবে তা হলো যেকোনো খারাপ অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে এবং যে সকল নিয়ম-কানুন মেনে চললে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় সমূহ মেনে চলা যায় তা আমরা এ টু জেড বিস্তারিত জানবো তো চলুন নিচে জেনে নেওয়া যায়।
কিছু লক্ষ্য বজায় রাখা: ছোটখাটো লক্ষ্য বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে কারণ কোন লক্ষ ছাড়া মানুষ জীবিত থাকতে পারে না সেই মৃত হয়ে যায় কারণ লক্ষ্য ছাড়া মানুষ অচল হয়ে পড়ে তার সেন্সে কোন কাজ করে না কারণ তার তো কোন লক্ষ্যই নাই কিছু করা লাগবে এমন কোন ইনটেন্ট নাই তার ভেতরে তাই সর্বপ্রথম যেটা দরকার তা হলো লক্ষ বজায় রাখা।
ভালোভাবে ঘুমানো: ভালোভাবে ঘুম না হলে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে আর শারীরিকভাবে অসুস্থ হলে সে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে কারণ শরীর ভালো থাকলে মন ভালো থাকে আর শরীর ভালো না থাকলে মন ভালো থাকে না তাই প্রতিনিয়ত আমাদের খেয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে তাহলেই শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
মানসিক চাপ: আমাদের মাথায় যদি মানুষের চাপ থাকে তাহলে তা কমাতে হবে কারণ মানুষের চাপ থাকলে মাথায় কোন কাজ করে না এর ফলে শরীর স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যেতে পারে তাই চেষ্টা করতে হবে মানুষের চাপ কে এড়িয়ে যাওয়া মানসিক চাপ মাথায় থাকলে আপনার যা মন চায় তাই করবেন তবে ভালো কিছু করার চেষ্টা করবেন তাহলে মানুষের চাপ কমে যাবে।
যে কোন নেশা: সর্বপ্রথম শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য নেশা ভান করা যাবে না কারণ মানুষ নেশা করলে সে নেশার ঘরে সব ভুলে যায় তার অতীত বর্তমান ভবিষ্যত কিছু মনে থাকে না নেশার ঘরে থাকলে সে যে একজন মানুষ তাও তার মনে থাকে না নেশার ঘরে থাকে যারা সিগারেট খান বা ধূমপান করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি
আরো পড়ুন: এই শীতে কিভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়
আগে ধূমপান বন্ধ করুন কারণ ধূমপান হলো মানুষের ক্যান্সারের কারণ আর ক্যান্সার হলে মানুষ আর বাঁচে না এবং অন্যান্য যে সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য আছে তা ত্যাগ করতে হবে তবেই স্বাস্থ্য এবং মন মানসিকতা দুটোই ভালো থাকবে আশা করা যায় নেশা দ্রব্য থেকে আপনারা বিরত থাকবেন।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: প্রতি বছর বছর বা যখন মনে হবে শরীর একটু দুর্বল মন-মানসিকতা ভালো লাগবে না তখন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে ছোটখাটো সমস্যা হতে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করলে বড় কিছু হয়ে গেলে তখন আর ঠিক করা সম্ভব হবে না তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে চিকিৎসকের কাছে যাওয় উচিত।
প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস
প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপ বলতে বোঝানো হয় প্রতিদিন আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে যে সকল ভালো ভালো উপায় সমূহ শরীরের প্রতি প্রয়োগ করে থাকেন সেই প্রকৃত ভালো খাদ্য বা নিয়ম-কানুনকে বোঝানো হয় প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস সকলে চায় শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় সমূহ জানতে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক যারা আগ্রহী স্বাস্থ্য সম্পর্কে তারা জেনে নিন।
খাওয়ার সময় অনেকে আছে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলে দিয়ে পরে হজমের সমস্যা হতে পারে তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে সব সময় অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা আবার একেবারে অল্প খাওয়া যাবেনা একেবারে মিডিয়াম লেভেলে খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে দিনে প্রায় আট গ্লাস পানি পান করতে হবে।
এবং যখন কাজে যাবেন কাজ করতে করতে যখন এলে যাবেন একটু রেস্ট নিবেন এবং পানি পান করবে এবং কাজের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান করার চেষ্টা করবে কারণ আপনার শরীরের পানি সেই সময় বের হয়ে যেতে পারে এবং শীত হলে তো শরীরে পানি বের হবে না কিন্তু পানি পান না করলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে কাজের ফাঁকে ফাঁকে মাঝে মধ্যে ট্রি ব্রেক নিবেন।
এবং অনেকে আছে হাঁটাচলা করতে চায় না যে কোন কাজে গাড়ি ঘোরায় চলাফেরা করতে ভালোবাসে এবং কোন বিল্ডিং এ ওঠা নামা করার জন্য সিঁড়ি ব্যবহার না করে লেফট ব্যবহার করে থাকে তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব একটু হাঁটাচলা করুন তাহলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
এবং প্রতিদিনের নাস্তায় রাখুন সবজি জাতীয় কিছু খাবার এবং মাছ মাংস জাতীয় কিছু খাবার এবং বিভিন্ন রকমের ফল খেতে ভুলবেন না ফলে অনেক প্রোটিন এবং ভিটামিন থাকে যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং ফ্যাট জাতীয় খাবার ত্যাগ করুন যেমন ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাবেন না এতে আপনার অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
এবং ব্যায়াম করুন ব্যায়াম তো তুলনামূলক করাই লাগবে কারণ ব্যায়াম করলে শরীর স্বাস্থ্য অনেকটা চাঙ্গা থাকে এবং মন মানসিকতা ফুরফুরে থাকে বাইরে জিম করার সময় না পেলে যেখানে থাকবেন সেখানেই কিছুটা সময় কাটান ব্যায়ামের প্রতি তাহলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য অনেক টাইম মাঠে আসবে এবং ওজনটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
এবং নিয়মিত শরীর স্বাস্থ্য চেকআপ করতে পারেন নিজের ওজন মেপে দেখতে পারেন বাড়ছে না কমছে ব্লাড প্রেসার চেক করে নিতে পারেন শরীরে গ্লুকোজ আছে কিনা তাও চেক করে নিতে পারেন রেগুলার চেকআপের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন এবং ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন আশা করি সম্পূর্ণ ক্লিয়ার ভাবে বোঝাতে পেরেছি।
চিকিৎসা সেবা নিয়ে উক্তি
চিকিৎসা নিয়ে কিছু উক্তি বলতে বোঝানো হয় প্রত্যেকটা মানুষের ক্ষেত্রে চিকিৎসা অনেক প্রয়োজন কারণ কার ভেতরে কোন রকম রোগ আছে কেউ কিন্তু জানে না তাই সকলেরই প্রয়োজন চিকিৎসা নেওয়া এবং এটি হলো প্রত্যেকটা মানুষেরই একটি মৌলিক অধিকার অনেকে আছে চিকিৎসা গুলো অন্যান্যভাবেও নিয়ে থাকে।
বিভিন্ন চিকিৎসা নেওয়ার উচিত হলো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে কারণ ডাক্তারেরা সবসময় রোগির ভালো চায় আমাদের দেশে প্রায় লোক আছে যারা বিভিন্ন রোগে ভুগে কেউ কেউ এলাপাতের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকে কেউ কেউ হেমাপতির মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকে এবং কেউ কেউ ঘরে বসে থেকে চিকিৎসা নিয়ে থাকে ।
এখনকার যুগে চিকিৎসা সেবা ডিজিটাল হয়ে উঠেছে কারণ এখনকার লোক সকলেই জানে যে যে কোন রোগ বালাই ভালো করার জন্য চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি কেননা প্রত্যেকের রোগ ধরা পড়ে চিকিৎসার ফলে এক কথায় রোগ ধরার অস্ত্রের নাম হলো চিকিৎসা কারণ যখন মানুষের রোগ ধরা পড়ে তখন সেই রোগীকে সেবা দেওয়ার জন্য।
চিকিৎসার প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং যিনারা ফোনের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন তাদের জন্য কিছু উক্তি হলো ডাক্তারেরা কখনোই চাইবে না আপনার খারাপ তবে সামনাসামনি এককথায় এবং আড়ালে আর একরকম কথা সামনাসামনি থাকলে আপনার চিকিৎসা করবে খুব খেয়াল রেখে কিন্তু যখন ফোনের মাধ্যমে হবে একটি ভুল হয়ে গেলে।
আপনার জীবন হারাতে হবে কারণ ডাক্তারেরা জীবন বাঁচাতেও পারে এবং মারতেও পারে একটি ভুলের কারণে আপনার জীবন চলে যেতে পারে চিকিৎসার আগে ডাক্তারের খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন সে রোগ ভালো করতে পারে কিনা তারপরে তার কাছে চিকিৎসা নিয়েন এমনও ডাক্তার আছে যারা লোকের।
ভালো করতে গিয়ে নিজের খারাপ করে বসে আবার এমনও ডাক্তার আছে তারা শুধু নিজের ভালোটাই বোঝে আপনার কি হল তাতে তার কি যায় আসে।
শিশু স্বাস্থ্য সমস্যা ও সমাধান
প্রতিনিয়ত শিশু সন্তান জন্ম নিতেই আছে প্রতিটা শিশু যখন জন্মের পর পৃথিবীর আলো দেখে তখন তার মা-বাবার তার চিন্তায় পড়ে যায় যে শিশুদের কিভাবে লালন পালন করা যায় কিভাবে তাদেরকে সুস্থ এবং সবল রাখা যায় এ সকল চিন্তায় পড়ে যায় তার বাবা-মা কি কি খাওয়ালে তার উপকার হবে কি না খাওয়ালেও উপকার হবে।
এবং কি খাওয়ানো উচিত তাদের যেন অসুখ বিসুখ না হয় সেজন্য খেয়াল রাখার জন্য কিভাবে যত্ন নেবে এবং তাদের বড় হওয়া পর্যন্ত তাদের চিন্তা ভাবনা মাথা থেকে যায় না তা আমরা জানবো এ সকল সমস্যা দূর করার উপায় সমূহ তো আমরা জানি এখনকার ডিজিটাল যুগে যেকোনো অসুখের ওষুধ বের হয়েছে এবং প্রতিটি খাবার তৈরি হচ্ছে।
শিশুদের মেডিকেল পরীক্ষিত খাবার গুলো বেশি বেশি খেতে হবে কেমিক্যাল কৃত্রিম জাতীয় এবং কীটনাশক দিয়ে যে সকল দ্রব্য দিয়ে তৈরি করা হয় খাদ্য সেই সকল খাদ্য খাওয়া যাবেনা সবচাইতে ভালো খাদ্য হলো শাকসবজি তো শিশুরা তো শাকসবজি খেতে পারবে না তার জন্য আপনাকে এগুলো খেতে হবে এবং ওনাকে স্তনের দুধ খাওয়াতে হবে ।
আরো পুষ্টিকর যে সকল খাবার আছে তা খাওয়ানো উত্তম কাজ এবং শিশুদেরকে বেশি বেশি গরুর দুধ খাওয়াবেন এবং বেশি বেশি ফলের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন আরো যে সকল খাদ্যগুলো আছে তা হল অথবা মুরগির ডিম আরো কিছু খাদ্য আছে যেমন শিশুদের পুষ্টি মাত্রা বেড়ে যাবে হরলিক্স খেলে।
সুজি খাওয়াতে পারেন এবং আরো যে সকল পুষ্টিগুণ মাত্রা বেশি সে সকল খাদ্য খাওয়াতে পারে এর ফলে শিশুদের স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধান হয়ে যেতে পারে এর ভিতর স্বাস্থ্যের সমস্যা এবং সমাধান দুটোই দেওয়া হল যদি না বুঝতে পারেন প্রথম থেকে আবার পড়ুন।
সর্বশেষ কথা
আমরা এ টু জেড শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা সম্পর্কে জেনেছি আশা করি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে কি করলে শরীর স্বাস্থ্য এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায় যদি না বুঝতে পারেন আমি সাজেস্ট করবো সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আবার প্রথম থেকে পড়ে আসুন আশা করা যায় যে আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবে এবং উপকারে আসলে ফলো দিয়ে পাশে থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url